Akhi Akter Mim    ایک نیا مضمون بنایا
46 میں ·ترجمہ کریں۔

শ্রীকান্ত(প্রথম খন্ড)৩য় পর্বের | ##শ্রীকান্ত ১ম খন্ড ৩য় পর্বের

শ্রীকান্ত(প্রথম খন্ড)৩য় পর্বের

শ্রীকান্ত(প্রথম খন্ড)৩য় পর্বের

একদিন যে ভ্রমণকাহিনীর মাঝখানে অকস্মাৎ যবনিকা টানিয়া দিয়া বিদায় লইয়াছিলাম,আবার একদিন তাহাকেই নিজের হাতে উদঘ??
1 d ·ترجمہ کریں۔

#33
এক লোক খুব বিরক্ত।
তার খুব শখ ভূত দেখবে। সারারাত, কবরস্থান, বনে জঙ্গলে ঘুরেও সে ভূতের দেখা পায় নি। এই নিয়ে তার দুঃখের শেষ নেই। সে চায় ভূত দেখে এমন ভয় পাবে যে- ভয়ের চোটে কাঁপতে কাঁপতে তার জ্বর এসে যাবে। কলিজা কেঁপে উঠবে। যাই হোক, ভূতের দেখা না পেয়ে সেই লোক ভূতের বই আর ভূতের মুভি দেখা শুরু করলো। ভূতের বই এবং মুভি দেখে তার মেজাজ আরো খারাপ হয়ে যায়। প্রচন্ড ভূতের বই আর মুভি দেখে তার হাসি পায়।

লোকটির বাসার সামনেই একটা কবরস্থান।
একদিন রাতে ভূতের মুভি দেখে তার মেজাজ খুব খারাপ হলো। মেজাজ খারাপ ঠিক করার জন্য সে কবরস্থানে গেলো। চিৎকার করে বলল, হে ভূত আমাকে দেখা দাও। মৃত্যুর আগে আমি ভূত দেখে মরতে চাই। প্লীজ আসো। আসো। জোছনা রাত ছিলো সেদিন। হঠাত বিশাল এক খন্ড মেঘ এসে চাদটা ঢেকে দিলো। চারপাশ মুহুর্তের মধ্যে অন্ধকার হয়ে গেল। হঠাত চারিদিকে খুব বাতাস বইতে শুরু করলো। গাছের আড়ালে লোকটা হয়তো কিছু একটা দেখেছে। তারপর লোকটার মৃত্যু হয়।

6 میں ·ترجمہ کریں۔

হিজরতের আগে বায়তুল্লাহ শরীফের চাবি মক্কার কোরাইশ গোত্রের অধীনে ছিল। উসমান বিন তালহার কাছে এ চাবি থাকতো।সোমবার ও বৃহস্পতিবার বায়তুল্লাহ শরীফ খোলা রাখতো। একদিন হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এসে উসমান বিন তালহাকে দরজা খোলার জন্য বললেন, কিন্তু সে দরজা খুলতে অস্বীকার করলো।

হুযুর ফরমালেন, হে উসমান, আজতো তুমি দরজা খুলতে অস্বীকার করছ, এমন এক দিন আসবে, তখন বায়তুল্লাহ শরীফের চাবি আমার কবজায় হবে, তখন আমি যাকে ইচ্ছে এ চাবি প্রদান করবো। উসমান বললো, সেই দিন কি কোরাইশ বংশের অস্তিত্ব থাকবে না। দেখা যাবে।

অতঃপর হিজরতের পর যখন মক্কা বিজয় হলো এবং হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সাহাবায়ে কিরামের বিশাল বাহিনী নিয়ে বিজয়ী বেশে মক্কায় প্রবেশ করলেন, তখন সর্বপ্রথম বায়তুল্লাহ শরীফে তাশরীফ নিয়ে গেলেন এবং চাবি রক্ষক উসমানকে ডেকে বললেন, চাবি আমাকে দাও। অগত্যা উসমানকে সেই চাবি দিয়ে দিতে হলো। হুযুর সেই চাবি হাতে নিয়ে উসমানকে লক্ষ্য করে বললেন, উসমান, লও, আমিও তোমাকে চাবিরক্ষক নিয়োজিত করছি, তোমার থেকে কোন জালিমই এই চাবি নিবে।

উসমান যখন পুনরায় চাবি গ্রহণ করলো তখন হুযুর (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ফরমালেন, হে উসমান, তোমার কি সেদিনের কথা স্মরণ আছে, যখন আমি তোমার থেকে চাবি চেয়েছিলাম এবং তুমি দরজা খুলতে অস্বীকার করেছিলে এবং আমি বলেছিলাম এমন একদিন আসবে, তখন এ চাবি আমার কবজায় হবে এবং আমি যাকে ইচ্ছে তাকে দিতে পারব। উসমান বলরেলা, হ্যাঁ, হুযুর, আমার স্মরণ আছে। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আপনি আল্লাহর সত্যিকার রসূল।

সবকঃ
আমাদের হুযুর আগে পরের সব বিষয় সম্পর্কে জ্ঞাত এবং কিয়ামত পর্যন্ত যা কিছু হবে, সব তাঁর কাছে সুস্পষ্ট। আল্লাহ তাআলা তাঁকে অদৃম্য জ্ঞান দান করেছেন। তিনি অদৃশ্য জ্ঞানী। যা কিছু হয়েছে ও হবে, সব বিষয়ে তিনি জ্ঞাত। অতএব যে ব্যক্তি বলে আগামীকাল বি হবে, তা হুযুর জানেন না, ওর থেকে বড় অথর্ব আর কে হতে পারে?
তথ্যসূত্র
হুজাতুল্লাহে আলর আলামীন ৪৯৯ পৃঃ
ইসলামের বাস্তব কাহিনী - ১ম খন্ড

image
6 میں ·ترجمہ کریں۔

রংপুরে এনসিপি'র জুলাই পদযাত্রার কিছু খন্ডচিত্র:
০১ জুলাই ২০২৫

image
7 میں ·ترجمہ کریں۔

→তুমি কি দেখনি...???
সেই বিখ্যাত ডাক্তার ড. মরিস বুকাইলি,
যিনি ফেরাউনের মমি নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে
চমকে গিয়েছিলেন কুরআনের একটি আয়াতে—
“এইদিন আমি তোমার দেহকে রক্ষা করবো,
যাতে তুমি তোমার পরবর্তী সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শন হয়ে থাকো।”
(সূরা ইউনুস, 10:92)
সেই গবেষণা তাকে ঈমানের দিকে টেনে নেয়।
তিনি লিখে ফেলেন অমর গ্রন্থ —“The Bible, The Qur'an and Science”
আর নিজেই গ্রহণ করেন ইসলাম।

→তুমি কি শুনোনি...???
হাঁচির মতো একটি সাধারণ বিষয়—
যা ইসলাম ১৪০০ বছর আগে শিখিয়ে দিয়েছে:
হাঁচি দিলে বলো "আলহামদুলিল্লাহ",
শুনলে বলো "ইয়ারহামুকাল্লাহ"
(সহীহ বুখারি: 6224)।
যেখানে আধুনিক বিজ্ঞান খুঁজে পায় এর মাধ্যমে শারীরিক ভারসাম্য ও ভাইরাস নিঃসরণের প্রাকৃতিক নিয়ম।
তুচ্ছ এক বিষয় থেকেও মানুষ পেয়েছে ইসলামের সত্যতার ছোঁয়া।

→তুমি কি জানো না...???
নাসার এক নভোচারী Neil Armstrong—
যখন চাঁদে অবতরণ করেন,
তখন শুনতে পান এক আশ্চর্য ধ্বনি—
পরে বলেন, সেটা পৃথিবী থেকে ভেসে আসা আজানের মতো।
আর চাঁদের গায়ে যে ফাঁটা দাগ দেখা যায়, হযরত মুহাম্মদ সঃ এর শাহাদাত আঙুলরে ইশারায় চাঁদ দুই খন্ডিত হয়ে গিয়েছিল! একসময় মক্কার কাফিররা বললো,
"হে মুহাম্মদ! (সঃ) যদি সত্যবাদী হও, তবে প্রমাণ দাও—চাঁদকে ভাগ করে দেখাও!"
রাসূলুল্লাহ (সঃ) আঙ্গুল তুলে ইশারা করলেন।
আল্লাহর কুদরতে চাঁদ হয়ে গেল দুই খণ্ড!
এক খণ্ড হেরা পাহাড়ের এক পাশে, আরেক খণ্ড অন্য পাশে।
সবাই তা স্পষ্টভাবে দেখতে পেল।রাসূল (সঃ) বললেন,
"তোমরা সাক্ষ্য দাও!" কিন্তু তারা বললো,
“এটা তো যাদু!”এই ঘটনা ছিল আল্লাহর পক্ষ থেকে স্পষ্ট এক মুজিযা (অলৌকিক নিদর্শন)
“কিয়ামত ঘনিয়ে এসেছে, আর চাঁদ বিদীর্ণ হয়ে গেছে।”
(সূরা আল-কামার, 54:1)

→তুমি কি শুনোনি...???
সেই খ্রিষ্টান যাজকের কথা,
যিনি এক মুসলিম যুবককে খ্রিষ্টান করতে চেয়েছিলেন।
তাকে কোরআন পড়তে বলেন—
কিন্তু আলোর কথা শুনে
সে যুবক নয়, বরং যাজক নিজেই মুসলিম হয়ে যান!
আলোর কাছে অন্ধকার কখনো টিকে না।

→তুমি কি দেখনি...???
সেই গাছটিকে—
যা আজও দাঁড়িয়ে আছে জর্ডানের মরুভূমিতে।
বিশ্বাস করা হয়, রাসূলুল্লাহ (সা.) যখন যুবক ছিলেন,
শামের পথে যাত্রার সময় এই গাছের নিচেই তিনি বিশ্রাম নেন।
গাছটি এখনো বেঁচে আছে,
যেন সাক্ষ্য দিচ্ছে তাঁর নবুওতের!

তাহলে তুমি হতাশ কেন? তুমি কি সেই পথে হাঁটছো না,
যে পথ আল্লাহর পথ, রাসূলের পথ, সত্যের পথ?
সত্যের পথ কখনো নিঃশেষ হয় না।

9 میں ·ترجمہ کریں۔

বৈষম্যহীন সাহিত্য
Azizur Rahman
১৭/০৬/২০২৫ ইং

সাহিত্য হয় জাতির দর্পণ
চেতনা বোধ শব্দে অর্পণ
আত্ম রক্ষার জন্য,
মানুষের ধ্যান ধারণার রূপ
বৈষম্যহীন সাহিত্যের টোপ
সার্বিক ভাবে হন্য।

নগ্নতা আর অন্যায় কাজে
ধনী গরীব সবার মাঝে
মানবতার বিকার,
ধোঁকাবাজ দল করে বড়াই
অন্ধের মতো স্বার্থের লড়াই
উন্নয়নের স্বীকার।

সাহিত্যের হোক সুন্দর কথা
মধুর আলাপ জাতির প্রথা
অসামাজিক নাশে,
গৌরব উজ্জ্বল নীতির খাতে
সব মানুষের বিরূপ প্রাতে
চাকচিক্যময় হাসে।

মানচিত্রের দিক সীমা ছেড়ে
মানবিক গুণ আসছে তেড়ে
আঁধার ঘরে আলো,
বৈষম্য হোক শূণ্য গর্ভের
আবদ্ধ এক সমাজ পর্বের
জীবনের পথ ভালো।

জাতি বিভেদ ভুল সমাজের
কাজে কর্মে অন্যায় রাজের
প্রাচীর ঘেরা থাকে,
মতলব বাজের আড্ডা খানা
নির্লজ্জ রাজ কাণ্ডের মানা
আলোর পথে ডাকে।