51 안에 ·번역하다

অসাধারণ

image
1 안에 ·번역하다

@𝑰𝒕'𝒔 𝒚𝒐𝒖𝒓 𝒔𝒉𝒐𝒓𝒐𝒗:বাজারে যাচ্ছিলাম হঠাৎ শুনলাম আপনি পোস্ট করেছেন। তাড়াহুড়ো করে বাড়ি এসে মোবাইল নিয়ে বসলাম। আপনার পোস্টে লাইক কমেন্ট করব বলে , কিন্তু ভাগ্যের কি পরিহাস দেখেন গ্রামে থাকি বলে নেটওয়ার্ক ছিল না । তাই শহরের দিকে চলতে শুরু করলাম এবং প্রায় 5 কিলোমিটার যাবার পর মোবাইলে নেটওয়াক আসলো। বসে পড়ি সেখানেই কারণ হার মানতে আমি শিখিনি । পোস্ট দারুন ঝকঝকে হয়েছে ,এই পোস্ট আগামী দিনের ইতিহাস সৃষ্টি করবে । অসাধারণ ভাব ভঙ্গি দিয়ে পোস্টটি করেছেন আপনি। আমাদের এত সুন্দর পোস্ট দেখানোর জন্য ধন্যবাদ। অপেক্ষা করব আগামী দিন যেন আপনাকে এভাবেই দেখতে পারি।
অসম্ভব ভাল পোস্ট। এক কথায় অনবদ্য। বহুদিন পরে একটা ভাল পোস্ট দেখলাম। একবিংশ শতাব্দীতে এধরনের ছবি আর আগে আসে নি। অনবদ্য এবং অসাধারণ। শুধু যে প্রাসঙ্গিক ও সময় উপযোগী পোস্ট তাই নয়, একেবারে অপরূপ সৌন্দর্যের মূলে কুঠারাঘাত করেছেন। তৃতীয় বিশ্বের একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে আমরা যখন সম্রাজ্যবাদীদের চোখ রাঙ্গানো আর আমলাতান্ত্রীক জটিলতার শিকার হয়ে ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছি একটি অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে; ঠিক তখনি, ঠিক সেই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আপনার এই পোস্টের মাঝে আমি খুঁজে পাচ্ছি অন্ধকার ঠেলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার একটি সম্ভাবনা । আর বিদেশী বেনিয়াদের কাছে বুদ্ধিবৃত্তিক দাসত্ব গ্রহন করার বিপক্ষে একটি সূক্ষ্ম বার্তা। আপনার এই পোস্ট হতে পারে আই এস এর বিরুদ্ধে আমাদের রুখে দাড়ানোর অনুপ্রেরণা। হতে পারে ২০২৬ বিশ্বকাপ জেতার অনুপ্রেরণা। এই পোস্ট হতে পারে ২০৫০ সালের নতুন লায়লি মজনুর প্রেমের কারণ । আপনার এই পোস্ট হতে পারে বাংলাদেশের প্রথম অস্কার বিজয়ী ছবির অনুপ্রেরণা,আপনার এই ছবি সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সাংস্কৃতিক যেকোনো প্রক্ষাপট নিমিষে পাল্টে দিতে পারে,এই পোস্ট দেখে একজন ক্ষুদার্থ ব্যক্তি সারাদিন না খেয়ে থাকার যন্ত্রণা নিমিষে ভূলে যেতে পারে, সৌন্দর্য দেখার জন্য খুব বেশি দূরে যাওয়ার যে প্রয়োজন নেই তা আপনার পোস্ট দেখে আমি অনুধাবন করলাম, আমার ধারনা বিশ্বের বিখ্যাত সব সমালোচকদের এক সাথে করলেও এই পোস্টের কোন ভূল ধরতে পারবে না,খুব বেশি কিছু বলবনা কারন আবেগে চোখে পানি চলে আসছে। ইহা আসলেই একটি দূর্দান্ত পোস্ট ।🐸🙂🙂

1 안에 ·번역하다

বিবাহিত জীবনে একজন পুরুষের চাওয়া-পাওয়া খুব
জটিল কিছু নয়। অধিকাংশ সময়েই এগুলো মুখে আসে
না, বড় কোনো চাহিদার রূপ নেয় না, কিন্তু ভেতরে জমে
থাকে গভীরভাবে। পুরুষের ভালোবাসা শব্দে প্রকাশ পায়
না, যেমন তার চাওয়াগুলোও আসে নিঃশব্দে—হৃদয়ের

ভেতর থেকে, ছোট ছোট মুহূর্তের মাধ্যমে। সমাজ, সংসার,
কর্মক্ষেত্র—সব দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে হাঁটা পুরুষটির কাছে
স্ত্রীর কাছ থেকে চাওয়াগুলো আসলে খুবই সূক্ষ্ম, কিন্তু
অসাধারণভাবে আবেগময়।
সে চায়, দিনের শেষে কেউ তার অপেক্ষায় থাকুক। অফিস
থেকে ফিরেই দরজা খুলে যেন একটা চেনা গন্ধে মাখামাখি
হয়ে উঠুক চারপাশ—সেই ঘ্রাণ হয়তো রান্নাঘর থেকে আসা
ভাতের গন্ধ, বা স্ত্রীর চুলে লেগে থাকা নারকেল তেলের
ঘ্রাণ। সে চায়, কেউ এক কাপ চা এগিয়ে দিক, কোনো কথা
না বলে পাশে বসে থাকুক, কেবল চোখে চোখ রেখে বুঝিয়ে
দিক—“আমি জানি তুমি ক্লান্ত।” পুরুষটি জানে, এই এক
কাপ চা-ই সারাদিনের সমস্ত ধকল ভুলিয়ে দিতে পারে।

পুরুষেরা চায় প্রশংসা, যদিও সেটা তারা মুখ ফুটে বলে
না। কিন্তু স্ত্রীর মুখে একটি ছোট্ট কথা—“তুমি কত কষ্ট
করো আমাদের জন্য”, অথবা “তুমি ছাড়া আমি এত কিছু
পারতাম না”—এই একবাক্যই তার সমস্ত আত্মবিশ্বাস
ফিরিয়ে দেয়। কখনো কখনো স্ত্রী রেগে যায়, অভিমান
করে মুখ গোমড়া করে বসে থাকে। কিন্তু সেসব অভিমানেও
থাকে এক মিষ্টি প্রেম—একটা মুঠোফোনের বার্তায় লেখা
থাকে, “তাড়াতাড়ি বাসায় এসো, রাগ তো চা বানিয়ে
ঠান্ডা করে ফেলেছি।” এই অভিমান, এই মিষ্টতা, পুরুষটি
আজীবন লালন করে হৃদয়ের গভীরে।
সকালবেলা অফিসে বের হবার সময়ের মুহূর্তটাও তার খুব
প্রিয়। স্ত্রীটি এসে শার্টের কলার ঠিক করে দেয়, বোতাম
লাগিয়ে দেয় নিঃশব্দে। তার নিঃশ্বাস ছুঁয়ে যায় স্বামীর
গলার নিচে। সদ্যস্নাত চুলের গন্ধে মোহিত হয়ে পড়ে সে।
আর তখনই যেন অনুভব করে, এই ছোট্ট মুহূর্তে পৃথিবীর
সমস্ত প্রেম তার জীবনে একত্র হয়েছে। এ এক অনুপম
ছোঁয়া, যা হাজার শব্দেও বোঝানো সম্ভব নয়।
আরো এক জিনিস পুরুষেরা চায়—ভরসা। এমন একজন
মানুষ, যার সামনে নিজের দুর্বলতাগুলো খুলে ধরতে পারে।
যে শুনবে, পাশে থাকবে, বিচার করবে না। স্রেফ বলবে
—“সব ঠিক হয়ে যাবে, আমি আছি।” এই "আমি আছি"
কথাটা পুরুষের কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আশ্বাস। কারণ
বাইরে সে হয়তো শক্ত, সাহসী, দায়িত্ববান; কিন্তু ভেতরে সে
ঠিক একজন মানুষ, যে চায় একটু নির্ভরতা, একটু আশ্রয়।

2 안에 ·번역하다

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ!
​Mi 11 Ultra সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন। এটি Xiaomi-এর একটি ফ্ল্যাগশিপ ফোন যা এর অসাধারণ ক্যামেরা এবং প্রিমিয়াম ফিচারের জন্য পরিচিত। আমি এই ফোনটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য খুঁজে আপনার সামনে তুলে ধরছি।
Mi 11 Ultra হলো Xiaomi-এর একটি ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন যা ২০২১ সালের এপ্রিলে বাজারে আসে। এটি তার অত্যাধুনিক ক্যামেরা সেটআপ, শক্তিশালী পারফরম্যান্স এবং প্রিমিয়াম ডিজাইনের জন্য পরিচিত।
​এখানে Mi 11 Ultra সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:
​১. ডিজাইন ও বিল্ড কোয়ালিটি:
​মেটেরিয়াল: এটি একটি প্রিমিয়াম ডিভাইস, যার সামনে Corning Gorilla Glass Victus প্রোটেকশন, সিরামিক ব্যাক (Ceramic Black এবং Ceramic White কালারে পাওয়া যায়) এবং অ্যালুমিনিয়াম ফ্রেম রয়েছে।
​ওজন ও ডাইমেনশন: ফোনটি বেশ ভারী (প্রায় ২৩৪ গ্রাম) এবং বড়, যার পরিমাপ ১৬৪.৩ x ৭৪.৬ x ৮.৪ মিমি। এর পুরুত্ব প্রধানত এর বড় ক্যামেরা মডিউলের কারণে।
​IP রেটিং: এতে IP68 রেটিং রয়েছে, যার অর্থ এটি ধুলো এবং ১.৫ মিটার পর্যন্ত জলের নিচে ৩০ মিনিট পর্যন্ত সুরক্ষিত থাকতে পারে।
​সেকেন্ডারি ডিসপ্লে: পেছনের ক্যামেরা মডিউলে একটি ছোট ১.১ ইঞ্চির AMOLED সেকেন্ডারি ডিসপ্লে আছে। এটি সেলফি তোলার সময় ভিউফাইন্ডার হিসেবে, নোটিফিকেশন দেখতে বা সময় দেখার জন্য ব্যবহার করা যায়।
​২. ডিসপ্লে:
​টাইপ ও সাইজ: ৬.৮১ ইঞ্চির WQHD+ AMOLED DotDisplay।
​রেজোলিউশন: 3200 x 1440 পিক্সেল (QHD+), যার পিক্সেল ডেনসিটি ৫১৫ ppi।
​রিফ্রেশ রেট: ১২০Hz অ্যাডাপ্টিভসিঙ্ক ডিসপ্লে (৩০Hz/৬০Hz/৯০Hz/১২০Hz), যা স্ক্রলিং এবং গেমিংয়ের জন্য অত্যন্ত মসৃণ অভিজ্ঞতা দেয়।
​ব্রাইটনেস: এর ডিসপ্লেটি অসাধারণ উজ্জ্বল, যার সর্বোচ্চ ব্রাইটনেস ১৭০০ নিটস (পিক ব্রাইটনেস) পর্যন্ত যায়। এটি HDR10+ এবং Dolby Vision সমর্থন করে।
​টাচ স্যাম্পলিং রেট: ৪৮০Hz টাচ স্যাম্পলিং রেট, যা গেমিংয়ের জন্য খুবই কার্যকর।
​৩. পারফরম্যান্স:
​প্রসেসর: Qualcomm Snapdragon 888 5G (5nm) ফ্ল্যাগশিপ প্রসেসর। এটি তখনকার সবচেয়ে শক্তিশালী চিপসেটগুলোর মধ্যে একটি ছিল, যা যেকোনো হাই-এন্ড গেমিং এবং মাল্টিটাস্কিংয়ের জন্য দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেয়।
​GPU: Adreno 660 GPU।
​RAM ও স্টোরেজ: LPDDR5 RAM এবং UFS 3.1 স্টোরেজ। বিভিন্ন ভেরিয়েন্ট পাওয়া যায়, যেমন:
​৮জিবি RAM + ২৫৬জিবি স্টোরেজ
​১২জিবি RAM + ২৫৬জিবি স্টোরেজ
​১২জিবি RAM + ৫১২জিবি স্টোরেজ
​অপারেটিং সিস্টেম: এটি Android 11 সহ লঞ্চ হয়েছিল এবং পরবর্তীতে Android 13 এবং MIUI 14 পর্যন্ত আপডেট পেয়েছে।
​৪. ক্যামেরা:
এটি Mi 11 Ultra-এর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক। এর ক্যামেরা সেটআপকে "ট্রিপল সিনেমা ক্যামেরা" বলা হয়।
​প্রধান ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল (MP) Samsung GN2 সেন্সর (f/1.95 অ্যাপারচার, ১/১.১২" সেন্সর সাইজ)। এটি একটি অত্যন্ত বড় সেন্সর, যা কম আলোতে চমৎকার ছবি তুলতে এবং প্রাকৃতিক বোকেহ প্রভাব তৈরি করতে সক্ষম। এতে অপটিক্যাল ইমেজ স্টেবিলাইজেশন (OIS) এবং Dual Pixel Pro autofocus রয়েছে।
​আলট্রা-ওয়াইড ক্যামেরা: ৪৮ মেগাপিক্সেল (MP) Sony IMX586 সেন্সর (f/2.2 অ্যাপারচার, ১২৮° ফিল্ড অফ ভিউ)। এতেও অটোফোকাস রয়েছে, যা এটিকে ম্যাক্রো শটের জন্যও ব্যবহার করতে সাহায্য করে।
​টেলিফটো ক্যামেরা: ৪৮ মেগাপিক্সেল (MP) Sony IMX586 সেন্সর (f/4.1 অ্যাপারচার, OIS)। এটি 5x অপটিক্যাল জুম, 10x হাইব্রিড জুম এবং 120x ডিজিটাল জুম সমর্থন করে।
​সামনের ক্যামেরা: ২০ মেগাপিক্সেল (MP) (f/2.2 অ্যাপারচার)।
​ভিডিও রেকর্ডিং: 8K@24fps, 4K@30/60fps, 1080p@30/60/120/240/480/960/1920fps ভিডিও রেকর্ড করতে সক্ষম।
​৫. ব্যাটারি ও চার্জিং:
​ব্যাটারি: ৫০০০ mAh Li-Po ব্যাটারি।
​চার্জিং:
​৬৭W ওয়্যারড ফাস্ট চার্জিং (প্রায় ৪৩ মিনিটে ১০০% চার্জ)।
​৬৭W ওয়্যারলেস ফাস্ট চার্জিং (প্রায় ৩৯ মিনিটে ১০০% চার্জ)।
​১০W রিভার্স ওয়্যারলেস চার্জিং।
​৬. অন্যান্য বৈশিষ্ট্য:
​অডিও: Harman Kardon টিউন করা ডুয়াল স্টেরিও স্পিকার, যা চমৎকার অডিও অভিজ্ঞতা দেয়।
​কানেক্টিভিটি: 5G, Wi-Fi 6E, Bluetooth 5.2, NFC, ইনফ্রারেড ব্লাস্টার (IR Blaster)।
​সেন্সর: ইন-ডিসপ্লে অপটিক্যাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, অ্যাক্সেলেরোমিটার, জাইরো, কম্পাস, কালার স্পেকট্রাম সেন্সর।
​বাংলাদেশে Mi 11 Ultra-এর দাম:
Mi 11 Ultra এখন আর শাওমির অফিশিয়াল স্টোরগুলোতে নতুন পাওয়া যায় না, কারণ এটি পুরোনো ফ্ল্যাগশিপ মডেল। তবে, বাংলাদেশে এটি আনঅফিশিয়াল বাজার বা ব্যবহৃত (used) ফোন হিসেবে পাওয়া যেতে পারে।
​আনঅফিশিয়াল নতুন দাম: শুরুর দিকে এর আনঅফিশিয়াল দাম প্রায় ৳৮৩,০০০ থেকে ৳১,৩০,০০০ (ভেরিয়েন্ট ভেদে) পর্যন্ত দেখা গেছে।
​ব্যবহৃত ফোনের দাম: বর্তমানে, ব্যবহৃত Mi 11 Ultra বাংলাদেশে ৳৩২,০০০ থেকে ৳৪০,০০০ এর মধ্যে পাওয়া যায়, যা এর স্টোরেজ ভেরিয়েন্ট, কন্ডিশন এবং বিক্রেতার উপর নির্ভর করে।
​উপসংহার:
Mi 11 Ultra এমন একটি ফোন যা তার সময়ে ক্যামেরা প্রযুক্তিতে একটি মাইলফলক ছিল। এর শক্তিশালী প্রসেসর, চমৎকার ডিসপ্লে, দ্রুত চার্জিং এবং প্রিমিয়াম বিল্ড এটিকে একটি সম্পূর্ণ ফ্ল্যাগশিপ প্যাকেজ তৈরি করেছে। যদিও এটি এখন পুরোনো মডেল, তবুও ফটোগ্রাফি প্রেমী এবং যারা একটি শক্তিশালী পারফরম্যান্সের ফ্ল্যাগশিপ ফোন খুঁজছেন, তাদের জন্য ব্যবহৃত অবস্থায় এটি একটি ভালো বিকল্প হতে পারে।

3 안에 ·번역하다

মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবন ছিল এক অসাধারণ যাত্রা, যা মানবজাতির জন্য জ্ঞান, করুণা এবং ন্যায়বিচারের এক চিরন্তন উৎস। তাঁর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলো নিচে বিস্তারিতভাবে তুলে ধরা হলো।
​জন্ম ও শৈশবকাল
​৫৭০ খ্রিস্টাব্দে মক্কার কুরাইশ গোত্রে মুহাম্মদ (সা.) জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা আব্দুল্লাহ তাঁর জন্মের আগেই মারা যান। তাই তাঁর নামকরণ করেন দাদা আব্দুল মুত্তালিব। ছয় বছর বয়সে তিনি তাঁর মা আমিনা-কেও হারান। এরপর তাঁর দাদা এবং পরে চাচা আবু তালিবের তত্ত্বাবধানে তিনি বড় হন। এতিম হওয়া সত্ত্বেও তিনি ছিলেন সৎ ও বিশ্বস্ত, যার কারণে মক্কার মানুষ তাঁকে "আল-আমিন" (বিশ্বস্ত) উপাধি দিয়েছিল।
​নবুয়ত লাভ ও ইসলাম প্রচার
​মুহাম্মদ (সা.)-এর ৪০ বছর বয়সে, তিনি মক্কার হেরা গুহায় ধ্যানমগ্ন থাকাকালীন ফেরেশতা জিব্রাইল (আ.) আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রথম ওহী নিয়ে আসেন। এর মাধ্যমে তিনি নবুয়ত লাভ করেন এবং মানবজাতিকে এক আল্লাহর ইবাদতের দিকে ডাকার দায়িত্ব পান।
​প্রথমে তিনি গোপনে ইসলাম প্রচার শুরু করেন। তাঁর প্রথম অনুসারীরা ছিলেন স্ত্রী খাদিজা (রা.), বন্ধু আবু বকর (রা.), এবং চাচাতো ভাই আলী (রা.)। তিন বছর পর তিনি প্রকাশ্যে ইসলাম প্রচার শুরু করলে মক্কার কুরাইশরা তাঁর বিরুদ্ধে চলে যায়। তারা তাঁর অনুসারীদের ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে। এই দুঃসময়েও তিনি ধৈর্য ও সহিষ্ণুতার পরিচয় দেন।
​হিজরত ও মদিনায় জীবন
​কুরাইশদের অত্যাচার যখন চরম পর্যায়ে পৌঁছায়, তখন আল্লাহর নির্দেশে ৬২২ খ্রিস্টাব্দে মুহাম্মদ (সা.) মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করেন। এই হিজরতের ঘটনা মুসলিমদের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে এবং এখান থেকেই হিজরি সনের গণনা শুরু হয়।
​মদিনায় তিনি একটি আদর্শ মুসলিম সমাজ প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি মদিনা সনদ নামে একটি চুক্তি তৈরি করেন, যা ছিল পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম লিখিত সংবিধান। এর মাধ্যমে মুসলিম, ইহুদি এবং অন্যান্য গোত্রগুলো শান্তিপূর্ণভাবে coexist করতে শুরু করে। তিনি মসজিদে নববী প্রতিষ্ঠা করেন, যা শুধু ইবাদতের কেন্দ্র ছিল না, বরং একটি সামাজিক, রাজনৈতিক এবং শিক্ষামূলক কেন্দ্র হিসেবেও কাজ করত।
​যুদ্ধ ও বিজয়
​ইসলামের বিরুদ্ধে কুরাইশদের শত্রুতা চলতে থাকে এবং এর ফলস্বরূপ বেশ কয়েকটি যুদ্ধ সংঘটিত হয়। বদর যুদ্ধ ছিল ইসলামের প্রথম বড় বিজয়, যেখানে মুসলিমরা সংখ্যায় কম হওয়া সত্ত্বেও আল্লাহ্‌র সাহায্যে জয়লাভ করে। এরপর উহুদ এবং খন্দকের মতো আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ হয়।
​৬৩০ খ্রিস্টাব্দে, তিনি দশ হাজার সাহাবীকে নিয়ে মক্কা বিজয় করেন। এই বিজয় ছিল অসাধারণ, কারণ তিনি প্রতিশোধের বদলে মক্কার সকল অধিবাসীকে ক্ষমা করে দেন। তিনি কাবা শরিফ থেকে সব মূর্তি সরিয়ে দিয়ে ইসলামের পবিত্রতা পুনরুদ্ধার করেন।
​বিদায় হজ্জ ও ইন্তেকাল
​মক্কা বিজয়ের পর ইসলাম পুরো আরব উপদ্বীপে ছড়িয়ে পড়ে। ৬৩২ খ্রিস্টাব্দে তিনি বিদায় হজ্জ সম্পন্ন করেন এবং সেখানে তিনি তাঁর বিখ্যাত ভাষণ দেন। এই ভাষণে তিনি মানবজাতির প্রতি করুণা, সাম্য ও ন্যায়ের এক চিরন্তন বার্তা রেখে যান।
​এরপর তিনি মদিনায় ফিরে আসেন এবং ৬৩ বছর বয়সে ইন্তেকাল করেন। তাঁর মৃত্যুর পর ইসলাম সমগ্র বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে এবং তাঁর রেখে যাওয়া শিক্ষা আজও কোটি কোটি মানুষের জীবনকে আলোকিত করে চলেছে। মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবন ছিল এক পরিপূর্ণ আদর্শ, যা মানবজাতিকে সৎ, সাহসী এবং দয়ালু হওয়ার শিক্ষা দেয়।

3 안에 ·번역하다

​সৌরভ আর রূপার গল্পটা শুরু হয়েছিল একদম সাধারণভাবেই। একই কলেজে পড়ত ওরা, কিন্তু প্রথমদিকে তাদের মধ্যে তেমন কোনো যোগাযোগ ছিল না। সৌরভ ছিল একটু লাজুক আর রূপা ছিল ভীষণ চঞ্চল। ক্লাসের ফাঁকে রূপা যখন বন্ধুদের সঙ্গে হাসাহাসি করত, সৌরভ দূর থেকে ওকে দেখত। রূপার হাসিতে এমন একটা কিছু ছিল যা সৌরভের মনকে ছুঁয়ে যেত।
​একদিন কলেজ ক্যাম্পাসে একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হচ্ছিল। সৌরভ সেদিন নিজের লেখা একটা কবিতা আবৃত্তি করে। রূপা সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল। আবৃত্তি শেষে রূপা নিজেই এগিয়ে এসে সৌরভকে অভিনন্দন জানায়।
​রূপা: "তোমার কবিতাটা অসাধারণ ছিল। আমি তো মুগ্ধ হয়ে গেছি।"
​সৌরভ: "ধন্যবাদ। আসলে আমি ভাবিনি যে... তুমি শুনবে।"
​রূপা: "কেন শুনব না? ভালো জিনিস সবাই শুনতে চায়।"
​সেইদিন থেকে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব শুরু হয়। ক্লাসের ফাঁকে গল্প করা, টিফিনের সময় একসঙ্গে ক্যান্টিনে যাওয়া, লাইব্রেরিতে পড়াশোনা করা—এভাবেই তাদের দিন কাটতে থাকে। সৌরভ দেখতে পায় রূপার চঞ্চলতার আড়ালে একটা সংবেদনশীল মন আছে, আর রূপা বুঝতে পারে সৌরভের লাজুকতার নিচে লুকিয়ে আছে গভীর আবেগ।
​তাদের বন্ধুত্ব ধীরে ধীরে ভালোবাসায় রূপ নেয়। কলেজ শেষ হওয়ার পর তাদের সম্পর্কের আসল পরীক্ষা শুরু হয়। সৌরভ একটা চাকরির খোঁজে অন্য শহরে চলে যায়। রূপা তখনও নিজের পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়, কিন্তু তাদের ভালোবাসা আরও দৃঢ় হয়। প্রতিদিন রাতে ভিডিও কলে কথা বলা, একে অপরের খোঁজ নেওয়া—এভাবেই তারা একে অপরের পাশে থাকত।
​কিন্তু হঠাৎ রূপার পরিবার তার বিয়ে ঠিক করে ফেলে। ছেলেটি প্রতিষ্ঠিত, বিত্তবান। রূপা এই খবরটা সৌরভকে জানাতে ভয় পাচ্ছিল। অবশেষে যখন সে সৌরভকে জানায়, সৌরভের পৃথিবীটা যেন ভেঙে পড়ে। সে রূপাকে বোঝানোর চেষ্টা করে, কিন্তু রূপা পরিবারের চাপের কাছে অসহায় ছিল।
​রূপা: "আমি জানি, আমাদের দুজনের স্বপ্ন ছিল একসাথে থাকার। কিন্তু আমার বাবার সম্মান... আমার পক্ষে এই বিয়েটা না করা সম্ভব নয়।"
​সৌরভ: "তাহলে কি সব শেষ হয়ে যাবে? আমাদের এতদিনের ভালোবাসা, স্বপ্ন... সব মিথ্যে হয়ে যাবে?"
​রূপা কাঁদতে কাঁদতে ফোন রেখে দেয়। সৌরভের মন ভেঙে যায়, কিন্তু সে হাল ছাড়ে না। সে ঠিক করে, রূপাকে সে কিছুতেই হারাতে দেবে না। পরের দিনই সে নিজের চাকরি ছেড়ে দিয়ে রূপার শহরে ফিরে আসে।
​রূপার বাড়ির সামনে এসে সৌরভ রূপাকে ফোন করে।
​সৌরভ: "আমি তোমার বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে আছি। তুমি যদি সত্যিই আমাকে ভালোবাসো, তাহলে একবারের জন্য বেরিয়ে এসো।"
​রূপা দ্বিধায় পড়ে যায়। সে এক মুহূর্তের জন্য ভাবে, কী করবে? তারপর তার মনে পড়ে সৌরভের বলা প্রতিটি কথা, তাদের একসাথে কাটানো প্রতিটি মুহূর্ত। সে তার মনের কথা শোনে, ভালোবাসাকে বেছে নেয়।
​রূপা দৌড়ে বেরিয়ে আসে। তাদের দুজনকে দেখে রূপার পরিবার অবাক হয়ে যায়। অনেক বোঝানো এবং অনেক কষ্টের পর রূপার বাবা তাদের ভালোবাসাকে মেনে নিতে বাধ্য হন।
​আজও সৌরভ আর রূপা তাদের পুরনো গল্পটা মনে করে হাসে। তাদের ভালোবাসা প্রমাণ করেছে যে সত্যিকারের ভালোবাসার সামনে কোনো বাধাই বড় নয়। তাদের গল্পটা কেবল দুটি মানুষের গল্প নয়, বরং ভালোবাসা এবং বিশ্বাসের জয়।

3 안에 ·번역하다

​ক্রিকেট ইতিহাসে খুব কম খেলোয়াড়ই আছেন যারা একই সাথে ক্রিকেটের তিনটি ফরম্যাটেই (টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি) ১ নম্বর অলরাউন্ডার হতে পেরেছেন। এই অসাধারণ কৃতিত্ব অর্জনকারী উল্লেখযোগ্য খেলোয়াড়দের মধ্যে রয়েছেন:
​সাকিব আল হাসান (বাংলাদেশ): তিনি একমাত্র ক্রিকেটার যিনি একই সময়ে ক্রিকেটের তিনটি ফরম্যাটেই (টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি) আইসিসি অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ১ নম্বরে ছিলেন। এই বিরল রেকর্ডটি তিনি ২০১৫ সালে অর্জন করেন।
​যদিও আরও কিছু খেলোয়াড় তাদের ক্যারিয়ারের বিভিন্ন সময়ে একাধিক ফরম্যাটে ১ নম্বর র্যাঙ্ক অর্জন করেছেন (যেমন রিকি পন্টিং ব্যাটসম্যান হিসেবে, জাসপ্রিত বুমরাহ বোলার হিসেবে, বিরাট কোহলি ব্যাটসম্যান হিসেবে), তবে অলরাউন্ডার হিসেবে একই সাথে তিনটি ফরম্যাটে ১ নম্বর হওয়ার অনন্য রেকর্ডটি সাকিব আল হাসানের দখলেই রয়েছে।

image
3 안에 ·번역하다

​ক্রিকেট ইতিহাসে খুব কম খেলোয়াড়ই আছেন যারা একই সাথে ক্রিকেটের তিনটি ফরম্যাটেই (টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি) ১ নম্বর অলরাউন্ডার হতে পেরেছেন। এই অসাধারণ কৃতিত্ব অর্জনকারী উল্লেখযোগ্য খেলোয়াড়দের মধ্যে রয়েছেন:
​সাকিব আল হাসান (বাংলাদেশ): তিনি একমাত্র ক্রিকেটার যিনি একই সময়ে ক্রিকেটের তিনটি ফরম্যাটেই (টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি) আইসিসি অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ১ নম্বরে ছিলেন। এই বিরল রেকর্ডটি তিনি ২০১৫ সালে অর্জন করেন।
​যদিও আরও কিছু খেলোয়াড় তাদের ক্যারিয়ারের বিভিন্ন সময়ে একাধিক ফরম্যাটে ১ নম্বর র্যাঙ্ক অর্জন করেছেন (যেমন রিকি পন্টিং ব্যাটসম্যান হিসেবে, জাসপ্রিত বুমরাহ বোলার হিসেবে, বিরাট কোহলি ব্যাটসম্যান হিসেবে), তবে অলরাউন্ডার হিসেবে একই সাথে তিনটি ফরম্যাটে ১ নম্বর হওয়ার অনন্য রেকর্ডটি সাকিব আল হাসানের দখলেই রয়েছে।

image
3 안에 ·번역하다

​ক্রিকেট ইতিহাসে খুব কম খেলোয়াড়ই আছেন যারা একই সাথে ক্রিকেটের তিনটি ফরম্যাটেই (টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি) ১ নম্বর অলরাউন্ডার হতে পেরেছেন। এই অসাধারণ কৃতিত্ব অর্জনকারী উল্লেখযোগ্য খেলোয়াড়দের মধ্যে রয়েছেন:
​সাকিব আল হাসান (বাংলাদেশ): তিনি একমাত্র ক্রিকেটার যিনি একই সময়ে ক্রিকেটের তিনটি ফরম্যাটেই (টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি) আইসিসি অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ১ নম্বরে ছিলেন। এই বিরল রেকর্ডটি তিনি ২০১৫ সালে অর্জন করেন।
​যদিও আরও কিছু খেলোয়াড় তাদের ক্যারিয়ারের বিভিন্ন সময়ে একাধিক ফরম্যাটে ১ নম্বর র্যাঙ্ক অর্জন করেছেন (যেমন রিকি পন্টিং ব্যাটসম্যান হিসেবে, জাসপ্রিত বুমরাহ বোলার হিসেবে, বিরাট কোহলি ব্যাটসম্যান হিসেবে), তবে অলরাউন্ডার হিসেবে একই সাথে তিনটি ফরম্যাটে ১ নম্বর হওয়ার অনন্য রেকর্ডটি সাকিব আল হাসানের দখলেই রয়েছে।

image
image
3 안에 ·번역하다

​ক্রিকেট ইতিহাসে খুব কম খেলোয়াড়ই আছেন যারা একই সাথে ক্রিকেটের তিনটি ফরম্যাটেই (টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি) ১ নম্বর অলরাউন্ডার হতে পেরেছেন। এই অসাধারণ কৃতিত্ব অর্জনকারী উল্লেখযোগ্য খেলোয়াড়দের মধ্যে রয়েছেন:
​সাকিব আল হাসান (বাংলাদেশ): তিনি একমাত্র ক্রিকেটার যিনি একই সময়ে ক্রিকেটের তিনটি ফরম্যাটেই (টেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি) আইসিসি অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে ১ নম্বরে ছিলেন। এই বিরল রেকর্ডটি তিনি ২০১৫ সালে অর্জন করেন।
​যদিও আরও কিছু খেলোয়াড় তাদের ক্যারিয়ারের বিভিন্ন সময়ে একাধিক ফরম্যাটে ১ নম্বর র্যাঙ্ক অর্জন করেছেন (যেমন রিকি পন্টিং ব্যাটসম্যান হিসেবে, জাসপ্রিত বুমরাহ বোলার হিসেবে, বিরাট কোহলি ব্যাটসম্যান হিসেবে), তবে অলরাউন্ডার হিসেবে একই সাথে তিনটি ফরম্যাটে ১ নম্বর হওয়ার অনন্য রেকর্ডটি সাকিব আল হাসানের দখলেই রয়েছে।

4 안에 ·번역하다

বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তানের মধ্যে সম্প্রতি যে প্রথম ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেটি ছিল ২০ জুলাই ২০২৫ তারিখে ঢাকার শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। এটি ছিল তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ।
ম্যাচের ফলাফল:
এই ম্যাচে বাংলাদেশ পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে পরাজিত করে।
সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
* পাকিস্তান প্রথমে ব্যাট করে: পাকিস্তান দল পুরো ২০ ওভারও টিকতে পারেনি এবং ১০৯ রানে অলআউট হয়ে যায়। ফখর জামান ৪৪ রান করে দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহ করেন।
* বাংলাদেশের বোলিং: বাংলাদেশের হয়ে তাসকিন আহমেদ সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন।
* বাংলাদেশের ব্যাটিং: ১১০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশ কিছুটা চাপে পড়েছিল, ৭ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ফেলে। তবে ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন (অপরাজিত ৫৬ রান) এবং তৌহিদ হৃদয় (৩৬ রান) এর অসাধারণ জুটির সুবাদে বাংলাদেশ ১৫.৩ ওভারে ১১০ রানের লক্ষ্য তাড়া করে জয় লাভ করে। পারভেজ হোসেন ইমনকে ম্যাচ সেরার পুরস্কার দেওয়া হয়।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ইতিহাসে এটি চতুর্থবারের মতো বাংলাদেশ পাকিস্তানকে পরাজিত করেছে।
যদি আপনি অন্য কোনো ফরম্যাটের (যেমন টেস্ট বা ওয়ানডে) প্রথম ম্যাচ সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে নির্দিষ্ট করে জানাতে পারেন।