অভিমান মানুষের মনকে ক্ষণিকের জন্য ভারি করে তোলে, কিন্তু বেশি সময় ধরে রাখলে সম্পর্কের মধ্যে দূরত্ব বাড়ে। প্রিয়জনের সঙ্গে মান-অভিমান ভালোবাসারই অংশ, কিন্তু যদি সেটি দীর্ঘস্থায়ী হয়, তাহলে ভালোবাসার জায়গা রাগ আর কষ্টে পরিণত হয়। অভিমানে না বলা কথা জমে থাকে, ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। তাই সময় থাকতে অভিমান ভাঙিয়ে নেওয়া উচিত
#26
মি: হং হেসে সামান্য মাথা ঝাঁকিয়ে বললেন, " লিউ, ভয় পাবার কোন কারন নেই, আমি তোমাকে কোন বিষ দেইনি। যেটা দিয়েছিলাম সেটা ছিল একপ্রকার ভিটামিন। যা তোমার শ্বাশুড়ীর স্বাস্থ্য ভাল হতে সাহায্য করেছে।
একমাত্র বিষ ছিল তোমার মনে এবং তার প্রতি তোমার আচরণে, যেটা তুমি পুরোপুরি ধুয়ে ফেলেছ তাকে ভালবেসে।"
মনে রাখবেন," যে যাকে যতটা ভালবাসা দেবে, প্রতিদানে ততটা ভালবাসাই পাবে। আপনি যেমন ব্যাবহার করবেন, তার থেকে ভালো ব্যাবহার আপনি আশা করতে পারেন কি?? ভালো ব্যাবহারই মানুষকে সুন্দর ও সুখী পথের নির্দেশনা দেয়"
১০ টা তো হয়েই গেল।আরেকটা না হয় ফাও দিলাম।এটা কিছুটা জোক্স টাইপের।
#14একবার এক ইঁদুর লক্ষ্য করল যে বাড়িতে ইঁদুর মারার ফাঁদ পাতা রয়েছে। সে খুবই ভয় পেল। ফাঁদটি অকেজো করার জন্য সে ওই বাড়িতে থাকা মুরগির সাহায্য চাইল। মুরগি ঘটনা শুনে জবাব দিল-
“ ফাঁদটি আমার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা। অতএব আমি এখানে কোন সাহায্য করতে পারবনা”।
মুরগির কাছ থেকে এই উত্তর শুনে ইঁদুর খুব দুঃখিত হল এবং ছাগলের কাছে গিয়ে সাহায্য চাইল। ছাগল ফাঁদের কথা শুনে বলল-
“ওই ফাঁদ বড়দের জন্য নয়। আমি এখানে তোমাকে কোন সাহায্য করতে পারবনা”।
ইঁদুর ছাগলের কাছ থেকে একই উত্তর শুনে দুঃখিত হয়ে গরুর কাছে এলো। সব কথা শুনে গরু বলল-
“ইদুরের ফাঁদ আমার মত বড় প্রাণীর কোন ক্ষতিই করতে পারবেনা। যা আমার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা- তাতে আমি সাহায্য করতে পারবনা”।
ইঁদুর শেষ পর্যন্ত নিরাশ হয়ে তার ঘরে ফিরে এলো।
রাতের বেলা বাড়ির কর্ত্রী অন্ধকারের ভিতর বুঝতে পারলেন যে ফাঁদে কিছু একটা ধরা পরেছে। অন্ধকারে ফাঁদের কাছে হাত দিতেই উনি হাতে কামড় খেলেন এবং দেখলেন ফাঁদে ইঁদুরের বদলে সাপ ধরা পরেছে।
#5
একদিন, গ্রামের পাশে বড় শহরে খেলা দেখতে যাওয়ার সুযোগ এলো। রতন তার নতুন জুতো পরে সবার সাথে গেল। সেখানে গিয়ে সে তার খেলা দিয়ে সবার মন জয় করে নিলো। সবাই রতনের প্রশংসা করলো।
তখন রতন বুঝতে পারলো, ম ফিজুর রহমানের সাহায্য আর ভালোবাসাই তার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। সে বুঝতে পারলো, ভালোবাসাই পারে যে কোনো কঠিন পরিস্থিতিকে জয় করতে। গ্রামের সবাই মিলেমিশে থাকলে, যে কোনো বাধা অতিক্রম করা যায়। রতন গ্রামের সবার ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে, আরও ভালো খেলতে লাগলো এবং গ্রামের নাম উজ্জ্বল করলো।
নবীনপুরের গল্পটি যেন ভালোবাসার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত, যেখানে একটি সামান্য সাহায্যও জীবনকে সুন্দর করে তুলতে পারে।
পরী মানে আধ্যাত্মিক/অলৌকিক সত্তা, যাদের সৌন্দর্য, রহস্য আর জাদুকরী ক্ষমতার কথা বলা হয়।
কালো পরী বলতে বোঝায় হয়তো রহস্যময়, অন্ধকার, ভয়ংকর অথবা দুঃখের প্রতীকী কোনো পরী।
অনেক সময় গল্পে "কালো পরী" ব্যবহার করা হয় অশুভ শক্তি বা রহস্যময় অন্ধকার জগতের প্রতিনিধি হিসেবে।
আবার কবিতা বা প্রেমের গল্পে "কালো পরী" হতে পারে কারো গভীর কালো চোখের রূপক।
উদাহরণ:
কোনো গল্পে নায়কের শত্রু হতে পারে "কালো পরী", যে অন্ধকার শক্তির নিয়ন্ত্রক।
কবিতায় প্রেমিকার সৌন্দর্য বোঝাতে বলা যায়, “তোমার কালো চোখ যেন কালো পরী”।
👉 চাইলে আমি আপনাকে একটা ছোট গল্প লিখে দিতে পারি যেখানে “কালো পরী” চরিত্রটি আসবে।
আপনি কি চান আমি একটা গল্প লিখি কালো পরী নিয়ে, নাকি শুধু বর্ণনা দেব?