Salma Akter    एक नया लेख बनाया
45 में ·अनुवाद करना

রক্তদানের উপকারিতা | ##নিয়মিত রক্ত দানের অভ্যাস গড়তে হবে।

রক্তদানের উপকারিতা

রক্তদানের উপকারিতা

অনেকে ভয় পাই রক্ত দিলে রক্তে কমে যায় কিন্তু আমাদের উচিত তাদের বুঝানো রক্ত দিলে রক্ত কমে না বরং ভালো থাকে শরীর।
2 बजे ·अनुवाद करना

মানুষ সামাজিক জীব। সামাজিক হতে হলে পরোপকারী হতে হবে। একজন অন্যজনের বিপদে এগিয়ে আসা, পাশে দাঁড়ানো, সহমর্মী হওয়া, শুধু নিজের সুখের জন্য ব্যস্ত না হয়ে অন্যের মুখে হাসি ফোটাতে চেষ্টা করাই মনুষ্যত্ব।

পরোপকার মানবজাতির শ্রেষ্ঠত্বের অলংকার। মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরাই শ্রেষ্ঠ জাতি। মানবজাতির কল্যাণের

image
1 डी ·अनुवाद करना

হেমোরয়েড বা অর্শ রোগেও লজ্জাপতির ব্যবহার রয়েছে। এর শুকনো পাতা গুঁড়ো করে দিনে দু’বার খেলে রক্ত পড়া কমে এবং ব্যথা উপশম হয়। একইসাথে, পাইলসের জন্য বাহ্যিক প্রয়োগেও পাতার পেস্ট ব্যবহার করা হয়।

1 डी ·अनुवाद करना

লজ্জাপতি গাছের মূল শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিয়মিত সেবন করলে রক্ত পরিষ্কার হয় এবং শরীরের ভেতরের বিষাক্ত উপাদান দূর হয়। এটি যকৃত পরিষ্কার করতেও সাহায্য করে। এছাড়া, লজ্জাপতির পাতার রস আমাশয়, পাতলা পায়খানা ও পেটের পীড়ায় খুবই কার্যকর। দিনে দুইবার এক চামচ পাতার রস খেলে উপকার পাওয়া যায়।

2 डी ·अनुवाद करना

#33
এক লোক খুব বিরক্ত।
তার খুব শখ ভূত দেখবে। সারারাত, কবরস্থান, বনে জঙ্গলে ঘুরেও সে ভূতের দেখা পায় নি। এই নিয়ে তার দুঃখের শেষ নেই। সে চায় ভূত দেখে এমন ভয় পাবে যে- ভয়ের চোটে কাঁপতে কাঁপতে তার জ্বর এসে যাবে। কলিজা কেঁপে উঠবে। যাই হোক, ভূতের দেখা না পেয়ে সেই লোক ভূতের বই আর ভূতের মুভি দেখা শুরু করলো। ভূতের বই এবং মুভি দেখে তার মেজাজ আরো খারাপ হয়ে যায়। প্রচন্ড ভূতের বই আর মুভি দেখে তার হাসি পায়।

লোকটির বাসার সামনেই একটা কবরস্থান।
একদিন রাতে ভূতের মুভি দেখে তার মেজাজ খুব খারাপ হলো। মেজাজ খারাপ ঠিক করার জন্য সে কবরস্থানে গেলো। চিৎকার করে বলল, হে ভূত আমাকে দেখা দাও। মৃত্যুর আগে আমি ভূত দেখে মরতে চাই। প্লীজ আসো। আসো। জোছনা রাত ছিলো সেদিন। হঠাত বিশাল এক খন্ড মেঘ এসে চাদটা ঢেকে দিলো। চারপাশ মুহুর্তের মধ্যে অন্ধকার হয়ে গেল। হঠাত চারিদিকে খুব বাতাস বইতে শুরু করলো। গাছের আড়ালে লোকটা হয়তো কিছু একটা দেখেছে। তারপর লোকটার মৃত্যু হয়।

2 डी ·अनुवाद करना

#32
রাত একটা।
বাইরে বেশ ঝড় তুফান হচ্ছে। তীব্র বাতাসের শোঁ শোঁ শব্দ মনে ভয় ঢুকিয়ে দেয়। ধূম ধূম বাজ পড়ছে। মনে হচ্ছে সারা শহর আজ ধ্বংস হয়ে যাবে। আমি দরজা জানালা বন্ধ করে কুন্ডুলী পাকিয়ে বিছানায় শুয়ে আছি। আজ বাসায় কেউ নেই। আমি একা। ঘুমাতে চেষ্টা করছি। কিন্তু কিছুতেই ঘুম আসছে না। এমন সময় শুনতে পেলাম দরজায় কে যেন নক করছে।

এত রাতে কে এলো? তাও এই ঝড় তুফানের রাতে। আমি বিরক্ত হয়ে বললাম, কে? কে? কোনো সাড়া শব্দ পেলাম না। কিন্তু আবার দরজায় খট খট শব্দ। মেজাজ খুব খারাপ হলো। দরজা খুললাম। দরজা খুলে আমি প্রচন্ড অবাক! রফিক এসেছে। আমার বাল্য বন্ধু। স্কুল কলেজে আমরা একসাথে পড়েছি। রফিককে দেখে আমি সীমাহীন ভয় পেলাম। আমার মাথা কাজ করছে না। সমস্যা হলো রফিক আজ থেকে তিন বছর আগে সড়ক দূর্ঘটনায় মারা গেছে।