Abu Hasan Bappi  lumikha ng bagong artikulo
1 Y ·Isalin

বেলুচিস্তানের উন্নয়নে চীন কীভাবে জড়িত? | #studentprotest #bri #pakistan #pakistancrisis #china #chinesedebttrap #news

বেলুচিস্তানের উন্নয়নে চীন কীভাবে জড়িত?

বেলুচিস্তানের উন্নয়নে চীন কীভাবে জড়িত?

চীন বেলুচিস্তানের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্যভাবে জড়িত, প্রাথমিকভাবে চীন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোর (CPEC) এর মাধ্যমে। এখানে তাদের জড়িত থাকার কিছু মূল দিক রয়েছে:
1 d ·Isalin

#31
অচেনা কণ্ঠস্বর: রাতের বেলা জঙ্গলে পথ হারিয়ে ফেলা এক পথিক অচেনা কণ্ঠস্বর শুনতে পায়, যা তাকে ভুল পথে চালিত করে।
১৪. মৃত ব্যক্তির চিঠি: এক ব্যক্তি তার মৃত বাবার চিঠি খুঁজে পায়, যা পড়ার পর সে জানতে পারে তার বাবার মৃত্যুরহস্য এবং বাবার আত্মার উপস্থিতি অনুভব করে।
১৫. ভূতুড়ে মন্দির: পুরনো একটি মন্দিরে প্রবেশ করার পর একদল লোক দেখতে পায়, সেখানকার দেব-দেবীর মূর্তিগুলো জীবন্ত হয়ে উঠেছে এবং তারা তাদের দিকে এগিয়ে আসছে।
১৬. অন্ধকারের হাত: রাতের বেলা রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় হঠাৎ কেউ পেছন থেকে হাত ধরে, কিন্তু তাকিয়ে কাউকে দেখা যায় না।
১৭. প্রাচীন প্রতিমা: পুরনো একটি জমিদার বাড়িতে থাকা প্রাচীন প্রতিমা রাতে নড়াচড়া করতে শুরু করে এবং অদ্ভুত শব্দ করতে থাকে।
১৮. অজানা আততায়ী: রাতের বেলা একাকী বাড়িতে থাকা এক ব্যক্তি অজানা আততায়ীর উপস্থিতি টের পায়, যে তাকে মারতে উদ্যত হয়।
১৯. অদৃশ্য শক্তি: পুরনো একটি বাড়িতে বসবাসকারী একটি পরিবার অদৃশ্য শক্তির দ্বারা আক্রান্ত হয়, যারা তাদের বিভিন্নভাবে ক্ষতি করার চেষ্টা করে।
২০. অচেনা সুর: গভীর রাতে গ্রামের পুকুর পাড়ে বসে থাকা এক যুবক অচেনা সুর শুনতে পায়, যা তাকে ধীরে ধীরে পুকুরের দিকে টানতে থাকে।

1 d ·Isalin

#22
অনেক দিন আগে, চীন দেশে লিউ নামে এক মেয়ে বিয়ে করে বাস করতে লাগল তার স্বামী এবং শ্বাশুড়ীর সাথে।

খুব অল্পসময়েই লিউ দেখল যে তার শ্বাশুড়ীর সাথে বাস করাটা প্রায় অসম্ভব।ক্রমশ তাদের মধ্যে মতনক্য আর ঝগড়া শুরু হয়। শাশুরি প্রায়শ লিউকে কটাক্ষ করতো বিভিন্ন কাজে।পরিস্থিতি সবচাইতে খারাপ করল যে দিকটা সেটা হল, চাইনিজ পরম্পরা অনুয়ায়ী লিউ তার শ্বাশুড়ীকে সবসময়েই মাথা নুইয়ে সন্মান জানাতে হতো এবং শ্বাশুড়ীর সমস্ত আদেশ মেনে নিতে হতো।

অনেক দিন এবং সপ্তাহ পার হয়ে গেল কিন্তু তাদের বিবাদ না কমে দিন দিন বাড়তেই থাকল।এ সমস্ত ঘটনা ক্রমেই লিউর স্বামীকেকে হতাশাগ্রস্থ করে তুলল।লিউ কোনভাবেই তার শ্বাশুড়ীর এই খারাপ আচরন বরদাস্ত করতে পারছিলনা, এবং সে সিদ্ধান্ত নিল যে কিছু একটা করতেই হবে।

1 d ·Isalin

একটি ছোট্ট গ্রাম, "নবীনপুর", যেখানে সবুজ ধানক্ষেত আর নদীর তীরে বসবাস ছিল সহজ-সরল মানুষের। গ্রামের পাশে ছিল এক প্রাচীন বটগাছ, যার নিচে বসত গ্রামের প্রবীণ সদস্য ম ফিজুর রহমান। একদিন, ম ফিজুর রহমান দেখলেন, গ্রামের ছেলেরা ফুটবল খেলছে। তাদের মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল ছিল_ "রতন"। রতন খুব ভালো ফুটবল খেলত, কিন্তু তার পায়ে সবসময় একটা পুরনো জুতো ছিল।
একদিন, ম ফিজুর রহমান রতনের কাছে এসে বললেন, "বাবা, তোমার খেলা তো খুব ভালো। কিন্তু এই পুরনো জুতো পরে খেললে তো পায়ে আঘাত লাগতে পারে।" রতন মাথা নিচু করে বলল, "দাদা, আমার তো নতুন জুতো কেনার সামর্থ্য নেই।" ম ফিজুর রহমান হাসিমুখে বললেন, "চিন্তা করো না, আমি ব্যবস্থা করব।"
পরের দিন, ম ফিজুর রহমান গ্রামের সবার সাথে কথা বলে, গ্রামের সকলের সহায়তায় রতনের জন্য একটি নতুন ফুটবল ও সুন্দর জুতো কিনে দিলেন। রতন আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেলো। সে তার নতুন জুতো পরে মাঠে নামলো, তার খেলা আগের চেয়েও ভালো হলো। গ্রামের সবাই তার খেলা দেখে মুগ্ধ হলো।
#4

2 sa ·Isalin

গল্প: রাতের গল্প

বাচ্চা ঘুমিয়ে পড়ার সময় মা গল্প বলতে ভুলে গেলেন।
ছেলে চোখ খুলে বলল, “তুমি না বললে আমি স্বপ্ন দেখবো কীভাবে?”
গল্প শুধু বিনোদন নয়, ভালোবাসার অভ্যাস।

3 sa ·Isalin

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
​বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ (সংক্ষেপে বেফাক) বাংলাদেশের একটি বৃহৎ এবং প্রাচীন কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড। নিচে এই বোর্ড সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:
​বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ (Befaqul Madarisil Arabia Bangladesh)
​১. প্রতিষ্ঠা ও পরিচিতি:
​প্রতিষ্ঠা: ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশের অন্যতম প্রবীণ আলেম আল্লামা শাহ আহমদ শফী (রহ.)-এর পৃষ্ঠপোষকতা এবং অন্যান্য প্রবীণ উলামায়ে কেরামের নেতৃত্বে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
​পরিচিতি: এটি বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাসমূহের একটি অন্যতম বৃহৎ ও প্রধান শিক্ষা বোর্ড। এটি দারুল উলূম দেওবন্দের মূলনীতি ও সিলেবাস অনুসরণ করে পরিচালিত হয়।
​২. উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য:
​কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার মানোন্নয়ন ও আধুনিকায়ন।
​মাদ্রাসাসমূহের মধ্যে একটি সুসংগঠিত শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা।
​কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের ইসলামী জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করা।
​পরীক্ষা পরিচালনা, ফলাফল প্রকাশ এবং সনদ প্রদান করা।
​৩. কার্যক্রম ও বৈশিষ্ট্য:
​পরীক্ষা পরিচালনা: বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ প্রতি বছর বিভিন্ন স্তরের পরীক্ষা পরিচালনা করে থাকে, যেমন: ইবতেদায়ী (প্রাথমিক), মুতাওয়াসসিতাহ (নিম্ন মাধ্যমিক), সানাবিয়্যাহ আম্মাহ (মাধ্যমিক), সানাবিয়্যাহ খাসসাহ (উচ্চ মাধ্যমিক), ফযীলত (স্নাতক) এবং দাওরায়ে হাদিস (স্নাতকোত্তর)।
​সিলেবাস ও কারিকুলাম: এটি দারুল উলূম দেওবন্দের সিলেবাস ও কারিকুলাম অনুসরণ করে, যা কুরআন, হাদিস, ফিকহ, উসূলে ফিকহ, আরবি ভাষা ও সাহিত্য, ফার্সি, উর্দু, বাংলা, ইতিহাস, ভূগোল, গণিত এবং অন্যান্য আধুনিক বিজ্ঞান বিষয়ের সমন্বয়ে গঠিত।
​মাদ্রাসা অধিভুক্তি: বাংলাদেশের হাজার হাজার কওমি মাদ্রাসা বেফাকের অধীনে পরিচালিত হয়। এটি এসব মাদ্রাসার শিক্ষার মান পর্যবেক্ষণ করে এবং তাদের নিয়মিত তত্ত্বাবধান করে।
​শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ: বেফাক শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করে থাকে।
​প্রকাশনা: এটি ইসলামি বইপত্র, গবেষণা জার্নাল এবং সিলেবাস সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রকাশনা প্রকাশ করে।
​৪. আল-হাইআতুল উলয়া এর সাথে সম্পর্ক:
বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি'আতিল কওমিয়া বাংলাদেশের ছয়টি কওমি মাদ্রাসা বোর্ডের মধ্যে অন্যতম। দাওরায়ে হাদিসের (তাকমীল) পরীক্ষা আল-হাইআতুল উলয়া কর্তৃক পরিচালিত হলেও, বেফাক অন্যান্য স্তরের পরীক্ষা এবং মাদ্রাসার সামগ্রিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। আল-হাইআতুল উলয়া হলো কওমি মাদ্রাসাসমূহের দাওরায়ে হাদিসের সনদের সরকারি স্বীকৃতির জন্য গঠিত একটি সমন্বয়কারী বোর্ড, যেখানে বেফাক একটি মূল সদস্য হিসেবে কাজ করে।
​৫. বর্তমান অবস্থা:
বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসার বৃহত্তম শিক্ষা বোর্ড হিসেবে এর ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে এবং দেশের ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এটি ধর্মীয় শিক্ষা প্রসারে এবং হাজার হাজার আলেম তৈরির ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে।