Abu Hasan Bappi  skapat en ny artikel
1 Y ·Översätt

জাতিসংঘের প্রতিবেদনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সংস্কারের রূপরেখা দেওয়া হয়েছে | #police #db #dbharun #un #bangladeshcrisis #bangladeshnews #news #politics #intreimgoverment #humanrights

জাতিসংঘের প্রতিবেদনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সংস্কারের রূপরেখা দেওয়া হয়েছে

জাতিসংঘের প্রতিবেদনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সংস্কারের রূপরেখা দেওয়া হয়েছে

জাতিসংঘের প্রতিবেদনে অতিরিক্ত এবং অপ্রয়োজনীয় শক্তি প্রয়োগের সমস্যাগুলি মোকাবেলায় আইন প্রয়োগের জন্য বেশ কয়েকটি নির্দিষ্ট সংস্কারের রূপরেখা দেওয়া হয়েছে।
9 timmar ·Översätt

রূপা অনুভব করল, তার হৃদয়ে আরিফের জন্য এক বিশেষ স্থান তৈরি হয়েছে। তাদের মধ্যে প্রেমের এক অদ্ভুত টান গড়ে উঠল।

বছর শেষে, এক সন্ধ্যায়, আরিফ রূপাকে প্রস্তাব দিল। বৃষ্টির ধারায়, তারা দুজনেই একে অপরকে বলল, “আমরা একে অপরের জন্য তৈরি।” সেই রাতের বৃষ্টি তাদের প্রেমের সেলাইয়ে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করল। | ##রোমান্টিক গল্প

Read More
একদিন বৃষ্টির দিনে একটি ছোট গ্রামে, দুইজন পরিচিত হলো—রূপা ও আরিফ। রূপা ছিল এক শান্তশিষ্ট মেয়ে, আর আরিফ ছিল বেপরোয়া। তা
Other
একদিন বৃষ্টির দিনে একটি ছোট গ্রামে, দুইজন পরিচিত হলো—রূপা ও আরিফ। রূপা ছিল এক শান্তশিষ্ট মেয়ে, আর আরিফ ছিল বেপরোয়া। তা
রূপা এবং আরিফ একই কলেজের ছাত্র। তারা প্রথম দেখা করে কলেজের লাইব্রেরিতে, যেখানে রূপা একটি বই পড়ছিল। আরিফ

1 d ·Översätt

#13গাছের এমন পরামর্শে বালকটির চোখে মুখে আনন্দের শিহরন খেলে গেলো। সে তৎক্ষণাৎ কুড়াল দিয়ে গাছের গুড়ি কেটে নিয়ে গেলো। এবং নৌকা বানিয়ে নদীতে চলে গেলো মাছ শিকারে। অনেকদিন আর তার দেখা নেই এখানে।



হটাৎ অনেকদিন পর শেষ পর্যন্ত গাছের কাছে ফিরে এলো লোকটি। ততদিনে সে জীবন সীমার শেষ প্রান্তে।

কিন্তু গাছটি শুধালো,"দুঃখিত বালক। আমার কাছে এখন আর তোমাকে দেওয়ার মতো কিছুই নেই।কোন আপেল নেই......"

বৃদ্ধ হাসলো এবং বললো, "আমারো এখন আপেল খাওয়ার মতো দাত ও নেই"

- "কোন ডাল- পালা বা গুড়ি ও নেই যেখানে তুমি চড়বে"

- "গাছের ডালে চড়ার মতো বয়স ও এখন আমার নেই"

-"সত্যি ই এখন তোমাকে দেওয়ার মতো আমার আর কিছু অবশিষ্ট নেই শুধু মৃতপ্রায় মূলগুলো ছাড়া " - গাছটি বললো।

"আমার এখন এগুলোর কোনটাই দরকার নেই। আমার শুধু বিশ্রাম নেওয়ার মতো একটা জায়গা চাই, যেখানে বসে আমি আমার এতোগুলো বছরের পাওয়া- না পাওয়ার হিসাবটা একটু মিলাবো।"- বৃদ্ধটি বললো।

"তাহলে মৃতপ্রায় গাছের মূল ই এর জন্য আদর্শ জায়গা। এখানে বসো আর ভাবো জীবন তোমাকে কি দিয়েছে, কি দেয় নি। কি করা উচিত ছিল, আর কি করা ঠিক হয় নি"- গাছটি বললো।

লোকটি গাছের মূলে বসলো আর গাছটি অনেক আনন্দিত হলো। আনন্দ গাছের কান্না হয়ে ঝড়ে পড়লো।।

4 d ·Översätt
🌱 ধৈর্য্য হলো সাফল্যের চাবিকাঠি। জীবনে আসা সকল পরীক্ষায় ধৈর্য্য ধারণ করুন এবং আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন। নিশ্চয়ই আল্লাহ ধৈর্য্যশীলদের সাথে আছেন। 🥰




💖 মানুষের প্রতি সহানুভূতি ও ভালোবাসা ইসলামে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একে অপরের প্রতি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া এবং বিপদাপদে পাশে থাকা একজন মুমিনের কর্তব্য। 🤗
2 i ·Översätt

@𝑰𝒕'𝒔 𝒚𝒐𝒖𝒓 𝒔𝒉𝒐𝒓𝒐𝒗:বাজারে যাচ্ছিলাম হঠাৎ শুনলাম আপনি পোস্ট করেছেন। তাড়াহুড়ো করে বাড়ি এসে মোবাইল নিয়ে বসলাম। আপনার পোস্টে লাইক কমেন্ট করব বলে , কিন্তু ভাগ্যের কি পরিহাস দেখেন গ্রামে থাকি বলে নেটওয়ার্ক ছিল না । তাই শহরের দিকে চলতে শুরু করলাম এবং প্রায় 5 কিলোমিটার যাবার পর মোবাইলে নেটওয়াক আসলো। বসে পড়ি সেখানেই কারণ হার মানতে আমি শিখিনি । পোস্ট দারুন ঝকঝকে হয়েছে ,এই পোস্ট আগামী দিনের ইতিহাস সৃষ্টি করবে । অসাধারণ ভাব ভঙ্গি দিয়ে পোস্টটি করেছেন আপনি। আমাদের এত সুন্দর পোস্ট দেখানোর জন্য ধন্যবাদ। অপেক্ষা করব আগামী দিন যেন আপনাকে এভাবেই দেখতে পারি।
অসম্ভব ভাল পোস্ট। এক কথায় অনবদ্য। বহুদিন পরে একটা ভাল পোস্ট দেখলাম। একবিংশ শতাব্দীতে এধরনের ছবি আর আগে আসে নি। অনবদ্য এবং অসাধারণ। শুধু যে প্রাসঙ্গিক ও সময় উপযোগী পোস্ট তাই নয়, একেবারে অপরূপ সৌন্দর্যের মূলে কুঠারাঘাত করেছেন। তৃতীয় বিশ্বের একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে আমরা যখন সম্রাজ্যবাদীদের চোখ রাঙ্গানো আর আমলাতান্ত্রীক জটিলতার শিকার হয়ে ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছি একটি অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে; ঠিক তখনি, ঠিক সেই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আপনার এই পোস্টের মাঝে আমি খুঁজে পাচ্ছি অন্ধকার ঠেলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার একটি সম্ভাবনা । আর বিদেশী বেনিয়াদের কাছে বুদ্ধিবৃত্তিক দাসত্ব গ্রহন করার বিপক্ষে একটি সূক্ষ্ম বার্তা। আপনার এই পোস্ট হতে পারে আই এস এর বিরুদ্ধে আমাদের রুখে দাড়ানোর অনুপ্রেরণা। হতে পারে ২০২৬ বিশ্বকাপ জেতার অনুপ্রেরণা। এই পোস্ট হতে পারে ২০৫০ সালের নতুন লায়লি মজনুর প্রেমের কারণ । আপনার এই পোস্ট হতে পারে বাংলাদেশের প্রথম অস্কার বিজয়ী ছবির অনুপ্রেরণা,আপনার এই ছবি সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সাংস্কৃতিক যেকোনো প্রক্ষাপট নিমিষে পাল্টে দিতে পারে,এই পোস্ট দেখে একজন ক্ষুদার্থ ব্যক্তি সারাদিন না খেয়ে থাকার যন্ত্রণা নিমিষে ভূলে যেতে পারে, সৌন্দর্য দেখার জন্য খুব বেশি দূরে যাওয়ার যে প্রয়োজন নেই তা আপনার পোস্ট দেখে আমি অনুধাবন করলাম, আমার ধারনা বিশ্বের বিখ্যাত সব সমালোচকদের এক সাথে করলেও এই পোস্টের কোন ভূল ধরতে পারবে না,খুব বেশি কিছু বলবনা কারন আবেগে চোখে পানি চলে আসছে। ইহা আসলেই একটি দূর্দান্ত পোস্ট ।🐸🙂🙂

2 i ·Översätt

বিবাহিত জীবনে একজন পুরুষের চাওয়া-পাওয়া খুব
জটিল কিছু নয়। অধিকাংশ সময়েই এগুলো মুখে আসে
না, বড় কোনো চাহিদার রূপ নেয় না, কিন্তু ভেতরে জমে
থাকে গভীরভাবে। পুরুষের ভালোবাসা শব্দে প্রকাশ পায়
না, যেমন তার চাওয়াগুলোও আসে নিঃশব্দে—হৃদয়ের

ভেতর থেকে, ছোট ছোট মুহূর্তের মাধ্যমে। সমাজ, সংসার,
কর্মক্ষেত্র—সব দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে হাঁটা পুরুষটির কাছে
স্ত্রীর কাছ থেকে চাওয়াগুলো আসলে খুবই সূক্ষ্ম, কিন্তু
অসাধারণভাবে আবেগময়।
সে চায়, দিনের শেষে কেউ তার অপেক্ষায় থাকুক। অফিস
থেকে ফিরেই দরজা খুলে যেন একটা চেনা গন্ধে মাখামাখি
হয়ে উঠুক চারপাশ—সেই ঘ্রাণ হয়তো রান্নাঘর থেকে আসা
ভাতের গন্ধ, বা স্ত্রীর চুলে লেগে থাকা নারকেল তেলের
ঘ্রাণ। সে চায়, কেউ এক কাপ চা এগিয়ে দিক, কোনো কথা
না বলে পাশে বসে থাকুক, কেবল চোখে চোখ রেখে বুঝিয়ে
দিক—“আমি জানি তুমি ক্লান্ত।” পুরুষটি জানে, এই এক
কাপ চা-ই সারাদিনের সমস্ত ধকল ভুলিয়ে দিতে পারে।

পুরুষেরা চায় প্রশংসা, যদিও সেটা তারা মুখ ফুটে বলে
না। কিন্তু স্ত্রীর মুখে একটি ছোট্ট কথা—“তুমি কত কষ্ট
করো আমাদের জন্য”, অথবা “তুমি ছাড়া আমি এত কিছু
পারতাম না”—এই একবাক্যই তার সমস্ত আত্মবিশ্বাস
ফিরিয়ে দেয়। কখনো কখনো স্ত্রী রেগে যায়, অভিমান
করে মুখ গোমড়া করে বসে থাকে। কিন্তু সেসব অভিমানেও
থাকে এক মিষ্টি প্রেম—একটা মুঠোফোনের বার্তায় লেখা
থাকে, “তাড়াতাড়ি বাসায় এসো, রাগ তো চা বানিয়ে
ঠান্ডা করে ফেলেছি।” এই অভিমান, এই মিষ্টতা, পুরুষটি
আজীবন লালন করে হৃদয়ের গভীরে।
সকালবেলা অফিসে বের হবার সময়ের মুহূর্তটাও তার খুব
প্রিয়। স্ত্রীটি এসে শার্টের কলার ঠিক করে দেয়, বোতাম
লাগিয়ে দেয় নিঃশব্দে। তার নিঃশ্বাস ছুঁয়ে যায় স্বামীর
গলার নিচে। সদ্যস্নাত চুলের গন্ধে মোহিত হয়ে পড়ে সে।
আর তখনই যেন অনুভব করে, এই ছোট্ট মুহূর্তে পৃথিবীর
সমস্ত প্রেম তার জীবনে একত্র হয়েছে। এ এক অনুপম
ছোঁয়া, যা হাজার শব্দেও বোঝানো সম্ভব নয়।
আরো এক জিনিস পুরুষেরা চায়—ভরসা। এমন একজন
মানুষ, যার সামনে নিজের দুর্বলতাগুলো খুলে ধরতে পারে।
যে শুনবে, পাশে থাকবে, বিচার করবে না। স্রেফ বলবে
—“সব ঠিক হয়ে যাবে, আমি আছি।” এই "আমি আছি"
কথাটা পুরুষের কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আশ্বাস। কারণ
বাইরে সে হয়তো শক্ত, সাহসী, দায়িত্ববান; কিন্তু ভেতরে সে
ঠিক একজন মানুষ, যে চায় একটু নির্ভরতা, একটু আশ্রয়।