পবিত্র কুরআন মুসলিমদের জন্য একটি পথপ্রদর্শক গ্রন্থ, যা তাদের ইহকাল ও পরকালে শান্তি ও কল্যাণের পথ দেখায়। এটি আল্লাহর বাণী, যা মানবজাতির জন্য হিদায়াত ও হেকমতের উৎস।
পবিত্র কুরআন থেকে যে উপকারিতাগুলো পাওয়া যায় তার মধ্যে রয়েছে:
হিদায়াত ও পথপ্রদর্শন:
কুরআন মানবজাতির জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান। এটি সঠিক পথ, ন্যায় ও কল্যাণের পথে চলতে সাহায্য করে।
অন্তরে শান্তি ও প্রশান্তি:
কুরআন তেলাওয়াত ও এর মর্মার্থ অনুধাবন করলে অন্তরে শান্তি ও প্রশান্তি লাভ করা যায়।
নৈতিক ও আধ্যাত্মিক উন্নতি:
কুরআন নৈতিক ও আধ্যাত্মিক গুণাবলী অর্জনে সহায়তা করে।
জ্ঞান ও প্রজ্ঞা বৃদ্ধি:
কুরআন অধ্যয়ন ও গবেষণার মাধ্যমে জ্ঞান ও প্রজ্ঞা বৃদ্ধি পায়।
দুঃখ-কষ্ট দূরীকরণ:
কুরআন পাঠ ও এর উপদেশাবলী দুঃখ-কষ্ট ও মানসিক অস্থিরতা দূর করতে সাহায্য করে।
পরকালের মুক্তি:
কুরআন অনুযায়ী জীবনযাপন করলে পরকালে মুক্তি ও শান্তি লাভ করা যায়।
কুরআনের প্রতিটি আয়াত ও শব্দ মানুষের জন্য কল্যাণকর। তাই, কুরআন পাঠ ও এর মর্মার্থ অনুধাবনের মাধ্যমে ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে শান্তি ও সমৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব।
AI-এর উত্তরে ভুল থাকতে পারে।

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
1 m ·Isalin

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
2 m ·Isalin

Finalisina












কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস করলে তাড়া,
বলি থাম একটু দাড়া।

পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
গাছে গো যেই চড়েছি
ছোট এক ডাল ধরেছি,

ও বাবা মড়াত করে
পড়েছি সরাত জোরে।
পড়বি পড় মালীর ঘাড়েই,
সে ছিল গাছের আড়েই।
ব্যাটা ভাই বড় নচ্ছার,
ধুমাধুম গোটা দুচ্চার
দিলে খুব কিল ও ঘুষি
একদম জোরসে ঠুসি।

আমিও বাগিয়ে থাপড়
দে হাওয়া চাপিয়ে কাপড়
লাফিয়ে ডিঙনু দেয়াল,
দেখি এক ভিটরে শেয়াল!
ও বাবা শেয়াল কোথা
ভেলোটা দাড়িয়ে হোথা
দেখে যেই আঁতকে ওঠা
কুকুরও জাড়লে ছোটা!
আমি কই কম্ম কাবার
কুকুরেই করবে সাবাড়!

‘বাবা গো মা গো’ বলে
পাঁচিলের ফোঁকল গলে
ঢুকি গিয়ে বোসদের ঘরে,
যেন প্রাণ আসলো ধড়ে!

যাব ফের? কান মলি ভাই,
চুরিতে আর যদি যাই!
তবে মোর নামই মিছা!
কুকুরের চামড়া খিঁচা
সেকি ভাই যায় রে ভুলা-
মালীর ঐ পিটুনিগুলা!
কি বলিস ফের হপ্তা!
তৌবা-নাক খপ্তা…!

======

image

কে তুমি খুঁজিছ জগদীশ ভাই আকাশ পাতাল জুড়ে’
কে তুমি ফিরিছ বনে-জঙ্গলে, কে তুমি পাহাড়-চূড়ে?
হায় ঋষি দরবেশ,
বুকের মানিকে বুকে ধ’রে তুমি খোঁজ তারে দেশ-দেশ।
সৃষ্টি রয়েছে তোমা পানে চেয়ে তুমি আছ চোখ বুঁজে,
স্রষ্টারে খোঁজো-আপনারে তুমি আপনি ফিরিছ খুঁজে!
ইচ্ছা-অন্ধ! আঁখি খোলো, দেশ দর্পণে নিজ-কায়া,
দেখিবে, তোমারি সব অবয়বে প’ড়েছে তাঁহার ছায়া।
শিহরি’ উঠো না, শাস্ত্রবিদের ক’রো না ক’ বীর, ভয়-
তাহারা খোদার খোদ ‘ প্রাইভেট সেক্রেটারী’ ত নয়!
সকলের মাঝে প্রকাশ তাঁহার, সকলের মাঝে তিনি!
আমারে দেখিয়া আমার অদেখা জন্মদাতারে চিনি!
রত্ন লইয়া বেচা-কেনা করে বণিক সিন্ধু-কুলে-
রত্নাকরের খবর তা ব’লে পুছো না ওদের ভুলে’।
উহারা রত্ন-বেনে,
রত্ন চিনিয়া মনে করে ওরা রত্নাকরেও চেনে!
ডুবে নাই তা’রা অতল গভীর রত্ন-সিন্ধুতলে,
শাস্ত্র না ঘেঁটে ডুব দাও, সখা, সত্য-সিন্ধু-জলে।

image