Akhi Akter Mim    새 기사를 만들었습니다
46 안에 ·번역하다

উমার ইবনুল খাত্তাব (রা) | ##উমার ইবনুল খাত্তাব (রা)

উমার ইবনুল খাত্তাব (রা)

উমার ইবনুল খাত্তাব (রা)

নাম ও বংশ পরিচয়ঃ-

নাম ’উমার, লকব ফারুক এবং কুনিয়াত আবু হাফ্‌স। পিতা খাত্তাব ও মাতা হান্‌তামা। কুরাইশ বংশের ??
3 안에 ·번역하다

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়ারাহমাতুল্লাহি।

​হযরত উমর (রা.) আনুমানিক ৫৮৩ খ্রিস্টাব্দে মক্কার কুরাইশ বংশের বনু আদি গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম ছিল খাত্তাব ইবনে নুফাইল এবং মায়ের নাম ছিল হানতামা বিনতে হিশাম। তিনি শৈশবে উট চরাতেন এবং কুরাইশদের মধ্যে একজন প্রভাবশালী ও শক্তিশালী নেতা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিনি তৎকালীন আরবের ঐতিহ্য অনুযায়ী লেখা, পড়া ও বংশতালিকা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করেছিলেন।
​ইসলাম গ্রহণ
​ইসলাম গ্রহণের আগে তিনি ছিলেন ইসলামের ঘোর বিরোধী। তিনি রাসূল (সা.) এবং মুসলমানদের উপর নানাভাবে অত্যাচার করতেন। একবার তিনি রাসূল (সা.)-কে হত্যা করার উদ্দেশ্যে তরবারি নিয়ে বেরিয়েছিলেন। পথিমধ্যে এক ব্যক্তি তাকে জানায় যে তার নিজের বোন ও ভগ্নিপতি ইসলাম গ্রহণ করেছেন। এ কথা শুনে তিনি তাদের বাড়িতে যান এবং প্রচণ্ড রাগান্বিত হয়ে তাদের উপর চড়াও হন। সেখানে তিনি সূরা ত্ব-হা-এর কিছু আয়াত পাঠ করেন এবং এর সৌন্দর্য ও সত্যতায় মুগ্ধ হয়ে ইসলাম গ্রহণ করেন। তার ইসলাম গ্রহণের ফলে মুসলমানরা প্রকাশ্যে কাবা ঘরে সালাত আদায় করার সাহস পায়। রাসূল (সা.) তাকে "আল-ফারুক" (সত্য ও মিথ্যার পার্থক্যকারী) উপাধিতে ভূষিত করেন।
​খিলাফতের দায়িত্ব গ্রহণ
​হযরত আবু বকর (রা.)-এর ইন্তেকালের পর তিনি মুসলিম জাহানের দ্বিতীয় খলিফা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তার খিলাফতের মেয়াদকাল ছিল ১০ বছর (৬৩৪-৬৪৪ খ্রিস্টাব্দ)। তিনি এই সময়ে ইসলামী সাম্রাজ্যকে পারস্য, বাইজান্টাইন এবং অন্যান্য অঞ্চলে ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত করেন। তার শাসনামলেই ইসলাম এক বিশাল শক্তিশালী সাম্রাজ্যে পরিণত হয়।
​শাসন ব্যবস্থা ও অবদান
​হযরত উমর (রা.)-এর শাসনামল ছিল ন্যায়, সুবিচার এবং প্রজাহিতৈষী শাসনের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তার কিছু উল্লেখযোগ্য অবদান নিচে উল্লেখ করা হলো:
​ন্যায়পরায়ণতা: তিনি একজন কঠোর ন্যায়পরায়ণ শাসক ছিলেন। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা—সকলের জন্য তার বিচার ছিল সমান।
​প্রশাসনিক সংস্কার: তিনি একটি সুশৃঙ্খল প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তুলেছিলেন। তিনি বিভিন্ন প্রদেশকে বিভক্ত করে সেখানে গভর্নর, বিচারক, ও অন্যান্য কর্মকর্তা নিয়োগ দেন।
​অর্থনৈতিক ব্যবস্থা: তিনি যাকাত এবং কর আদায়ের জন্য আলাদা বিভাগ স্থাপন করেন। সরকারি কোষাগার (বায়তুল মাল) প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেনাবাহিনীর জন্য নিয়মিত বেতন প্রদানের ব্যবস্থা করেন।
​নাগরিক সুবিধা: তিনি বিভিন্ন শহরে রাস্তাঘাট, সেতু, মসজিদ এবং সরাইখানা নির্মাণ করেন।
​শিক্ষার প্রসার: তিনি শিক্ষার প্রসারেও গুরুত্ব দেন এবং বিভিন্ন স্থানে মাদ্রাসা স্থাপন করেন।
​শাহাদাত
​৬৪৪ খ্রিস্টাব্দে (২৩ হিজরীর ২৬শে জিলহজ্জ), একজন পারসিক দাস আবু লু'লু'র হাতে ফজরের সালাত আদায় করার সময় তিনি শহীদ হন। তার মৃত্যুর পর হযরত উসমান (রা.) তৃতীয় খলিফা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। হযরত উমর (রা.)-কে মসজিদে নববীতে রাসূল (সা.) ও হযরত আবু বকর (রা.)-এর পাশেই দাফন করা হয়।
​যদি আপনার তার জীবনের কোনো নির্দিষ্ট দিক সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানার আগ্রহ থাকে, তাহলে আমাকে জানাতে

5 안에 ·번역하다

জাবির ইবনু আব্দুল্লাহ (রা) থেকে মারফূ সূত্রে বর্ণিত,

"যখন রাতের অন্ধকার ঘনিয়ে আসবে তখন বাচ্চাদের (ঘর থেকে বের হতে) বাধা দিবে। কারণ, শাইত্বান ঐ সময় ছড়িয়ে পড়ে। যখন ইশার সময় অতিক্রান্ত হয়ে যায় তখন তাদের ছেড়ে দিবে।"

-[বুখারী, আস-সহীহা: ৪০]

5 안에 ·번역하다

জাবির ইবনু আব্দুল্লাহ (রা) থেকে মারফূ সূত্রে বর্ণিত,

"যখন রাতের অন্ধকার ঘনিয়ে আসবে তখন বাচ্চাদের (ঘর থেকে বের হতে) বাধা দিবে। কারণ, শাইত্বান ঐ সময় ছড়িয়ে পড়ে। যখন ইশার সময় অতিক্রান্ত হয়ে যায় তখন তাদের ছেড়ে দিবে।"

-[বুখারী, আস-সহীহা: ৪০]

5 안에 ·번역하다

জাবির ইবনু আব্দুল্লাহ (রা) থেকে মারফূ সূত্রে বর্ণিত,

"যখন রাতের অন্ধকার ঘনিয়ে আসবে তখন বাচ্চাদের (ঘর থেকে বের হতে) বাধা দিবে। কারণ, শাইত্বান ঐ সময় ছড়িয়ে পড়ে। যখন ইশার সময় অতিক্রান্ত হয়ে যায় তখন তাদের ছেড়ে দিবে।"

-[বুখারী, আস-সহীহা: ৪০]

5 안에 ·번역하다

জাবির ইবনু আব্দুল্লাহ (রা) থেকে মারফূ সূত্রে বর্ণিত,

"যখন রাতের অন্ধকার ঘনিয়ে আসবে তখন বাচ্চাদের (ঘর থেকে বের হতে) বাধা দিবে। কারণ, শাইত্বান ঐ সময় ছড়িয়ে পড়ে। যখন ইশার সময় অতিক্রান্ত হয়ে যায় তখন তাদের ছেড়ে দিবে।"

-[বুখারী, আস-সহীহা: ৪০]