---
*গল্পের নাম: “চোখ”*
রিফাতের নতুন চাকরি শুরু হয়েছে একটি পুরনো সরকারি অফিসে। অফিসটি শহরের এক কোণে, চারপাশে গাছপালা আর নিরবতা। প্রথম কয়েকদিন সব ঠিকঠাকই চলছিল। কিন্তু একদিন সন্ধ্যায়, সে যখন ফাইল গোছাচ্ছিল, তখন অনুভব করল—কেউ যেন তার পেছন থেকে তাকিয়ে আছে।
সে ঘুরে দেখল—কেউ নেই।
পরদিন রাতে, অফিসে একাই ছিল সে। হঠাৎ সে শুনতে পেল, ফাইলের পাতা উল্টানোর শব্দ, অথচ বাতাস ছিল না! ধীরে ধীরে চারদিকে ঠান্ডা লাগা শুরু করল। দেওয়ালে থাকা একটা পুরনো পেইন্টিং যেন তাকিয়ে আছে তার দিকে। চোখ দুটি যেন জীবন্ত!
তৃতীয় রাতে, সে সিদ্ধান্ত নিল—সব কিছু উপেক্ষা করে কাজ শেষ করবে। হঠাৎ আলো নিভে গেল। অন্ধকারে সে অনুভব করল, কেউ ঠিক তার কানের পাশে ফিসফিস করে বলছে, “আমার চোখ ফেরাও!”
রিফাত চমকে উঠে জানালার দিকে দৌড় দেয়। কিন্তু জানালা খোলা ছিল না।
পরদিন অফিসে এক বৃদ্ধ কর্মচারী জানালেন—বহু বছর আগে এক ক্লার্ক এখানে মারা যান, যার চোখ পুড়ে গিয়েছিল আগুনে। তখন থেকে কেউ একা থাকলে, তিনি ফিরে আসেন—চোখ ফেরত চাইতে।
রিফাত সেইদিনই চাকরি ছেড়ে দেয়। তবে যাওয়ার সময় সে দেখেছিল, দেওয়ালের পেইন্টিংয়ের চোখ দুটি যেন তখন আরও গভীর আর জীবন্ত… ঠিক তার দিকে তাকিয়ে!
---
*শেষ।*
Mst Jannat
জালালুদ্দীন মৌশুলী স্বপ্নের বৃত্তান্ত অবগত হয়ে বললে, "হুজুর! আপনি এখনও বসে আছেন? নিশ্চয়ই প্রিয় নবীর রওজা মোবারক কোন কঠিন বিপদের সম্মুখীন হয়েছে। তাই এ বিপদ থেকে উদ্ধার করার জন্য বারবার তিনি আপনাকে স্মরণ করছেন। অতএব, আমার পরামর্শ হল, সময় নষ্ট না করে অতিসত্তর মদীনার পথে অগ্রসর হোন।"
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?
Ja Sayem
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?
Alom123
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?