কাপ্তাই হ্রদের পানি বৃদ্ধিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন রেকর্ড স্তরে | #news #kaptairod #electricity #rangamati
কাপ্তাই হ্রদের পানি বৃদ্ধিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন রেকর্ড স্তরে | #news #kaptairod #electricity #rangamati
#27
মাইকেল আর ডেভিড মরুভুমিতে পথ হারিয়ে ফেলেছে। এদিকে তেষ্টায়
দুজনেরই প্রাণ যায়-যায় অবস্থা। হাঁটতে-হাঁটতে হঠাৎ একটি মসজিদ
দেখতে পেল তারা।
মাইকেল বললঃ ঐ তো, একটা মসজিদ দেখা যাচ্ছে,
চলো সেখানে যাই। ডেভিড বললঃ হ্যাঁ, যাওয়া যায়। কিন্তু মুসলমান সেজে যেতে হবে।
নয়তো ওরা আমাদের সাহায্য না-ও করতে পারে! আমি বলব, আহমেদ!
কিন্তু মাইকেল নিজের নাম পাল্টাতে রাজি হলোনা।
যাই হোক, তারা দুজনেই মসজিদে গেল। ইমাম সাহেব তাদের পরিচয়
জানতে চাইলে মাইকেল নিজেকে মাইকেল বলে এবং ডেভিড
নিজেকে আহমেদ বলে পরিচয় দিল। ইমাম সাহেব তাদের বসতে দিলেন
এবং একজনকে ডেকে বললেনঃ মাইকেলের জন্য কিছু খাবার আর
পানি নিয়ে এসো।
তারপর ডেভিডের দিকে তাকিয়ে হাসিমুখে বললেন,
।
।
আহমেদ ভাই, রমজানুল মোবারক !!!
#9এক ব্যক্তি জঙ্গলে হাটছিলেন। হঠাৎ দেখলেন এক সিংহ তার পিছু নিয়েছে। তিনি প্রাণভয়ে দৌড়াতে লাগলেন। কিছুদূর গিয়ে একটি পানিহীন কুয়া দেখতে পেলেন।তিনি চোখ বন্ধ করে দিলেন ঝাঁপ। পড়তে পড়তে তিনি একটি ঝুলন্ত দড়ি দেখেতা খপ করে ধরে ফেললেন। এবং ঐ অবস্থায় ঝুলে রইলেন।উপরে চেয়ে দেখলেন কুয়ার মুখে সিংহটি তাকে খাওয়ার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে। নিচে চেয়ে দেখলেন বিশাল এক সাপ তার নিচে নামার অপেক্ষায় চেয়ে আছে। বিপদের উপর আরো বিপদ হিসেবে দেখতে পেলেন একটি সাদা আর একটি কালো ইঁদুর তার দড়িটি কামড়ে ছিড়ে ফেলতে চাইছে। এমন হিমশিম অবস্থায় কি করবেন যখন তিনি বুঝতে পারছিলেন না, তখন হঠাৎ তার সামনে কুয়ার সাথে লাগোয়া গাছে একটা মৌচাক দেখতে পেলেন। তিনি কি মনে করে সেই মৌচাকের মধুতে আঙ্গুল ডুবিয়ে তা চেটে দেখলেন। সেই মধুর মিষ্টতা এতই বেশি ছিল যে তিনি কিছু মুহূর্তেরজন্য উপরের গর্জনরত সিংহ, নিচের হাঁ করে থাকা সাপ, আর দড়ি কাঁটা ইঁদুরদের কথা ভুলে গেলেন। ফলে তার বিপদ অবশ্যম্ভাবী হয়ে দাঁড়ালো। এই সিংহটি হচ্ছে আমাদের মৃত্যু, যে সর্বক্ষণ আমাদের তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে।সেই সাপটি হচ্ছে কবর। যা আমাদের অপেক্ষায় আছে। দড়িটি হচ্ছে আমাদের জীবন, যাকে আশ্রয় করেই বেঁচে থাকা। সাদা ইঁদুর হল দিন, আর কালো ইঁদুর হল রাত, যারা প্রতিনিয়ত ধীরে ধীরে আমাদের জীবনের আয়ু কমিয়ে দিয়ে আমাদের মৃত্যুর দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আর সেই মৌচাকহল দুনিয়া। যার সামান্য মিষ্টতা পরখ করে দেখতে গেলেও আমাদের এই চতুর্মুখি ভয়ানক বিপদের কথা ভুলে যাওয়াটা বাধ্য। তাই আমাদের সচেতন হওয়া জরুরী।
বুড়ি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সব দেখছিল আর অবাক হচ্ছিল। তার আর বিস্ময়ের সীমা রইল না। সামান্য দুইটা মশকে আর কতটুকু পানি থাকতে পারে! কিন্তু তার চোখের সামনে এ দুই মশক থেকে শত শত মশক পানি নেওয়া হল। এ দেখি আজব ঘটনা!
সকলে যখন নিজ নিজ প্রয়োজন মত পানি সংগ্রহ করল, বুড়ির মশক বুড়িকে ফিরিয়ে দেওয়া হল। বুড়ি দেখল, আমার মশক থেকে এত পানি নেওয়ার পরও এর পানি এতটুকুও কমেনি; বরং আগের চেয়ে আরো পূর্ণ দেখা যাচ্ছে।
শক ফিরিয়ে দিলেন এবং বললেন-
تَعْلَمِينَ، مَا رَزِئْنَا مِنْ مَائِكِ شَيْئًا، وَلَكِنّ اللهَ هُوَ الّذِي أَسْقَانَا.
আপনি তো দেখছেন, আপনার পানি একটুও কমেনি; আসলে (আপনার পানির মাধ্যমে) আল্লাহ আমাদের পানি পান করালেন।
এরপর নবীজী সাহাবীদের বললেন, একটি কাপড় বিছাও এবং তাঁর জন্য যে যা পার হাদিয়া দাও। কেউ দিল খেজুর, কেউ আটা, কেউ যব- অনেক খাবার জমা হল বুড়ির জন্য। এগুলো বুড়িকে হাদিয়া স্বরূপ দেওয়া হল। বুড়ি তো মহা খুশি। আমার পানিও একটু কমল না আবার পেলাম এতগুলো খাবার। মনের সুখে বুড়ি রওনা হল বাড়ির দিকে।
#secondpost
একটি চমৎকার ঘটনাঃ
একবার নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর সাহাবীগণ সফরে ছিলেন। মরুভূমির সফর। সকলেরই প্রচণ্ড পানির পিপাসা লেগেছে।
পানিও শেষ! কী করা যায়? তারা নবীজীকে জানালেন। নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলী রা. ও আরেকজন সাহাবীকে পাঠালেন পানির খোঁজে। কোথাও পানি নেই। ইতিমধ্যে দেখলেন, এক বৃদ্ধা দুই মশক পানি নিয়ে উটে চড়ে যাচ্ছে। এই তো পানির সন্ধান পাওয়া গেছে! এই বুড়ির কাছে জিজ্ঞেস করলেই পাওয়া যাবে পানির সন্ধান। কিন্তু হতাশ হলেন, যখন বুড়ি বলল- এখান থেকে পানির দূরত্ব এক দিনের রাস্তা। গতকাল এ সময় আমি পানি নিয়ে রওয়ানা হয়েছি।
কী করা যায়! অগত্যা তারা বুড়িকে বললেন, বুড়ি মা! আপনি যদি একটু কষ্ট করে আমাদের সাথে আসতেন।
তারা বুড়িকে নবীজীর কাছে নিয়ে এলেন। নবীজী বুড়ির মশকের মুখ খুললেন। সেখান থেকে একটি পাত্রে কিছু পানি ঢালা হল। (সেখান থেকে নবীজী মুখে একটু পানি নিলেন। সেই পানি আবার মশকের মধ্যে ঢেলে দেওয়া হল।) তারপর মশকের উপরের মুখ বেঁধে দেওয়া হল এবং নিচের মুখ খুলে দেওয়া হল। ট্যাপের মত সেখান থেকে পানি বের হতে লাগল।
তারপর সবাইকে বলা হল, এখান থেকে পানি নাও; নিজেরা পান কর, তোমাদের বাহনজন্তুকে খাওয়াও। সকলে পানি নিল। দুই মশকে কতটুকু আর পানি থাকে। কিন্তু ওই দুই মশক থেকে কাফেলার সকলে তাদের প্রয়োজন মত পানি নিল। যেভাবে আমরা কল থেকে পানি নিই। এমন কি সেই পানি থেকে কেউ কেউ গোসলের পানিও নিল!
#fastpart
#foryou #support
Abu Hasan Bappi
Yorum Sil
Bu yorumu silmek istediğinizden emin misiniz?
Badhon Rahman
Yorum Sil
Bu yorumu silmek istediğinizden emin misiniz?
Rubel Hasan
Yorum Sil
Bu yorumu silmek istediğinizden emin misiniz?