RX Rana Chowdhury    新しい記事を作成しました
31 の ·翻訳

টেক্সাসের কুইন ইওয়ারস 2025 সালের বড় শেকআপে 2025 খসড়ায় প্রবেশের আশা করছেন | #টেক্সাসের #ইওয়ারস #2025 #প্রবেশের #আশা

টেক্সাসের কুইন ইওয়ারস 2025 সালের বড় শেকআপে 2025 খসড়ায় প্রবেশের আশা করছেন

টেক্সাসের কুইন ইওয়ারস 2025 সালের বড় শেকআপে 2025 খসড়ায় প্রবেশের আশা করছেন

Quinn Ewers এর কলেজিয়েট ভবিষ্যত আরও বেশি কিছু অন্তর্ভুক্ত নাও করতে পারে।

💞💞"ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান-💗🥀"

🥰🥰"তোমার ভালোবাসার ছোঁয়ায় আমার পৃ'থিবী বদলে যায় যেন এক নতুন সকাল জ'ন্ম নেয়-💗🥀"

❤️❤️"ভালোবাসা হলো দুটি আ'ত্মার একত্রে পথচলা যেখানে একে অপরের সুখই সবচেয়ে বড় আনন্দ-💗🥀"

🖤🖤"বেঁ'চে থাকুক পৃ'থিবীর সকল ভালোবাসা!

Bangla cartoon, Bangla kids video, Bangla animation, Bangla cartoon 2025, Bangla story, Kids cartoon Bangla, Bangla animation story, Bangla funny cartoon, Bangla viral cartoon, Bangla kids entertainment
Bangla cartoon, Bangla kids video, Bangla animation, Bangla cartoon 2025, Bangla story, Kids cartoon Bangla, Bangla animation story, Bangla funny cartoon, Bangla viral cartoon, Bangla kids entertainment

1 d ·翻訳

#28


---

গল্প ১: শেষ ট্রেন

মফস্বলের ছোট্ট রেলস্টেশন। রাত তখন প্রায় সাড়ে এগারোটা। স্টেশনে একা বসে আছে বৃদ্ধ গোপালচন্দ্র। চোখে অদ্ভুত শূন্যতা। শেষ ট্রেন আসবে পাঁচ মিনিটের মধ্যে। তিনি জানেন—এই ট্রেন ধরলে ছেলেদের শহরের বাড়িতে যাওয়া সম্ভব, না ধরলে থেকে যাওয়া চিরকালের মতো এই গ্রামে।

স্মৃতির ভেতর ভেসে উঠছে স্ত্রীর মুখ, যিনি গতবছর চলে গেছেন। ছেলে-মেয়েরা শহরে, তাদের ডাক আছে—“বাবা, চলে এসো, একা আর কতদিন?” কিন্তু গোপালের বুক টানে এই গ্রাম, এই পুকুর, এই ক্ষেত।

ট্রেনের সিটি বাজল। গোপাল দাঁড়ালেন। তাঁর চোখ ভিজে উঠল—ছোটবেলার খেলাধুলা, স্ত্রীর সঙ্গে নদীর পাড়ে হাঁটা, সব যেন বিদায় নিচ্ছে।

অবশেষে ট্রেন এল। দরজা খোলা। তিনি দাঁড়িয়ে রইলেন কিছুক্ষণ। তারপর ধীরে ধীরে উঠে গেলেন ভেতরে। জানালা দিয়ে শেষবার তাকালেন গ্রামের দিকে। মনে হল—তিনি একসঙ্গে বিদায় জানালেন অতীতকে, আর স্বাগত জানালেন নতুন জীবনের শুরু।


---

গল্প ২: হারানো দিনলিপি

মিতার বিয়ের পর নতুন বাসায় উঠল। পুরোনো আলমারি খুলতে গিয়ে এক কোণে পেল ধুলোমাখা এক খাতা। কৌতূহল বশত খুলল। অবাক হয়ে দেখল—এটা তার নিজের কলেজ জীবনের দিনলিপি! সে কেমন ছিল, কাকে পছন্দ করত, কোন স্বপ্নগুলোকে বুকে লালন করত—সবই লেখা।

পাতা উল্টাতে উল্টাতে চোখে জল এল। কারণ সেখানে লিখা—“আমি একদিন ভালো লেখক হবো।” অথচ চাকরি-বিয়ে-গৃহস্থালির ভিড়ে সে স্বপ্ন যেন চাপা পড়ে গেছে।

দিনলিপি তাকে মনে করিয়ে দিল—সে এখনো লিখতে পারে। সেদিন রাতে খাতাটা বুকে চেপে প্রতিজ্ঞা করল—আবার লিখবে। হয়তো পেশাদার লেখক হবে না, তবু তার ভেতরের স্বপ্নটা আবার বাঁচবে।


---

গল্প ৩: ভিখারির গান

ঢাকার ব্যস্ত মোড়ে বসে আছে এক ভিখারি। বয়স পঞ্চাশের কাছাকাছি। হাতে ভাঙা একটুখানি একতারা। মানুষ তাকে কয়েন দেয় না, তবু সে গান ছাড়ে না।

এক তরুণ দাঁড়িয়ে শোনে। সুরে যেন কষ্ট আর আশার মিশ্রণ। তরুণটি বিস্মিত হয়ে জিজ্ঞেস করে—“আপনি ভিক্ষা করেন কেন? এত সুন্দর গান গাইতে পারেন!”

ভিখারি হেসে বলে—“গান আমার জীবন, ভিক্ষা আমার বাঁচা। দুটো মিলে আমি টিকে আছি।”

তরুণটি সেদিন তার ভিডিও করে অনলাইনে দেয়। কয়েক মাসের মধ্যে সেই ভিখারি হয় ভাইরাল। গানের কদর মেলে, আর ভিক্ষার বদলে আবার গানই হয়ে ওঠে তার রুজি।


---

গল্প ৪: ছোট্ট উপহার

এক ছোট্ট মেয়ে, নাম টুনি। খুব গরিব ঘরে জন্ম। স্কুলে সবাই বড় ব্যাগ, রঙিন খাতা নিয়ে আসে। টুনির কাছে নেই কিছুই।

একদিন শিক্ষক তাকে ডেকে দিলেন। হাতে দিলেন একটি নতুন খাতা আর কলম। টুনির চোখ ঝলমল করে উঠল। সে যেন দুনিয়ার সবচেয়ে দামি উপহার পেল।

সেই খাতাতেই সে প্রথম অক্ষর লিখল, প্রথম আঁকিবুকি করল। ছোট্ট সেই উপহার তার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রেরণা হয়ে গেল।


---

গল্প ৫: নীলচোখ কুকুর

বৃষ্টির রাতে রাস্তার পাশে কাঁদছিল এক কুকুরছানা। তার চোখ ছিল আশ্চর্য নীল। রিমা তাকে কোলে তুলে বাসায় নিয়ে এল।

পরিবার প্রথমে মানতে চাইছিল না, কিন্তু ধীরে ধীরে সবাই কুকুরটিকে ভালোবেসে ফেলল।

কয়েক বছর পর কুকুরটা রিমাকে একবার জীবন বাঁচাল—রাতের অন্ধকারে চোর ঢুকেছিল, সে ঘেউ ঘেউ করে সবাইকে জাগিয়ে দেয়।

রিমা বুঝল—এক বৃষ্টির রাতে যাকে সে আশ্রয় দিয়েছিল, সে-ই হয়ে উঠেছে তার জীবনের রক্ষাকর্তা।


---

👉 এগুলো প্রথম ৫টি গল্প। চাইলে আমি এভাবে বাকিগুলো লিখে দিতে পারি, মোট ২০টা পূর্ণ হবে।

আপনি কি চান আমি এখনই বাকি ১৫টা গল্প লিখে দিই, নাকি কয়েক ভাগে দেব যাতে পড়তে সহজ হয়?

1 d ·翻訳

#26
মি: হং হেসে সামান্য মাথা ঝাঁকিয়ে বললেন, " লিউ, ভয় পাবার কোন কারন নেই, আমি তোমাকে কোন বিষ দেইনি। যেটা দিয়েছিলাম সেটা ছিল একপ্রকার ভিটামিন। যা তোমার শ্বাশুড়ীর স্বাস্থ্য ভাল হতে সাহায্য করেছে।

একমাত্র বিষ ছিল তোমার মনে এবং তার প্রতি তোমার আচরণে, যেটা তুমি পুরোপুরি ধুয়ে ফেলেছ তাকে ভালবেসে।"



মনে রাখবেন," যে যাকে যতটা ভালবাসা দেবে, প্রতিদানে ততটা ভালবাসাই পাবে। আপনি যেমন ব্যাবহার করবেন, তার থেকে ভালো ব্যাবহার আপনি আশা করতে পারেন কি?? ভালো ব্যাবহারই মানুষকে সুন্দর ও সুখী পথের নির্দেশনা দেয়"



১০ টা তো হয়েই গেল।আরেকটা না হয় ফাও দিলাম।এটা কিছুটা জোক্স টাইপের।

1 d ·翻訳

#10অনেক অনেক দিন আগে একটি বড় আপেল গাছ ছিল। একটি বালককে গাছটি খুব পছন্দ করতো। বালকটিও প্রতিদিন এসে গাছের চারপাশে খেলতো। গাছের ডালে উঠত। আপেল খেত। গাছের গুড়িতে শুয়ে তার ছায়ায় বিশ্রাম নিত। সেও গাছটিকে খুব ভালবাসতো আর আপেল গাছটি ও এতে খুবই আনন্দিত ছিল।



সময় গড়িয়ে যায়, কিন্তু অনেক দিন বালক আর গাছের নিচে খেলতে আসে না। একদিন হটাৎ বালকটি আবার গাছের কাছে ফিরে এলে।

গাছটি বললো, "তুমি আবার ফিরে আসায় আমি খুব আনন্দিত। এসো, আবার খেলা শুরু করো"

কিন্তু বালকটি শুধালো, "আমি এখন আর আগের বালকটি নেই। এখন আমি আর গাছের গুড়িতে দৌড়াদৌড়ি করে খেলা করি না। আমার এখন খেলনা চাই, কিন্তু খেলনা কিনতে টাকা প্রয়োজন।"

গাছটি বললো,"কিন্তু আমার কাছে তো টাকা নেই। তুমি চাইলে আমার সকল আপেল পেরে বাজারে বিক্রি করে টাকা জোগাড় করতে পারো"।