Ashikul Islam    एक नया लेख बनाया
50 में ·अनुवाद करना

নিরাপত্তা: জীবনের ভিত্তি ও সমাজের অগ্রগতির মূল স্তম্ভ | #নিরাপত্তা

নিরাপত্তা: জীবনের ভিত্তি ও সমাজের অগ্রগতির মূল স্তম্ভ

নিরাপত্তা: জীবনের ভিত্তি ও সমাজের অগ্রগতির মূল স্তম্ভ

নিরাপত্তা এটি এমন মৌলিক অধিকার যা প্রতিটি মানুষের জীবনে অপরিহার্য।
24 बजे ·अनुवाद करना

নারীস্বাস্থ্য রক্ষায় লজ্জাপতির ভূমিকা অনন্য। অতিরিক্ত স্রাব, অনিয়মিত মাসিক বা জরায়ু সংক্রান্ত নানা সমস্যায় লজ্জাপতির মূল এবং পাতার রস বিশেষ কার্যকর। আয়ুর্বেদ মতে, এটি জরায়ু টনিক হিসেবেও কাজ করে।

24 बजे ·अनुवाद करना

লজ্জাপতি গাছের মূল শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিয়মিত সেবন করলে রক্ত পরিষ্কার হয় এবং শরীরের ভেতরের বিষাক্ত উপাদান দূর হয়। এটি যকৃত পরিষ্কার করতেও সাহায্য করে। এছাড়া, লজ্জাপতির পাতার রস আমাশয়, পাতলা পায়খানা ও পেটের পীড়ায় খুবই কার্যকর। দিনে দুইবার এক চামচ পাতার রস খেলে উপকার পাওয়া যায়।

24 बजे ·अनुवाद करना

প্রথমেই বলা যায়, লজ্জাপতি গাছের মূল, পাতা, বীজ, এমনকি গোড়ার ছালও নানা ধরনের রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। এই গাছের প্রধান গুণগুলোর মধ্যে একটি হলো এর অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল (ব্যাকটেরিয়া নাশক) গুণ। পাতা বেটে ক্ষতের উপর লাগালে এটি ঘা শুকাতে সাহায্য করে এবং ইনফেকশন রোধ করে।

24 बजे ·अनुवाद करना

লজ্জাপতি গাছ, যার বৈজ্ঞানিক নাম Mimosa pudica, আমাদের দেশে লজ্জাবতী বা লাজুক লতা নামেও পরিচিত। এই গাছটি মূলত একটি বহুবর্ষজীবী গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ, যার প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এর পাতা স্পর্শ করলে সঙ্কুচিত হয়ে যায়। এটি দেখে অনেকেই কৌতূহলী হন, কিন্তু এই গাছের মধ্যে রয়েছে অসাধারণ ঔষধি গুণ। আয়ুর্বেদিক ও প্রাকৃতিক চিকিৎসায় লজ্জাপতির ব্যবহার বহু পুরনো।

image
1 डी ·अनुवाद करना

নবী হযরত মোহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইসলামের সর্বশেষ নবী ও রাসুল। তিনি মানবজাতির জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত সর্বশেষ বার্তাবাহক। নিচে তাঁর জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া হলো:


---

🌟 হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর জীবনীসংক্ষেপ:

পূর্ণ নাম: মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ (সঃ)

জন্ম: ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দ, মক্কা (আরব উপদ্বীপে), এই বছরকে বলা হয় "আমুল ফীল" বা হাতির বছর।

পিতা: আব্দুল্লাহ ইবনে আবদুল মুত্তালিব

মাতা: আমিনা বিনতে ওহাব

পিতৃবিয়োগ: জন্মের আগেই

মাতৃবিয়োগ: ৬ বছর বয়সে

দাদার তত্ত্বাবধানে: ৬–৮ বছর বয়স পর্যন্ত

চাচা আবু তালিবের কাছে বড় হওয়া