একটা সময় ছিল, যখন যেকোনো সম্পর্কের সাথে নিজেকে আকড়ে রাখতে চাইতাম। নিজের সবটুকু দিয়ে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতাম। যত্নবান ছিলাম খুব। কিন্তু দিন শেষে সেই আকড়ে ধরা সম্পর্কগুলো থেকেই সবচেয়ে বেশি দুঃ'খ পেয়েছি!
আমার জীবনেও প্রেম এসেছিল। যাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবেসে ছিলাম। নিজের সবটুকু দিয়ে তাকে আকড়ে রেখেছিলাম, খুব সোহাগে আদরে। নিজের অস্তিত্ব ভুলে তাকেই নিজের অস্তিত্ব বানিয়ে ছিলাম। যার জন্য দিনশেষে নিজেকে আর খুঁজে পাই নি। এতে করে তার চলে যাওয়াতে আমিই কষ্ট পেয়েছিলাম।
যার হাত ধরে সব কিছু ভুলে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই মানুষটাও বুঝে নি আমায়। সব কিছুর জন্য আমাকেই দোষারোপ করল। নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারায় টিকলো না সেও শেষ পর্যন্ত!
এক সময় আমার অনেক বন্ধু ছিল। নিজের ভালোর কথা চিন্তা না করে, ওদের ভালো রাখতে ব্যস্ত ছিলাম। ওদের একটা ডাকে নিজের সবটুকু ঢেলে দিতাম। অথচ আমার বিবর্ণ সময়ে ওদের পাশে পাই নি। খেয়াল করলাম, আমিই ওদের প্রয়োজনের পাত্রই ছিলাম কেবল। প্রিয়জন আর হতে পারি নি।
একটা সময় ছিল, যখন আত্মীয় স্বজনের কাছে খুব প্রিয় ছিলাম। সবাই বলত আমার মতো ভালো আর কেউ হয়ই না নাকি। রূপে গুনে যেন মা লক্ষ্মী! কিন্তু যখন দুঃসংবাদগুলো আমায় আষ্টেপৃষ্ঠে ধরে ছিল তখন তারাই সবার প্রথমে চোখ বাকিয়ে ছিল!
বাবা মায়ের আদরের ছিলাম খুব। সব সময় মাথায় করে রাখত। অথচ যখন দেখতে পেল আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হচ্ছে না আর তখন সেই আমিই যেন তাদের চোখের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে। এখনও মাথায় রাখে, তবে সেটা বোঝা ভেবে!
বিশ্বাসের নামে বিশ্বস্ত মানুষগুলো আমায় চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে ছিল, সবকিছু আমারই ভুল! তাই এখন আর কোনো সম্পর্কের উপর বিশ্বাসটা ঠিক রাখতে পারি না। কাঁচের মতো ভেঙে যাওয়া এই আমি এখন শুধু নিজের উপর বিশ্বাস করতে পারি। কেউ ভালো করতে চাইলে এখন আর বিশ্বাস হয় না বরং তার দিকে মুচকি হেসে “আমি ভালো আছি” বলে পাশ কাঁটিয়ে যাই।
এখন এভাবেই চলছে জীবন আমার, চলুক না!
লজ্জাপতি গাছ, যার বৈজ্ঞানিক নাম Mimosa pudica, আমাদের দেশে লজ্জাবতী বা লাজুক লতা নামেও পরিচিত। এই গাছটি মূলত একটি বহুবর্ষজীবী গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ, যার প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এর পাতা স্পর্শ করলে সঙ্কুচিত হয়ে যায়। এটি দেখে অনেকেই কৌতূহলী হন, কিন্তু এই গাছের মধ্যে রয়েছে অসাধারণ ঔষধি গুণ। আয়ুর্বেদিক ও প্রাকৃতিক চিকিৎসায় লজ্জাপতির ব্যবহার বহু পুরনো।
Toufiqe Hasan
---
🌿 ১. জীববিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে:
প্রাকৃতিক সম্পর্ক হলো জীবজগতের মধ্যে পারস্পরিক নির্ভরশীলতা বা যোগসূত্র। উদাহরণ:
পরজীবী সম্পর্ক (Parasitism): এক প্রাণী অন্যের শরীরে বা শরীরের উপর বাস করে এবং ক্ষতি করে (যেমন: উকুন, পরজীবী কৃমি)
সহাবস্থান (Symbiosis): দুই বা ততোধিক প্রাণী একে অপরকে উপকার করে (যেমন: মৌমাছি ও ফুল)
শিকারি-শিকার সম্পর্ক (Predator-Prey): এক প্রাণী আরেকটিকে শিকার করে খায় (যেমন: সিংহ ও হরিণ)
---
🧬 ২. মানুষের পারিবারিক ও জৈবিক সম্পর্ক:
প্রাকৃতিক সম্পর্ক বলতে পারে এমন সম্পর্ক যা রক্তের বন্ধনে গঠিত:
বাবা-মা ও সন্তান
ভাই-বোন
দাদা-দাদি, নানা-নানির সঙ্গে সম্পর্ক
এসব সম্পর্ক জন্মসূত্রে স্বাভাবিকভাবে গড়ে ওঠে, তাই এগুলোকে "প্রাকৃতিক সম্পর্ক" বলা হয়।
---
🌎 ৩. প্রকৃতি ও মানুষের সম্পর্ক:
প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের সম্পর্কও এক ধরনের প্রাকৃতিক সম্পর্ক:
গাছ আমাদের অক্সিজেন দেয়, আমরা কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ করি
নদী, পাহাড়, বাতাস, সূর্য—সবই মানুষের অস্তিত্বের জন্য অপরিহার্য
---
আপনি যদি বলেন আপনি কোন দিকটা জানতে চান—বৈজ্ঞানিক, পারিবারিক না দার্শনিক—তাহলে আমি আরও নির্দিষ্টভাবে বলতে পারি।
Uebdjxubd
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?