ভিডিও কি | #ভিডিও কি
ভিডিও কি | #ভিডিও কি
একটি দুর্ঘটনায় এক পিতা তার ছেলেকে হারান। ভদ্রলোক কিছুতেই এই নিদারুণ মৃত্যুশোক সহ্য করতে পারছিলেন না। খাওয়া, ঘুম, কাজকর্ম সব প্রায় বন্ধ। মর্মান্তিক যন্ত্রণায় দিন কাটছিল তার। এ কষ্টের ভার বহন করা তার পক্ষে কিছুতেই আর সম্ভব হচ্ছিল না। শরীর-মন পুরো ভেঙে গিয়েছিল।
এমন দুঃসহ সময়ে একদিন তার ছোট্ট মেয়েটি আবদার করে বসল- বাবা, আমাকে একটা নৌকা বানিয়ে দেবে? মেয়েকে খুশি করতে তিনি একটানা কয়েক ঘণ্টা কঠোর পরিশ্রম করে কাঠ দিয়ে একটা নৌকা বানালেন। নৌকাটি মেয়ের হাতে তুলে দিতে গিয়েই তার মনে হলো, ছেলে মারা যাওয়ার পর নৌকা বানানোর এই কয়েকটি ঘণ্টাই তিনি পুত্রশোকের যন্ত্রণা থেকে মুক্ত ছিলেন।
কেন তিনি এ সময়টা পুত্রশোকের দুঃখ অনুভব করলেন না? কারণ খুঁজতে গিয়ে টের পেলেন ছেলের মৃত্যুর পর এই প্রথম তিনি ছেলেকে নিয়ে কিছু ভাবার সময় পান নি। তখন তিনি বুঝলেন, কাজ জিনিসটা এমনই। কোনো কাজ করার সময় কারো পক্ষে অন্য কিছু ভাবা সম্ভব নয়। নৌকা তৈরির সময় তিনি ছিলেন ঐ কাজটার মধ্যে পুরোপুরি ডুবে যাওয়া মানুষ। তাই সন্তান হারানোর শোকও তার তখন অনুভূত হয় নি। ব্যস, তিনি যন্ত্রণা থেকে মুক্তির পথ পেয়ে গেলেন।
এরপর তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন- একের পর এক কাজ করে যাবেন। যতক্ষণ কাজ ততক্ষণই শান্তি। তিনি মন দিয়ে কাজ করতে লাগলেন। করতে করতে ঠিকই একসময় পুত্রশোক কাটিয়ে উঠলেন।
•
কাজ এভাবেই মানুষকে বাঁচায়। কাজ দিয়েই আমরা দুঃখকে অতিক্রম করি, দুর্ভাগ্যকে জয় করি। যে যত বেশি কাজ করে সে তত হতাশামুক্ত, দুঃখ-যন্ত্রণাহীন ও আনন্দপূর্ণ। প্রতিটা কাজই জীবনে কমবেশি সাফল্য নিয়ে আসে। সাফল্য মানেই আনন্দ। তাই কাজ মানেও আনন্দ। একজন মানুষ যত কাজ করবে তত তার জীবনে আনন্দ বাড়বে।
•
প্রিয় বন্ধু, কাজ করতে করতে আপনি বড়জোর ক্লান্ত হবেন, কিন্তু কখনো বিষন্ন কিংবা হতাশ হবেন না।
জীবনে তো অবশ্যই ক্লান্ত হওয়ার দরকার আছে। ক্লান্ত না হলে বিশ্রামের আনন্দ পাবেন কিভাবে?
•
এখন অনেকে বলতে পারেন- কী কাজ করবো?
করার মতো কোনো কাজ যদি আপনি খুঁজে না পান, গুগলে সার্চ দিন- কোন পাঁচটি কাজ আগামী দশ বছর চাহিদার শীর্ষে থাকবে?
তিন চারটা আর্টিকেল পড়লেই মোটামুটি একটা ধারণা পেয়ে যাবেন। আপনার পছন্দের সাথে যায়, এমন একটি কাজ সিলেক্ট করুন। তারপর শুরু করুন সেই কাজের খুটিনাটি জানা, ধারাবাহিকভাবে দক্ষতা অর্জন করা। প্রচুর পরিশ্রম করুন। এখন এই মুহূর্তে ফেসবুকের চটুল রিলস, আর অহেতুক ভিডিও দেখা বন্ধ করুন। এগুলোই আপনাকে ডিপ্রেশনে ফেলে দেয়। হতাশ করে দেয়।
আপনি স্কিল বাড়ান। স্কিল বাড়বে এমন ভিডিও দেখুন, ডকুমেন্টারি দেখুন, নিজে চর্চা করুন, এক্সপার্ট কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিন।
তবুও কাজের সাথে যুক্ত থাকুন। দেখবেন সব হতাশা, ডিপ্রেশন কেটে গিয়ে সফলতা এসেছে আপনার দ্বারে।
____________________
© Paint with Ashraf
একটি দুর্ঘটনায় এক পিতা তার ছেলেকে হারান। ভদ্রলোক কিছুতেই এই নিদারুণ মৃত্যুশোক সহ্য করতে পারছিলেন না। খাওয়া, ঘুম, কাজকর্ম সব প্রায় বন্ধ। মর্মান্তিক যন্ত্রণায় দিন কাটছিল তার। এ কষ্টের ভার বহন করা তার পক্ষে কিছুতেই আর সম্ভব হচ্ছিল না। শরীর-মন পুরো ভেঙে গিয়েছিল।
এমন দুঃসহ সময়ে একদিন তার ছোট্ট মেয়েটি আবদার করে বসল- বাবা, আমাকে একটা নৌকা বানিয়ে দেবে? মেয়েকে খুশি করতে তিনি একটানা কয়েক ঘণ্টা কঠোর পরিশ্রম করে কাঠ দিয়ে একটা নৌকা বানালেন। নৌকাটি মেয়ের হাতে তুলে দিতে গিয়েই তার মনে হলো, ছেলে মারা যাওয়ার পর নৌকা বানানোর এই কয়েকটি ঘণ্টাই তিনি পুত্রশোকের যন্ত্রণা থেকে মুক্ত ছিলেন।
কেন তিনি এ সময়টা পুত্রশোকের দুঃখ অনুভব করলেন না? কারণ খুঁজতে গিয়ে টের পেলেন ছেলের মৃত্যুর পর এই প্রথম তিনি ছেলেকে নিয়ে কিছু ভাবার সময় পান নি। তখন তিনি বুঝলেন, কাজ জিনিসটা এমনই। কোনো কাজ করার সময় কারো পক্ষে অন্য কিছু ভাবা সম্ভব নয়। নৌকা তৈরির সময় তিনি ছিলেন ঐ কাজটার মধ্যে পুরোপুরি ডুবে যাওয়া মানুষ। তাই সন্তান হারানোর শোকও তার তখন অনুভূত হয় নি। ব্যস, তিনি যন্ত্রণা থেকে মুক্তির পথ পেয়ে গেলেন।
এরপর তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন- একের পর এক কাজ করে যাবেন। যতক্ষণ কাজ ততক্ষণই শান্তি। তিনি মন দিয়ে কাজ করতে লাগলেন। করতে করতে ঠিকই একসময় পুত্রশোক কাটিয়ে উঠলেন।
•
কাজ এভাবেই মানুষকে বাঁচায়। কাজ দিয়েই আমরা দুঃখকে অতিক্রম করি, দুর্ভাগ্যকে জয় করি। যে যত বেশি কাজ করে সে তত হতাশামুক্ত, দুঃখ-যন্ত্রণাহীন ও আনন্দপূর্ণ। প্রতিটা কাজই জীবনে কমবেশি সাফল্য নিয়ে আসে। সাফল্য মানেই আনন্দ। তাই কাজ মানেও আনন্দ। একজন মানুষ যত কাজ করবে তত তার জীবনে আনন্দ বাড়বে।
•
প্রিয় বন্ধু, কাজ করতে করতে আপনি বড়জোর ক্লান্ত হবেন, কিন্তু কখনো বিষন্ন কিংবা হতাশ হবেন না।
জীবনে তো অবশ্যই ক্লান্ত হওয়ার দরকার আছে। ক্লান্ত না হলে বিশ্রামের আনন্দ পাবেন কিভাবে?
•
এখন অনেকে বলতে পারেন- কী কাজ করবো?
করার মতো কোনো কাজ যদি আপনি খুঁজে না পান, গুগলে সার্চ দিন- কোন পাঁচটি কাজ আগামী দশ বছর চাহিদার শীর্ষে থাকবে?
তিন চারটা আর্টিকেল পড়লেই মোটামুটি একটা ধারণা পেয়ে যাবেন। আপনার পছন্দের সাথে যায়, এমন একটি কাজ সিলেক্ট করুন। তারপর শুরু করুন সেই কাজের খুটিনাটি জানা, ধারাবাহিকভাবে দক্ষতা অর্জন করা। প্রচুর পরিশ্রম করুন। এখন এই মুহূর্তে ফেসবুকের চটুল রিলস, আর অহেতুক ভিডিও দেখা বন্ধ করুন। এগুলোই আপনাকে ডিপ্রেশনে ফেলে দেয়। হতাশ করে দেয়।
আপনি স্কিল বাড়ান। স্কিল বাড়বে এমন ভিডিও দেখুন, ডকুমেন্টারি দেখুন, নিজে চর্চা করুন, এক্সপার্ট কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিন।
তবুও কাজের সাথে যুক্ত থাকুন। দেখবেন সব হতাশা, ডিপ্রেশন কেটে গিয়ে সফলতা এসেছে আপনার দ্বারে।
____________________
© Paint with Ashraf
একটি দুর্ঘটনায় এক পিতা তার ছেলেকে হারান। ভদ্রলোক কিছুতেই এই নিদারুণ মৃত্যুশোক সহ্য করতে পারছিলেন না। খাওয়া, ঘুম, কাজকর্ম সব প্রায় বন্ধ। মর্মান্তিক যন্ত্রণায় দিন কাটছিল তার। এ কষ্টের ভার বহন করা তার পক্ষে কিছুতেই আর সম্ভব হচ্ছিল না। শরীর-মন পুরো ভেঙে গিয়েছিল।
এমন দুঃসহ সময়ে একদিন তার ছোট্ট মেয়েটি আবদার করে বসল- বাবা, আমাকে একটা নৌকা বানিয়ে দেবে? মেয়েকে খুশি করতে তিনি একটানা কয়েক ঘণ্টা কঠোর পরিশ্রম করে কাঠ দিয়ে একটা নৌকা বানালেন। নৌকাটি মেয়ের হাতে তুলে দিতে গিয়েই তার মনে হলো, ছেলে মারা যাওয়ার পর নৌকা বানানোর এই কয়েকটি ঘণ্টাই তিনি পুত্রশোকের যন্ত্রণা থেকে মুক্ত ছিলেন।
কেন তিনি এ সময়টা পুত্রশোকের দুঃখ অনুভব করলেন না? কারণ খুঁজতে গিয়ে টের পেলেন ছেলের মৃত্যুর পর এই প্রথম তিনি ছেলেকে নিয়ে কিছু ভাবার সময় পান নি। তখন তিনি বুঝলেন, কাজ জিনিসটা এমনই। কোনো কাজ করার সময় কারো পক্ষে অন্য কিছু ভাবা সম্ভব নয়। নৌকা তৈরির সময় তিনি ছিলেন ঐ কাজটার মধ্যে পুরোপুরি ডুবে যাওয়া মানুষ। তাই সন্তান হারানোর শোকও তার তখন অনুভূত হয় নি। ব্যস, তিনি যন্ত্রণা থেকে মুক্তির পথ পেয়ে গেলেন।
এরপর তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন- একের পর এক কাজ করে যাবেন। যতক্ষণ কাজ ততক্ষণই শান্তি। তিনি মন দিয়ে কাজ করতে লাগলেন। করতে করতে ঠিকই একসময় পুত্রশোক কাটিয়ে উঠলেন।
•
কাজ এভাবেই মানুষকে বাঁচায়। কাজ দিয়েই আমরা দুঃখকে অতিক্রম করি, দুর্ভাগ্যকে জয় করি। যে যত বেশি কাজ করে সে তত হতাশামুক্ত, দুঃখ-যন্ত্রণাহীন ও আনন্দপূর্ণ। প্রতিটা কাজই জীবনে কমবেশি সাফল্য নিয়ে আসে। সাফল্য মানেই আনন্দ। তাই কাজ মানেও আনন্দ। একজন মানুষ যত কাজ করবে তত তার জীবনে আনন্দ বাড়বে।
•
প্রিয় বন্ধু, কাজ করতে করতে আপনি বড়জোর ক্লান্ত হবেন, কিন্তু কখনো বিষন্ন কিংবা হতাশ হবেন না।
জীবনে তো অবশ্যই ক্লান্ত হওয়ার দরকার আছে। ক্লান্ত না হলে বিশ্রামের আনন্দ পাবেন কিভাবে?
•
এখন অনেকে বলতে পারেন- কী কাজ করবো?
করার মতো কোনো কাজ যদি আপনি খুঁজে না পান, গুগলে সার্চ দিন- কোন পাঁচটি কাজ আগামী দশ বছর চাহিদার শীর্ষে থাকবে?
তিন চারটা আর্টিকেল পড়লেই মোটামুটি একটা ধারণা পেয়ে যাবেন। আপনার পছন্দের সাথে যায়, এমন একটি কাজ সিলেক্ট করুন। তারপর শুরু করুন সেই কাজের খুটিনাটি জানা, ধারাবাহিকভাবে দক্ষতা অর্জন করা। প্রচুর পরিশ্রম করুন। এখন এই মুহূর্তে ফেসবুকের চটুল রিলস, আর অহেতুক ভিডিও দেখা বন্ধ করুন। এগুলোই আপনাকে ডিপ্রেশনে ফেলে দেয়। হতাশ করে দেয়।
আপনি স্কিল বাড়ান। স্কিল বাড়বে এমন ভিডিও দেখুন, ডকুমেন্টারি দেখুন, নিজে চর্চা করুন, এক্সপার্ট কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিন।
তবুও কাজের সাথে যুক্ত থাকুন। দেখবেন সব হতাশা, ডিপ্রেশন কেটে গিয়ে সফলতা এসেছে আপনার দ্বারে।
____________________
© Paint with Ashraf
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ!
রেডমি নোট ১৩ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আপনি কী ধরনের তথ্য জানতে চান? যেমন:
এর স্পেসিফিকেশন (RAM, স্টোরেজ, প্রসেসর, ক্যামেরা, ব্যাটারি ইত্যাদি)?
এর দাম?
এর ভালো দিক ও খারাপ দিক?
কোথা থেকে কেনা যাবে?
অনুগ্রহ করে আপনার প্রশ্নটি আরও নির্দিষ্ট করুন, তাহলে আমি আপনাকে সঠিক তথ্য দিতে পারব।
যদি আপনি সাধারণ তথ্য জানতে চান, তাহলে আমি রেডমি নোট ১৩ এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে তথ্য খুঁজে দেখতে পারি।
রেডমি নোট ১৩ (Redmi Note 13) সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিচে দেওয়া হলো। এই মডেলটি 4G এবং 5G উভয় ভার্সনে পাওয়া যায়, এবং বাংলাদেশে দুটি ভার্সনেরই বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যায়। আমি মূলত রেডমি নোট ১৩ 4G এবং রেডমি নোট ১৩ 5G উভয় মডেলের সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলো তুলে ধরছি।
রেডমি নোট ১৩ এর প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো (সাধারণভাবে):
ডিসপ্লে:
৬.৬৭ ইঞ্চির AMOLED ডিসপ্লে।
ফুল HD+ রেজোলিউশন (১০৮০ x ২৪০০ পিক্সেল)।
১২০Hz রিফ্রেশ রেট, যা মসৃণ স্ক্রলিং এবং গেমিং অভিজ্ঞতা দেয়।
১৮০০ নিটস পর্যন্ত পিক ব্রাইটনেস (কিছু মডেলে ১০০০ নিটস), যা উজ্জ্বল আলোতেও ভালো দেখার সুবিধা দেয়।
কর্নিং গরিলা গ্লাস ৩ (4G ভার্সনে) বা কর্নিং গরিলা গ্লাস ৫ (5G ভার্সনে) সুরক্ষা।
পারফরম্যান্স:
Redmi Note 13 4G: Qualcomm Snapdragon 685 (6nm) প্রসেসর। এটি দৈনন্দিন কাজ এবং হালকা গেমিংয়ের জন্য যথেষ্ট ভালো পারফরম্যান্স দেয়।
Redmi Note 13 5G: MediaTek Dimensity 6080 (6nm) প্রসেসর। এটি 5G কানেক্টিভিটি সমর্থন করে এবং তুলনামূলকভাবে ভালো পারফরম্যান্স দেয়।
RAM অপশন: ৬জিবি, ৮জিবি, ১২জিবি (কিছু মডেলে ভার্চুয়াল RAM সহ)।
স্টোরেজ অপশন: ১২৮জিবি, ২৫৬জিবি, ৫১২জিবি (UFS 2.2)। মাইক্রোএসডি কার্ডের মাধ্যমে স্টোরেজ বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে (হাইব্রিড সিম স্লট)।
ক্যামেরা:
পিছনের ক্যামেরা (ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ):
১০৮ মেগাপিক্সেল (MP) প্রধান ক্যামেরা (f/1.7 অ্যাপারচার, PDAF)। এটি ফ্ল্যাগশিপ-লেভেলের ছবির মান দেয় বলে দাবি করা হয়।
৮ মেগাপিক্সেল (MP) আলট্রাওয়াইড ক্যামেরা।
২ মেগাপিক্সেল (MP) ম্যাক্রো/ডেপথ সেন্সর।
ভিডিও রেকর্ডিং: ১০৮০p@৩০fps।
সামনের ক্যামেরা: ১৬ মেগাপিক্সেল (MP)।
ব্যাটারি ও চার্জিং:
৫০০০ mAh এর বড় ব্যাটারি।
৩৩W ফাস্ট চার্জিং সমর্থন। Xiaomi দাবি করে, এটি প্রায় ৭০ মিনিটে ১০০% চার্জ হতে পারে।
অন্যান্য বৈশিষ্ট্য:
অ্যান্ড্রয়েড ১৩ (MIUI ১৪ সহ)। HyperOS আপডেটের সুযোগ থাকতে পারে।
ইন-স্ক্রিন ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর (4G ভার্সনে) বা সাইড-মাউন্টেড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর (5G ভার্সনে)।
ডুয়াল স্পিকার এবং ডলবি অ্যাটমস অডিও সাপোর্ট।
3.5mm হেডফোন জ্যাক।
IP54 রেটিং, যা ধুলো এবং হালকা জল থেকে সুরক্ষা দেয়।
কালার অপশন: মিডনাইট ব্ল্যাক, মিন্ট গ্রিন, আইস ব্লু, ওশান সানসেট (4G) এবং গ্রাফাইট ব্ল্যাক, আর্কটিক হোয়াইট, ওশান টিল, প্রিজম গোল্ড (5G)।
বাংলাদেশে দাম:
বাংলাদেশে রেডমি নোট ১৩ এর বিভিন্ন ভেরিয়েন্টের অফিশিয়াল এবং আনঅফিশিয়াল দাম ভিন্ন হতে পারে।
সাধারণত, অফিসিয়াল দাম ৳২০,৯৯৯ থেকে ৳২২,৯৯৯ (৬জিবি+১২৮জিবি বা ৮জিবি+২৫৬জিবি) এর মধ্যে দেখা যায়। আনঅফিশিয়াল বাজারে দাম কিছুটা কম হতে পারে। ব্যবহৃত বা সেকেন্ড হ্যান্ড ফোনের দাম আরও কম পাওয়া যায় (যেমন: ১৫,০০০ টাকা থেকে ১৯,০০০ টাকা পর্যন্ত)।
আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো তথ্য (যেমন: গেমিং পারফরম্যান্স, ক্যামেরার মান, বা কোনো নির্দিষ্ট মডেলের দাম) জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ!
Mi 11 Ultra সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন। এটি Xiaomi-এর একটি ফ্ল্যাগশিপ ফোন যা এর অসাধারণ ক্যামেরা এবং প্রিমিয়াম ফিচারের জন্য পরিচিত। আমি এই ফোনটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য খুঁজে আপনার সামনে তুলে ধরছি।
Mi 11 Ultra হলো Xiaomi-এর একটি ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন যা ২০২১ সালের এপ্রিলে বাজারে আসে। এটি তার অত্যাধুনিক ক্যামেরা সেটআপ, শক্তিশালী পারফরম্যান্স এবং প্রিমিয়াম ডিজাইনের জন্য পরিচিত।
এখানে Mi 11 Ultra সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:
১. ডিজাইন ও বিল্ড কোয়ালিটি:
মেটেরিয়াল: এটি একটি প্রিমিয়াম ডিভাইস, যার সামনে Corning Gorilla Glass Victus প্রোটেকশন, সিরামিক ব্যাক (Ceramic Black এবং Ceramic White কালারে পাওয়া যায়) এবং অ্যালুমিনিয়াম ফ্রেম রয়েছে।
ওজন ও ডাইমেনশন: ফোনটি বেশ ভারী (প্রায় ২৩৪ গ্রাম) এবং বড়, যার পরিমাপ ১৬৪.৩ x ৭৪.৬ x ৮.৪ মিমি। এর পুরুত্ব প্রধানত এর বড় ক্যামেরা মডিউলের কারণে।
IP রেটিং: এতে IP68 রেটিং রয়েছে, যার অর্থ এটি ধুলো এবং ১.৫ মিটার পর্যন্ত জলের নিচে ৩০ মিনিট পর্যন্ত সুরক্ষিত থাকতে পারে।
সেকেন্ডারি ডিসপ্লে: পেছনের ক্যামেরা মডিউলে একটি ছোট ১.১ ইঞ্চির AMOLED সেকেন্ডারি ডিসপ্লে আছে। এটি সেলফি তোলার সময় ভিউফাইন্ডার হিসেবে, নোটিফিকেশন দেখতে বা সময় দেখার জন্য ব্যবহার করা যায়।
২. ডিসপ্লে:
টাইপ ও সাইজ: ৬.৮১ ইঞ্চির WQHD+ AMOLED DotDisplay।
রেজোলিউশন: 3200 x 1440 পিক্সেল (QHD+), যার পিক্সেল ডেনসিটি ৫১৫ ppi।
রিফ্রেশ রেট: ১২০Hz অ্যাডাপ্টিভসিঙ্ক ডিসপ্লে (৩০Hz/৬০Hz/৯০Hz/১২০Hz), যা স্ক্রলিং এবং গেমিংয়ের জন্য অত্যন্ত মসৃণ অভিজ্ঞতা দেয়।
ব্রাইটনেস: এর ডিসপ্লেটি অসাধারণ উজ্জ্বল, যার সর্বোচ্চ ব্রাইটনেস ১৭০০ নিটস (পিক ব্রাইটনেস) পর্যন্ত যায়। এটি HDR10+ এবং Dolby Vision সমর্থন করে।
টাচ স্যাম্পলিং রেট: ৪৮০Hz টাচ স্যাম্পলিং রেট, যা গেমিংয়ের জন্য খুবই কার্যকর।
৩. পারফরম্যান্স:
প্রসেসর: Qualcomm Snapdragon 888 5G (5nm) ফ্ল্যাগশিপ প্রসেসর। এটি তখনকার সবচেয়ে শক্তিশালী চিপসেটগুলোর মধ্যে একটি ছিল, যা যেকোনো হাই-এন্ড গেমিং এবং মাল্টিটাস্কিংয়ের জন্য দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেয়।
GPU: Adreno 660 GPU।
RAM ও স্টোরেজ: LPDDR5 RAM এবং UFS 3.1 স্টোরেজ। বিভিন্ন ভেরিয়েন্ট পাওয়া যায়, যেমন:
৮জিবি RAM + ২৫৬জিবি স্টোরেজ
১২জিবি RAM + ২৫৬জিবি স্টোরেজ
১২জিবি RAM + ৫১২জিবি স্টোরেজ
অপারেটিং সিস্টেম: এটি Android 11 সহ লঞ্চ হয়েছিল এবং পরবর্তীতে Android 13 এবং MIUI 14 পর্যন্ত আপডেট পেয়েছে।
৪. ক্যামেরা:
এটি Mi 11 Ultra-এর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক। এর ক্যামেরা সেটআপকে "ট্রিপল সিনেমা ক্যামেরা" বলা হয়।
প্রধান ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল (MP) Samsung GN2 সেন্সর (f/1.95 অ্যাপারচার, ১/১.১২" সেন্সর সাইজ)। এটি একটি অত্যন্ত বড় সেন্সর, যা কম আলোতে চমৎকার ছবি তুলতে এবং প্রাকৃতিক বোকেহ প্রভাব তৈরি করতে সক্ষম। এতে অপটিক্যাল ইমেজ স্টেবিলাইজেশন (OIS) এবং Dual Pixel Pro autofocus রয়েছে।
আলট্রা-ওয়াইড ক্যামেরা: ৪৮ মেগাপিক্সেল (MP) Sony IMX586 সেন্সর (f/2.2 অ্যাপারচার, ১২৮° ফিল্ড অফ ভিউ)। এতেও অটোফোকাস রয়েছে, যা এটিকে ম্যাক্রো শটের জন্যও ব্যবহার করতে সাহায্য করে।
টেলিফটো ক্যামেরা: ৪৮ মেগাপিক্সেল (MP) Sony IMX586 সেন্সর (f/4.1 অ্যাপারচার, OIS)। এটি 5x অপটিক্যাল জুম, 10x হাইব্রিড জুম এবং 120x ডিজিটাল জুম সমর্থন করে।
সামনের ক্যামেরা: ২০ মেগাপিক্সেল (MP) (f/2.2 অ্যাপারচার)।
ভিডিও রেকর্ডিং: 8K@24fps, 4K@30/60fps, 1080p@30/60/120/240/480/960/1920fps ভিডিও রেকর্ড করতে সক্ষম।
৫. ব্যাটারি ও চার্জিং:
ব্যাটারি: ৫০০০ mAh Li-Po ব্যাটারি।
চার্জিং:
৬৭W ওয়্যারড ফাস্ট চার্জিং (প্রায় ৪৩ মিনিটে ১০০% চার্জ)।
৬৭W ওয়্যারলেস ফাস্ট চার্জিং (প্রায় ৩৯ মিনিটে ১০০% চার্জ)।
১০W রিভার্স ওয়্যারলেস চার্জিং।
৬. অন্যান্য বৈশিষ্ট্য:
অডিও: Harman Kardon টিউন করা ডুয়াল স্টেরিও স্পিকার, যা চমৎকার অডিও অভিজ্ঞতা দেয়।
কানেক্টিভিটি: 5G, Wi-Fi 6E, Bluetooth 5.2, NFC, ইনফ্রারেড ব্লাস্টার (IR Blaster)।
সেন্সর: ইন-ডিসপ্লে অপটিক্যাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, অ্যাক্সেলেরোমিটার, জাইরো, কম্পাস, কালার স্পেকট্রাম সেন্সর।
বাংলাদেশে Mi 11 Ultra-এর দাম:
Mi 11 Ultra এখন আর শাওমির অফিশিয়াল স্টোরগুলোতে নতুন পাওয়া যায় না, কারণ এটি পুরোনো ফ্ল্যাগশিপ মডেল। তবে, বাংলাদেশে এটি আনঅফিশিয়াল বাজার বা ব্যবহৃত (used) ফোন হিসেবে পাওয়া যেতে পারে।
আনঅফিশিয়াল নতুন দাম: শুরুর দিকে এর আনঅফিশিয়াল দাম প্রায় ৳৮৩,০০০ থেকে ৳১,৩০,০০০ (ভেরিয়েন্ট ভেদে) পর্যন্ত দেখা গেছে।
ব্যবহৃত ফোনের দাম: বর্তমানে, ব্যবহৃত Mi 11 Ultra বাংলাদেশে ৳৩২,০০০ থেকে ৳৪০,০০০ এর মধ্যে পাওয়া যায়, যা এর স্টোরেজ ভেরিয়েন্ট, কন্ডিশন এবং বিক্রেতার উপর নির্ভর করে।
উপসংহার:
Mi 11 Ultra এমন একটি ফোন যা তার সময়ে ক্যামেরা প্রযুক্তিতে একটি মাইলফলক ছিল। এর শক্তিশালী প্রসেসর, চমৎকার ডিসপ্লে, দ্রুত চার্জিং এবং প্রিমিয়াম বিল্ড এটিকে একটি সম্পূর্ণ ফ্ল্যাগশিপ প্যাকেজ তৈরি করেছে। যদিও এটি এখন পুরোনো মডেল, তবুও ফটোগ্রাফি প্রেমী এবং যারা একটি শক্তিশালী পারফরম্যান্সের ফ্ল্যাগশিপ ফোন খুঁজছেন, তাদের জন্য ব্যবহৃত অবস্থায় এটি একটি ভালো বিকল্প হতে পারে।
আমি জিমিনিকে প্রশ্ন করেছিলাম যে এ আই মানুষের উপকার করে না ক্ষতি করে ??
সে আমাকে এই উত্তর দিয়েছে
উত্তর -----------------------
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
আপনি জানতে চেয়েছেন যে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) মানুষের জন্য উপকারী নাকি ক্ষতিকর। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন যার উত্তর বেশ জটিল। AI-এর সুবিধা এবং অসুবিধা উভয়ই আছে।
আমি এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত তথ্য খোঁজার জন্য কিছু অনুসন্ধান করতে পারি। এর জন্য, আমি নিম্নলিখিত বিষয়গুলি খুঁজে দেখতে চাই:
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) মানুষের জন্য উপকারী নাকি ক্ষতিকর, এই প্রশ্নের উত্তরটা কোনো একটি দিকে সীমাবদ্ধ নয়। এআই একদিকে যেমন অনেক সুবিধা নিয়ে এসেছে, তেমনই এর কিছু গুরুতর ঝুঁকিও রয়েছে। এটি নির্ভর করে আমরা কীভাবে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করি তার ওপর।
AI-এর সুবিধা
দক্ষতা বৃদ্ধি: এআই সিস্টেমগুলো মানুষের চেয়ে অনেক দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে বিশাল পরিমাণ ডেটা বিশ্লেষণ করতে পারে। যেমন, চিকিৎসা ক্ষেত্রে এআই খুব দ্রুত রোগ নির্ণয় করতে পারে, যা সময় ও জীবন বাঁচায়।
স্বয়ংক্রিয়তা: বিপজ্জনক বা পুনরাবৃত্তিমূলক কাজগুলো এআই-এর মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে করানো যায়। এতে মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত হয় এবং মানুষ আরও সৃজনশীল ও গুরুত্বপূর্ণ কাজে মনোযোগ দিতে পারে।
শিক্ষায় সহায়তা: শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় সহায়তা করার জন্য এআই ব্যক্তিগতকৃত গাইড বা চ্যাটবট হিসেবে কাজ করতে পারে। এটি দুর্বল শিক্ষার্থীদের চিহ্নিত করে তাদের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতেও সাহায্য করে।
নতুন আবিষ্কার: এআই বৈজ্ঞানিক গবেষণায়, যেমন নতুন ওষুধ বা উপাদান আবিষ্কারে, গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এটি জলবায়ু পরিবর্তনের মতো জটিল সমস্যার সমাধানেও সহায়তা করতে পারে।
AI-এর অসুবিধা ও বিপদ
বেকারত্ব: এআই এবং রোবটিক্স অনেক মানুষের কাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে করে ফেলছে, যার ফলে কর্মসংস্থান কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। কিছু সাধারণ কাজ, যেমন ডেটা এন্ট্রি বা উৎপাদন খাতের অনেক কাজ ভবিষ্যতে এআই দখল করে নিতে পারে।
গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা: এআই বিশাল পরিমাণ ব্যক্তিগত ডেটা সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে। যদি এই ডেটা ভুলভাবে ব্যবহৃত হয় বা হ্যাক হয়ে যায়, তাহলে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা হুমকির মুখে পড়ে।
ভুল তথ্য ও ডিপফেক: এআই ব্যবহার করে খুব সহজে ভুয়া খবর, ছবি বা ভিডিও (ডিপফেক) তৈরি করা যায়, যা সমাজে অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে এবং জনমতকে প্রভাবিত করতে পারে।
নৈতিক সমস্যা: এআই যদি পক্ষপাতপূর্ণ ডেটা দিয়ে প্রশিক্ষণ পায়, তাহলে এটি পক্ষপাতপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে পারে। যেমন, বিচারব্যবস্থায় যদি এআই ব্যবহার করা হয় এবং তাতে কোনো ধরনের পক্ষপাত থাকে, তাহলে তা ন্যায়বিচারকে ব্যাহত করতে পারে।
সব মিলিয়ে, বলা যায় এআই একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। এর সম্ভাবনা যেমন অপরিসীম, তেমনই এর অপব্যবহারের ঝুঁকিও অনেক বেশি। এটিকে মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করার জন্য আমাদের কঠোর নীতিমালা তৈরি করা এবং এর নৈতিক ব্যবহার নিশ্চিত করা জরুরি।
সৌরভ আর রূপার গল্পটা শুরু হয়েছিল একদম সাধারণভাবেই। একই কলেজে পড়ত ওরা, কিন্তু প্রথমদিকে তাদের মধ্যে তেমন কোনো যোগাযোগ ছিল না। সৌরভ ছিল একটু লাজুক আর রূপা ছিল ভীষণ চঞ্চল। ক্লাসের ফাঁকে রূপা যখন বন্ধুদের সঙ্গে হাসাহাসি করত, সৌরভ দূর থেকে ওকে দেখত। রূপার হাসিতে এমন একটা কিছু ছিল যা সৌরভের মনকে ছুঁয়ে যেত।
একদিন কলেজ ক্যাম্পাসে একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হচ্ছিল। সৌরভ সেদিন নিজের লেখা একটা কবিতা আবৃত্তি করে। রূপা সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল। আবৃত্তি শেষে রূপা নিজেই এগিয়ে এসে সৌরভকে অভিনন্দন জানায়।
রূপা: "তোমার কবিতাটা অসাধারণ ছিল। আমি তো মুগ্ধ হয়ে গেছি।"
সৌরভ: "ধন্যবাদ। আসলে আমি ভাবিনি যে... তুমি শুনবে।"
রূপা: "কেন শুনব না? ভালো জিনিস সবাই শুনতে চায়।"
সেইদিন থেকে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব শুরু হয়। ক্লাসের ফাঁকে গল্প করা, টিফিনের সময় একসঙ্গে ক্যান্টিনে যাওয়া, লাইব্রেরিতে পড়াশোনা করা—এভাবেই তাদের দিন কাটতে থাকে। সৌরভ দেখতে পায় রূপার চঞ্চলতার আড়ালে একটা সংবেদনশীল মন আছে, আর রূপা বুঝতে পারে সৌরভের লাজুকতার নিচে লুকিয়ে আছে গভীর আবেগ।
তাদের বন্ধুত্ব ধীরে ধীরে ভালোবাসায় রূপ নেয়। কলেজ শেষ হওয়ার পর তাদের সম্পর্কের আসল পরীক্ষা শুরু হয়। সৌরভ একটা চাকরির খোঁজে অন্য শহরে চলে যায়। রূপা তখনও নিজের পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়, কিন্তু তাদের ভালোবাসা আরও দৃঢ় হয়। প্রতিদিন রাতে ভিডিও কলে কথা বলা, একে অপরের খোঁজ নেওয়া—এভাবেই তারা একে অপরের পাশে থাকত।
কিন্তু হঠাৎ রূপার পরিবার তার বিয়ে ঠিক করে ফেলে। ছেলেটি প্রতিষ্ঠিত, বিত্তবান। রূপা এই খবরটা সৌরভকে জানাতে ভয় পাচ্ছিল। অবশেষে যখন সে সৌরভকে জানায়, সৌরভের পৃথিবীটা যেন ভেঙে পড়ে। সে রূপাকে বোঝানোর চেষ্টা করে, কিন্তু রূপা পরিবারের চাপের কাছে অসহায় ছিল।
রূপা: "আমি জানি, আমাদের দুজনের স্বপ্ন ছিল একসাথে থাকার। কিন্তু আমার বাবার সম্মান... আমার পক্ষে এই বিয়েটা না করা সম্ভব নয়।"
সৌরভ: "তাহলে কি সব শেষ হয়ে যাবে? আমাদের এতদিনের ভালোবাসা, স্বপ্ন... সব মিথ্যে হয়ে যাবে?"
রূপা কাঁদতে কাঁদতে ফোন রেখে দেয়। সৌরভের মন ভেঙে যায়, কিন্তু সে হাল ছাড়ে না। সে ঠিক করে, রূপাকে সে কিছুতেই হারাতে দেবে না। পরের দিনই সে নিজের চাকরি ছেড়ে দিয়ে রূপার শহরে ফিরে আসে।
রূপার বাড়ির সামনে এসে সৌরভ রূপাকে ফোন করে।
সৌরভ: "আমি তোমার বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে আছি। তুমি যদি সত্যিই আমাকে ভালোবাসো, তাহলে একবারের জন্য বেরিয়ে এসো।"
রূপা দ্বিধায় পড়ে যায়। সে এক মুহূর্তের জন্য ভাবে, কী করবে? তারপর তার মনে পড়ে সৌরভের বলা প্রতিটি কথা, তাদের একসাথে কাটানো প্রতিটি মুহূর্ত। সে তার মনের কথা শোনে, ভালোবাসাকে বেছে নেয়।
রূপা দৌড়ে বেরিয়ে আসে। তাদের দুজনকে দেখে রূপার পরিবার অবাক হয়ে যায়। অনেক বোঝানো এবং অনেক কষ্টের পর রূপার বাবা তাদের ভালোবাসাকে মেনে নিতে বাধ্য হন।
আজও সৌরভ আর রূপা তাদের পুরনো গল্পটা মনে করে হাসে। তাদের ভালোবাসা প্রমাণ করেছে যে সত্যিকারের ভালোবাসার সামনে কোনো বাধাই বড় নয়। তাদের গল্পটা কেবল দুটি মানুষের গল্প নয়, বরং ভালোবাসা এবং বিশ্বাসের জয়।
আমরা সবাই কম বেশি ফটো & ভিডিও ইডিট করতে পারি।চাইলে এই ২ টা কাজের মাধ্যমেও ইনকাম করা যায়।তা ছাড়া কাজ না পারলেও সমস্যা নেই। কাজ সব শিখিয়ে দেয়া হবে
প্রতিদিন ৩০০-৫০০ টাকা পর্যন্ত ইনকাম। যে কোনো সময় কাজ করতে পারবেন।
মোবাইল বা অন্য কোনো ডিভাইস, যার যেটা দিয়ে মনে চায় কাজ করতে পারবেন।সময় ২-৩ ঘন্টা দিলেই হবে
@আপনি আমাদের কোম্পানিতে পাঁচটি কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন !
(১) ফর্ম ফিলআপ করে, একটি ফর্ম ফিলআপ করলে ১৫০ টাকা পাবেন ৫টি করলে ৭৫০ টাকা পাবেন আপনার যত ইচ্ছা করতে পারবেন ।
(২) ফটো এডিটিং করে ইনকাম করতে পারবেন একটা ফটো এডিট করলে ১৫০ টাকা পাবেন ,৫ টি ফটো এডিট করলে পাবেন ৭৫০ টাকা।
(৩) ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম করতে পারবেন একটা ভিডিও এডিট করলে পাবেন ১৫০ টাকা করলে পাবেন ৭৫০ টাকা !
(৪) প্রোডাক্টস বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন চাইলে নিজে পাইকারি নিয়ে ব্যবসা করতে পারবেন ।
(৫) প্রমোশনের মাধ্যমে মাসিক স্যালারিতে জব করতে পারবেন ।
@ এ ছাড়া প্রমোশনাল ভাবে কোর্স করতে পারবেন (*Microsoft excel*) ( *data Entry*) (*graphics design*) (*social marketing*)
*কাজ গুলো না জানলে ও সমস্যা নেই,,,আপনাকে কাজ গুলো ফ্রিতে শেখানো হবে*
ধন্যবাদ√√
করতে চাইলে ইনবক্স এ নক দেন
🥰আসসালামু আলাইকুম🥰
🌺My Business e-learning platform
থেকে _🥰..বলছি| 🌺*
*🥰আমাদের কোম্পানিতে আপনি যে কাজ গুলো শিখতে পারবেন এবং সেই কাজগুলো করে লাইভ ডেবলাপ করতে পারেন🥰
*.......💸Job Details💸........*
👇👇👇👇👇👇👇
*(আমাদের কাজ গুলো হলো)*
*➡️ কোরআন ও হাদিস শিখা*
*➡️ ফটো ইডিটিং*
*➡️ ভিডিও ইডিটিং*
*➡️ ডার্টা এন্ট্রি*
*➡️ গ্রাফিক্স ডিজাইন*
*➡️ সোশ্যাল মার্কেটিং*
*➡️ ইংলিশ টকিং*
*➡️ লিট জেনারেশন*
*➡️ ওয়েপ ডেপলপ মেন্ড*
*➡️ ফেসবুক পেজ ক্রিয়েট*
*➡️ ফেসবুক পেজ বুস্ট*
*➡️ ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েট এন্ড বুস্ট*
*➡️ ফর্রম পুরন করা*
👉 *কাজ করতে প্রয়োজনঃ- একটি স্মার্ট ফোন*। 📱
*প্রতিদিন* ২-৩ *ঘন্টা* *⏲️ কাজ করে ৬০০-৭০০ টাকা ইনকাম পাবেন🍁যেকোনো সময় কাজ করতে পারবেন*🍁
_*এই কাজগুলা আপনি করতে পারবেন একদম ফ্রিতে*_
*📈প্রতিটা কাজ ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে সিখানো হয়।📈*
*কাজ না পারলে কোনো সমস্যা নেই।সবকাজ শিখিয়ে দেয়া হবে। আর তার সাথে আপনি প্রফেশনাল ভাবে ফটো & ভিডিও ইডিট শিখতে পারবেন সম্পূর্ন ফ্রী তে। কাজ করার জন্য আপনাকে ফর্ম পূরণ করতে হবে*
_*ফর্ম পূরণ করার সময় WhatsApp number ব্যবহার করতে হবে। আমরা সব কাজ WhatsApp এ করে থাকি*_
〰〰〰〰〰〰〰〰〰〰
💫_*আপনি কী কাজ টা করতে আগ্রহী আপনার মতামত জানাবেন*_💫