5 d ·ترجمہ کریں۔

ফ্রীমিক্সিং এ অভ্যস্ত মেয়েকে বিয়ে করলে নিজ সন্তানকে যেরকম একজন লজ্জাশীলা মা দিতে পারবেন না,
তেমনিভাবে ফ্রীমিক্সিং এ অভ্যস্ত ছেলেকে বিয়ে করলে নিজ সন্তানকে একজন গাইরতওয়ালা বাবা দিতে পারবেন না।
.
ভার্সিটিপড়ুয়া অধিকাংশ মেয়েই ফ্রিমিক্সিং এ অভ্যস্ত লিপ্ত। তার মানে এটা না যে সবাই ফ্রীমিক্সিং এ অভ্যস্ত,'ভার্সিটিপড়ুয়া মেয়ে বিয়ে করবো না' ন্যারেটিভ শতভাগ কার্যকর না।
মাদরাসাপড়ুয়া অধিকাংশ ছেলেই আমল,আখলাকওয়ালা।
তার মানে এটা না যে মাদরাসাপড়ুয়া সব ছেলেই সুফী,হাজবেন্ড ম্যাটেরিয়াল।
.
ভার্সিটির ফ্রীমিক্সিং পরিবেশ থেকে বেঁচে থাকা কেবল মেয়ে শিক্ষার্থীর দায়িত্ব না,
পুরুষ শিক্ষার্থীরও ফ্রীমিক্সিং পরিবেশ থেকে দূরে থাকা সমানভাবে জরুরী।
.
ফ্রীমিক্সিং কেবল নারীর জন্য হারাম না,
পুরুষের জন্যও সমানভাবে হারাম।
.
নারীর পর্দা রক্ষা করা যেমন জরুরী,
পুরুষের নজরের হেফাজতে সমানভাবে জরুরী।
.
দুশ্চরিত্রা নারী সমাজের জন্য যতটা ভয়ংকর,
লম্পট পুরুষও সমাজের জন্য ততটাই ভয়ংকর।
.
ভার্সিটিপড়ুয়া সব মেয়ে যেরকম খারাপ না,
মাদরাসাপড়ুয়া সব মেয়ে সেরকম ধোয়া তুলসীপাতা না।
.
শরঈ ওজনহীন মেয়েদের ফ্রীমিক্সিং ভার্সিটিতে যাওয়া যেরকমভাবে এড়িয়ে চলা উচিত,
তেমনি দ্বীনের দোহাই দিয়ে ছেলেদের দুনিয়াবি শিক্ষা থেকে দূরে সরে যাওয়া অনুচিত।
.
পুরুষের বৈশ্বিক জ্ঞানার্জন যতটা জরুরী,
নারীদেরকে পারিবারিক শিক্ষা প্রদান তারচেয়ে বেশি জরুরী।
.
দ্বীনি ইলম অর্জন করা পুরুষের জন্য যেমন ফরজ,
নারীর জন্যও সমানভাবে ফরজ।
.
পুরুষকে যেরকমভাবে তাকওয়া দিয়ে বিচার করা উচিৎ,
নারীকেও সেরকমভাবে তাকওয়া দিয়েই বিচার করা উচিৎ।
.
ফেমিনিস্টদের যেরকম প্রতিহত করা উচিৎ,
এক্সট্রিম মিসোজিনিস্টদেরও তেমন প্রশ্রয় দেয়া অনুচিত।
.
পুরুষ যদি হয় সভ্যতার নির্মাতা,
নারী তবে পুরুষ গড়ার কারিগর!
.

এক হাতে যেরকম তালি বাজে না,তেমনি নারী-পুরুষ একপাক্ষিক চিন্তা দ্বারা সমাজ সংস্কার হয় না।দুটি চোখ ঠিকমতো কাজ না করলে যেরকম দেহ 'সুস্থ দেহ' হিসেবে গণ্য হয় না।ঠিক তেমনি নারী-পুরুষ যার যার দায়িত্ব পালন না করলে সমাজ সুশৃঙ্খল হয় না।।বাঁ চোখ আগ বাড়িয়ে ডান চোখের কাজ করতে গেলে যেরকম চোখে ব্যথা হয়,ফাংশন করে না।ঠিক তেমনি পুরুষের কাজ নারী করলে কিংবা নারীর কাজ পুরুষ করতে চাইলে যথাযথ কার্যসিদ্ধি হয় না।
নারীর জন্য শর্ত বেঁধে দিলে,পুরুষের দায়িত্ব গুলোও স্বরণ করিয়ে দিন।দ্বীনের বিধিবিধান,নির্দেশনা নারীর জন্য যেরকম কনস্ট্যান্ট,পুরুষের জন্যও কনস্ট্যান্ট।কোনো নারী শরঈ বিধানের বাইরে যেয়ে কোনো পশ্চিমা মতবাদ গ্রহণ করলে সে যেরকমভাবে ইসলামের গণ্ডির বাইরে চলে যায়,তেমনি পুরুষ তার শরঈ দায়িত্বে অবহেলা করলে ইসলাম থেকে দূরে সরে যায়।
.
শরঈ বিধান মানা নারীর জন্য যেমন জরুরী,পুরুষের জন্যও সমানভাবে জরুরী।নারীপুরুষ কাঁদা ছোড়াছুড়ি কোনো সমাধান বয়ে আনে না।নারী-পুরুষ নিজ নিজ জায়গায় নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়েই সমাজ পূর্ণতা পায়।
নানা মতবাদ,অধিকারের নামে যারা বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে চায় তাদেরকে প্রতিহত করা নারী-পুরুষ সকলরেই দায়িত্ব।

1 d ·ترجمہ کریں۔

★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂★••"হারিয়ে যাবো একদিন আমি
ঐ আকাশের কোণে..!
ব্যস্ত বিকেলে পড়ন্ত রৌদ্রে,
পরবে না আর আমার কথা মনে"...!! 🥀🙂

1 d ·ترجمہ کریں۔

_____হয়তো আমি আর থাকবো না, তবে আমার এই লেখাটা তোমার সামনে পড়লে, কথা গুলো শুনে যেও, হয়তো তোমায় না বলা কিছু কথা তুমি জানতে পারবে।

-মানুষ বলে দুনিয়া নাকি শান্তির জায়গা নয়, কিন্তু আমি বলি তোমাকে পেয়ে তোমার ভালোবাসা পেয়ে যতোটা হাসিখুশি থাকতাম বিশ্বাস করো, আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে দামী দামী সম্পদ হাসিখুশি এনে দিলেও আমি এতোটা সুখী হতাম না।

যতোটা হাসিখুশি তুমি আমাকে রেখেছিলে।

-আর তারপর যখন তুমি আমাকে অবহেলা করতে শুরু করলে, আমার থেকে দূরত্ব বাড়িয়ে দিলে কোনো কারন ছাড়ায়, তখন মনে হতো আমার থেকে যেনো আমার পুরো পৃথিবী টাই দূরে চলে যেতো।

-আর তখনি আমি বুঝতে পারলাম প্রিয় মানুষ কে ছাড়া থাকাটা কতটা কষ্টের হতে পারে। আর সেই কষ্ট টা তুমি দিলে আমাকে, তুমি ছেড়ে চলে গেলে আমাকে, তুমি তোমার কথা রাখোনি, ভালোবাসি বলেও তুমি আমাকে ভালোবাসো নি।

তোমাকে হারানোর ভয়ে হাউমাউ করে কেঁদেছি আমি, তুমি আমার চোখের পানি দেখেছো বহুবার তবুও

তোমার মন গলেনি। তুমি আমার হবে বলেও তুমি আমার হওনি, জানিনা আর কতটা ভালোবাসলে কিভাবে ভালোবাসলে আমি তোমাকে পাইতাম তোমার মনপাইতাম। কত নিখুঁত ভাবে অভিনয় করে গেছো তুমি আমার সাথে , আমি বুঝতে পারি নি তোমার অভিনয়।-এরপর আমার আশেপাশের মানুষ গুলোর কথা মনে পরতে লাগলো, তারা বলেছিলো দুনিয়া শান্তির জায়গা নয়...!

দুনিয়া হচ্ছে কষ্টের জায়গা, দুনিয়া যদি শান্তির জায়গা হতো তাহলে আল্লাহ তায়ালা কখনো জান্নাত বানাতেন না।

-আসলে আমি সেটা বুঝতে পারি নি..!!

-আমি তোমাকে ভালোবেসে আমার জান্নাত এই দুনিয়া কে বানিয়েছিলাম, তোমার মাঝে আমার সব সুখ শান্তি খুঁজেছিলাম। তোমাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসছিলাম।

-তাই তো এই কষ্ট টা আমার পাওনা ছিলো, তবে এখন আর কোনো কিছু হারানোর ভয় নেই, আমি এক সময় যেটা হারানোর ভয় করতাম ব্যাস সেটা হারিয়ে ফেললাম !!

-তবে তুমি ভালো থেকো, তোমার ব্যক্তিগত জীবনে, অবশ্য তুমি ভালো থাকতে পারবে না, কারন জীবনে কাউকে কাঁদিয়ে কেউ কোনো দিন সুখী হতে পারে না,,

তবুও বলছি পারলে ভালো থেকো, আমার এক একটি দীর্ঘশ্বাস তোমার জীবনে অভিশাপ হয়ে যেনো না দাড়ায়,,!!

এখনো অনেক ভালোবাসি তোমাকে!😌❤️‍🩹

1 d ·ترجمہ کریں۔

_____হয়তো আমি আর থাকবো না, তবে আমার এই লেখাটা তোমার সামনে পড়লে, কথা গুলো শুনে যেও, হয়তো তোমায় না বলা কিছু কথা তুমি জানতে পারবে।

-মানুষ বলে দুনিয়া নাকি শান্তির জায়গা নয়, কিন্তু আমি বলি তোমাকে পেয়ে তোমার ভালোবাসা পেয়ে যতোটা হাসিখুশি থাকতাম বিশ্বাস করো, আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে দামী দামী সম্পদ হাসিখুশি এনে দিলেও আমি এতোটা সুখী হতাম না।

যতোটা হাসিখুশি তুমি আমাকে রেখেছিলে।

-আর তারপর যখন তুমি আমাকে অবহেলা করতে শুরু করলে, আমার থেকে দূরত্ব বাড়িয়ে দিলে কোনো কারন ছাড়ায়, তখন মনে হতো আমার থেকে যেনো আমার পুরো পৃথিবী টাই দূরে চলে যেতো।

-আর তখনি আমি বুঝতে পারলাম প্রিয় মানুষ কে ছাড়া থাকাটা কতটা কষ্টের হতে পারে। আর সেই কষ্ট টা তুমি দিলে আমাকে, তুমি ছেড়ে চলে গেলে আমাকে, তুমি তোমার কথা রাখোনি, ভালোবাসি বলেও তুমি আমাকে ভালোবাসো নি।

তোমাকে হারানোর ভয়ে হাউমাউ করে কেঁদেছি আমি, তুমি আমার চোখের পানি দেখেছো বহুবার তবুও

তোমার মন গলেনি। তুমি আমার হবে বলেও তুমি আমার হওনি, জানিনা আর কতটা ভালোবাসলে কিভাবে ভালোবাসলে আমি তোমাকে পাইতাম তোমার মনপাইতাম। কত নিখুঁত ভাবে অভিনয় করে গেছো তুমি আমার সাথে , আমি বুঝতে পারি নি তোমার অভিনয়।-এরপর আমার আশেপাশের মানুষ গুলোর কথা মনে পরতে লাগলো, তারা বলেছিলো দুনিয়া শান্তির জায়গা নয়...!

দুনিয়া হচ্ছে কষ্টের জায়গা, দুনিয়া যদি শান্তির জায়গা হতো তাহলে আল্লাহ তায়ালা কখনো জান্নাত বানাতেন না।

-আসলে আমি সেটা বুঝতে পারি নি..!!

-আমি তোমাকে ভালোবেসে আমার জান্নাত এই দুনিয়া কে বানিয়েছিলাম, তোমার মাঝে আমার সব সুখ শান্তি খুঁজেছিলাম। তোমাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসছিলাম।

-তাই তো এই কষ্ট টা আমার পাওনা ছিলো, তবে এখন আর কোনো কিছু হারানোর ভয় নেই, আমি এক সময় যেটা হারানোর ভয় করতাম ব্যাস সেটা হারিয়ে ফেললাম !!

-তবে তুমি ভালো থেকো, তোমার ব্যক্তিগত জীবনে, অবশ্য তুমি ভালো থাকতে পারবে না, কারন জীবনে কাউকে কাঁদিয়ে কেউ কোনো দিন সুখী হতে পারে না,,

তবুও বলছি পারলে ভালো থেকো, আমার এক একটি দীর্ঘশ্বাস তোমার জীবনে অভিশাপ হয়ে যেনো না দাড়ায়,,!!

এখনো অনেক ভালোবাসি তোমাকে!😌❤️‍🩹

1 d ·ترجمہ کریں۔

একটি দুর্ঘটনায় এক পিতা তার ছেলেকে হারান। ভদ্রলোক কিছুতেই এই নিদারুণ মৃত্যুশোক সহ্য করতে পারছিলেন না। খাওয়া, ঘুম, কাজকর্ম সব প্রায় বন্ধ। মর্মান্তিক যন্ত্রণায় দিন কাটছিল তার। এ কষ্টের ভার বহন করা তার পক্ষে কিছুতেই আর সম্ভব হচ্ছিল না। শরীর-মন পুরো ভেঙে গিয়েছিল।

এমন দুঃসহ সময়ে একদিন তার ছোট্ট মেয়েটি আবদার করে বসল- বাবা, আমাকে একটা নৌকা বানিয়ে দেবে? মেয়েকে খুশি করতে তিনি একটানা কয়েক ঘণ্টা কঠোর পরিশ্রম করে কাঠ দিয়ে একটা নৌকা বানালেন। নৌকাটি মেয়ের হাতে তুলে দিতে গিয়েই তার মনে হলো, ছেলে মারা যাওয়ার পর নৌকা বানানোর এই কয়েকটি ঘণ্টাই তিনি পুত্রশোকের যন্ত্রণা থেকে মুক্ত ছিলেন।

কেন তিনি এ সময়টা পুত্রশোকের দুঃখ অনুভব করলেন না? কারণ খুঁজতে গিয়ে টের পেলেন ছেলের মৃত্যুর পর এই প্রথম তিনি ছেলেকে নিয়ে কিছু ভাবার সময় পান নি। তখন তিনি বুঝলেন, কাজ জিনিসটা এমনই। কোনো কাজ করার সময় কারো পক্ষে অন্য কিছু ভাবা সম্ভব নয়। নৌকা তৈরির সময় তিনি ছিলেন ঐ কাজটার মধ্যে পুরোপুরি ডুবে যাওয়া মানুষ। তাই সন্তান হারানোর শোকও তার তখন অনুভূত হয় নি। ব্যস, তিনি যন্ত্রণা থেকে মুক্তির পথ পেয়ে গেলেন।

এরপর তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন- একের পর এক কাজ করে যাবেন। যতক্ষণ কাজ ততক্ষণই শান্তি। তিনি মন দিয়ে কাজ করতে লাগলেন। করতে করতে ঠিকই একসময় পুত্রশোক কাটিয়ে উঠলেন।

কাজ এভাবেই মানুষকে বাঁচায়। কাজ দিয়েই আমরা দুঃখকে অতিক্রম করি, দুর্ভাগ্যকে জয় করি। যে যত বেশি কাজ করে সে তত হতাশামুক্ত, দুঃখ-যন্ত্রণাহীন ও আনন্দপূর্ণ। প্রতিটা কাজই জীবনে কমবেশি সাফল্য নিয়ে আসে। সাফল্য মানেই আনন্দ। তাই কাজ মানেও আনন্দ। একজন মানুষ যত কাজ করবে তত তার জীবনে আনন্দ বাড়বে।

প্রিয় বন্ধু, কাজ করতে করতে আপনি বড়জোর ক্লান্ত হবেন, কিন্তু কখনো বিষন্ন কিংবা হতাশ হবেন না।
জীবনে তো অবশ্যই ক্লান্ত হওয়ার দরকার আছে। ক্লান্ত না হলে বিশ্রামের আনন্দ পাবেন কিভাবে?

এখন অনেকে বলতে পারেন- কী কাজ করবো?
করার মতো কোনো কাজ যদি আপনি খুঁজে না পান, গুগলে সার্চ দিন- কোন পাঁচটি কাজ আগামী দশ বছর চাহিদার শীর্ষে থাকবে?
তিন চারটা আর্টিকেল পড়লেই মোটামুটি একটা ধারণা পেয়ে যাবেন। আপনার পছন্দের সাথে যায়, এমন একটি কাজ সিলেক্ট করুন। তারপর শুরু করুন সেই কাজের খুটিনাটি জানা, ধারাবাহিকভাবে দক্ষতা অর্জন করা। প্রচুর পরিশ্রম করুন। এখন এই মুহূর্তে ফেসবুকের চটুল রিলস, আর অহেতুক ভিডিও দেখা বন্ধ করুন। এগুলোই আপনাকে ডিপ্রেশনে ফেলে দেয়। হতাশ করে দেয়।
আপনি স্কিল বাড়ান। স্কিল বাড়বে এমন ভিডিও দেখুন, ডকুমেন্টারি দেখুন, নিজে চর্চা করুন, এক্সপার্ট কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিন।
তবুও কাজের সাথে যুক্ত থাকুন। দেখবেন সব হতাশা, ডিপ্রেশন কেটে গিয়ে সফলতা এসেছে আপনার দ্বারে।
____________________
© Paint with Ashraf

2 d ·ترجمہ کریں۔

☄️🦋☄️🕌আমার প্রিয় মুসল্লি বাঙালি ভাইয়েরা কারো কাছে
আর্নিং ভালো কোন ওয়েবসাইট থাকলে অবশ্যই শেয়ার করবেন ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে☄️🦋☄️🕌

3 d ·ترجمہ کریں۔

গল্প: ছেঁড়া বই

পুরনো ছেঁড়া বই রাস্তায় পড়ে ছিল।
রুহুল তুলে ধুলা ঝেড়ে দেখে, ভিতরে একটা নাম লেখা—“মা”
বইটা নিয়ে সে ঘরে ফেরে—জ্ঞানও একেক সময় আবেগের মতো।

3 d ·ترجمہ کریں۔

গল্প: বেল বাজে

ক্লাসে বেল বেজে যায়, সবাই দৌড়ায়।
রিনা চেয়ার গুছিয়ে যায়। শিক্ষক বলেন, “তুমি যদি সবার মতো না হও, তবেই আলাদা।”
ভালো আচরণ চুপিচুপি নজরে পড়ে।

3 d ·ترجمہ کریں۔

গল্প: ভুল নাম

শিক্ষক বারবার সাকিফকে ‘শাকিল’ নামে ডাকেন।
সে শুধরে বলে না কিছুই।
শেষদিন শিক্ষক বলে, “তুমি এত ভদ্র কেন?”
সে হাসে, “সম্মান নামের চেয়ে বড়।”

3 d ·ترجمہ کریں۔

গল্প: মাটির ঘ্রাণ

বৃষ্টি শুরু হলে রাহিলা ছুটে যায় উঠোনে।
মাটি ভিজে সোঁদা গন্ধে সে বলে, “এটাই আমার শৈশব!”
গন্ধেও জেগে ওঠে স্মৃতি।

3 d ·ترجمہ کریں۔

গল্প: কৃতজ্ঞতা

রায়হান বাজারে বৃদ্ধকে রাস্তা পার করায়।
বৃদ্ধ বলেন, “তুমি তো আমার নাতির মতো।”
রায়হান মুচকি হেসে বলে, “তাই তো করলাম নাতির কাজ।”