যাকারিয়া ও ইয়াহইয়া (আঃ) | #islam #ilamic_post#islamic_article #muslim#muslimah#ilamic_history
যাকারিয়া ও ইয়াহইয়া (আঃ) | #islam #ilamic_post#islamic_article #muslim#muslimah#ilamic_history
একবার হযরত ইব্রাহিম (আঃ) এর নিকট এক ভিক্ষুক আসল, তো তিনি ভিক্ষুককে খাবার দিলেন এবং বললেন যে, বিসমিল্লাহ বলে শুরু কর। ভিক্ষুকটি বলল, বিসমিল্লাহ বলব কেন, আমি তো আল্লাহকে বিশ্বাস করি না। ইব্রাহিম (আঃ) এ কথা শুনে ভিক্ষুকের কাছে থেকে থালা কেড়ে নিলেন এবং বললেন যাও, তুমি আল্লাহকে বিশ্বাস কর না তোমাকে খেতে দিব না। ভিক্ষুক ঘরের দরজা থেকে বেরিয়েছে মাত্র আল্লাহ তায়ালা তৎক্ষণাৎ ইব্রাহিম (আঃ) এর উপর ওহী নাযিল করলেন, হে ইব্রাহিম, সে আমাকে বিশ্বাস করে না সেটা তার আর আমার মধ্যকার ব্যাপার, কেন তুমি রুটি ফিরিয়ে নিলে, যাও তাকে ডেকে এনে আবার খেতে দাও। সুবাহানাল্লাহ! আল্লাহ কত দয়াশীল। যারা ঈমান এনেছে এবং আমল করে তার প্রতি আল্লাহর দয়া কেমন হবে একটু ভেবে দেখুন।
এক রাখাল যুবক একদিন একটি খুব সুন্দর যুবতী মেয়েকে দেখল। মেয়েটিকে রাখাল বিয়ের প্রস্তাব দিল। মেয়েটি রাজী হয়ে গেল। তাঁরা দুজনে মিলে গেল কাজির কাছে বিয়ে পড়ানোর জন্য।কাজি মেয়েটিকে দেখে নিজেই পছন্দ করে ফেলল এবং বলল ও তো রাখাল আমিইতোমাকে বিয়ে করব।এতে রাখাল ও কাজির মধ্যে ঝগড়া লেগে গেল।এবার তাঁরা তিনজনে মিলে নালিশ নিয়ে গেল পুলিশের কাছে। পুলিশ মেয়েটিকে দেখে বলল, ওরা দুজনেই বাদ আমিই তোমাকে বিয়ে করব। এবার রাখাল,কাজি ও পুলিশ এই তিনজনের মধ্যেই গোলমাল লেগে গেল। মেয়েটি এবার বলল,ঠিক আছে এবার তোমরা তিনজনে এক কাজ কর, আমি দৌড় দিব আর তোমরা আমার পিছনে দৌড়াবে যে আমাকে প্রথমে ধরতে পারবে আমি তাকেই বিয়ে করব। এবার মেয়েটি ছুটল এবং তাঁর পিছনে পিছনে তিনজনেই ছুট দিল। ছুটতে ছুটতে এক সময় তাঁদের সামনে একটি গর্ত পড়ল।
তাঁরা ঐ গর্তের মধ্যে পড়ে গেল। বন্ধুরা ঐ সুন্দরী যুবতি মেয়েটি হল দুনিয়া যার সৌন্দর্য আমরা যেই দেখি সেই মুগধ হয়ে যাই।আর তার পেছনে পেছনে ছুটতে থাকি। কিন্তু ছুটতে ছুটতে এক সময় আমাদের সামনেও কবরের গর্ত এসে যায় আর আমরা ঐ গর্তে পড়ে যাই আর দুনিয়া আমাদের হাতছাড়াই রয়ে যায়। আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের সবাইকে দুনিয়ার লোভ ছেড়ে, আখেরাত লোভী হওয়ার তৌফিক দান করুক!!
আমীন
এখানে আমি সংক্ষিপ্তভাবে ইসা (আঃ)-এর কাহিনি তুলে ধরছি, যা কুরআন ও ইসলামি ইতিহাসভিত্তিক:
---
📖 হজরত ঈসা (আঃ)-এর কাহিনি
নাম: ঈসা (আঃ)
ইংরেজিতে পরিচিত: Jesus (Peace Be Upon Him)
উল্লেখযোগ্য: তিনি একজন মহান নবী ছিলেন, যিনি ঈশ্বরের পক্ষ থেকে মানুষকে সঠিক পথ দেখাতে এসেছিলেন।
---
🌟 জন্ম ও অলৌকিকতা
হজরত ঈসা (আঃ) অলৌকিকভাবে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মা হজরত মরিয়ম (আঃ) ছিলেন একজন পবিত্র নারী। আল্লাহ তাঁর গর্ভে কোন পুরুষ ছাড়াই ঈসা (আঃ)-কে সৃষ্টি করেন।
📜 সূরা মারিয়াম ১৯:২০-২১:
> “তিনি বললেন, ‘এটা আমার রবের আদেশ। তিনি বলেন, এটা আমার জন্য সহজ...’”
🎉 ঈসা (আঃ) জন্মের পর শিশুকালেই কথা বলেন। তিনি বলেছিলেন:
> “আমি আল্লাহর বান্দা। তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন এবং নবী বানিয়েছেন।” (সূরা মারিয়াম ১৯:৩০)
---
🕊️ নবুয়ত ও মুজিজা (অলৌকিক ক্ষমতা)
আল্লাহ তাঁকে বিভিন্ন অলৌকিক ক্ষমতা দিয়েছিলেন, যেমন:
মৃতকে জীবিত করা
অন্ধ ও কুষ্ঠ রোগীকে আরোগ্য করা
পাখির আকারে মাটি তৈরি করে তাতে ফুঁ দিলে তা জীবন্ত হয়ে যেত (আল্লাহর ইচ্ছায়)
📖 (সূরা আল-ইমরান ৩:৪৯)
---
🕊️ ঈসা (আঃ) ও ইনজিল
আল্লাহ ঈসা (আঃ)-কে ইনজিল (Bible/গসপেল) নামক কিতাব দেন। তিনি মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বান করেন, তাকওয়া ও ভাল কাজের দিকনির্দেশনা দেন।
---
🧿 ষড়যন্ত্র ও আসমানে উঠানো
ইহুদিদের একদল ঈসা (আঃ)-কে হত্যা করতে চেয়েছিল। কিন্তু আল্লাহ তাঁকে আসমানে তুলে নেন এবং বলেন:
📜 “...তোমার প্রতি আমি আমার রহমত বর্ষণ করব এবং তোমাকে আমার কাছে উঠিয়ে নেব...”
— (সূরা আলে ইমরান ৩:৫৫)
➡️ ইসলামে বিশ্বাস করা হয় যে, ঈসা (আঃ) মারা যাননি বরং জীবিত অবস্থায় আসমানে তোলা হয়েছে এবং কিয়ামতের আগে তিনি আবার পৃথিবীতে ফিরে আসবেন।
---
🔁 ঈসা (আঃ) এর পুনরাগমন
কিয়ামতের আগে ঈসা (আঃ) আবার পৃথিবীতে আসবেন, দাজ্জালকে হত্যা করবেন, ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করবেন। তারপর স্বাভাবিকভাবে মৃত্যুবরণ করবেন।
---
📌 কিছু মূল বার্তা:
ঈসা (আঃ) ছিলেন আল্লাহর এক মহান নবী, আল্লাহর পুত্র নন।
তিনি অলৌকিকভাবে জন্মগ্রহণ করেন এবং অসাধারণ মুজিজা পেয়েছিলেন।
মুসলিমরা তাঁকে শ্রদ্ধা করে ও তাঁর প্রতি ঈমান
এখানে আমি সংক্ষিপ্তভাবে ইসা (আঃ)-এর কাহিনি তুলে ধরছি, যা কুরআন ও ইসলামি ইতিহাসভিত্তিক:
---
📖 হজরত ঈসা (আঃ)-এর কাহিনি
নাম: ঈসা (আঃ)
ইংরেজিতে পরিচিত: Jesus (Peace Be Upon Him)
উল্লেখযোগ্য: তিনি একজন মহান নবী ছিলেন, যিনি ঈশ্বরের পক্ষ থেকে মানুষকে সঠিক পথ দেখাতে এসেছিলেন।
---
🌟 জন্ম ও অলৌকিকতা
হজরত ঈসা (আঃ) অলৌকিকভাবে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মা হজরত মরিয়ম (আঃ) ছিলেন একজন পবিত্র নারী। আল্লাহ তাঁর গর্ভে কোন পুরুষ ছাড়াই ঈসা (আঃ)-কে সৃষ্টি করেন।
📜 সূরা মারিয়াম ১৯:২০-২১:
> “তিনি বললেন, ‘এটা আমার রবের আদেশ। তিনি বলেন, এটা আমার জন্য সহজ...’”
🎉 ঈসা (আঃ) জন্মের পর শিশুকালেই কথা বলেন। তিনি বলেছিলেন:
> “আমি আল্লাহর বান্দা। তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন এবং নবী বানিয়েছেন।” (সূরা মারিয়াম ১৯:৩০)
---
🕊️ নবুয়ত ও মুজিজা (অলৌকিক ক্ষমতা)
আল্লাহ তাঁকে বিভিন্ন অলৌকিক ক্ষমতা দিয়েছিলেন, যেমন:
মৃতকে জীবিত করা
অন্ধ ও কুষ্ঠ রোগীকে আরোগ্য করা
পাখির আকারে মাটি তৈরি করে তাতে ফুঁ দিলে তা জীবন্ত হয়ে যেত (আল্লাহর ইচ্ছায়)
📖 (সূরা আল-ইমরান ৩:৪৯)
---
🕊️ ঈসা (আঃ) ও ইনজিল
আল্লাহ ঈসা (আঃ)-কে ইনজিল (Bible/গসপেল) নামক কিতাব দেন। তিনি মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বান করেন, তাকওয়া ও ভাল কাজের দিকনির্দেশনা দেন।
---
🧿 ষড়যন্ত্র ও আসমানে উঠানো
ইহুদিদের একদল ঈসা (আঃ)-কে হত্যা করতে চেয়েছিল। কিন্তু আল্লাহ তাঁকে আসমানে তুলে নেন এবং বলেন:
📜 “...তোমার প্রতি আমি আমার রহমত বর্ষণ করব এবং তোমাকে আমার কাছে উঠিয়ে নেব...”
— (সূরা আলে ইমরান ৩:৫৫)
➡️ ইসলামে বিশ্বাস করা হয় যে, ঈসা (আঃ) মারা যাননি বরং জীবিত অবস্থায় আসমানে তোলা হয়েছে এবং কিয়ামতের আগে তিনি আবার পৃথিবীতে ফিরে আসবেন।
---
🔁 ঈসা (আঃ) এর পুনরাগমন
কিয়ামতের আগে ঈসা (আঃ) আবার পৃথিবীতে আসবেন, দাজ্জালকে হত্যা করবেন, ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করবেন। তারপর স্বাভাবিকভাবে মৃত্যুবরণ করবেন।
---
📌 কিছু মূল বার্তা:
ঈসা (আঃ) ছিলেন আল্লাহর এক মহান নবী, আল্লাহর পুত্র নন।
তিনি অলৌকিকভাবে জন্মগ্রহণ করেন এবং অসাধারণ মুজিজা পেয়েছিলেন।
মুসলিমরা তাঁকে শ্রদ্ধা করে ও তাঁর প্রতি ঈমান
এখানে আমি সংক্ষিপ্তভাবে ইসা (আঃ)-এর কাহিনি তুলে ধরছি, যা কুরআন ও ইসলামি ইতিহাসভিত্তিক:
---
📖 হজরত ঈসা (আঃ)-এর কাহিনি
নাম: ঈসা (আঃ)
ইংরেজিতে পরিচিত: Jesus (Peace Be Upon Him)
উল্লেখযোগ্য: তিনি একজন মহান নবী ছিলেন, যিনি ঈশ্বরের পক্ষ থেকে মানুষকে সঠিক পথ দেখাতে এসেছিলেন।
---
🌟 জন্ম ও অলৌকিকতা
হজরত ঈসা (আঃ) অলৌকিকভাবে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মা হজরত মরিয়ম (আঃ) ছিলেন একজন পবিত্র নারী। আল্লাহ তাঁর গর্ভে কোন পুরুষ ছাড়াই ঈসা (আঃ)-কে সৃষ্টি করেন।
📜 সূরা মারিয়াম ১৯:২০-২১:
> “তিনি বললেন, ‘এটা আমার রবের আদেশ। তিনি বলেন, এটা আমার জন্য সহজ...’”
🎉 ঈসা (আঃ) জন্মের পর শিশুকালেই কথা বলেন। তিনি বলেছিলেন:
> “আমি আল্লাহর বান্দা। তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন এবং নবী বানিয়েছেন।” (সূরা মারিয়াম ১৯:৩০)
---
🕊️ নবুয়ত ও মুজিজা (অলৌকিক ক্ষমতা)
আল্লাহ তাঁকে বিভিন্ন অলৌকিক ক্ষমতা দিয়েছিলেন, যেমন:
মৃতকে জীবিত করা
অন্ধ ও কুষ্ঠ রোগীকে আরোগ্য করা
পাখির আকারে মাটি তৈরি করে তাতে ফুঁ দিলে তা জীবন্ত হয়ে যেত (আল্লাহর ইচ্ছায়)
📖 (সূরা আল-ইমরান ৩:৪৯)
---
🕊️ ঈসা (আঃ) ও ইনজিল
আল্লাহ ঈসা (আঃ)-কে ইনজিল (Bible/গসপেল) নামক কিতাব দেন। তিনি মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বান করেন, তাকওয়া ও ভাল কাজের দিকনির্দেশনা দেন।
---
🧿 ষড়যন্ত্র ও আসমানে উঠানো
ইহুদিদের একদল ঈসা (আঃ)-কে হত্যা করতে চেয়েছিল। কিন্তু আল্লাহ তাঁকে আসমানে তুলে নেন এবং বলেন:
📜 “...তোমার প্রতি আমি আমার রহমত বর্ষণ করব এবং তোমাকে আমার কাছে উঠিয়ে নেব...”
— (সূরা আলে ইমরান ৩:৫৫)
➡️ ইসলামে বিশ্বাস করা হয় যে, ঈসা (আঃ) মারা যাননি বরং জীবিত অবস্থায় আসমানে তোলা হয়েছে এবং কিয়ামতের আগে তিনি আবার পৃথিবীতে ফিরে আসবেন।
---
🔁 ঈসা (আঃ) এর পুনরাগমন
কিয়ামতের আগে ঈসা (আঃ) আবার পৃথিবীতে আসবেন, দাজ্জালকে হত্যা করবেন, ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করবেন। তারপর স্বাভাবিকভাবে মৃত্যুবরণ করবেন।
---
📌 কিছু মূল বার্তা:
ঈসা (আঃ) ছিলেন আল্লাহর এক মহান নবী, আল্লাহর পুত্র নন।
তিনি অলৌকিকভাবে জন্মগ্রহণ করেন এবং অসাধারণ মুজিজা পেয়েছিলেন।
মুসলিমরা তাঁকে শ্রদ্ধা করে ও তাঁর প্রতি ঈমান
Sadia Akter
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Akhi Akter Mim
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Md Rakib
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?