Mahabub Rahman    stvorio je novi članak
46 u ·Prevedi

গ্রিন ট্রেডিং পলিসি | #গ্রিন ট্রেডিং পলিসি #face #2024face

গ্রিন ট্রেডিং পলিসি

গ্রিন ট্রেডিং পলিসি

গ্রিন ট্রেডিং পলিসি হলো এমন একটি নীতি, যা বাণিজ্য কার্যক্রমে পরিবেশগত টেকসইতা ও সুরক্ষাকে গুরুত্ব দেয়।
3 u ·Prevedi

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ!
​রেডমি নোট ১৩ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আপনি কী ধরনের তথ্য জানতে চান? যেমন:
​এর স্পেসিফিকেশন (RAM, স্টোরেজ, প্রসেসর, ক্যামেরা, ব্যাটারি ইত্যাদি)?
​এর দাম?
​এর ভালো দিক ও খারাপ দিক?
​কোথা থেকে কেনা যাবে?
​অনুগ্রহ করে আপনার প্রশ্নটি আরও নির্দিষ্ট করুন, তাহলে আমি আপনাকে সঠিক তথ্য দিতে পারব।
​যদি আপনি সাধারণ তথ্য জানতে চান, তাহলে আমি রেডমি নোট ১৩ এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে তথ্য খুঁজে দেখতে পারি।
রেডমি নোট ১৩ (Redmi Note 13) সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিচে দেওয়া হলো। এই মডেলটি 4G এবং 5G উভয় ভার্সনে পাওয়া যায়, এবং বাংলাদেশে দুটি ভার্সনেরই বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যায়। আমি মূলত রেডমি নোট ১৩ 4G এবং রেডমি নোট ১৩ 5G উভয় মডেলের সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলো তুলে ধরছি।
​রেডমি নোট ১৩ এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো (সাধারণভাবে):
​ডিসপ্লে:
​৬.৬৭ ইঞ্চির AMOLED ডিসপ্লে।
​ফুল HD+ রেজোলিউশন (১০৮০ x ২৪০০ পিক্সেল)।
​১২০Hz রিফ্রেশ রেট, যা মসৃণ স্ক্রলিং এবং গেমিং অভিজ্ঞতা দেয়।
​১৮০০ নিটস পর্যন্ত পিক ব্রাইটনেস (কিছু মডেলে ১০০০ নিটস), যা উজ্জ্বল আলোতেও ভালো দেখার সুবিধা দেয়।
​কর্নিং গরিলা গ্লাস ৩ (4G ভার্সনে) বা কর্নিং গরিলা গ্লাস ৫ (5G ভার্সনে) সুরক্ষা।
​পারফরম্যান্স:
​Redmi Note 13 4G: Qualcomm Snapdragon 685 (6nm) প্রসেসর। এটি দৈনন্দিন কাজ এবং হালকা গেমিংয়ের জন্য যথেষ্ট ভালো পারফরম্যান্স দেয়।
​Redmi Note 13 5G: MediaTek Dimensity 6080 (6nm) প্রসেসর। এটি 5G কানেক্টিভিটি সমর্থন করে এবং তুলনামূলকভাবে ভালো পারফরম্যান্স দেয়।
​RAM অপশন: ৬জিবি, ৮জিবি, ১২জিবি (কিছু মডেলে ভার্চুয়াল RAM সহ)।
​স্টোরেজ অপশন: ১২৮জিবি, ২৫৬জিবি, ৫১২জিবি (UFS 2.2)। মাইক্রোএসডি কার্ডের মাধ্যমে স্টোরেজ বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে (হাইব্রিড সিম স্লট)।
​ক্যামেরা:
​পিছনের ক্যামেরা (ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ):
​১০৮ মেগাপিক্সেল (MP) প্রধান ক্যামেরা (f/1.7 অ্যাপারচার, PDAF)। এটি ফ্ল্যাগশিপ-লেভেলের ছবির মান দেয় বলে দাবি করা হয়।
​৮ মেগাপিক্সেল (MP) আলট্রাওয়াইড ক্যামেরা।
​২ মেগাপিক্সেল (MP) ম্যাক্রো/ডেপথ সেন্সর।
​ভিডিও রেকর্ডিং: ১০৮০p@৩০fps।
​সামনের ক্যামেরা: ১৬ মেগাপিক্সেল (MP)।
​ব্যাটারি ও চার্জিং:
​৫০০০ mAh এর বড় ব্যাটারি।
​৩৩W ফাস্ট চার্জিং সমর্থন। Xiaomi দাবি করে, এটি প্রায় ৭০ মিনিটে ১০০% চার্জ হতে পারে।
​অন্যান্য বৈশিষ্ট্য:
​অ্যান্ড্রয়েড ১৩ (MIUI ১৪ সহ)। HyperOS আপডেটের সুযোগ থাকতে পারে।
​ইন-স্ক্রিন ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর (4G ভার্সনে) বা সাইড-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর (5G ভার্সনে)।
​ডুয়াল স্পিকার এবং ডলবি অ্যাটমস অডিও সাপোর্ট।
​3.5mm হেডফোন জ্যাক।
​IP54 রেটিং, যা ধুলো এবং হালকা জল থেকে সুরক্ষা দেয়।
​কালার অপশন: মিডনাইট ব্ল্যাক, মিন্ট গ্রিন, আইস ব্লু, ওশান সানসেট (4G) এবং গ্রাফাইট ব্ল্যাক, আর্কটিক হোয়াইট, ওশান টিল, প্রিজম গোল্ড (5G)।
​বাংলাদেশে দাম:
​বাংলাদেশে রেডমি নোট ১৩ এর বিভিন্ন ভেরিয়েন্টের অফিশিয়াল এবং আনঅফিশিয়াল দাম ভিন্ন হতে পারে।
সাধারণত, অফিসিয়াল দাম ৳২০,৯৯৯ থেকে ৳২২,৯৯৯ (৬জিবি+১২৮জিবি বা ৮জিবি+২৫৬জিবি) এর মধ্যে দেখা যায়। আনঅফিশিয়াল বাজারে দাম কিছুটা কম হতে পারে। ব্যবহৃত বা সেকেন্ড হ্যান্ড ফোনের দাম আরও কম পাওয়া যায় (যেমন: ১৫,০০০ টাকা থেকে ১৯,০০০ টাকা পর্যন্ত)।
​আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো তথ্য (যেমন: গেমিং পারফরম্যান্স, ক্যামেরার মান, বা কোনো নির্দিষ্ট মডেলের দাম) জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

4 u ·Prevedi

দরজায় দরজায় বিক্রি হচ্ছে, 'বিয়ের নামে'
'ফ্রি স্যাম্পল',
একটা 'লাইভ ডেমো' যার এক্সপায়ারি ডেট আজই!
ব্যাপারটা এমন,, অনেকদিন ভালো খায় না,,
চল, 'মেয়ে দেখার নামে,, চা-বিস্কুটের বিলটা সেভ করি...
কাস্টমার ফিডব্যাক' নেওয়া ,, অর্ধেকটাই সমালোচনা,
সাপ্লাই চেইনের দর কষাকষি— এই আরকি!

শুভদৃষ্টি"? "পাত্রী দেখা"? — ভণ্ডামির শীতল প্রলেপ!
ভিতরে বিদ্রুপ হাসি নিয়ে যাওয়া চোদ্দগুষ্টি,,
খুঁজবে প্রিমিয়াম সব ভার্সন—
'রাশিয়ান লেদার', রান্নায় অস্কার জিতা,
``বয়স হাঁটুর নিচে,,
দক্ষতা: সংসার ঘানি থেকে,, তেল বের করে সবাইকে তেলতেলে রাখা,,!
যেন, প্রডাক্ট স্পেসিফিকেশন' চেকলিস্টে,,
একটা বাদ পড়লে,, এই ভার্সন রিজেক্ট,,
কিছু টাকার,, সান্ত্বনা-বন্ড হাতে ধরিয়ে,, মূল্যবোধ রিফান্ড করে দেয়া।।

বিয়ের নামে,, মেয়েদের পণ্যের ডেমো" বানিয়ে রাখা,,
কতবার দেখলে 'ফুল ভার্সন' নেয়ার সিদ্ধান্ত নেবে?"
সম্মানের পলিসি কী?"
এই ক্লান্তিকর, অস্বস্তিকর প্রক্রিয়ায়,,
অস্তিত্বের সংকট:,, পাত্রী দেখার নামে,,
তার,, রঙিন নখের নিচে লুকানো কতটা আঁচড়?
কতটা 'রক্তপাত?
ম্যানিকিউর হাসিতে তবুও চাই এই সমাজ নিখুঁত আর্ট,
ভেতরের বিষাদ-চিৎকারের,, কোনো দাম নেই,,
অন্যের ফ্রি দেখার আত্মসন্তুষ্টিতে।"

"একটা মানুষের আত্মা নিয়ে খেলা 'ফ্রি ট্রায়ালের' 'জিগস পাজলে?"
"মায়ের চোখে চাপা উদ্বেগ",
বাবার হতাশা নামে,, 'অভিশাপ হয়ে যাওয়া কন্যা শব্দটাতে,,
..সমাজের বানানো নিয়মের পণ্যায়নে,,..
ছেলের পছন্দ, খালু, মামাদের পছন্দ না,,
``প্রত্যাখ্যান,, সেই ক্ষতচিহ্ন এই সমাজ আবার আঙ্গুল দিয়ে দেখায়,,
,,এই উপুযুক্ত না!!

তার চিৎকার পোঁছে না,, 'অন্ধ নীরবতা চারদিক',
নিজের ভিতর দুমড়ে যাওয়া,, আর্তনাদ বলে,,
``শোরুমের ডামি নই আমি,
না কোনো 'রিটার্ন পলিসি' সম্বলিত জিনিস!
তবুও... 'বিয়ের নামে'
সস্তা নাটকের রিহার্সাল কেন বারবার হয়?

হ্যাঁ,, দেখার নিয়মে দেখুক,, পথের কাকও যেন শব্দ শুনতে না পায়"
``রিজেক্ট বাটন সবার অধিকারে থাকুক,,
``চাপিয়ে দেয়া না``।

——————
বিয়ের নামে!
সাজিদুল্লাহ ফরহাদ।

5 u ·Prevedi

প্রেস্টন বনাম লিভারপুল: আবেগঘন ট্রিবিউট ও প্রদর্শনী

প্রেক্ষাপট এবং আবেগের সূচনা

২০২৫ সালের ১৩ জুলাই, ইংল্যান্ডের চ্যাম্পিয়নশিপ ক্লাব প্রেস্টন নর্থ এন্ডের ডিপডেইল স্টেডিয়ামে একটি বিশেষ ও আবেগঘন মুহূর্তের সাক্ষী হয়। কারণ, ডিয়োগো জোটা ও তাঁর ভাই আন্দ্রে সিলভার একই গাড়ি দুর্ঘটনায় মৃত্যুর মাত্র ১০ দিন পর এটি হচ্ছে লিভারপুলের প্রথম ম্যাচ। ম্যাচ শুরুর আগেই অন্তত এক মিনিটের নীরবতা পালন করা হয়েছে এবং প্রস্তুতির সময়ে আয়োজিত হয় হৃদ্য সমবেদনা—প্রেস্টনের অধিনায়ক বেন হুইটম্যান একটি বুলবুরি মতো মালা স্টেডিয়ামে ফেলে দেন, এবং লিভারপুল ও প্রেস্টন উভয়ের খেলোয়াড়রা কালো বাহুভাগ (আর্মব্যান্ড) পড়ে মাঠে নামেন ।

গ্রাউন্ড জুড়ে ‘You’ll Never Walk Alone’ গাওয়া শুরু হয়, এবং স্ট্যাণ্ড থেকে ‘Oh, his name is Diogo’–এর মতো করেও গান রিং করে ওঠে । প্রেস্টন ও লিভারপুল, দুই দলের সমর্থক সকলেই ডিয়োগোকে শ্রদ্ধা জানাতে ছায়াপথ দিয়ে প্রণাম জ্ঞাপন করেন।
প্রথমার্ধ: ব্র্যাডলি'র গোলে আশার বাতি

ম্যাচ শুরু হওয়ার চল্লিশ মিনিটে, লিভারপুলের ডোমিনিক সোবোসলাই একটি শট আটকে দেন। রিপ্লে থেকে প্রতীয়মান হয়—সেখান থেকে রক্ষক আইভারসেন ছুঁড়ে দেয় বল, আর কনর ব্র্যাডলি তা নেন এবং হেড দিয়ে জালে পৌঁছে দেন—লিভারপুলে প্রথম গোল । এটি ম্যাচের মাত্র ৩৩তম মিনিটে আসে। সোহোসলাই ও ব্র্যাডলি–র সমন্বয়ই ছিল মূল চালক।

প্রেস্টনও চ্যালেঞ্জ করে, মন্টেনেগ্রিন অসমাজিক এবং লুইস গিবসন–রা কিছু আক্রমণ চালায়, তবে প্রথমার্ধে দলটি গোল করতে পারেনি ।
বিরতির পরিকল্পনা ও দ্বিতীয়ার্ধ: আনাচ—নুয়েজ ও গাক্পোর অনবদ্য কাজ

বিরতির পর, কোচ আরনে স্লট পুরো একাদশ পরিবর্তন করেন। দ্বিতীয়ার্ধ শুরু হয় নতুন রক্ষণে।

৪০ মিনিটের মধ্যেই, আর একটি ভুল পাস থেকে সুযোগ আসে—লুইস স্টোরির বাল বিষমত নিয়ন্ত্রণে ফেলেন এবং ডারউইন নুয়েজ তা কাজে লাগিয়ে গোল করে ফেলে, যা নিয়ে আসে ২–০ ব্যবধান । গোলের পর, নুয়েজ ডিয়োগোর প্রিয় ভিডিও গেম কন্ট্রোলার–সেটিং সেলিব্রেশনে খুশি প্রকাশ করেন—একটি হৃদ্য সাড়া।

৮৮ মিনিটে, কডি গাক্পো বক্স থেকে ঠেলাঠেলিতে জয়জয়কার করে শেষ গোলটি ঠেলে দেন, পরিবর্তন হয়ে ব্যবধান তিন গোল । এই গোলের পর গাক্পো ছিলেন একদম শান্ত, তার কাঁধে ডিস্ক্রিপশন—ডিয়োগোর মহিমার অভ্যুদয়।

সারসংক্ষেপে—প্রেস্টন বনাম লিভারপুলে শিখা ওঠে জয়ের বাতাস। যদিও শেষ মুহূর্তে প্রেস্টনের লিয়াম লিন্ডসে একটি হেডার গোল করেন, ম্যাল্টাকে বড় একটা চাপ দেয়—but শেষে রান্নায় তিন গোল–৩–১ ব্যবধানে লিভারপুল জয়ী হয় ।
ম্যাচের পর: আবেগ, শ্রদ্ধা ও ঐতিহাসিক উদ্যোগ
“শূন্যতা না, স্মৃতির চলা”

লিণ্ডসে–র গোলে প্রেস্টনের মাথা ছেড়ে না দেয়, তবে লিভারপুলের ভক্তরা ম্যাচ শেষে মাঠে গিয়ে ডিয়োগোর গান ও সেলিব্রেশনে একত্রিত হন—এমন দৃশ্য ছিল আবেগ-প্রবাহিত এক আত্মার পুনর্জাগরণ ।
আরনে স্লটের কথাবার্তা

প্রশাসক আরনে স্লট এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “যদি আমরা হাসতে চাই, হাসব; যদি কাঁদতে চাই, কাঁদব। তাঁকে আমরা সর্বদা হৃদয়ে রাখব। জোটার মতো হওয়াই আমাদের সুপারিশ”—ডিপ ডায়ালগ । এটি প্রমাণ করে, ব্যক্তিগত আবেগকে সম্মান করেই ফুটবলকে চালিয়ে যাওয়ার দৃঢ়তা।
ডিয়োগোর নাম না তুলে চিরস্থায়ী স্মরণ: নম্বর ২০।

লিভারপুল ঘোষণা করেছে, ডিয়োগো জোটার সর্বস্বাপেক্ষা বাবা নম্বর ২০ পোশাক আর ব্যবহার হবে না—চরম সম্মান ও শ্রদ্ধার ঘোষণার প্রতীক ।
উন্নয়ন ও তরুণদের উদ্ভাস

প্রেস্টনের তরুণ মিডফিল্ডার ও লিভারপুলের জুনিয়র খেলোয়াড়রা উদ্ভাস ছিলেন:

রিওং গুনহোহা (১৬) নেতা হয়ে ওঠেন ডিফেন্সে চাপসহ আক্রমণে থাকার জন্য।

মিলোস কোরেকজ ও জেরেমী ফ্রিম্পং লিভারপুলে প্রথমবার মাঠে নামার সুযোগ পেলেন—তাদের ফ্লেয়ার উইংসে সতেজতা বয়ে এনেছিল ।

“রুন-বিহাই-দ-ওয়াল” ফ্রিম্পং প্রিভিউ ম্যাচে প্রদর্শনীয়ে ছিলেন। জেফারস শার্লে তাঁকে নির্ভরযোগ্য প্রতিভা বলেছিলেন ।

রেডডিট রিয়েকশনও ছিল অনুপ্রেরণামূলক:



এই মন্তব্যগুলো দেখায়—এই বিশেষ মুহূর্তটি যেন উভয় পক্ষের খেলোয়াড়দের মনোঃপ্রাণক উন্নয়নে সাহায্য করেছে।
প্রেস্টনের গৌরব: ডিপডেইল স্টেডিয়াম ও ঐতিহাসিক দৃষ্টিপাত

ডিপডেইল হল ফুটবলের সবচেয়ে পুরনো মাঠ, যা ফ্রিস্টাইল স্পিরিট ও ইতিহাস যুক্ত করে। ১৮৭৫ সালে নির্মিত ও ১৮৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত ক্লাবটির এখন এই আবেগঘন ম্যাচটি যেন তাদের ইতিহাসের নতুন অধ্যায় খুলে দেয় ।
ম্যাচের পরবর্তী দৃষ্টি

লিভারপুল তাদের পরবর্তী ম্যাচ খেলবে ২৬ জুলাই, হংকং–এ AC মিলানের বিরুদ্ধে ।

প্রেস্টন কোচ পল হেকিংবটম বলেন: “আমরা ডিয়োগোর প্রতি সম্মান জানিয়েছি সব রকমভাবেই”—সহানুভূতির এক দৃঢ় প্রকাশ ।

সামগ্রিক বিশ্লেষণ

১. আবেগীয় ট্রিবিউট – স্টেডিয়ামে শ্রদ্ধার পরিবেশ ছিল বিমূর্ত—জোটা উপলক্ষ্যে ফল তার চেয়েও ছোট।

২. দলীয় সমন্বয় ও নতুন খেলোয়াড়দের উজ্জ্বলতা – ফ্রেমে থাকে নতুন পরীক্ষা ও সাহসিকতা।

৩. বর্তমান স্ট্রাকচার ও মৌলিক সভাপনা – আরনে স্লটের সামাজিক ও ব্যক্তিগত সমর্থন দলকে মেন্টালভাবে চাঙ্গা করেছে।

৪. ইতিহাসের সঙ্গে আবেদনের মিল – ডিপডেইলে নতুন স্মৃতি সৃষ্টি ও ক্লাব সংস্কৃতির সংযোজন।
উপসংহার

৩–১ ফলাফল মাপকাঠিতে লিভারপুলের জয়, কিন্তু এই ম্যাচ ছিল “ফুটবল শূন্যতা নয়, স্মৃতির অনন্ত যাত্রা”–এর এক দলিল। ডিপডেইল স্টেডিয়ামে এই আবেগঘন ট্রিবিউটে ফুটবল থেকে বেশি ছিল “মানবতা ও অনুভূতির আলোচকতা”। পরিবার, ক্লাব ও দলের পরিবেশে স্তব্ধতা না, বরং ডিয়োগো জোটা ও আন্দ্রে সিলভাকে নিয়ে শুরু হয়েছে এক নতুন অধ্যায়।

image
5 u ·Prevedi

"ইতালি বনাম নেদারল্যান্ডস: ফুটবলের এক ঐতিহাসিক দ্বৈরথ"


১. প্রারম্ভিকা 📝

ইতালি ও নেদারল্যান্ডস— দুটো ইউরোপের ফুটবল জায়ান্ট, যাদের মধ্যকার দ্বৈরথ ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে চিরকাল আকর্ষণ সৃষ্টি করে। উভয় দেশই কঠিন, প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ফুটবল খেলায় স্বতন্ত্র পরিচয় গড়ে রেখেছে; ইতালি তার সতর্ক প্রতিরক্ষা ও শারীরিকতাপূর্ণ খেলায়, এবং নেদারল্যান্ডস তার আক্রমণাত্মক, প্যাসিং-ভিত্তিক "টোটাল ফুটবল" বি‌ধানে খ্যাত।

২. ঐতিহাসিক দ্বৈরথ

• UEFA Euro 2000 সেমিফাইনালে সংঘর্ষ

২০০০ সালের ইউরো সেমিফাইনালে প্রথম দেখা যায় এই দুই দেশের শক্তির দ্বৈর্যপরীক্ষা। ম্যাচ ছিল ০–০ ফুরিয়ে, অতিরিক্ত সময়েও গোল হয়নি। অবশেষে পেনাল্টি শুট-আউটে ইতালি ৩–১ এ জয়ী হয় ([Outlook India][1])। এই ম্যাচ ফুটবল ইতিহাসে ক্লাসিক হিসেবে স্মরণীয় রয়েছে।

৩. সাম্প্রতিক এফএফএফ/জাতীয় দলের দ্বৈরথ

• UEFA Nations League & ফ্রেন্ডলি

Latest কিছু আন্তর্জাতিক মেলবন্ধনে দেখা যায় Italy–Netherlands-এ মিশ্র ম্যাচফল। বর্ণাঢ্য ফলাফলের মাঝে আছে একটা ১–১ ড্র ম্যাচ (ইতালির গোল পেলে গ্রিনি, ডাচদের পায় ভেন দে বে‌ক) মানবিক উদাহরণ ।

– 최근 ৯টি ম্যাচের Head‑to‑Head: নেদারল্যান্ডস জয় ১, ইতালি জয় ৪, ড্র ৪—এর ফলে মোটামুটি সমতা রয়েছে। ।

৪. Women’s Euro 2025-এর প্রাসঙ্গিক তথ্য

দ্বৈরথ শুধুমাত্র পুরুষ ফুটবলেই নয়, নারী ফুটবলেও সমানভাবে তীব্র:

• Netherlands Women—Euro 2025

উনিশটি ম্যাচে ৪–২–৩–১ বা ৪–৩–৩ গঠন নিয়ে খেলা নেদারল্যান্ডস সমত্রিয়; বিশেষ করে مهاجم মিয়েদেমা, বেয়ারেনস্টেইন সহ তরুণরা আক্রমণে ঝাঁপিয়ে পড়ে খেলছে ।

• Italy Women—Euro 2025

ইতালির পক্ষেও নির্দিষ্ট গঠন (৪–২–৩–১) উপস্থাপন করেছেন কোচ সোনচিন, তবে গোলসংখ্যায় কিছুটা দুর্বলতা দেখা যাচ্ছে ।

– Head-to-Head: ৮ ম্যাচে নেদারল্যান্ডস জয় পেয়েছে ৪ বার, ইতালি ২ বার, ড্র ২ বার ।

৫. দ্বৈরথের উল্লেখযোগ্য ম্যাচ বিষয়ক তথ্য

• ৫ এপ্রিল ২০২৪ – Women’s Euro অতিমাত্রা

Cosenza স্টেডিয়ামে চার বছর পর weer আন্তর্জাতিক ম্যাচ (ইতালি ও নেদারল্যান্ডসের মধ্যকার) আয়োজন হয়; তখন ইতালি ২–১ গোল করে জয় লাভ করে ([figc.it][2])।

• ক্রিকেটে দ্বৈরথ?

আগে এক ম্যাচে নেদারল্যান্ডস ক্রিকেটে ইতালির বিরুদ্ধে নায়কদের আগমন ঘটায় এবং ইটালির প্রথমবারের মতো টি২০ বিশ্বকাপে যোগ্যতা অর্জন করে ।

৬. খেলোয়াড় ও গঠন

⚽ পুরুষ ফুটবল

– **লুচিয়ানো ভ্যালেন্টে**: ইতালি–ডাচ মিশ্র বংশোদ্ভূত, ডাচ U21 দলে খেলছেন ।
– **তিজিয়ানি রেইজেন্ডার্স**: ডাচ মিডফিল্ডার, একদম আধুনিক ধরনে AC Milan–এ ছাপ ফেলেছেন ।
– **ডাভিদে ফ্রাত্তেসি**: ইতালির মিডফিল্ডার; Netherlands-র বিরুদ্ধে Nations League–এ গোল করেছেন ।

⚽ নারী ফুটবল

– **নেদারল্যান্ডসের Vivianne Miedema**: স্ট্রাইকার, মার্চ ২০২৫–এ উপার্জন করেছেন ৯৭ গোল; আর মাত্র ৩ গোলে তিনি পৌঁছাবেন ১০০–এ ।
– **ইতালির Lisa Boattin**: Juventus–এর ডিফেন্ডার, গঠনে গুরুত্ব পাচ্ছেন ([FourFourTwo][3])।


৭. ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

• Euro 2025 (নারী)

নেদারল্যান্ডস বিভাগে A–র, ইতালি গ্রুপ–এ। এখনো শুরু হয়নি নির্দিষ্ট ম্যাচ, তবে উভয় দলই শক্তিশালী।
উভয়ের মধ্যে ২০২৫ সালের সমসাময়িক দ্বৈরথ ফুটবলপ্রেমীদের জন্য আকর্ষণীয় চ্যালেঞ্জ সরূপ হতে চলেছে ।

• পুরুষ ফুটবল

২০২৫–২৬ বিশ্বকাপ ও Nations League–এ উভয়েরই ম্যাচের সম্ভাবনা নিয়েই আলোচনা হচ্ছে; এখানেও প্রাসঙ্গিক দ্বৈরথ দেখার অপেক্ষা।



৮.উপসংহার

Itаly এবং Netherlands-এর দ্বৈরথ ফুটবল বিশ্বে এক অনন্য শ্রেণীর প্রতিদ্বন্দ্বিতা। পুরুষ ও নারী—উভয়ই বিভাগেই ইতিহাস, বর্তমান এবং ভবিষ্যতের লড়াই ফুটবলপ্রেমীদের জন্য ভিন্ন মাত্রায় আনন্দদায়ক। প্রত্যাশা করা যায়, আগামী ম্যাচগুলোও হবে নজরকাড়|

7 u ·Prevedi

আমাদের পৃথিবী: নীল গ্রহের এক বিস্তারিত চিত্র
আমাদের সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহ পৃথিবী, যা নীল গ্রহ নামেও পরিচিত, প্রাণের এক অসাধারণ আশ্রয়স্থল। এর অনন্য বৈশিষ্ট্যগুলি একে মহাবিশ্বের অন্যান্য পরিচিত গ্রহ থেকে আলাদা করেছে। প্রায় ৪.৫ বিলিয়ন বছর আগে গঠিত এই গ্রহটি একটি জটিল এবং গতিশীল ব্যবস্থা, যেখানে ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়া, জলবায়ু, এবং জীবনের মধ্যে এক অবিচ্ছিন্ন মিথস্ক্রিয়া বিদ্যমান।
পৃথিবীর গঠন ও বৈশিষ্ট্য
পৃথিবী মূলত চারটি প্রধান স্তর নিয়ে গঠিত: অন্তঃস্থ কেন্দ্র (Inner Core), বহিঃস্থ কেন্দ্র (Outer Core), ম্যান্টল (Mantle), এবং ভূত্বক (Crust)।
* অন্তঃস্থ কেন্দ্র: এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ভেতরের অংশ, যা মূলত কঠিন লোহা এবং নিকেল দ্বারা গঠিত। এর তাপমাত্রা সূর্যের পৃষ্ঠের তাপমাত্রার কাছাকাছি, প্রায় 5,200° সেলসিয়াস। প্রচলনের মাধ্যমে তাপ উৎপন্ন হয়, যা পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরির জন্য অপরিহার্য।
* বহিঃস্থ কেন্দ্র: এই স্তরটি তরল লোহা এবং নিকেল দিয়ে গঠিত। অন্তঃস্থ কেন্দ্রের চারপাশে ঘূর্ণায়মান এই তরল স্তরটি পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র সৃষ্টি করে, যা সৌর বায়ু (solar wind) থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করে এবং বায়ুমণ্ডলকে ধরে রাখতে সাহায্য করে।
* ম্যান্টল: ভূত্বকের নিচে প্রায় 2,900 কিলোমিটার পুরু এই স্তরটি অর্ধ-কঠিন শিলা দ্বারা গঠিত। ম্যান্টলের অভ্যন্তরে শিলার ধীরগতির পরিচলন (convection) টেকটোনিক প্লেটগুলির (tectonic plates) নড়াচড়ার জন্য দায়ী, যা ভূমিকম্প, আগ্নেয়গিরি এবং পর্বতমালা সৃষ্টির মূল কারণ।
* ভূত্বক: এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বাইরের এবং পাতলা স্তর, যা মহাদেশীয় (continental) এবং মহাসাগরীয় (oceanic) দুটি ভাগে বিভক্ত। মহাদেশীয় ভূত্বক গ্রানাইট পাথরের মতো হালকা শিলা দিয়ে গঠিত এবং মহাসাগরীয় ভূত্বক ব্যাসল্ট পাথরের মতো ঘন শিলা দিয়ে গঠিত। এই স্তরটি আমাদের পরিচিত সমস্ত ভূমি এবং সমুদ্র তলকে ধারণ করে।
পৃথিবীর গড় ব্যাসার্ধ প্রায় 6,371 কিলোমিটার। এর পৃষ্ঠের প্রায় ৭১% জল এবং ২৯% ভূমি দ্বারা আবৃত। এই বিশাল জলরাশি পৃথিবীর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ এবং জলবায়ু পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
বায়ুমণ্ডল ও জলবায়ু
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল বিভিন্ন গ্যাসের একটি জটিল মিশ্রণ, যার প্রধান উপাদান হলো নাইট্রোজেন (প্রায় ৭৮%) এবং অক্সিজেন (প্রায় ২১%)। এছাড়া আর্গন, কার্বন ডাই অক্সাইড, নিয়ন, এবং অন্যান্য গ্যাসও স্বল্প পরিমাণে উপস্থিত। এই বায়ুমণ্ডল সূর্যের ক্ষতিকারক অতিবেগুনি রশ্মি (UV rays) থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করে এবং গ্রিনহাউস প্রভাবের (greenhouse effect) মাধ্যমে পৃথিবীর তাপমাত্রা বাসযোগ্য রাখতে সাহায্য করে।
বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন স্তর রয়েছে:
* ট্রপোস্ফিয়ার (Troposphere): এটি সর্বনিম্ন স্তর, যেখানে আবহাওয়ার সমস্ত ঘটনা ঘটে।
* স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার (Stratosphere): এই স্তরে ওজোন স্তর (ozone layer) রয়েছে, যা অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে।
* মেসোস্ফিয়ার (Mesosphere): উল্কাপিণ্ড এই স্তরে এসে পুড়ে যায়।
* থার্মোস্ফিয়ার (Thermosphere): এটি সবচেয়ে উপরের স্তর, যেখানে অরোরা (aurora) দেখা যায়।
* এক্সোস্ফিয়ার (Exosphere): এটি বায়ুমণ্ডলের শেষ প্রান্ত, যা মহাকাশের সাথে মিশে যায়।
পৃথিবীর জলবায়ু সূর্যরশ্মির বন্টন, মহাসাগরীয় স্রোত, বায়ু প্রবাহ, এবং ভূমিরূপের উপর নির্ভরশীল। এর ফলে পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের জলবায়ু অঞ্চল যেমন - ক্রান্তীয়, নাতিশীতোষ্ণ, এবং মেরু অঞ্চল দেখা যায়, যা বিভিন্ন বাস্তুতন্ত্র এবং জীববৈচিত্র্যকে সমর্থন করে।
প্রাকৃতিক সম্পদ ও বাস্তুতন্ত্র
পৃথিবী অসংখ্য প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর, যা মানব সভ্যতার বিকাশে অপরিহার্য। এর মধ্যে রয়েছে:
* জল: নদী, হ্রদ, মহাসাগর এবং ভূগর্ভস্থ জল - পানীয় জল, কৃষি, এবং শিল্পের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
* ভূমি: কৃষি, বাসস্থান, এবং অবকাঠামো নির্মাণের জন্য প্রয়োজনীয়।
* খনিজ সম্পদ: লোহা, তামা, সোনা, রূপা, অ্যালুমিনিয়াম, কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস এবং তেল - শিল্প ও শক্তির উৎস।
* বায়ু: শ্বাস-প্রশ্বাস এবং নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস (যেমন বায়ু শক্তি)।
* জীববৈচিত্র্য: উদ্ভিদ এবং প্রাণীর বিভিন্ন প্রজাতি, যা বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য বজায় রাখে।
পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরণের বাস্তুতন্ত্র (ecosystems) বিদ্যমান, যেমন - বনভূমি, মরুভূমি, তৃণভূমি, মহাসাগর, নদী, এবং পর্বত। প্রতিটি বাস্তুতন্ত্রে নির্দিষ্ট উদ্ভিদ ও প্রাণী প্রজাতি একে অপরের সাথে এবং পরিবেশের সাথে মিথস্ক্রিয়া করে একটি ভারসাম্যপূর্ণ ব্যবস্থা তৈরি করে। এই বাস্তুতন্ত্রগুলি পৃথিবীর জলবায়ু নিয়ন্ত্রণ, জল চক্র, এবং পুষ্টি চক্র বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
মহাজাগতিক অবস্থান ও গতি
পৃথিবী সূর্যের চারপাশে উপবৃত্তাকার কক্ষপথে আবর্তন করে, যা প্রায় ৩৬৫.২৫ দিনে সম্পন্ন হয় এবং এই সময়কালকে এক বছর বলা হয়। পৃথিবীর অক্ষ তার কক্ষপথের সমতলের সাপেক্ষে ২৩.৫ ডিগ্রি কোণে হেলে থাকে, যার কারণে ঋতু পরিবর্তন ঘটে। যখন পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধ সূর্যের দিকে হেলে থাকে, তখন সেখানে গ্রীষ্মকাল এবং দক্ষিণ গোলার্ধে শীতকাল বিরাজ করে, এবং এর বিপরীতও সত্য।
এছাড়াও, পৃথিবী তার নিজের অক্ষের উপর ঘোরে, যা প্রায় ২৪ ঘন্টায় সম্পন্ন হয় এবং এর ফলে দিন ও রাত হয়। এই ঘূর্ণনের গতি নিরক্ষরেখায় প্রায় ১,৬৭০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা।
পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ হলো চাঁদ, যা পৃথিবীর চারপাশে প্রায় ২৭.৩ দিনে একবার প্রদক্ষিণ করে। চাঁদ পৃথিবীর জোয়ার-ভাটা এবং অক্ষীয় স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
মানবজাতির প্রভাব ও ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ
মানবজাতি, বিশেষ করে শিল্প বিপ্লবের পর থেকে, পৃথিবীর উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধি, শিল্পায়ন, নগরায়ন, এবং জীবাশ্ম জ্বালানির অত্যধিক ব্যবহার জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ দূষণ, বন উজাড়, এবং জীববৈচিত্র্য

image