মানুষের দৈনন্দিন কাজে ক্যালেন্ডারের প্রয়োজন হয় | #ক্যালেন্ডারের ভূমিকা
মানুষের দৈনন্দিন কাজে ক্যালেন্ডারের প্রয়োজন হয় | #ক্যালেন্ডারের ভূমিকা
অভিমান মানুষের মনকে ক্ষণিকের জন্য ভারি করে তোলে, কিন্তু বেশি সময় ধরে রাখলে সম্পর্কের মধ্যে দূরত্ব বাড়ে। প্রিয়জনের সঙ্গে মান-অভিমান ভালোবাসারই অংশ, কিন্তু যদি সেটি দীর্ঘস্থায়ী হয়, তাহলে ভালোবাসার জায়গা রাগ আর কষ্টে পরিণত হয়। অভিমানে না বলা কথা জমে থাকে, ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। তাই সময় থাকতে অভিমান ভাঙিয়ে নেওয়া উচিত
লজ্জা পতি গাছকে লজ্জা দেই
লজ্জা পতি গাছকে লজ্জা দেই
আমি যখন হেঁটে যাই গ্রামের আঁকাবাঁকা পথ ধরে, পথের ধারে ছোট্ট এক গাছ — লজ্জাবতী, চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকে। তার পাতায় হাত ছুঁইলেই সে যেন লজ্জায় গুটিয়ে নেয় নিজেকে, যেন বলে — “তুমি কেন আমার এত কাছে এসেছো?” কিন্তু আমি তো আর সে সাধারণ পথিক নই। আমার উপস্থিতি, আমার চাহনি, আমার ভাবনার গতি — সবকিছুতেই আছে একধরনের প্রশ্ন, একধরনের সাহস।
আমি তাকাই আকাশের দিকে, কথা বলি বাতাসের সাথে, আর ভাবি — আমি কি এতটাই স্পষ্ট, সাহসী, স্পর্শকাতর, যে লজ্জাবতীকেও লজ্জা দিতে পারি? হয়তো আমি কোনো শব্দ উচ্চারণ না করেই বুঝিয়ে দিই এমন কিছু, যা সে নিজেও বোঝে না। সে শুধু সরে যায়, গুটিয়ে নেয় নিজের অস্তিত্ব।
আমার চেয়ে বেশি লজ্জা যে তারই লাগে। সে গাছ হয়ে থেকেও মানুষের মত অনুভব করে। আর আমি মানুষ হয়েও গাছের স্পর্শে থেমে যাই।
এই খেলার নাম জীবন। এখানে কখনো গাছও লাজুক হয়, মানুষও হয়ে ওঠে স্পর্শে পাতা-গুটানো। তাই তো বলি — লজ্জা পতি গাছকে লজ্জা দেই, কারণ আমি শুধু ছুঁই না, অনুভব করি। আর এই অনুভবেই হয়তো লুকিয়ে থাকে এক অনন্য সাহস — যে সাহসে প্রকৃতিও মুখ লুকায়।
#nature
#22
অনেক দিন আগে, চীন দেশে লিউ নামে এক মেয়ে বিয়ে করে বাস করতে লাগল তার স্বামী এবং শ্বাশুড়ীর সাথে।
খুব অল্পসময়েই লিউ দেখল যে তার শ্বাশুড়ীর সাথে বাস করাটা প্রায় অসম্ভব।ক্রমশ তাদের মধ্যে মতনক্য আর ঝগড়া শুরু হয়। শাশুরি প্রায়শ লিউকে কটাক্ষ করতো বিভিন্ন কাজে।পরিস্থিতি সবচাইতে খারাপ করল যে দিকটা সেটা হল, চাইনিজ পরম্পরা অনুয়ায়ী লিউ তার শ্বাশুড়ীকে সবসময়েই মাথা নুইয়ে সন্মান জানাতে হতো এবং শ্বাশুড়ীর সমস্ত আদেশ মেনে নিতে হতো।
অনেক দিন এবং সপ্তাহ পার হয়ে গেল কিন্তু তাদের বিবাদ না কমে দিন দিন বাড়তেই থাকল।এ সমস্ত ঘটনা ক্রমেই লিউর স্বামীকেকে হতাশাগ্রস্থ করে তুলল।লিউ কোনভাবেই তার শ্বাশুড়ীর এই খারাপ আচরন বরদাস্ত করতে পারছিলনা, এবং সে সিদ্ধান্ত নিল যে কিছু একটা করতেই হবে।
#21
এই কথা শুনে বৃ্দ্ধ আফসোস করে উঠলো!
সে মনে মনে ভাবলো,'হায় হায়!যদি আমি শুধু একবার জানতাম যে আমি আমার নিজের বাড়ি তৈরী করছি! তাহলে এটা আমার জীবনে করা সবচেয়ে ভাল কাজ হতো!'
বাস্তবেও আমরা প্রতিটা দিন আমাদের জীবনকে এই বাড়ির মতই তৈরী করে চলেছি। কিন্তু আমরা প্রায়ই তা ভুলে যাই। আর তাই সব কাজে আমাদের বেস্ট টার চেয়ে অনেক কম চেষ্টাটা করি,অনেক কম পরিশ্রমটা দেই।আমরা যদি আজ এই সত্যটা উপলব্ধি করতে পারি তবে আমরা হয়তো আমাদের সেরা পরিশ্রমটাই দিতে পারবো।
Iftekhar Rahat
Hapus Komentar
Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?