ই-মেইল কীভাবে কাজ করে:
প্রথমে প্রেরকের ই-মেইল ক্লায়েন্ট বা ওয়ার্কস্টেশন থেকে সিম্পল মেইল ট্রান্সফার প্রোটোকল (SMTP)-এর মাধ্যমে একটি ই-মেইল পাঠানো হয়। এই মেইলে অবশ্যই প্রাপকের এড্রেস থাকা বাধ্যতামূলক। এই মেইল পাবলিক ইন্টারনেট এরিয়ায় এসে বিভিন্ন রাউটার ক্রস করে প্রেরকের মেইলের জন্য নির্দিষ্ট করা ই-মেইল সার্ভারে এসে জমা হয়। যদি প্রাপকের ই-মেইল এড্রেস একই মেইল ট্রান্সফার এজেন্ট (MTA)-এর অধীনে হয়ে থাকে তাহলে ই-মেইল সার্ভার সেই মেইলটিকে সরাসরি প্রাপকের কাছে পাঠিয়ে দেয়। আর যদি ভিন্ন MTA হয়ে থাকে, তাহলে ই-মেইল সার্ভার সেই মেইলকে ভিন্ন ই-মেইল সার্ভারের নিকট পাঠাবে। ই-মেইল সার্ভার সেই মেইলকে SMTP ব্যবহার করে প্রাপকের এড্রেসে পাঠাবে। মূলত প্রাপকের এড্রেস কিংবা মেইলের জন্য স্পেস সেই মেইল সার্ভারেই থাকে। অতঃপর সেই মেইল আনরিড স্ট্যাটাস হিসেবে প্রাপকের ইমেইল ইনবক্সে জমা হয়। পাঠক ই-মেইল ওপেন করে সেই মেইল পড়লে মেইলটির স্ট্যাটাস পরিবর্তন হয়ে রিড স্ট্যাটাস হবে। প্রেরক মেইলের সাথে কোনো এটাচমেন্ট পাঠালে তা ডাউনলোড করে লোকাল কম্পিউটারে সেভ করতে পারে।
প্রথমে প্রেরকের ই-মেইল ক্লায়েন্ট বা ওয়ার্কস্টেশন থেকে সিম্পল মেইল ট্রান্সফার প্রোটোকল (SMTP)-এর মাধ্যমে একটি ই-মেইল পাঠানো হয়। এই মেইলে অবশ্যই প্রাপকের এড্রেস থাকা বাধ্যতামূলক। এই মেইল পাবলিক ইন্টারনেট এরিয়ায় এসে বিভিন্ন রাউটার ক্রস করে প্রেরকের মেইলের জন্য নির্দিষ্ট করা ই-মেইল সার্ভারে এসে জমা হয়। যদি প্রাপকের ই-মেইল এড্রেস একই মেইল ট্রান্সফার এজেন্ট (MTA)-এর অধীনে হয়ে থাকে তাহলে ই-মেইল সার্ভার সেই মেইলটিকে সরাসরি প্রাপকের কাছে পাঠিয়ে দেয়। আর যদি ভিন্ন MTA হয়ে থাকে, তাহলে ই-মেইল সার্ভার সেই মেইলকে ভিন্ন ই-মেইল সার্ভারের নিকট পাঠাবে। ই-মেইল সার্ভার সেই মেইলকে SMTP ব্যবহার করে প্রাপকের এড্রেসে পাঠাবে। মূলত প্রাপকের এড্রেস কিংবা মেইলের জন্য স্পেস সেই মেইল সার্ভারেই থাকে। অতঃপর সেই মেইল আনরিড স্ট্যাটাস হিসেবে প্রাপকের ইমেইল ইনবক্সে জমা হয়। পাঠক ই-মেইল ওপেন করে সেই মেইল পড়লে মেইলটির স্ট্যাটাস পরিবর্তন হয়ে রিড স্ট্যাটাস হবে। প্রেরক মেইলের সাথে কোনো এটাচমেন্ট পাঠালে তা ডাউনলোড করে লোকাল কম্পিউটারে সেভ করতে পারে।
Kao
Komentar
Udio
Jannatul Ferdous
Izbriši komentar
Jeste li sigurni da želite izbrisati ovaj komentar?