31 i ·Översätt

ওহে কী করিলে বল পাইবো তোমারে,
রাখিব আঁখিতে আঁখিতে...। 👀✨🙂

4 i ·Översätt

ওহে মায়াবতী
চলে নাকি জ্বলে😁

image
6 i ·Översätt

গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
অধ্যায়ঃ ৪৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق)
হাদিস নম্বরঃ ২৯৬৭


১৯৮৩. মহান আল্লাহর বাণীঃ আর তিনিই সেই সত্তা, যিনি সৃষ্টিকে অস্তিত্বে আনয়ন করেন, আবার তিনিই তা সৃষ্টি করবেন পুনর্বার; আর তা তার জন্য অতি সহজ, (সুরা রুম ২৭) রাবী ইবন খুসাইম এবং হাসান বসরী (রহঃ) বলেন, সব কিছুই তার জন্য সহজ। আর هَيِّنٌ ও هَيْنٌ যার অর্থ সহজ, উচ্চারনের দিক দিয়ে যথাক্রমে لَيِّنٍ ও لَيْنٍ مَيِّتٍ ও مَيْتٍ এবং ضَيِّقٍ ও ضَيْقٍ এর অনুরূপ। أَفَعَيِينَا এর অর্থ আমার পক্ষে কি এটা কঠিন, যখন তিনি তোমাদের পয়দা করেছেন এবং তোমাদের সৃষ্টির সুচনা করেছেন। لُغُوبٌ ক্লান্তি أَطْوَارًا কখনও এ অবস্থায়, আবার কখনও অন্য অবস্থায় عَدَا طَوْرَهُ সে তার মর্যাদা অতিক্রম করল।

২৯৬৭। কুতাইবা (রহঃ) ... আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহ যখন সৃষ্টি কার্য সমাধা করলেন, তখন তিনি তাঁর কিতাব লাওহে মাহফুজে লিখেন, যা আরশের উপর তাঁর কাছে বিদ্যমান। নিশ্চই আমার করুণা আমার ক্রোধের চেয়ে প্রবল।

Narrated Abu Huraira: Allah's Messenger (ﷺ) said, "When Allah completed the creation, He wrote in His Book which is with Him on His Throne, "My Mercy overpowers My Anger." بَابُ مَا جَاءَ فِي قَوْلِ اللَّهِ تَعَالَى: {وَهُوَ الَّذِي يَبْدَأُ الْخَلْقَ ثُمَّ يُعِيدُهُ} قَالَ الرَّبِيعُ بْنُ خُثَيْمٍ وَالْحَسَنُ كُلٌّ عَلَيْهِ هَيِّنٌ. هَيْنٌ وَهَيِّنٌ مِثْلُ لَيْنٍ وَلَيِّنٍ، وَمَيْتٍ وَمَيِّتٍ، وَضَيْقٍ وَضَيِّقٍ. {أَفَعَيِينَا} أَفَأَعْيَا عَلَيْنَا حِينَ أَنْشَأَكُمْ وَأَنْشَأَ خَلْقَكُمْ، لُغُوبٌ النَّصَبُ. {أَطْوَارًا} طَوْرًا كَذَا، وَطَوْرًا كَذَا، عَدَا طَوْرَهُ أَيْ قَدْرَهُ حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا مُغِيرَةُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْقُرَشِيُّ، عَنْ أَبِي الزِّنَادِ، عَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ـ رضى الله عنه ـ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ لَمَّا قَضَى اللَّهُ الْخَلْقَ كَتَبَ فِي كِتَابِهِ، فَهْوَ عِنْدَهُ فَوْقَ الْعَرْشِ إِنَّ رَحْمَتِي غَلَبَتْ غَضَبِي ‏"‏‏.‏ Link:https://www.hadithbd.com/hadith/link/?id=3097

ইমাম তাবরানী ও ইমাম আহমাদ একটি ঘটনা বর্ণনা করেছেন । রাসুল (সাঃ) এর যুগে আলকামা নামে মদীনায় এক যুবক বাস করতো । সে নামায, রোযা ও সদকার মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালার ইবাদাত বন্দেগীতে অতিশয় অধ্যবসায় সহকারে লিপ্ত থাকতো । একবার সে কঠিন রোগে আক্রান্ত হলো । তার স্ত্রী রাসুল (সাঃ) এর কাছে খবর পাঠালো যে, আমার সামী আলকামা মুমূর্ষ অবস্থায় আছে । হে রাসুল, আমি আপনাকে তার অবস্থা জানানো জরুরী মনে করেছি । রাসুল (সাঃ) তৎক্ষণাত হযরত আম্মার, সুহাইব ও বিলাল (রাঃ) কে তার কাছে পাঠালেন । তাদেরকে বলে দিলেন যে, তোমরা তার কাছে গিয়ে তাকে কলেমায়ে শাহাদাৎ পড়াও । তারা গিয়ে দেখলেন, আলকামা মুমূর্ষ অবস্থায় রয়েছে ।

তাই তারা তাকে লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু পড়াতে চেষ্টা করতে লাগলেন । কিন্তু সে কোন মতেই কলেমা উচ্চারণ করতে পারছিল না । অগত্যা তারা রাসুল (সাঃ) কে খবর পাঠালেন যে, আলকামার মুখে কলেমা উচ্চারিত হচ্ছে না । যে ব্যক্তি এই সংবাদ নিয়ে গিয়েছিলেন, তার কাছে রাসুল (সাঃ) জিজ্ঞাসা করলেনঃ আলকামার পিতামাতার মধ্যে কেউ কি জীবিত আছে? সে বললোঃ হে রাসুল, তার কেবল বৃদ্ধা মা বেচে আছে । রাসুল (সাঃ) তৎক্ষনাত তাকে আলকামার মায়ের কাছে পাঠালেন এবং বললেনঃ তাকে গিয়ে বল যে, তুমি যদি রাসুল (সাঃ) এর কাছে যেতে পার তবে চল, নচেত অপেক্ষা কর, তিনি তোমার সাথে সাক্ষাত করতে আসছেন ।

দূত আলকামার মায়ের কাছে উপস্থিত হয়ে রাসুল (সাঃ) যা বলেছিলেন যা বলেছিলেন তা জানালে আলকামার মা বললেনঃ রাসুল (সাঃ) এর জন্য আমার প্রাণ উৎসর্গ হোক । তার কাছে বরং আমিই যাবো ।� বৃদ্ধা লাঠি ভর দিয়ে রাসুল (সাঃ) এর কাছে এসে সালাম করলেন । রাসুল (সাঃ) সালামের জবাব দিয়ে বললেনঃ ওহে আলকামার মা, আমাকে আপনি সত্য কথা বলবেন ।

আর যদি মিথ্যা বলেন, তবে আল্লাহর কাছ থেকে আমার কাছে ওহি আসবে । বলুন তো, আপনার ছেলে আলকামার স্বভাব চরিত্র কেমন ছিল? বৃদ্ধা বললেনঃ হে আল্লাহর রাসুল, সে প্রচুর পরিমাণে নামায, রোযা ও সদকা আদায় করতো । রাসুল (সাঃ) বললেনঃ তার প্রতি আপনার মনোভাব কী? বৃদ্ধা বললেনঃ হে আল্লাহর রাসুল, আমি তার প্রতি অসন্তুষ্ট । রাসুল (সাঃ) বললেন, কেন? বৃদ্ধা বললেনঃ সে তার স্ত্রীকে আমার ওপর অগ্রাধিকার দিত এবং আমার আদেশ অমান্য করতো । রাসুল (সাঃ) বললেনঃ আলকামার মায়ের অসন্তোষ হেতু কলেমা উচ্চারণে আলকামার জিহবা আড়ষ্ট হয়ে গেছে । তারপর রাসুল (সাঃ) বললেনঃ হে বিলাল, যাও, আমার জন্য প্রচুর পরিমাণে কাষ্ঠ যোগাড় করে নিয়ে এসো ।

বৃদ্ধা বললেনঃ হে আল্লাহর রসুল, কাষ্ঠ দিয়ে কি করবেন?রাসুল (সাঃ) বললেনঃ আমি ওকে আপনার সামনেই আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেব । বৃদ্ধা বললেনঃ হে আল্লাহর রাসুল । আমার সামনেই আমার ছেলেকে আগুন দিয়ে পোড়াবেন । তা আমি সহ্য করতে পারবো না ।রাসুল (সাঃ) বললেনঃ ওহে আলকামার মা, আল্লাহর আযাব এর চেয়েও কঠোর এবং দীর্ঘস্থায়ী । এখন আপনি যদি চান যে, আল্লাহ আপনার ছেলেকে মাফ করে দিক, তাহলে তাকে আপনি মাফ করে দিন এবং তার ওপর সন্তুষ্ট হয়ে যান । নচেত যে আল্লাহর হাতে আমার প্রাণ তার কসম, যতক্ষণ আপনি তার ওপর অসন্তুষ্ট থাকবেন, ততক্ষণ নামায-রোযা ও সদকা দিয়ে আলকামার কোন লাভ হবে না ।

একথা শুনে আলকামার মা বললেনঃ হে আল্লাহর রাসুল, আমি আল্লাহকে, আল্লাহর ফেরেশতাদেরকে এবং এখানে যে সকল মুসলমান উপস্থিত, তাদের সকলকে সাক্ষী রেখে বলছি যে, আমি আমার ছেলে আলকামার ওপর সন্তুষ্ট হয়ে গিয়েছি ।রাসুল (সাঃ) বললেনঃ ওহে বিলাল, এবার আলকামার কাছে যাও । দেখ, সে লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলতে পারে কি না । কেননা আমার মনে হয়, আলকামার মা আমার কাছে কোন লাজলজ্জা না রেখে যথারথ কথাই বলেছে । হযরত বিলাল (রাঃ) তৎক্ষনাত গেলেন । শুনতে পেলেন, ঘরের ভেতর থেকে আলকামা উচ্চসরে উচ্চারণ করছে লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ । অতঃপর বিলাল গৃহে প্রবেশ করে উপস্থিত জনতাকে বললেনঃ শুনে রাখ, আলকামার মা অসন্তুষ্ট থাকার কারণে সে প্রথমে কলেমা উচ্চারণ করতে পারে নি ।

পরে তিনি সন্তুষ্ট হয়ে যাওয়ায় তার জিহবা কলেমা উচ্চারণে সক্ষম হয়েছে । অতঃপর আলকামা সেই দিনই মারা যায় এবং রাসুল (সাঃ) নিজে উপস্থিত হয়ে তার গোসল ও কাফনের নির্দেশ দেন, জানাজার নামায পড়ান এবং দাফনে শরীক হন । অতঃপর তার কবরে দাঁড়িয়ে রাসুল (সাঃ) বলেনঃ হে আনসার ও মুহাজেরগণ! যে ব্যক্তি মায়ের ওপর স্ত্রীকে অগ্রাধিকার দেয় তার ওপর আল্লাহ, ফেরেশতাগণ ও সকল মানুষের অভিসম্পাত! আল্লাহ তার পক্ষে কোন সুপারিশ কবুল করবেন না । কেবল তওবা করে ও মায়ের প্রতি সদব্যবহার করে তাকে সন্তুষ্ট করলেই নিস্তার পাওয়া যাবে । মনে রাখবে, মায়ের সন্তুষ্টিতেই আল্লাহর সন্তোষ এবং মায়ের অসন্তোষেই আল্লাহর অসন্তোষ।
পিতা মাতা কে অসন্তুষ্ট করার পরিনাম,,,,,,,,,,

7 i ·Översätt

@MD Mijan:😅ভালোই হইছে তোমারে আমি পাইনাই, তোমারে পায়া গেলে আমার অহংকার বেড়ে জেতো, মানুষের কাছে তোমারে নিয়ে অহংকার করতাম, মানুষের কাছে পূর্ণতার গল্প করতাম,
ভালোই হইছে আমি তোমারে পাইনাই তোমারে পাইলে কষ্ট কি বুঝতামি না, তোমারে পাইলে কষ্টের সাথে আমার কখনো পরিচয় হইতো বলে মনে হয় না, কষ্টের সাধ পাওয়া হইতো না, বিচ্ছেদের যন্ত্রণা পাওয়া হতো না তোমারে পাইলে,,,!
ভালোই হইছে তুমি আমার হওনাই তুমি আমার হইলে তোমারে নিয়া অনেক কিছু ভাবা লাগতো, ভাবা লাগতো কি করলে তোমারে আমি আগলে রাখতে পারমু, কি করে তোমারে শুখে রাখতে পারমু,,,!
তুমি আমার না হয়ে ভালোই করছো, এখোন আর নিয়ম করে কাওকে ভালোবাসি কথাটা আমার বলা লাগবোনা, কাওকে নিয়া আর অতো চিন্তাও করা লাগবোনা,,,! ভালোই হইছে তুমি অন্য কারো হইছো, তুমি যদি আমার হইতা ভালোবাসা যে এতো নিষ্ঠুর এটা আমি কখনোই বুঝতামি না, বুঝতাম না মানুষ এমন করেও পরিবর্তন হতে পাড়ে,,
তুমি যদি এখোনো আমারে ভালোবাসতা, তাহলেনিজের শরীলের খুব যত্ন নিতাম, তখন আর চোখের নিচের কালো দাগ দেখতে পেতাম না, কারো কথা ভাবতে ভাবতে কি ভাবে রাত জাগতে হয় তাও জানা হইতো না জাগতে হয়
ভালোই হইছে তুমি আমার হওনাই, তুমি আমার হইলে প্রতিদিন তোমার সাথে গল্প করতে ইচ্ছে করতো, খুব ভালোবাসতে ইচ্ছে করতো তোমারে, তোমার বুকে মাথা রেখে ঘুমাইতে খুব ইচ্ছে করতো আমার, ভালোই হইছে তুমি অন্য কারো..💔😅😩

9 i ·Översätt

তারিখ: ১৪-০৬-২০২৫
ভোটের দাম


জীবনের দামে দেশ এনেছি
এনেছি স্বাধীনতা
লাল সবুজ এদেশের আমি
গর্বিত জনতা।

তোমার কতো সম্পদ আছে
আছে কতো ধন
কিনতে পারো আমার ভোট
ওহে মহাজন?

তোমার দামি সব মেডেলের
আছে কি সেই বিত্ত?
আমার ভোটটা কিনে দেখাও
দেখি তোমার চিত্ত!

আমার একখান ভোটের দাম
দেশ মাতার সমান
আমি জীবনটা বিলাতে পারি
রাখিতে এর মান।

বাঙালিরা জানে জীবন দিতে
দেশ মায়ের টানে
ক'টা ভোটের হিসাব তোমার
আছে শিথানে?
*****