কয়েকজন দেশ প্রেমিক, সমাজসচেতন মহৎ ব্যক্তি এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। দেশব্যপী সর্বস্তরের মানুষের অভূতপূর্ব সাড়া, সমর্থন ও সহায়তা এই মহতি উদ্যোগ বাস্তবায়নে কার্যকারী ভূমিকা রাখে। ১৯৯৬ সালের ২২ মার্চ ঢাকা সেগুনবাগিচার একটি পুরোনো দ্বিতল ভবন ভাড়া নিয়ে তা যথাযথ সংস্কার করে এ জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করা হয়। এটি উদ্বোধন করেন শহিদ বুদ্ধিজীবী রশিদুল হাসান এর নাতনী অর্চি।
বৈশিষ্ট্য ও অবকাঠামোঃ
স্বভাবতই অন্যান্য জাদুঘর থেকে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর বিষয়-বৈশিষ্ট্যে সম্পূর্ণ আলাদা। দ্বিতল ভবন-বিশিষ্ট জাদুঘরের ছয়টি গ্যালারিতে সাজানো প্রদর্শনীতে পরিকল্পিত ও সুচারু ব্যবস্থাপনার ছাপ স্পষ্ট । ভবনের প্রবেশ মুখে ছোট প্রাঙ্গনে রয়েছে শহিদ ডা. ফজলে রাব্বির ব্যবহৃত একটি গাড়ি।