6 w ·çevirmek

নাসার এক মহাকাশচারী সম্প্রতি মহাকাশ থেকে একটি অত্যন্ত বিরল প্রাকৃতিক দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করেছেন—যা এখন বিজ্ঞানজগতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। ছবিটিতে ধরা পড়েছে একটি "রেড স্প্রাইট", অর্থাৎ একটি লালচে রঙের বিশাল আকৃতির বিদ্যুৎ কিরণ, যা সাধারণ বজ্রপাতের চেয়েও অনেক উঁচুতে, পৃথিবীর উচ্চ বায়ুমণ্ডলে ঘটে থাকে।

ছবিটি তোলা হয় ২০২৫ সালের ৩ জুলাই, ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন (ISS) থেকে। মহাকাশচারী Nichole Ayers মেক্সিকো ও যুক্তরাষ্ট্রের উপরের আকাশে এই দুর্লভ প্রাকৃতিক ঘটনা দেখতে পান এবং তা ক্যামেরায় ধারণ করেন। এ ধরনের “স্প্রাইট” পৃথিবী থেকে খুব কমই দেখা যায় এবং সাধারণ চোখে ধরা পড়ে না। এটি দেখা যায় তখনই, যখন উচ্চ বায়ুমণ্ডলে তীব্র বজ্রপাতের ফলে এক বিশেষ ধরনের বৈদ্যুতিক নির্গমন ঘটে।

ছবিটি ৭ জুলাই ২০২৫ তারিখে প্রকাশ করা হয় এবং অল্প সময়েই এটি ভাইরাল হয়ে যায়, লক্ষাধিক মানুষ বিস্ময়ে এই অসাধারণ দৃশ্য উপভোগ করেন।

এই ঘটনা শুধু দর্শনীয় নয়, বরং বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, এই ধরনের “স্প্রাইটস” আমাদের পৃথিবীর আতিমণ্ডল (mesosphere ও thermosphere) সম্পর্কে নতুন তথ্য দিতে পারে, এবং জলবায়ু ও বৈদ্যুতিক ঘটনার জটিল সম্পর্ক বুঝতে সহায়ক হতে পারে।

şimdi ·çevirmek

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
1 m ·çevirmek

Finalisina












কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস করলে তাড়া,
বলি থাম একটু দাড়া।

পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
গাছে গো যেই চড়েছি
ছোট এক ডাল ধরেছি,

ও বাবা মড়াত করে
পড়েছি সরাত জোরে।
পড়বি পড় মালীর ঘাড়েই,
সে ছিল গাছের আড়েই।
ব্যাটা ভাই বড় নচ্ছার,
ধুমাধুম গোটা দুচ্চার
দিলে খুব কিল ও ঘুষি
একদম জোরসে ঠুসি।

আমিও বাগিয়ে থাপড়
দে হাওয়া চাপিয়ে কাপড়
লাফিয়ে ডিঙনু দেয়াল,
দেখি এক ভিটরে শেয়াল!
ও বাবা শেয়াল কোথা
ভেলোটা দাড়িয়ে হোথা
দেখে যেই আঁতকে ওঠা
কুকুরও জাড়লে ছোটা!
আমি কই কম্ম কাবার
কুকুরেই করবে সাবাড়!

‘বাবা গো মা গো’ বলে
পাঁচিলের ফোঁকল গলে
ঢুকি গিয়ে বোসদের ঘরে,
যেন প্রাণ আসলো ধড়ে!

যাব ফের? কান মলি ভাই,
চুরিতে আর যদি যাই!
তবে মোর নামই মিছা!
কুকুরের চামড়া খিঁচা
সেকি ভাই যায় রে ভুলা-
মালীর ঐ পিটুনিগুলা!
কি বলিস ফের হপ্তা!
তৌবা-নাক খপ্তা…!

======

image

কে তুমি খুঁজিছ জগদীশ ভাই আকাশ পাতাল জুড়ে’
কে তুমি ফিরিছ বনে-জঙ্গলে, কে তুমি পাহাড়-চূড়ে?
হায় ঋষি দরবেশ,
বুকের মানিকে বুকে ধ’রে তুমি খোঁজ তারে দেশ-দেশ।
সৃষ্টি রয়েছে তোমা পানে চেয়ে তুমি আছ চোখ বুঁজে,
স্রষ্টারে খোঁজো-আপনারে তুমি আপনি ফিরিছ খুঁজে!
ইচ্ছা-অন্ধ! আঁখি খোলো, দেশ দর্পণে নিজ-কায়া,
দেখিবে, তোমারি সব অবয়বে প’ড়েছে তাঁহার ছায়া।
শিহরি’ উঠো না, শাস্ত্রবিদের ক’রো না ক’ বীর, ভয়-
তাহারা খোদার খোদ ‘ প্রাইভেট সেক্রেটারী’ ত নয়!
সকলের মাঝে প্রকাশ তাঁহার, সকলের মাঝে তিনি!
আমারে দেখিয়া আমার অদেখা জন্মদাতারে চিনি!
রত্ন লইয়া বেচা-কেনা করে বণিক সিন্ধু-কুলে-
রত্নাকরের খবর তা ব’লে পুছো না ওদের ভুলে’।
উহারা রত্ন-বেনে,
রত্ন চিনিয়া মনে করে ওরা রত্নাকরেও চেনে!
ডুবে নাই তা’রা অতল গভীর রত্ন-সিন্ধুতলে,
শাস্ত্র না ঘেঁটে ডুব দাও, সখা, সত্য-সিন্ধু-জলে।

image

বেলা শেষে উদাস পথিক ভাবে,
সে যেন কোন অনেক দূরে যাবে –
উদাস পথিক ভাবে।

‘ঘরে এস’ সন্ধ্যা সবায় ডাকে,
‘নয় তোরে নয়’ বলে একা তাকে;
পথের পথিক পথেই বসে থাকে,
জানে না সে কে তাহারে চাবে।
উদাস পথিক ভাবে।

বনের ছায়া গভীর ভালোবেসে
আঁধার মাথায় দিগবধূদের কেশে,
ডাকতে বুঝি শ্যামল মেঘের দেশে
শৈলমূলে শৈলবালা নাবে –
উদাস পথিক ভাবে।

বাতি আনি রাতি আনার প্রীতি,
বধূর বুকে গোপন সুখের ভীতি,
বিজন ঘরে এখন সে গায় গীতি,
একলা থাকার গানখানি সে গাবে-
উদাস পথিক ভাবে।

হঠাৎ তাহার পথের রেখা হারায়
গহন বাঁধায় আঁধার-বাঁধা কারায়,
পথ-চাওয়া তার কাঁদে তারায় তারায়
আর কি পূবের পথের দেখা পাবে
উদাস পথিক ভাবে।

======

image