সকাল বেলা এক কাপ চা,

image
3 d ·Tradurre

গল্প: এক কাপ চা

বাসায় দাদি একা বসে। নাতনি এসে এক কাপ চা দেয়।
দাদি চায়ে চুমুক দিয়ে বলে, “আজ অনেকদিন পর মন ভরল।”
ভালোবাসা মানে সময় দেওয়া, দামি উপহার না।

4 d ·Tradurre

@𝑰𝒕'𝒔 𝒚𝒐𝒖𝒓 𝒔𝒉𝒐𝒓𝒐𝒗:বাজারে যাচ্ছিলাম হঠাৎ শুনলাম আপনি পোস্ট করেছেন। তাড়াহুড়ো করে বাড়ি এসে মোবাইল নিয়ে বসলাম। আপনার পোস্টে লাইক কমেন্ট করব বলে , কিন্তু ভাগ্যের কি পরিহাস দেখেন গ্রামে থাকি বলে নেটওয়ার্ক ছিল না । তাই শহরের দিকে চলতে শুরু করলাম এবং প্রায় 5 কিলোমিটার যাবার পর মোবাইলে নেটওয়াক আসলো। বসে পড়ি সেখানেই কারণ হার মানতে আমি শিখিনি । পোস্ট দারুন ঝকঝকে হয়েছে ,এই পোস্ট আগামী দিনের ইতিহাস সৃষ্টি করবে । অসাধারণ ভাব ভঙ্গি দিয়ে পোস্টটি করেছেন আপনি। আমাদের এত সুন্দর পোস্ট দেখানোর জন্য ধন্যবাদ। অপেক্ষা করব আগামী দিন যেন আপনাকে এভাবেই দেখতে পারি।
অসম্ভব ভাল পোস্ট। এক কথায় অনবদ্য। বহুদিন পরে একটা ভাল পোস্ট দেখলাম। একবিংশ শতাব্দীতে এধরনের ছবি আর আগে আসে নি। অনবদ্য এবং অসাধারণ। শুধু যে প্রাসঙ্গিক ও সময় উপযোগী পোস্ট তাই নয়, একেবারে অপরূপ সৌন্দর্যের মূলে কুঠারাঘাত করেছেন। তৃতীয় বিশ্বের একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে আমরা যখন সম্রাজ্যবাদীদের চোখ রাঙ্গানো আর আমলাতান্ত্রীক জটিলতার শিকার হয়ে ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছি একটি অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে; ঠিক তখনি, ঠিক সেই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আপনার এই পোস্টের মাঝে আমি খুঁজে পাচ্ছি অন্ধকার ঠেলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার একটি সম্ভাবনা । আর বিদেশী বেনিয়াদের কাছে বুদ্ধিবৃত্তিক দাসত্ব গ্রহন করার বিপক্ষে একটি সূক্ষ্ম বার্তা। আপনার এই পোস্ট হতে পারে আই এস এর বিরুদ্ধে আমাদের রুখে দাড়ানোর অনুপ্রেরণা। হতে পারে ২০২৬ বিশ্বকাপ জেতার অনুপ্রেরণা। এই পোস্ট হতে পারে ২০৫০ সালের নতুন লায়লি মজনুর প্রেমের কারণ । আপনার এই পোস্ট হতে পারে বাংলাদেশের প্রথম অস্কার বিজয়ী ছবির অনুপ্রেরণা,আপনার এই ছবি সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সাংস্কৃতিক যেকোনো প্রক্ষাপট নিমিষে পাল্টে দিতে পারে,এই পোস্ট দেখে একজন ক্ষুদার্থ ব্যক্তি সারাদিন না খেয়ে থাকার যন্ত্রণা নিমিষে ভূলে যেতে পারে, সৌন্দর্য দেখার জন্য খুব বেশি দূরে যাওয়ার যে প্রয়োজন নেই তা আপনার পোস্ট দেখে আমি অনুধাবন করলাম, আমার ধারনা বিশ্বের বিখ্যাত সব সমালোচকদের এক সাথে করলেও এই পোস্টের কোন ভূল ধরতে পারবে না,খুব বেশি কিছু বলবনা কারন আবেগে চোখে পানি চলে আসছে। ইহা আসলেই একটি দূর্দান্ত পোস্ট ।🐸🙂🙂

4 d ·Tradurre

বিবাহিত জীবনে একজন পুরুষের চাওয়া-পাওয়া খুব
জটিল কিছু নয়। অধিকাংশ সময়েই এগুলো মুখে আসে
না, বড় কোনো চাহিদার রূপ নেয় না, কিন্তু ভেতরে জমে
থাকে গভীরভাবে। পুরুষের ভালোবাসা শব্দে প্রকাশ পায়
না, যেমন তার চাওয়াগুলোও আসে নিঃশব্দে—হৃদয়ের

ভেতর থেকে, ছোট ছোট মুহূর্তের মাধ্যমে। সমাজ, সংসার,
কর্মক্ষেত্র—সব দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে হাঁটা পুরুষটির কাছে
স্ত্রীর কাছ থেকে চাওয়াগুলো আসলে খুবই সূক্ষ্ম, কিন্তু
অসাধারণভাবে আবেগময়।
সে চায়, দিনের শেষে কেউ তার অপেক্ষায় থাকুক। অফিস
থেকে ফিরেই দরজা খুলে যেন একটা চেনা গন্ধে মাখামাখি
হয়ে উঠুক চারপাশ—সেই ঘ্রাণ হয়তো রান্নাঘর থেকে আসা
ভাতের গন্ধ, বা স্ত্রীর চুলে লেগে থাকা নারকেল তেলের
ঘ্রাণ। সে চায়, কেউ এক কাপ চা এগিয়ে দিক, কোনো কথা
না বলে পাশে বসে থাকুক, কেবল চোখে চোখ রেখে বুঝিয়ে
দিক—“আমি জানি তুমি ক্লান্ত।” পুরুষটি জানে, এই এক
কাপ চা-ই সারাদিনের সমস্ত ধকল ভুলিয়ে দিতে পারে।

পুরুষেরা চায় প্রশংসা, যদিও সেটা তারা মুখ ফুটে বলে
না। কিন্তু স্ত্রীর মুখে একটি ছোট্ট কথা—“তুমি কত কষ্ট
করো আমাদের জন্য”, অথবা “তুমি ছাড়া আমি এত কিছু
পারতাম না”—এই একবাক্যই তার সমস্ত আত্মবিশ্বাস
ফিরিয়ে দেয়। কখনো কখনো স্ত্রী রেগে যায়, অভিমান
করে মুখ গোমড়া করে বসে থাকে। কিন্তু সেসব অভিমানেও
থাকে এক মিষ্টি প্রেম—একটা মুঠোফোনের বার্তায় লেখা
থাকে, “তাড়াতাড়ি বাসায় এসো, রাগ তো চা বানিয়ে
ঠান্ডা করে ফেলেছি।” এই অভিমান, এই মিষ্টতা, পুরুষটি
আজীবন লালন করে হৃদয়ের গভীরে।
সকালবেলা অফিসে বের হবার সময়ের মুহূর্তটাও তার খুব
প্রিয়। স্ত্রীটি এসে শার্টের কলার ঠিক করে দেয়, বোতাম
লাগিয়ে দেয় নিঃশব্দে। তার নিঃশ্বাস ছুঁয়ে যায় স্বামীর
গলার নিচে। সদ্যস্নাত চুলের গন্ধে মোহিত হয়ে পড়ে সে।
আর তখনই যেন অনুভব করে, এই ছোট্ট মুহূর্তে পৃথিবীর
সমস্ত প্রেম তার জীবনে একত্র হয়েছে। এ এক অনুপম
ছোঁয়া, যা হাজার শব্দেও বোঝানো সম্ভব নয়।
আরো এক জিনিস পুরুষেরা চায়—ভরসা। এমন একজন
মানুষ, যার সামনে নিজের দুর্বলতাগুলো খুলে ধরতে পারে।
যে শুনবে, পাশে থাকবে, বিচার করবে না। স্রেফ বলবে
—“সব ঠিক হয়ে যাবে, আমি আছি।” এই "আমি আছি"
কথাটা পুরুষের কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আশ্বাস। কারণ
বাইরে সে হয়তো শক্ত, সাহসী, দায়িত্ববান; কিন্তু ভেতরে সে
ঠিক একজন মানুষ, যে চায় একটু নির্ভরতা, একটু আশ্রয়।

5 d ·Tradurre

যত্ন হাসপাতাল

অবস্থান চিত্র
ফোন আইকন
অনুসন্ধান আইকন
একটি খুঁজুন
সম্পর্কিত প্রশংসাপত্র
বিশেষত্ব এবং
চিকিৎসা
হাসপাতাল এবং
দিকনির্দেশ

হোম আইকন
ব্লগ
খাদ্যতালিকা এবং পুষ্টি
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং পুষ্টির মূল্য
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং পুষ্টির মূল্য
25 জুন 2024 তারিখে আপডেট করা হয়েছে

পেঁপে ফলের উপকারিতা
সূচি তালিকা
পেঁপের পুষ্টিগুণ
পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা
পেঁপের ব্যবহার
পেঁপের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
উপসংহার
পেঁপে মধ্য আমেরিকার সবচেয়ে বিখ্যাত গ্রীষ্মমন্ডলীয় ফলগুলির মধ্যে একটি। এটি দীর্ঘকাল ধরে এর ব্যতিক্রমী পুষ্টির প্রোফাইল এবং উল্লেখযোগ্য স্বাস্থ্য সুবিধার জন্য সম্মানিত হয়েছে। এই বহুমুখী ফল, এর প্রাণবন্ত কমলা মাংস এবং স্বতন্ত্র কালো বীজ সহ, স্বাস্থ্য উত্সাহীদের মনোযোগ কেড়েছে এবং পেশাদার স্বাস্থ্যকর্মীএকই রকম এই বিস্তৃত ব্লগে, আসুন পেঁপের অলৌকিক বৈশিষ্ট্য, পুষ্টির মান, অগণিত স্বাস্থ্য সুবিধা এবং সুস্থতার ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রয়োগগুলি অন্বেষণ করি।

পেঁপের পুষ্টিগুণ
পেঁপে একটি সত্যিকারের পুষ্টির পাওয়ার হাউস, যা অত্যাবশ্যকীয় খনিজ, ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির একটি চিত্তাকর্ষক অ্যারের গর্ব করে। পেঁপে একটি একক পরিবেশন (প্রায় 1 কাপ, কিউব করা) নিম্নলিখিত পুষ্টির প্রাচুর্য প্রদান করে:

ভিটামিন সি: পেঁপে এমন সব ফলের মধ্যে রয়েছে যার মধ্যে সর্বাধিক সাইট্রাস অ্যাসিড বা ভিটামিন সি রয়েছে, যা প্রতিদিনের খাওয়ার প্রস্তাবিত খাবারের 1.5 গুণেরও বেশি। এই শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ইমিউন ফাংশন, কোলাজেন উত্পাদন এবং ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য একটি বিল্ডিং ব্লক।
ভিটামিন এ: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে বিটা-ক্যারোটিন রয়েছে, ভিটামিন এ-এর অগ্রদূত, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের অখণ্ডতা এবং কোষের বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
ফোলেট: পেঁপে ফোলেটের একটি উল্লেখযোগ্য উত্স, একটি বি ভিটামিন যা কোষ বিভাজন, ডিএনএ সংশ্লেষণ এবং ভ্রূণের বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
পটাসিয়াম: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে এই প্রয়োজনীয় খনিজটি রক্তচাপ, পেশীর কার্যকারিতা এবং স্নায়ু সংক্রমণ বজায় রাখতে সাহায্য করে।
ফাইবার: পেঁপেতে রয়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে খাদ্যতালিকাগত ফাইবার, যা সমর্থন করে পাচক স্বাস্থ্য, পূর্ণতার অনুভূতি প্রচার করে এবং ওজন ব্যবস্থাপনায় সাহায্য করতে পারে।
উপরন্তু, পেঁপে ভিটামিন ই সহ অন্যান্য ভিটামিন এবং প্রয়োজনীয় খনিজগুলির উত্স। ভিটামিন কে, ক্যালসিয়াম, এবং ম্যাগনেসিয়াম, এটি পুষ্টির মান পরিপ্রেক্ষিতে একটি সত্যিকারের ভাল গোলাকার ফল তৈরি করে।

পেঁপের 12 স্বাস্থ্য উপকারিতা
হজমের স্বাস্থ্য: পেপেন এনজাইমের উপস্থিতির কারণে হজমে সাহায্য করার ক্ষমতার জন্য পেঁপে বিখ্যাত। এই এনজাইম প্রোটিন ভেঙ্গে ফেলতে সাহায্য করে, ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা কমায়, কোষ্ঠকাঠিন্য, এবং অন্যান্য গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা।
ইমিউন সিস্টেম সাপোর্ট: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। এই ভিটামিনটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে, শরীরের সংক্রমণ এবং অসুস্থতার বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা বাড়ায়।
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য: পেঁপেতে রয়েছে অনন্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যেমন লাইকোপিন এবং বিটা-ক্যারোটিন, যা শক্তিশালী প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। এই বৈশিষ্ট্যটি দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহজনক অবস্থার সাথে যুক্ত লক্ষণগুলি উপশম করতে সহায়তা করতে পারে।
কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য: পেঁপের ফাইবারের সংমিশ্রণ, পটাসিয়াম, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে, সর্বোত্তম রক্তচাপের মাত্রা বজায় রাখতে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ: গবেষণায় দেখা গেছে যে ক্যারোটিনয়েড এবং ফ্ল্যাভোনয়েড সহ পেঁপেতে থাকা ফাইটোকেমিক্যালগুলি ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করার বৈশিষ্ট্য ধারণ করতে পারে, সম্ভাব্যভাবে নির্দিষ্ট ধরণের ক্যান্সারের সম্ভাবনা হ্রাস করে।
ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনা: পেঁপে ডায়াবেটিসের জন্য ভালো। এটির কম গ্লাইসেমিক সূচক রয়েছে, এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য একটি উপযুক্ত ফল করে তোলে। উচ্চ ফাইবার সামগ্রী রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে।
ত্বকের স্বাস্থ্য: পেঁপেতে উপস্থিত ভিটামিন সি এবং এ অবদান রাখে সুস্থ ত্বক কোলাজেন উত্পাদন প্রচার করে। এগুলি সূক্ষ্ম রেখা এবং বলিরেখার বিকাশও হ্রাস করে এবং সূর্যের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
ক্ষত নিরাময়: পেঁপেতে পাওয়া এনজাইম Papain এর ক্ষত নিরাময়ের বৈশিষ্ট্য দেখানো হয়েছে। এই এনজাইম ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু মেরামত করতে সাহায্য করে এবং দ্রুত পুনরুদ্ধারের প্রচার করে।
চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতি: পেঁপেতে থাকা ক্যারোটিনয়েড (লুটেইন এবং জেক্সানথিন) চোখকে বয়স-সম্পর্কিত ম্যাকুলার অবক্ষয় এবং ছানি থেকে রক্ষা করতে পারে।
হাড় স্বাস্থ্য: পেঁপেতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন কে রয়েছে। এই দুটি পুষ্টিই শক্তিশালী, সুস্থ হাড় বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
শ্বাসযন্ত্রের স্বাস্থ্য: পেঁপের অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্ন শ্বাসযন্ত্রের অবস্থার সাথে যুক্ত লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে, যেমন হাঁপানি এবং দীর্ঘস্থায়ী অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি)।
উর্বরতা এবং প্রজনন স্বাস্থ্য: খাওয়া এড়ানো উচিত কারণ এটি অযৌক্তিক জরায়ু সংকোচন প্ররোচিত করতে পারে।
পেঁপের

image
7 d ·Tradurre

দাদি চা খাচ্ছেন, মাটির ছোট কাপ হাতে। নাতি জিজ্ঞেস করে, “কাচের কাপ নেই?”
দাদি মুচকি হেসে বলেন, “এই কাপের গন্ধে আমার ছেলেবেলা লুকানো।”
কখনো স্মৃতি-স্বাদ কাচে পাওয়া যায় না।

7 d ·Tradurre

🎓 ৪৯তম বিশেষ বিসিএস (প্রিলি - জেনারেল অংশ)
🗓️ ১ আগস্ট থেকে শুরু হচ্ছে নতুন ব্যাচ!

💰 বেকারবান্ধব ফি: মাত্র ২৯৯ টাকা
📚 প্রথম দিন থেকেই এক্সামে অংশগ্রহণের সুযোগ!
🚀 এখনই প্ল্যানটি অ্যাক্টিভ করুন ও প্রস্তুতি শুরু করুন ⬇️

📞 হেল্পলাইন:
📱 01971-588988
🕙 সকাল ১০টা - রাত ১০টা

1 w ·Tradurre

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
​হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) ছিলেন ইসলামের এক মহান সাহাবী, যিনি তাঁর জ্ঞান, ইবাদত এবং রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি গভীর ভালোবাসার জন্য সুপরিচিত। তাঁর জীবন ছিল ইসলামের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
​সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
​নাম: আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ।
​উপাধি/কুনিয়াত: আবু আব্দুর রহমান।
​বংশ: বনু হুজাইল।
​ইসলাম গ্রহণ: প্রথম দিকের ইসলাম গ্রহণকারীদের মধ্যে অন্যতম।
​বিশেষত্ব: তিনি ছিলেন কুরআনের হাফেজ এবং শ্রেষ্ঠ কারীদের মধ্যে একজন।
​ইসলাম গ্রহণ ও প্রাথমিক জীবন
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) মক্কার একজন রাখাল ছিলেন। তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর নবুওয়াত প্রাপ্তির প্রথম দিকেই ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁর ইসলাম গ্রহণের ঘটনাটি খুবই শিক্ষণীয়। একদিন তিনি মক্কায় উট চরাচ্ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) ও আবু বকর (রা.) তাঁর পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন তারা ইবনে মাসউদকে দুধের জন্য একটি বকরির কথা বলেন। ইবনে মাসউদ (রা.) বললেন যে, এটি তার মালিকের সম্পত্তি। তখন রাসূলুল্লাহ (সা.) একটি ছোট বকরি চেয়ে নিলেন যা তখনও দুধ দিতে শেখেনি। রাসূলুল্লাহ (সা.) আল্লাহর নামে সেটির ওলানে হাত বুলাতেই সেটি দুধে ভরে গেল। এই অলৌকিক ঘটনা দেখে ইবনে মাসউদ (রা.) তাৎক্ষণিকভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন।
​রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর সান্নিধ্য ও সেবা
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর খুবই ঘনিষ্ঠ সাহাবী ছিলেন। তিনি রাসূল (সা.)-এর খেদমতে অধিকাংশ সময় কাটাতেন। রাসূল (সা.) যখন সফরে যেতেন, ইবনে মাসউদ (রা.) তাঁর বিছানা, মেসওয়াক, জুতা ইত্যাদি বহন করতেন। এমনকি তাঁকে 'সাহিবুল নালাইন' (জুতাবাহী) উপাধিতে ডাকা হতো। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁকে তাঁর পরিবারের একজন সদস্য হিসেবেই দেখতেন এবং তাঁকে নিজের ঘরে প্রবেশ করার অনুমতি দিয়েছিলেন।
​কুরআন ও হাদিসের জ্ঞান
​ইবনে মাসউদ (রা.) ছিলেন কুরআনের একজন শ্রেষ্ঠ ক্বারী ও জ্ঞানী। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁকে নিজে কুরআন শিক্ষা দিয়েছিলেন। তিনি সরাসরি রাসূল (সা.)-এর মুখ থেকে ৭০টিরও বেশি সূরা মুখস্থ করেছিলেন। রাসূল (সা.) একবার বলেছিলেন, "যে ব্যক্তি কুরআনকে তাজা অবস্থায় পড়তে চায়, সে যেন ইবনে উম্মে আবদ (ইবনে মাসউদ)-এর কিরাত অনুযায়ী পড়ে।" তিনি অসংখ্য হাদিসের বর্ণনাকারীও ছিলেন এবং ফিকাহ শাস্ত্রেও তাঁর গভীর জ্ঞান ছিল।
​ইবাদত ও বিনয়
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) অত্যন্ত বিনয়ী ও পরহেজগার ছিলেন। তিনি দিনের বেলায় রোজা রাখতেন এবং রাতের বেলায় নামাজে দাঁড়িয়ে কাটাতেন। তাঁর বিনয় এতটাই ছিল যে, তিনি নিজেকে একজন সাধারণ মুসলিমের চেয়ে বেশি মনে করতেন না।
​জিহাদে অংশগ্রহণ
​তিনি বদর, উহুদ, খন্দক সহ প্রায় সকল যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর সাথে অংশগ্রহণ করেন। বদর যুদ্ধে তিনি আবু জাহেলকে হত্যা করে ইসলামের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।
​মৃত্যু
​হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) ৩৩ হিজরীতে মদিনায় ইন্তেকাল করেন। তাঁর জানাজার নামাজ হযরত উসমান (রা.) পড়িয়েছিলেন এবং তাঁকে জান্নাতুল বাকীতে দাফন করা হয়।
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) তাঁর জ্ঞান, ইবাদত, বিনয় এবং রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসার জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। তাঁর জীবন মুসলিম উম্মাহর জন্য এক অনুপ্রেরণার উৎস।

1 w ·Tradurre

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
​হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) ছিলেন ইসলামের এক মহান সাহাবী, যিনি তাঁর জ্ঞান, ইবাদত এবং রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি গভীর ভালোবাসার জন্য সুপরিচিত। তাঁর জীবন ছিল ইসলামের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
​সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
​নাম: আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ।
​উপাধি/কুনিয়াত: আবু আব্দুর রহমান।
​বংশ: বনু হুজাইল।
​ইসলাম গ্রহণ: প্রথম দিকের ইসলাম গ্রহণকারীদের মধ্যে অন্যতম।
​বিশেষত্ব: তিনি ছিলেন কুরআনের হাফেজ এবং শ্রেষ্ঠ কারীদের মধ্যে একজন।
​ইসলাম গ্রহণ ও প্রাথমিক জীবন
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) মক্কার একজন রাখাল ছিলেন। তিনি রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর নবুওয়াত প্রাপ্তির প্রথম দিকেই ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁর ইসলাম গ্রহণের ঘটনাটি খুবই শিক্ষণীয়। একদিন তিনি মক্কায় উট চরাচ্ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) ও আবু বকর (রা.) তাঁর পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন তারা ইবনে মাসউদকে দুধের জন্য একটি বকরির কথা বলেন। ইবনে মাসউদ (রা.) বললেন যে, এটি তার মালিকের সম্পত্তি। তখন রাসূলুল্লাহ (সা.) একটি ছোট বকরি চেয়ে নিলেন যা তখনও দুধ দিতে শেখেনি। রাসূলুল্লাহ (সা.) আল্লাহর নামে সেটির ওলানে হাত বুলাতেই সেটি দুধে ভরে গেল। এই অলৌকিক ঘটনা দেখে ইবনে মাসউদ (রা.) তাৎক্ষণিকভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন।
​রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর সান্নিধ্য ও সেবা
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর খুবই ঘনিষ্ঠ সাহাবী ছিলেন। তিনি রাসূল (সা.)-এর খেদমতে অধিকাংশ সময় কাটাতেন। রাসূল (সা.) যখন সফরে যেতেন, ইবনে মাসউদ (রা.) তাঁর বিছানা, মেসওয়াক, জুতা ইত্যাদি বহন করতেন। এমনকি তাঁকে 'সাহিবুল নালাইন' (জুতাবাহী) উপাধিতে ডাকা হতো। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁকে তাঁর পরিবারের একজন সদস্য হিসেবেই দেখতেন এবং তাঁকে নিজের ঘরে প্রবেশ করার অনুমতি দিয়েছিলেন।
​কুরআন ও হাদিসের জ্ঞান
​ইবনে মাসউদ (রা.) ছিলেন কুরআনের একজন শ্রেষ্ঠ ক্বারী ও জ্ঞানী। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁকে নিজে কুরআন শিক্ষা দিয়েছিলেন। তিনি সরাসরি রাসূল (সা.)-এর মুখ থেকে ৭০টিরও বেশি সূরা মুখস্থ করেছিলেন। রাসূল (সা.) একবার বলেছিলেন, "যে ব্যক্তি কুরআনকে তাজা অবস্থায় পড়তে চায়, সে যেন ইবনে উম্মে আবদ (ইবনে মাসউদ)-এর কিরাত অনুযায়ী পড়ে।" তিনি অসংখ্য হাদিসের বর্ণনাকারীও ছিলেন এবং ফিকাহ শাস্ত্রেও তাঁর গভীর জ্ঞান ছিল।
​ইবাদত ও বিনয়
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) অত্যন্ত বিনয়ী ও পরহেজগার ছিলেন। তিনি দিনের বেলায় রোজা রাখতেন এবং রাতের বেলায় নামাজে দাঁড়িয়ে কাটাতেন। তাঁর বিনয় এতটাই ছিল যে, তিনি নিজেকে একজন সাধারণ মুসলিমের চেয়ে বেশি মনে করতেন না।
​জিহাদে অংশগ্রহণ
​তিনি বদর, উহুদ, খন্দক সহ প্রায় সকল যুদ্ধে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর সাথে অংশগ্রহণ করেন। বদর যুদ্ধে তিনি আবু জাহেলকে হত্যা করে ইসলামের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।
​মৃত্যু
​হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) ৩৩ হিজরীতে মদিনায় ইন্তেকাল করেন। তাঁর জানাজার নামাজ হযরত উসমান (রা.) পড়িয়েছিলেন এবং তাঁকে জান্নাতুল বাকীতে দাফন করা হয়।
​আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) তাঁর জ্ঞান, ইবাদত, বিনয় এবং রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসার জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। তাঁর জীবন মুসলিম উম্মাহর জন্য এক অনুপ্রেরণার উৎস।

1 w ·Tradurre

হিজাব শুধু কাপড় নয়—এটা আমার পরিচয়, আমার বিশ্বাস, আমার গর্ব! হিজাবের আড়ালে লুকিয়ে থাকা আত্মবিশ্বাস সব কিছুর চেয়ে আলাদা।

1 w ·Tradurre

রাতে ঠিক করি সকালে উঠেই পড়বো, সকালে উঠেই ঠিক করি বিকেলে পড়বো, বিকেল আসতেই বুঝি—এ জীবন বড়ই রহস্যময়! 😴📚

1 w ·Tradurre

ওর একটুকু খেয়াল পেলেই মনটা ভালো হয়ে যায়। সকালটা সুন্দর লাগে, আকাশ নীল লাগে—ভালোবাসা না হোক, অনুভবটুকু তো নিখুঁত!

1 w ·Tradurre

রাতে ঠিক করলাম কাল থেকে সিরিয়াস পড়বো। সকালে ঘুম ভাঙতেই মাথায় প্রশ্ন—"এই সিরিয়াসটা আবার কার বই?" 😅 লাইফে হাল্কা না হলে হেভি হয়ে যাবে!

1 w ·Tradurre

হযরত আলী (রাঃ) এর জীবনী সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। তিনি ছিলেন ইসলামের চতুর্থ খলিফা এবং মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চাচাতো ভাই ও জামাতা। তাঁর জীবনীর কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক এখানে তুলে ধরা হলো।
​প্রাথমিক জীবন ও ইসলাম গ্রহণ
​হযরত আলী (রাঃ) প্রায় ৫৯৯ খ্রিস্টাব্দে মক্কার কুরাইশ বংশের বনু হাশিম গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন মহানবী (সাঃ)-এর চাচা আবু তালিবের সন্তান। মহানবী (সাঃ) ছোটবেলায় তাঁকে নিজের কাছে নিয়ে আসেন এবং লালন-পালন করেন। যখন মহানবী (সাঃ) নবুয়ত প্রাপ্ত হন, তখন হযরত আলী (রাঃ) বালক বয়সেই ইসলাম গ্রহণ করেন। বলা হয়ে থাকে, তিনি ছিলেন পুরুষদের মধ্যে সর্বপ্রথম ইসলাম গ্রহণকারী।
​মহানবী (সাঃ)-এর সঙ্গে সম্পর্ক
​হযরত আলী (রাঃ) সবসময় মহানবী (সাঃ)-এর সঙ্গে ছিলেন। মদিনায় হিজরতের রাতে মহানবী (সাঃ)-এর বিছানায় শুয়ে থাকার ঘটনাটি তাঁর জীবনের একটি উল্লেখযোগ্য সাহসিকতার পরিচয় বহন করে। এটি তাঁকে মহানবী (সাঃ)-এর প্রতি তাঁর গভীর ভালোবাসা ও আত্মত্যাগের প্রমাণ দেয়। তিনি মহানবী (সাঃ)-এর কন্যা হযরত ফাতিমা (রাঃ)-কে বিবাহ করেন এবং তাঁদের ঘরে হযরত হাসান (রাঃ) ও হযরত হুসাইন (রাঃ) জন্মগ্রহণ করেন।
​খিলাফত ও শাসনকাল
​হযরত উসমান (রাঃ)-এর শাহাদাতের পর ৬৫৬ খ্রিস্টাব্দে হযরত আলী (রাঃ) খলিফা নির্বাচিত হন। তাঁর খিলাফতের সময়কাল ছিল প্রায় পাঁচ বছর। এই সময় মুসলিম বিশ্বে অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও রাজনৈতিক অস্থিরতা ছিল।
​উটের যুদ্ধ: তাঁর খিলাফতের শুরুর দিকেই একটি বড় যুদ্ধ সংঘটিত হয়, যা 'উটের যুদ্ধ' নামে পরিচিত। এই যুদ্ধে হযরত আয়েশা (রাঃ) এবং তাঁর অনুসারীদের সাথে হযরত আলী (রাঃ)-এর বাহিনীর মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
​সিফফিনের যুদ্ধ: মুয়াবিয়া (রাঃ) হযরত উসমান (রাঃ)-এর হত্যার বিচার চেয়েছিলেন এবং হযরত আলী (রাঃ)-এর নেতৃত্বের বিরোধিতা করেন। এর ফলে ৬৫৭ খ্রিস্টাব্দে সিফফিনের যুদ্ধ হয়। এই যুদ্ধে কোনো পক্ষই চূড়ান্ত জয় লাভ করতে পারেনি।
​খারিজিদের উত্থান: সিফফিনের যুদ্ধের পর, যে সকল অনুসারী হযরত আলী (রাঃ)-এর সালিসের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে পারছিলেন না, তারা আলাদা হয়ে 'খারিজি' নামে একটি নতুন দল গঠন করে।
​শাহাদাত
​হযরত আলী (রাঃ)-এর খিলাফতের শেষ দিকে খারিজিদের পক্ষ থেকে তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হয়। ৬১ বছর বয়সে ৪০ হিজরীর ১৭ই রমজান (৬৬১ খ্রিস্টাব্দ), কুফার মসজিদে ফজরের নামাজ আদায় করার সময় আবদুর রহমান ইবনে মুলজাম নামের এক খারিজি তাঁকে বিষমাখা তলোয়ার দিয়ে আঘাত করে। দুই দিন পর তিনি শাহাদাত বরণ করেন।
​হযরত আলী (রাঃ) তাঁর জ্ঞান, সাহস, ন্যায়বিচার এবং ইসলামি জ্ঞান ও প্রজ্ঞার জন্য ইতিহাসে চিরস্মরণীয়।

1 w ·Tradurre

একজন মা তার সন্তানের জন্য যা করতে পারেন তা আসলে অগণিত। মায়ের ভালোবাসা এবং অবদান অতুলনীয়। এখানে কিছু প্রধান ক্ষেত্র তুলে ধরা হলো যেখানে একজন মা তার সন্তানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন:
​১. শারীরিক যত্ন ও নিরাপত্তা
​পুষ্টি ও স্বাস্থ্য: মায়েরাই সাধারণত সন্তানের সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করেন, সময় মতো খাওয়ানো, স্বাস্থ্যকর খাবার তৈরি করা এবং অসুস্থ হলে তার যত্ন নেওয়া ও ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করেন।
​পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা: সন্তানের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে মা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন, যেমন - গোসল করানো, কাপড় পরিষ্কার রাখা ইত্যাদি।
​নিরাপত্তা: সন্তানকে যেকোনো বিপদ থেকে রক্ষা করা এবং একটি নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করা মায়ের প্রধান কাজগুলোর মধ্যে একটি।
​২. মানসিক ও আবেগিক বিকাশ
​ভালোবাসা ও মমতা: মায়ের নিঃশর্ত ভালোবাসা সন্তানের মানসিক বিকাশের জন্য অপরিহার্য। এই ভালোবাসা সন্তানের মধ্যে আত্মবিশ্বাস এবং নিরাপত্তার অনুভূতি তৈরি করে।
​আবেগিক সমর্থন: সন্তান যখন দুঃখ পায়, ভয় পায় বা হতাশ হয়, তখন মা তার পাশে থেকে মানসিক সমর্থন দেন এবং তাকে সান্ত্বনা দেন। এটি সন্তানের আবেগিক বুদ্ধিমত্তা বিকাশে সহায়তা করে।
​যোগাযোগ: সন্তানের সাথে নিয়মিত কথা বলা, তার কথা শোনা এবং তার অনুভূতিকে গুরুত্ব দেওয়া সম্পর্কের গভীরতা বাড়ায় এবং সন্তানকে খোলামেলা হতে শেখায়।
​৩. শিক্ষা ও সামাজিকীকরণ
​প্রাথমিক শিক্ষা: অক্ষর জ্ঞান, ছড়া শেখানো, নতুন নতুন জিনিস সম্পর্কে ধারণা দেওয়া—এগুলো মায়ের হাত ধরেই সন্তানের প্রথম শিক্ষা শুরু হয়।
​মূল্যবোধ শেখানো: সততা, সম্মান, দয়া, অন্যের প্রতি সহানুভূতি—এইসব মানবিক গুণাবলী মা তার সন্তানকে শেখান।
​সামাজিকীকরণ: অন্যদের সাথে কিভাবে মিশতে হয়, নিয়ম-কানুন মানা, ভাগ করে নেওয়া—এসব সামাজিক দক্ষতা শেখাতে মা সাহায্য করেন।
​উৎসাহ ও অনুপ্রেরণা: সন্তানকে পড়াশোনায় উৎসাহিত করা, তার আগ্রহের বিষয়গুলো নিয়ে তাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করা এবং যেকোনো কাজে তাকে অনুপ্রেরণা জোগানো মায়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা।
​৪. ভবিষ্যৎ তৈরি ও আত্মনির্ভরশীলতা
​সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা: সন্তানকে ছোটবেলা থেকেই সঠিক-ভুল চিনতে শেখানো এবং ভবিষ্যতে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করা।
​আত্মনির্ভরশীলতা শেখানো: নিজের কাজ নিজে করতে শেখানো এবং ধীরে ধীরে তাকে স্বাবলম্বী করে তোলা।
​স্বপ্নের পথে সমর্থন: সন্তানের স্বপ্ন পূরণে তাকে সবরকম সমর্থন দেওয়া এবং তার পাশে থাকা।
​সংক্ষেপে, একজন মা তার সন্তানের জন্য একজন শিক্ষক, বন্ধু, পথপ্রদর্শক এবং সবচেয়ে বড় আশ্রয়। তিনি সন্তানের শারীরিক, মানসিক, সামাজিক এবং নৈতিক বিকাশে অবিরাম অবদান রাখেন, যা তার ভবিষ্যৎ জীবনের ভিত্তি স্থাপন করে।

1 w ·Tradurre

#বাবা
একজন বাবা তার সন্তানের জন্য অনেক কিছু করতে পারেন, যা সন্তানের শারীরিক, মানসিক, সামাজিক এবং শিক্ষাগত বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নিচে এর কিছু দিক আলোচনা করা হলো:
​১. ভালোবাসা এবং মানসিক সমর্থন
​একজন বাবার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা হলো সন্তানকে নিঃশর্ত ভালোবাসা এবং মানসিক সমর্থন দেওয়া। এর মধ্যে রয়েছে:
​সময় দেওয়া: সন্তানের সাথে গুণগত সময় কাটানো, যেমন - খেলাধুলা করা, গল্প বলা, বেড়াতে যাওয়া, বা শুধু তাদের কথা শোনা।
​আবেগিক বন্ধন: সন্তানের প্রতি স্নেহ, মমতা এবং উষ্ণতা প্রকাশ করা। তাদের অনুভূতিগুলোকে গুরুত্ব দেওয়া এবং তাদের পাশে থাকা।
​উৎসাহ দেওয়া: সন্তানের ছোট-বড় সব অর্জনে প্রশংসা করা এবং তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করা।
​নিরাপত্তা অনুভব করানো: সন্তানকে বোঝানো যে বাবা সর্বদা তাদের পাশে আছেন এবং তাদের সুরক্ষা দেবেন।
​২. দৈনন্দিন চাহিদা পূরণ
​সন্তানের মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ করা বাবার অন্যতম প্রধান দায়িত্ব। এর মধ্যে রয়েছে:
​খাদ্য ও পুষ্টি: স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করা যাতে সন্তানের সঠিক শারীরিক বিকাশ হয়।
​পোশাক: ঋতু এবং প্রয়োজন অনুযায়ী আরামদায়ক ও পরিচ্ছন্ন পোশাক সরবরাহ করা।
​আবাসন: একটি নিরাপদ, স্বাস্থ্যকর এবং আরামদায়ক পরিবেশে বসবাসের ব্যবস্থা করা।
​শিক্ষা: সন্তানের পড়াশোনার খরচ বহন করা, স্কুলে ভর্তি করানো এবং শিক্ষামূলক উপকরণ সরবরাহ করা।
​৩. সুশিক্ষা এবং দিকনির্দেশনা
​সন্তানের সঠিক বিকাশের জন্য বাবার উচিত তাদের সুশিক্ষা এবং নৈতিক দিকনির্দেশনা দেওয়া:
​শিক্ষায় সহায়তা: পড়াশোনায় উৎসাহিত করা, হোমওয়ার্কে সাহায্য করা এবং তাদের শিক্ষামূলক আগ্রহ বাড়ানো।
​মূল্যবোধ শেখানো: সততা, সম্মান, সহানুভূতি, দায়িত্বশীলতা এবং কঠোর পরিশ্রমের মতো গুণাবলী শেখানো।
​শৃঙ্খলা শেখানো: সঠিক-ভুল চিনতে সাহায্য করা এবং নিয়ম-শৃঙ্খলা শেখানো, তবে তা যেন ইতিবাচক এবং গঠনমূলক হয়।
​উদাহরণ স্থাপন: বাবা নিজে ভালো আচরণ এবং ইতিবাচক মূল্যবোধের উদাহরণ স্থাপন করেন, যা সন্তান অনুসরণ করে।
​৪. স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ
​সন্তানের স্বাস্থ্য এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা বাবার একটি মৌলিক দায়িত্ব:
​নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা: সন্তানের নিয়মিত চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া এবং প্রয়োজনীয় টিকা নিশ্চিত করা।
​সুস্থ জীবনযাপন: ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের গুরুত্ব সম্পর্কে শেখানো এবং নিজে তা অনুসরণ করা।
​নিরাপত্তা: বাড়িতে এবং বাইরে সন্তানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। বিপদ সম্পর্কে সচেতন করা এবং তাদের সুরক্ষার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া।
​৫. সামাজিক এবং মানসিক বিকাশ
​সন্তানকে সমাজের উপযোগী করে গড়ে তোলার জন্য বাবার ভূমিকা অপরিহার্য:
​সামাজিক দক্ষতা: অন্যদের সাথে মিশতে এবং বন্ধুত্ব তৈরি করতে সাহায্য করা। ভাগ করে নেওয়া, সহযোগিতা করা এবং অন্যদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে শেখানো।
​সমস্যা সমাধানের দক্ষতা: ছোটবেলা থেকেই সন্তানকে সমস্যা সমাধানের সুযোগ দেওয়া এবং তাদের ভুল থেকে শিখতে উৎসাহিত করা।
​স্বাধীনতা দেওয়া: বয়স অনুযায়ী সন্তানকে স্বাধীনতা দেওয়া, যাতে তারা নিজেদের সিদ্ধান্ত নিতে এবং দায়িত্ব নিতে শেখে।
​একজন বাবা তার সন্তানের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করতে পারেন, যা তাদের সারা জীবনের পথচলায় সাহায্য করবে। উপরোক্ত বিষয়গুলো ছাড়াও প্রতিটি বাবার নিজস্ব কিছু বিশেষ উপায় থাকতে পারে যা তার সন্তানের জন্য সবচেয়ে উপকারী।

1 w ·Tradurre

মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) দাজ্জাল সম্পর্কে তাঁর উম্মতকে সতর্ক করার জন্য অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। এই হাদিসগুলো থেকে দাজ্জালের পরিচয়, তার ফিতনা এবং তার মোকাবেলা করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়।
​দাজ্জাল সম্পর্কে মহানবী (সা.)-এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ বর্ণনা নিচে দেওয়া হলো:
​দাজ্জালের শারীরিক বৈশিষ্ট্য
​এক চোখ কানা: নবী করিম (সা.) বলেছেন, "প্রত্যেক নবীই তাঁর জাতিকে মিথ্যাবাদী কানা (দাজ্জাল) সম্পর্কে সতর্ক করেছেন। সাবধান! দাজ্জাল কানা হবে, কিন্তু তোমাদের রব কানা নন।" (সহিহ বুখারী, সহিহ মুসলিম) অন্য এক হাদিসে এসেছে যে, তার ডান চোখ কানা এবং তা ফোলা আঙ্গুরের মতো হবে।
​কপালে 'কাফির' লেখা: দাজ্জালের দুই চোখের মাঝখানে 'কাফির' (ك ف ر) লেখা থাকবে, যা প্রত্যেক মুমিন ব্যক্তিই পড়তে পারবে।
​চুল ও গঠন: দাজ্জালের চুল হবে কোঁকড়ানো এবং তার দেহ হবে মোটা ও শক্তপোক্ত। সে হবে বেঁটে আকৃতির।
​দাজ্জালের ক্ষমতা ও ফিতনা
​দাজ্জাল নিজেকে প্রভু বা আল্লাহ হিসেবে দাবি করবে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য অনেক অলৌকিক ঘটনা দেখাবে। এই অলৌকিক ঘটনাগুলো হবে তার ফিতনা বা পরীক্ষা।
​জান্নাত ও জাহান্নাম: তার সঙ্গে জান্নাত ও জাহান্নামের চিত্র থাকবে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে, তার দেখানো জান্নাত হবে আগুন (জাহান্নাম) এবং তার দেখানো জাহান্নাম হবে সুমিষ্ট ঠাণ্ডা পানি (জান্নাত)।
​বৃষ্টি ও ফসল: সে আকাশকে বৃষ্টি বর্ষণের নির্দেশ দেবে এবং ভূমিকে ফসল উৎপাদনের নির্দেশ দেবে। মানুষ তার এই ক্ষমতা দেখে বিভ্রান্ত হবে।
​মৃতকে জীবিত করা: সে মানুষের মৃত বাবা-মাকে জীবিত করে দেখাবে (প্রকৃতপক্ষে সেগুলো শয়তান হবে), যাতে মানুষ তাকে বিশ্বাস করে।
​সম্পদের ভান্ডার: সে পৃথিবীর ধন-সম্পদের ভান্ডারকে বের করে আনবে।
​দাজ্জালের বিস্তার ও প্রবেশ নিষিদ্ধ স্থান
​দাজ্জাল মক্কা ও মদিনা ছাড়া পৃথিবীর প্রায় সব শহরেই প্রবেশ করবে। মক্কা ও মদিনার প্রবেশ পথে ফেরেশতারা পাহারা দেবেন, তাই সেখানে সে প্রবেশ করতে পারবে না। সে মদিনার উপকণ্ঠে একটি লোনা জমিতে আসবে, তখন মদিনা তিনবার কেঁপে উঠবে এবং সকল মুনাফিক ও কাফির সেখান থেকে বের হয়ে তার সাথে যোগ দেবে।
​দাজ্জালের শেষ পরিণতি
​দাজ্জালের ফিতনা যখন চরম পর্যায়ে পৌঁছাবে, তখন ঈসা (আ.) আকাশ থেকে নেমে আসবেন। তিনি সিরিয়ার দামেস্কের পূর্ব প্রান্তে সাদা মিনারের কাছে অবতরণ করবেন। তারপর তিনি দাজ্জালকে খুঁজে বের করবেন এবং 'লুদ' নামক স্থানে তাকে হত্যা করবেন।
​মহানবী (সা.) দাজ্জালের ফিতনা থেকে বাঁচার জন্য কিছু দোয়া শিখিয়েছেন। এর মধ্যে একটি হলো, নামাজের শেষ বৈঠকে "আল্লাহুম্মা ইন্নি আ'উযু বিকা মিন আযাবি জাহান্নাম..." এই দোয়াটি পড়া। এছাড়াও সূরা কাহফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্থ করে পাঠ করার কথা বলেছেন।
​এই হাদিসগুলো থেকে বোঝা যায় যে, দাজ্জালের ফিতনা হবে মানবজাতির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় পরীক্ষা। তাই প্রত্যেক মুসলিমের জন্য তার সম্পর্কে জ্ঞান রাখা এবং এই ফিতনা থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করা অপরিহার্য।

1 w ·Tradurre

> সকালের স্নিগ্ধ আলোয় গ্রামের শান্ত পরিবেশে শুরু হয় দৃশ্য। একটি পথ ধরে এগিয়ে আসে একটি প্রাইভেট কার। দরজা খোলার শব্দের সাথে আমি ডান পাশ থেকে গাড়িতে উঠি। গাড়ি ধীরে ধীরে গ্রামীণ রাস্তায় চলতে থাকে, পেছনে পড়ে থাকে সবুজ ধানক্ষেত আর পাখির ডাক। শেষ দৃশ্যে গাড়ি মিলিয়ে যায় শান্ত প্রকৃতির মাঝে

image
1 w ·Tradurre

আসসালামু আলাইকুম ও শুভ সকাল! 🕊️নতুন একটি দিন মানেই নতুন দোয়া, নতুন কৃতজ্ঞতা।আজকের এই সকালটা শুরু হোক আল্লাহর নাম নিয়ে,আর শেষ হোক হাসিমুখে, ইবাদতে আর মনের শান্তিতে।দুনিয়ার দুশ্চিন্তা কমিয়ে শুধু বলো—আলহামদুলিল্লাহ। শুভ সকাল সবাইকে! 🌼

image
2 w ·Tradurre

সকালে কলেজ মানে —
ঘুম থেকে উঠে যুদ্ধ, রিকশায় দৌড়, আর ক্লাসে ঢুকে বইয়ের বদলে বান্ধবীর মুখ দেখা!
এটাই স্টুডেন্ট লাইফের রুটিন! 😅
#morningmood #collegerush #funnyroutine

2 w ·Tradurre

সকালবেলা ইউনিফর্ম আয়রন করতে করতে মনে হয়,
"এই জীবনে কবে আমি শাড়ি পরে অফিস যাবো?" 😩
মা বলে – “ময়লা নিস না!”
আর আমি?
বসে বসে হাত তুলে দেখি হাতার ভাঁজ ঠিক আছে কিনা!
#uniformlife #desigirls #collegelook