RX Rana Chowdhury    יצר מאמר חדש
32 ב ·תרגם

জেমস ম্যানগোল্ড 'স্টার ওয়ার' লোরে "হাতকড়া" হতে আগ্রহী নন | #ম্যানগোল্ড #স্টার #ওয়ার #হাতকড়া

জেমস ম্যানগোল্ড 'স্টার ওয়ার' লোরে "হাতকড়া" হতে আগ্রহী নন

জেমস ম্যানগোল্ড 'স্টার ওয়ার' লোরে "হাতকড়া" হতে আগ্রহী নন

জেমস ম্যানগোল্ড তার বব ডিলানের বায়োপিক,

একটা সময় ছিল, যখন যেকোনো সম্পর্কের সাথে নিজেকে আকড়ে রাখতে চাইতাম। নিজের সবটুকু দিয়ে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতাম। যত্নবান ছিলাম খুব। কিন্তু দিন শেষে সেই আকড়ে ধরা সম্পর্কগুলো থেকেই সবচেয়ে বেশি দুঃ'খ পেয়েছি!

আমার জীবনেও প্রেম এসেছিল। যাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবেসে ছিলাম। নিজের সবটুকু দিয়ে তাকে আকড়ে রেখেছিলাম, খুব সোহাগে আদরে। নিজের অস্তিত্ব ভুলে তাকেই নিজের অস্তিত্ব বানিয়ে ছিলাম। যার জন্য দিনশেষে নিজেকে আর খুঁজে পাই নি। এতে করে তার চলে যাওয়াতে আমিই কষ্ট পেয়েছিলাম।

যার হাত ধরে সব কিছু ভুলে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই মানুষটাও বুঝে নি আমায়। সব কিছুর জন্য আমাকেই দোষারোপ করল। নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারায় টিকলো না সেও শেষ পর্যন্ত!

এক সময় আমার অনেক বন্ধু ছিল। নিজের ভালোর কথা চিন্তা না করে, ওদের ভালো রাখতে ব্যস্ত ছিলাম। ওদের একটা ডাকে নিজের সবটুকু ঢেলে দিতাম। অথচ আমার বিবর্ণ সময়ে ওদের পাশে পাই নি। খেয়াল করলাম, আমিই ওদের প্রয়োজনের পাত্রই ছিলাম কেবল। প্রিয়জন আর হতে পারি নি।

একটা সময় ছিল, যখন আত্মীয় স্বজনের কাছে খুব প্রিয় ছিলাম। সবাই বলত আমার মতো ভালো আর কেউ হয়ই না নাকি। রূপে গুনে যেন মা লক্ষ্মী! কিন্তু যখন দুঃসংবাদগুলো আমায় আষ্টেপৃষ্ঠে ধরে ছিল তখন তারাই সবার প্রথমে চোখ বাকিয়ে ছিল!

বাবা মায়ের আদরের ছিলাম খুব। সব সময় মাথায় করে রাখত। অথচ যখন দেখতে পেল আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হচ্ছে না আর তখন সেই আমিই যেন তাদের চোখের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে। এখনও মাথায় রাখে, তবে সেটা বোঝা ভেবে!

বিশ্বাসের নামে বিশ্বস্ত মানুষগুলো আমায় চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে ছিল, সবকিছু আমারই ভুল! তাই এখন আর কোনো সম্পর্কের উপর বিশ্বাসটা ঠিক রাখতে পারি না। কাঁচের মতো ভেঙে যাওয়া এই আমি এখন শুধু নিজের উপর বিশ্বাস করতে পারি। কেউ ভালো করতে চাইলে এখন আর বিশ্বাস হয় না বরং তার দিকে মুচকি হেসে “আমি ভালো আছি” বলে পাশ কাঁটিয়ে যাই।
এখন এভাবেই চলছে জীবন আমার, চলুক না!

📜 নবুয়ত প্রাপ্তি:

৪০ বছর বয়সে, হেরা গুহায় ধ্যান করার সময় জিবরাইল (আঃ) প্রথম ওহি নিয়ে আসেন। এটাই ছিল কুরআনের প্রথম আয়াত:

> "ইকরা বিস্মি রাব্বিকাল্লাযী খালাক..."



এরপর ধাপে ধাপে কুরআন অবতীর্ণ হতে থাকে এবং তিনি ইসলাম প্রচার শুরু করেন।

1 ד ·תרגם

#29
অভিশপ্ত অট্টালিকা: একটি পুরনো জমিদার বাড়িতে বসবাসকারী একটি পরিবার অলৌকিক ঘটনার শিকার হয়। রাতের বেলা অট্টালিকার ছাদ থেকে ভারী কিছু পড়ার শব্দ, দেয়াল থেকে অস্পষ্ট কণ্ঠস্বর এবং পুরনো ছবিগুলোর অবস্থান পরিবর্তন হতে দেখা যায়।
২. শ্মশানের ছায়া: গ্রামের শ্মশানে একদল বন্ধুর আড্ডা দিতে গিয়ে এক রহস্যময় ছায়ামূর্তি দেখতে পায়, যা তাদের পিছু নেয় এবং তাদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করে।
৩. নিশির ডাক: গভীর রাতে একাকী পথ চলতে গিয়ে এক যুবক শুনতে পায় এক মায়াবী কণ্ঠের ডাক। সে যখন সেই ডাকে সাড়া দিতে যায়, তখন এক ভয়ংকর অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়।
৪. ভূতুড়ে ট্রেন: একটি পুরনো রেললাইনের পাশে বসবাসকারী মানুষরা রাতের বেলা একটি পুরনো, কুয়াশাচ্ছন্ন ট্রেন দেখতে পায়, যা কখনো স্টেশনে থামে না এবং তা থেকে অদ্ভুত শব্দ আসে।
৫. আয়নার বিভীষিকা: একটি পুরনো বাড়িতে থাকা আয়নার সামনে দাঁড়ালে নিজেকে অন্য রূপে দেখা যায়, যা ধীরে ধীরে ভয়ংকর হতে থাকে এবং আয়নার ভেতর থেকে এক অশরীরী শক্তি বেরিয়ে আসার চেষ্টা করে।

1 ד ·תרגם

#26
মি: হং হেসে সামান্য মাথা ঝাঁকিয়ে বললেন, " লিউ, ভয় পাবার কোন কারন নেই, আমি তোমাকে কোন বিষ দেইনি। যেটা দিয়েছিলাম সেটা ছিল একপ্রকার ভিটামিন। যা তোমার শ্বাশুড়ীর স্বাস্থ্য ভাল হতে সাহায্য করেছে।

একমাত্র বিষ ছিল তোমার মনে এবং তার প্রতি তোমার আচরণে, যেটা তুমি পুরোপুরি ধুয়ে ফেলেছ তাকে ভালবেসে।"



মনে রাখবেন," যে যাকে যতটা ভালবাসা দেবে, প্রতিদানে ততটা ভালবাসাই পাবে। আপনি যেমন ব্যাবহার করবেন, তার থেকে ভালো ব্যাবহার আপনি আশা করতে পারেন কি?? ভালো ব্যাবহারই মানুষকে সুন্দর ও সুখী পথের নির্দেশনা দেয়"



১০ টা তো হয়েই গেল।আরেকটা না হয় ফাও দিলাম।এটা কিছুটা জোক্স টাইপের।

1 ד ·תרגם

#25
ছয়মাস পর পুরো ঘরের দৃশ্যপট পাল্টে গেল।লিউ তার রাগকে এতটাই দমন করা শিখে গেল যে, সে আর তেমন করে উত্তেজিতই হতে পারত না।তার সাথে তার শ্বাশুড়ীর এই ছয়মাসে কোন তর্কই বাধল না, আর এখন লিলি তার শ্বাশুড়ীর সাথে অনেক বেশী ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠল।লিউর প্রতি তার শ্বাশুড়ীর আচরণেরও পরিবর্তন হল, এবং তিনি লিউকে তার মেয়ের মতই ভালবাসতে শুরু করলেন।তিনি তার বন্ধুবান্ধব এবং আত্মীয় স্বজনদেরকে বলতে লাগলেন যে, পৃথিবীতে যত বৌমা আছে তার মধ্যে লিউ হচ্ছে সর্বোৎকৃষ্ট।লিউ এবং তার শ্বাশুড়ী, মেয়ে এবং মা এর মতই বাস করতে লাগল।সবকিছু দেখে লিউর হাসবেন্ডও খুব খুশি হয়ে উঠল।



একদিন লিউ আবারও মি: হং এর কাছে সাহায্যের জন্য আসল। সে মি: হংকে বলল, " প্রিয় মি: হং, আপনার বাকি ঔষধ আপনি ফিরিয়ে নিন এবং যতটুকু ক্ষতি আমার শ্বাশুড়ীর হয়েছে তা কাটাবার কোন ঔষধ দিন। তার মধ্যে অনেক পরিবর্তন হয়েছে এবং এখন তাকে আমি আমার মায়ের মতই ভালবাসি।"