ভয়াবহ বন্যা প্রাকৃতিক নয় বরং মানবসৃষ্ট: ডা. জাহিদ | ##bdnews
ভয়াবহ বন্যা প্রাকৃতিক নয় বরং মানবসৃষ্ট: ডা. জাহিদ | ##bdnews
বুড়ি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সব দেখছিল আর অবাক হচ্ছিল। তার আর বিস্ময়ের সীমা রইল না। সামান্য দুইটা মশকে আর কতটুকু পানি থাকতে পারে! কিন্তু তার চোখের সামনে এ দুই মশক থেকে শত শত মশক পানি নেওয়া হল। এ দেখি আজব ঘটনা!
সকলে যখন নিজ নিজ প্রয়োজন মত পানি সংগ্রহ করল, বুড়ির মশক বুড়িকে ফিরিয়ে দেওয়া হল। বুড়ি দেখল, আমার মশক থেকে এত পানি নেওয়ার পরও এর পানি এতটুকুও কমেনি; বরং আগের চেয়ে আরো পূর্ণ দেখা যাচ্ছে।
শক ফিরিয়ে দিলেন এবং বললেন-
تَعْلَمِينَ، مَا رَزِئْنَا مِنْ مَائِكِ شَيْئًا، وَلَكِنّ اللهَ هُوَ الّذِي أَسْقَانَا.
আপনি তো দেখছেন, আপনার পানি একটুও কমেনি; আসলে (আপনার পানির মাধ্যমে) আল্লাহ আমাদের পানি পান করালেন।
এরপর নবীজী সাহাবীদের বললেন, একটি কাপড় বিছাও এবং তাঁর জন্য যে যা পার হাদিয়া দাও। কেউ দিল খেজুর, কেউ আটা, কেউ যব- অনেক খাবার জমা হল বুড়ির জন্য। এগুলো বুড়িকে হাদিয়া স্বরূপ দেওয়া হল। বুড়ি তো মহা খুশি। আমার পানিও একটু কমল না আবার পেলাম এতগুলো খাবার। মনের সুখে বুড়ি রওনা হল বাড়ির দিকে।
#secondpost
সাদা পরী
এক সময় পাহাড়ের গায়ে ছোট্ট এক গ্রাম ছিল। গ্রামের মানুষ ছিল পরিশ্রমী, কিন্তু তাদের জীবন কষ্টে ভরা। খরা হলে ফসল হতো না, আর বন্যা হলে ঘরবাড়ি ভেসে যেত। সবাই বিশ্বাস করত, তাদের গ্রামের কাছে নাকি এক সাদা পরী থাকে, যে শুধু সত্যিকারের দুঃখী মানুষের কাছে আসে।
একদিন গ্রামের ছোট্ট মেয়ে লীনা কেঁদে কেঁদে আকাশের দিকে বলল—
“হে সাদা পরী, তুমি কি সত্যিই আছো? যদি থেকো, তবে আমাদের একটু সাহায্য করো।”
রাতের আকাশ হঠাৎ ঝলমল করে উঠল। চাঁদের আলোয় এক শুভ্র পোশাক পরা সাদা পরী লীনার সামনে নেমে এলো। তার চোখে ছিল দয়া, মুখে ছিল মধুর হাসি।
পরী বলল,
“আমি কেবল তাদের কাছেই আসি, যাদের মন স্বচ্ছ সাদা রঙের মতো। তুমি সত্যিই সবার জন্য প্রার্থনা করেছ, নিজের জন্য নয়—তাই আমি এসেছি।”
পরী তার জাদুর ছড়ি নেড়ে দিল। শুকনো মাঠে সবুজ ঘাস গজিয়ে উঠল, নদীর পানি থেমে গেল, আর মানুষের মুখে ফিরল হাসি। গ্রামের সবাই লীনাকে বলল, “তুমি-ই আমাদের সৌভাগ্য, কারণ তোমার ভালোবাসার ডাকেই সাদা পরী এসেছিল।”
এরপর থেকে সবাই বিশ্বাস করল—সাদা পরী কেবল তাদের কাছেই আসে, যাদের হৃদয় সত্য ও নির্মল।
সাদা পরী
এক সময় পাহাড়ের গায়ে ছোট্ট এক গ্রাম ছিল। গ্রামের মানুষ ছিল পরিশ্রমী, কিন্তু তাদের জীবন কষ্টে ভরা। খরা হলে ফসল হতো না, আর বন্যা হলে ঘরবাড়ি ভেসে যেত। সবাই বিশ্বাস করত, তাদের গ্রামের কাছে নাকি এক সাদা পরী থাকে, যে শুধু সত্যিকারের দুঃখী মানুষের কাছে আসে।
একদিন গ্রামের ছোট্ট মেয়ে লীনা কেঁদে কেঁদে আকাশের দিকে বলল—
“হে সাদা পরী, তুমি কি সত্যিই আছো? যদি থেকো, তবে আমাদের একটু সাহায্য করো।”
রাতের আকাশ হঠাৎ ঝলমল করে উঠল। চাঁদের আলোয় এক শুভ্র পোশাক পরা সাদা পরী লীনার সামনে নেমে এলো। তার চোখে ছিল দয়া, মুখে ছিল মধুর হাসি।
পরী বলল,
“আমি কেবল তাদের কাছেই আসি, যাদের মন স্বচ্ছ সাদা রঙের মতো। তুমি সত্যিই সবার জন্য প্রার্থনা করেছ, নিজের জন্য নয়—তাই আমি এসেছি।”
পরী তার জাদুর ছড়ি নেড়ে দিল। শুকনো মাঠে সবুজ ঘাস গজিয়ে উঠল, নদীর পানি থেমে গেল, আর মানুষের মুখে ফিরল হাসি। গ্রামের সবাই লীনাকে বলল, “তুমি-ই আমাদের সৌভাগ্য, কারণ তোমার ভালোবাসার ডাকেই সাদা পরী এসেছিল।”
এরপর থেকে সবাই বিশ্বাস করল—সাদা পরী কেবল তাদের কাছেই আসে, যাদের হৃদয় সত্য ও নির্মল।
---
❤️ ভালোবাসা – অনন্তের পথে ❤️
ভালোবাসা এমন এক জিনিস, যা চোখে দেখা যায় না, কিন্তু হৃদয়ে গভীরভাবে অনুভূত হয়। এটা কোনো সময়, বয়স বা অবস্থার বাঁধনে আটকায় না—বরং নিজের মতো করেই আসে, ঠিক তখনই যখন আমরা ভাবি, জীবনে সব কিছু ঠিকঠাক চলছে। হঠাৎ করেই সেই মানুষটি এসে জীবনের মানচিত্র বদলে দেয়, প্রতিটি সকাল নতুন অর্থে ভরে ওঠে।
যখন তুমি কাউকে সত্যিকার অর্থে ভালোবাসো, তখন তার তুচ্ছ অভ্যাসও তোমার কাছে মিষ্টি লাগে, তার প্রতিটি কথা তোমার মনে গেঁথে যায়। তার হাসি তোমার চোখে আলোর মতো ঝলমল করে, আর তার কান্না তোমার বুকের ভেতর কষ্টের ঢেউ তোলে।
ভালোবাসা শুধু সুন্দর মুহূর্ত ভাগ করে নেওয়া নয়, বরং কঠিন সময়ে একে অপরকে আঁকড়ে ধরা। এটা মানে হলো, ঝড় আসুক কিংবা রোদ ঝলমলে দিন হোক—তুমি পাশে আছো, আর সেই উপস্থিতিই সব থেকে বড় উপহার।
অনেকেই ভাবে ভালোবাসা শুধু রঙিন স্বপ্ন, কিন্তু আসলে এটা ধৈর্য, আস্থা আর সম্মানের উপর দাঁড়িয়ে থাকে। দূরত্ব, সময় কিংবা ভুল বোঝাবুঝি—সব কিছু জয় করতে পারে সত্যিকারের ভালোবাসা। কারণ যখন দুইটা হৃদয় একে অপরের প্রতি সত্যি হয়, তখন পৃথিবীর কোনো শক্তিই তাদের আলাদা করতে পারে না।
শেষমেষ ভালোবাসা হলো এমন এক যাত্রা, যার কোনো গন্তব্য নেই—শুধুই চলতে থাকা। আর সেই পথে হাত ধরে থাকা মানুষটাই তোমার জীবনের সবচেয়ে বড় সৌভাগ্য। ❤️
---
---
💌 ভালোবাসা – হৃদয়ের নীরব সুর 💌
ভালোবাসা কোনো পরিকল্পনা করে আসে না। এটা হঠাৎ করেই জীবনের দরজায় কড়া নাড়ে, আর মনকে এক অজানা আনন্দে ভরিয়ে দেয়। ভালোবাসা মানে শুধু একসাথে সময় কাটানো নয়, বরং এমন এক গভীর অনুভূতি যেখানে শব্দের প্রয়োজন হয় না—চোখের ভাষাতেই সব বলা যায়।
যখন তুমি কাউকে ভালোবাসো, তার হাসি তোমার জন্য দিনের সেরা মুহূর্ত হয়ে ওঠে। তার একফোঁটা অশ্রুও তোমার হৃদয়কে কাঁপিয়ে দেয়। ভালোবাসা মানে হলো এমন একজনকে পাওয়া, যে তোমার সব দুর্বলতা জেনেও তোমাকে আঁকড়ে ধরে রাখে।
এটা নিঃস্বার্থ, কারণ এতে নিজের থেকে বেশি অন্যের সুখকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। ভালোবাসা মানে স্বপ্ন ভাগাভাগি করা, প্রতিদিন নতুন করে সম্পর্ককে সাজানো, আর একে অপরের জন্য অটুট থাকা।
হাজারো মানুষের ভিড়ে সেই এক বিশেষ মানুষটাই তোমার পৃথিবী হয়ে ওঠে। ভালোবাসা মানে শুধু আজকের জন্য নয়, বরং আগামীকাল, আগামী বছর—চিরদিনের জন্য একসাথে থাকার প্রতিশ্রুতি।
দূরত্ব, সময় কিংবা পরিস্থিতি—সত্যিকারের ভালোবাসার পথে বাধা হতে পারে না। কারণ ভালোবাসা হলো এক অদৃশ্য বাঁধন, যা দুইটি হৃদয়কে চিরদিনের জন্য যুক্ত করে রাখে।
ভালোবাসা আসলে এক অন্তহীন গল্প, যা কখনো শেষ হয় না। যতদিন হৃদয় ধ্বনিত হবে, ততদিন ভালোবাসা তার মধুর সুরে বাজতেই থাকবে। ❤️
---
Iftekhar Rahat
コメントを削除
このコメントを削除してもよろしいですか?
Salamsheikh00001111
コメントを削除
このコメントを削除してもよろしいですか?