RX Rana Chowdhury    membuat artikel baru
31 di ·Menerjemahkan

$175,000 শেভ্রোলেট কর্ভেট ZR1 হল দশকের পারফরমেন্স দরদাম | #$175 #000 #কর্ভেট #শেভ্রোলেট #zr1 #পারফরমেন্স

$175,000 শেভ্রোলেট কর্ভেট ZR1 হল দশকের পারফরমেন্স দরদাম

$175,000 শেভ্রোলেট কর্ভেট ZR1 হল দশকের পারফরমেন্স দরদাম

এমনকি সম্পূর্ণ লোড করা হলেও, 2025 Chevrolet Corvette ZR1 (এখন পর্যন্ত তৈরি করা সবচেয়ে দ্রুততম গাড়ি GM) কম শক্তিশালী এবং সক্ষম ইউ
3 di ·Menerjemahkan

​পটভূমি
​২০২৪ সালের জুন মাসে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি পুনর্বহাল করে একটি রায় দেয়। এই রায়ের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা ১ জুলাই থেকে নতুন করে আন্দোলন শুরু করেন। মূলত "বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন"-এর ব্যানারে এই আন্দোলন শুরু হলেও, এটি দ্রুতই সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং সাধারণ জনগণের ব্যাপক সমর্থন লাভ করে।
​আন্দোলনের সময়রেখা
​১-১৫ জুলাই: কোটা বাতিলের পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসমাবেশ ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম কয়েকদিন আন্দোলন শান্তিপূর্ণ থাকলেও, সরকার ও ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া না আসায় এবং উল্টো দমন-পীড়ন শুরু হওয়ায় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে শুরু করে।
​১৬ জুলাই: এই দিনটি আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। রংপুরে পুলিশের গুলিতে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ নিহত হন। এই মৃত্যুর খবর সারা দেশে ছড়িয়ে পড়লে আন্দোলন আরও তীব্র হয়। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ক্যাম্পাসের হল থেকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বের করে দেয়।
​১৭-১৯ জুলাই: আন্দোলন আরও সহিংস হয়ে ওঠে। পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবির পাশাপাশি ক্ষমতাসীন দলের সশস্ত্র কর্মীদের হামলায় সারা দেশে বহু মানুষ নিহত ও আহত হন। বিশেষ করে ১৯ জুলাই ছিল সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী দিন, যখন রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে নির্বিচারে গুলি চালানো হয়। এই সময়ের সহিংসতাকে পরবর্তীতে "জুলাই গণহত্যা" নামে অভিহিত করা হয়।
​১৭ জুলাই: তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক সংবাদ সম্মেলনে কোটা নিয়ে তার অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন এবং কোটা আন্দোলনের সমালোচনা করেন। ওই দিন রাতে মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে।
​১৮ জুলাই: মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের প্রতিবাদে এবং আন্দোলনের ওপর হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী 'কমপ্লিট শাটডাউন' বা সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচির ঘোষণা দেন। এই অবরোধ কর্মসূচিতে সারা দেশের সড়ক ও রেলপথ অচল হয়ে পড়ে, জনজীবন স্থবির হয়ে যায়।
​২১ জুলাই: সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় বাতিল করে এবং সরকারি চাকরিতে মেধার ভিত্তিতে ৯৩% এবং ৭% কোটা বহাল রাখার নির্দেশ দেয়।
​২৩ জুলাই: সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কোটা সংস্কারের প্রজ্ঞাপন জারি করে। তবে, ততক্ষণে আন্দোলন কোটা সংস্কারের দাবি ছাড়িয়ে রাজনৈতিক রূপ ধারণ করে। আন্দোলনকারীরা সরকারের পদত্যাগ এবং নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি তোলেন।
​২৪ জুলাই: আন্দোলনকারীরা "অসহযোগ আন্দোলন"-এর ডাক দেন। এই অসহযোগ আন্দোলনের মূল লক্ষ্য ছিল সরকারের সকল প্রশাসনিক ও আর্থিক কার্যক্রমে বাধা দেওয়া। এতে দেশজুড়ে সরকারের কার্যকারিতা প্রায় অচল হয়ে পড়ে।
​৫ আগস্ট: দেশব্যাপী তীব্র গণ-আন্দোলনের মুখে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশত্যাগ করেন। এর মধ্য দিয়ে এক দশকের বেশি সময়ের আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে।
​ফলাফল
​জুলাই মাসের এই গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়, যার প্রধান উপদেষ্টা হন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

9 di ·Menerjemahkan

সে কবিতা কোথায়?
আজিজুর রহমান
কামালজুরি ইউসুফ আলী হাই স্কুল

সে কবিতা কোথায়?
যার মুখ চেয়ে শব্দ খুঁজেছিলাম!
সে এখন কবিতা পড়েনা-
পড়ে জীবন পাঠ
দরদামে-
প্রণয় খুঁজে ভুল চোখে।

সে উড়েছিলো
কবিতা তাকে উড়তে শিখিয়েছিলো
সুন্দরের ফ্রেমে বাঁধা আকাশে
একটুক্ষণ আগেও
কবিতা তাকে ডেকেছিলো?

ও উড়ছিলো কবিতার শব্দে;-
এখন...
সে মনে বধির।
একটুক্ষণ আগে…
কবিতা তাকে দিয়েছে বিদায়।
ও উড়ছিলো কবিতার শব্দে;-
এখন...
সে মনে বধির।
একটুক্ষণ আগে…
কবিতা তাকে দিয়েছে বিদায়

9 di ·Menerjemahkan

হারিয়ে যাওয়া আয়না
আজিজুর রহমান

নব্বই দশকের স্কুল পালানো ?
আমি'ই সেই বালক !
দূর গাঁয়ে আকাশ মিলে গেছে,
তাকে ছুঁয়ে দেওয়ার স্বপ্ন নিয়ে বুকে।
সারাদিন বৃষ্টিতে ভিজে
কদম ফুল কুড়িয়ে বেড়ানো
মেঘ দৌতি কত মেঘ উড়িলো আকাশে ?
চন্দ্রশিখায় জ্বলিলো আলো সন্ধ্যার আকাশে।
স্মৃতির কর্দমাখা মেঠো পথ মাড়িয়ে
কত স্মৃতির আঙিনা পেড়িয়ে
জীবন খানা ভাজ করা শাড়ীর মত,
অনাদরে পড়ে আছে।
শিশির ভেজা পথ কত দিন হয়
খালি পায়ে হেটে যাওয়া হয় না।
খুজে ফিরা হয় না হারিয়ে যাওয়া
কত প্রিয় মুখ।
দুখের অন্তরালে সুখ গুলো বড় বেমানান।
নিজেকে প্রশ্ন করি তবে আমি কে ?
দূর থেকে উত্তর আসে " তুমি কেউ না "
তুমি আঁধারের বুকে হারিয়ে যাওয়া
কোন এক আয়না ।
কেউ তো আমার চোখে চোখ রাখে না
সত্যিই কি আমি আঁধারের বুকে
হারিয়ে যাওয়া আয়না
কেউ তো আমার খবর রাখেনা

জীবন প্রদীপ
আজিজুর রহমান

দিনের আলোতে ডুবে যায় রাতের তাঁরা
মেঘ রাঙা আকাশে সূর্য কখনই ডুবে না।
পৃথিবী ঘুরে বেড়ায় আলোক রশ্মিনীর পথে
রাত শেষে সূর্য আসে আল্লাহুর হুকুমে।

ঝরে যাওয়া ফুল আর বয়ে চলা নদী
ফিরতে পারে না কখনই স্মৃতির কূলে।
মন ভাঙা মানুষ আর পাড় ভাঙা কুল
গড়তে পারে না তারা আগের মত জীবন।

স্বার্থের দূনিয়াতে চলে নিয়তীর খেলা
ভাগ্যের কাছে অসহায় বলে ?
মেনে নেয় জীবন প্রদীপ নিবে যাবার বেলা,
কোন দিন দেখা হবে সকাল সন্ধ্যা বেলা।

9 di ·Menerjemahkan

কবিতা

পলাতক শহরে ঘুরপাক খায় এলোমেলো সন্ধ্যে
খিদে চেপে রাখা পেটে একঢোক জল খিদে মরিয়ে দেয়।

টালমাটাল গলিতে সুরার গন্ধ
বাতাস ক্রমশঃ ভারি হয়ে ওঠে
মনের অলিগলিতে তখন আজন্মলালিত চোরাস্রোত।

অস্থিসার বালকের পিঠে প্রকান্ড বোঝা
নুয়ে পড়ে সে, ভিজে যায় ঘামে
নামমাত্র দামে বিক্রি হয় শৈশব
বিদ্যালয়ের কলরব থেকে অনেক দূরে সে।

নিরুপায় হয়ে দু মুঠো ভাতের খোঁজে রাতের ল্যাম্পপোস্ট এর নীচে নিভুনিভু যৌবন
ঐদিকে চলছে চরমে দরদাম
নইলে দিনের পর রাত কাটবে উপবাসে.....
অসুস্থ অভিভাবক পাবে না হাতে জীবনের শিলমোহর।

বুকের পাঁজর ভেঙে তৈরী হয় না আর বজ্র
বারুদের ঘ্রাণ! সে তো কবেকার কাহিনী
এক চেটোতে কষ্ট মুছে মুখচোরা কৃষক আকাশ পানে তাকিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলে
নিজের ভাগ্যকে করে দোষারোপ।

কোমরবন্ধে সায়ক, হাতে আগুনের আয়ুধ,বামদিকে জমা ক্ষোভের স্তুপে ঘৃতাহুতি ছড়াতে
চেতনার আগুন দিগ্বিদিকে ছড়িয়ে দিতে আর কবে আসবে সে!
বড্ড কষ্ট বুকে নিয়ে, লক্ষ যন্ত্রণা সহ্য করে, ক্ষতবিক্ষত হয়ে
অপেক্ষা করছি তোমার
আবার জন্ম নাও তুমি চে।।

9 di ·Menerjemahkan

২. হজ ও উমরা সম্পাদন করা : হজ ও উমরা এ দুটি হলো এ দশকের সর্বশ্রেষ্ঠ আমল। যারা এ দিনগুলোতে হজ আদায়ের সুযোগ পেয়েছেন তারা যে অনেক ভাগ্যবান তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আল্লাহ যাকে তাঁর নির্দেশিত এবং রাসূলুল্লাহ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রদর্শিত পন্থায় হজ বা উমরা করার তাওফীক দান করেন তার পুরস্কার শুধুই জান্নাত। কারণ, আবূ হুরায়রা রাদিআল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,‘এক উমরা থেকে আরেক উমরা এতদুভয়ের মাঝের গুনাহগুলোর কাফফারা এবং মাবরূর হজের প্রতিদান কেবলই জান্নাত।’[বুখারী : ১৭৭৩; মুসলিম : ৩৩৫৫]