35 ث ·ترجم

জীবনে সফল হওয়ার ১০ উপায়

কোনো কিছু নিয়ে উল্টাপাল্টা ভাবনা থেকে শুরু করে অহেতুক দুশ্চিন্তা, হিংসা-বিদ্বেষ, অহঙ্কারের পাশাপাশি স্মৃতি রোমন্থন না করলে সহজেই সাফল্য ধরা দেবে। কয়েকটি বিষয় এড়িয়ে চলুন দুশ্চিন্তা নয়, সমাধানের চিন্তা । জীবনে সফল মানুষরা কখনো সমস্যা নিয়ে আলোচনা করে না। তাই জেনে নিন সফল হওয়ার ১০টি উপায়

১। ঘুম থেকে ওঠা- এক ঘণ্টা আগে ঘুম থেকে উঠুন- আমরা দেরি করে উঠি। তারপর সময় না পাওয়ার বাহানা খুঁজি সারা দিন। এ দিকে যে কোনও সফল মানুষকে আপনি দেখবেন তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠতে। আপনিও আদ থেকে এক ঘণ্টা এগিয়ে আনুন ঘুম থেকে ওঠার সময়। দেখবেন দিনটা অনেক বড় হয়ে যাবে। প্রথম দিকে একটু অসুবিধা হলেও ধীরে ধীরে অভ্যাস হয়ে যাবে।

২। ভিশুয়ালাইজ- নিজে জীবনে কী করতে চান সেই বিষয়ে যদি আপনার স্বচ্ছ ধারনা থাকে তবেই আপনি জীবনে সফল হতে পারবেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে নিজের পুরো দিনটা মনে মনে ছকে ফেলুন। সারা দিনে কী করতে চান, কোন কাজটা আপনাকে লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবে তা মনে মনে ভেবে নিন। নিজেকে সফল ভাবতে শিখুন।

৩। ব্রেকফাস্ট- সারা দিন আপনার মুড ভাল রাখতে, আপনার এনার্জি বাড়াতে কিন্তু সকালে ঠিক করে খাওয়া প্রয়োজন। এ দিকে রোজ সকালে দেরিতে ওঠার জন্য আপনি ব্রেকফাস্টের সময়ই পান না। ব্যস্ততার দোহাই দেবেন না। সফল মানুষরা কিন্তু কখনই ব্রেকফাস্ট বাদ দেন না। তাই রোজ উপভোগ করে ব্রেকফাস্ট করুন।

৪। চেক লিস্টে- গুরুত্বপূর্ণ কাজ ফেলে রাখবেন না। আমরা কাজ ফেলে রাখি যত ক্ষণ না সেটা আবশ্যিক হয়ে পড়ে। রোজ কী কী করবেন চেক-লিস্ট বানিয়ে ফেলুন। শুনতে জ্ঞানগর্ভ লাগলেও এটা অত্যন্ত ভাল অভ্যাস।

৫। নিজেক মোটিভেট করুন- আলস্য পেয়ে বসতে দেবেন না। সব সময় নিজের লক্ষ্য সামনে রাখুন। হাসির ছবি দেখুন, মন ভাল করে এমন কাজ করুন। রিল্যাক্স করুন। যাতে চাপ কমে এমন কাজ করুন। এই ভাবে নিজেকে মোটিভেট করুন। স্ট্রেস ধারে কাছে ঘেঁষতে দেবেন না।

৬। সক্রিয় থাকুন- ঘুম থেকে উঠেই কাজ শুরু করতে সমস্যা হয়। বাড়ি ফিরেও ক্লান্ত লাগে। হালকা শরীরচর্চা তাই আপনাকে সক্রিয় রাখতে জরুরি। রোজ ঘুম থেকে হালকা ব্যয়ামের রুটিন তৈরি করে ফেলুন। এতে পেশির শিথিলতা বাড়বে, রক্ত সঞ্চালন ভাল হয়ে আপনার কর্মক্ষমতা বাড়বে।

৭। বাড়ির খাবার খান- অফিসে খাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে লাঞ্চ, স্ন্যাকস নিয়ে যান। সফল হতে গেলে সুস্থ থাকতে হবে। তাই বাইরের খাবার না খেয়ে বাড়ির রান্না স্বাস্থকর খাবার খান। এতে সময়ও বাঁচবে। কাজের ফাঁকেই খেয়ে নিতে পারবেন ফলে খাওয়ার সময়ই ঠিকঠাক থাকবে।

৮। অপ্রয়োজনীয় জিনিস বাদ দিন- আপনার ঘর কি অগোছালো? অফিসের ডেস্কে প্রচুর ফালতু কাগজ? অপ্রয়োজনীয় জিনিস ফেলে দিন। বাজে কাগজ বেশি থাকলে কাজের জিনিস খুঁজে পাবেন না। অন্য দিকে ঘর অগাছালো থাকলে আপনার কাজের এনার্জিও কমবে।

৯। রাত জাগবেন না- তাড়াতাড়ি ঘুমোতে যান। সুস্থ, সবল থাকতে রাতের ঘুম প্রয়োজনীয়। অকারণে তাই রাত জাগবেন না। ল্যাপটপ বা মোবাইলে গল্প করে সময় নষ্ট করবেন না রাতে। প্ল্যান করে কাজ করলে রাত জেগে আপনাকে ফেলে রাখা কাজও করতে হবে না।

১০। কথা কম বলুন- কথা কম কাজ বেশি। ছোটবেলা থেকেই শুনে এসেছেন এটা। আক্ষরিক অর্থেই সত্যি। সফল মানুষরা কথা কম বলেন। চুপচাপ থাকলে মনসংযোগ বাড়ে, নিজের সঙ্গে কথা বলুন। আপনার কাজের মান বাড়বে।

✨🌸…!🖤🥀
-স্বার্থ যেখানে শেষ,
– বদনাম সেখান থেকে শুরু…!! 🙂🥀
🖤•─┼┼•🖤
000●━━━━━━━━━━━━● 042
⇆ㅤㅤㅤㅤ. ◁ㅤㅤ❚❚ㅤㅤ▷ㅤㅤㅤㅤ↻

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন। এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

পরিশেষে বলা যায়, লজ্জাপতি গাছ একটি সহজলভ্য অথচ অত্যন্ত কার্যকর ঔষধি উদ্ভিদ। তবে যেকোনো প্রাকৃতিক ঔষধ ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা উত্তম, বিশেষ করে যদি আপনি আগে থেকে কোনো ওষুধ সেবন করেন বা স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে।

ত্বকের নানা রোগ যেমন একজিমা, চুলকানি বা ফোঁড়ার ক্ষেত্রেও এটি দারুণ কার্যকর। পাতার পেস্ট করে আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করলে আরাম মেলে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ কমে যায়।

এই গাছ ঘুমের সমস্যা ও মানসিক অস্থিরতা কমাতেও সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, লজ্জাপতিতে সেরোটোনিন নামক উপাদান থাকে, যা মস্তিষ্কে প্রশান্তি এনে ঘুমের উন্নতি ঘটায়।