14 在 ·翻译

অধ্যায় ১: সেই দুপুরটা

পুরানো শহরের লাইব্রেরিটা ছিল একেবারে নিরিবিলি। বাইরে গাড়ির শব্দ, রাস্তার কোলাহল—সব থেমে যেতো যখন ভিতরে ঢোকা হতো। রিমি প্রায়ই আসত এখানে। আজও এসেছে, মনটা ভার। বাবার হঠাৎ অসুস্থতা, পড়াশোনার চাপ, বন্ধুরা যে যার মতো ব্যস্ত—সবকিছু একসাথে যেন ওকে ক্লান্ত করে তুলেছে।

হাত বাড়িয়ে ‘শেষ চিঠি’ নামের একটি বই নিতে গিয়ে পাশ থেকে আরেকজনও একই বইয়ের দিকে হাত বাড়াল।
— “ওটা আমি নেব ভেবেছিলাম।”
রিমি তাকিয়ে দেখল—একটা ছেলে, চোখে শান্ত দৃষ্টি, মুখে নরম হাসি।
— “আগে আমি ধরেছি,” রিমি মৃদু হেসে বলল।

ছেলেটা একটু হেসে বলল, “ঠিক আছে, আপনি নিন। তবে পড়া শেষ হলে ফিরিয়ে দিন, আমি অপেক্ষা করব।”

এই সামান্য কথোপকথন থেকেই শুরু। তার নাম সায়ন। ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্র, কবিতা লেখে, গান শোনে আর মানুষের চোখ দেখে মনের ভাষা বোঝে বলে দাবি করে।

অধ্যায় ২: শব্দের ফাঁদে

সেই দিন থেকে প্রতি সপ্তাহে দেখা হতে থাকল তাদের লাইব্রেরিতে। কখনো বই নিয়ে, কখনো গল্প নিয়ে, কখনো শুধু চুপচাপ বসে থাকার জন্য। রিমি আবিষ্কার করল, সায়নের চোখে কিছু আছে—যেটা দেখা যায় না, কিন্তু অনুভব করা যায়।

একদিন সায়ন বলল,
— “তুমি জানো? মানুষ চেহারায় নয়, মায়ায় আটকে যায়।”
রিমি একটু থেমে বলল,
— “তাহলে তুমি আমার মায়ায় আটকে গেছো?”
সায়নের মুখে হালকা হাসি, কিন্তু চোখে একরাশ গম্ভীরতা।
— “হয়তো... অথবা আমি তোমার অভিমানে আটকে গেছি।”

সেই প্রথম রিমির চোখে জল এসেছিল—কোনো কারণ ছাড়াই। কেউ কি সত্যিই তার ভিতরের একাকীত্বটা বুঝে ফেলেছে?

অধ্যায় ৩: কাছের দূরত্ব

সময় গড়াল। তারা কাছাকাছি এলেও, মাঝখানে ছিল না বলা অনেক কিছু। সায়ন হঠাৎ করে কিছুদিন আসা বন্ধ করে দিল লাইব্রেরিতে। ফোন নম্বর ছিল না, সামাজিক মাধ্যমে ছিল না সে—যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেল।

রিমি প্রতিদিন যেত, বই নিত, বসে থাকত, তারপর ফিরে আসত। কারো সঙ্গে বিশেষ কথা বলত না।
তবে একদিন, একটা চিঠি পেল লাইব্রেরির বইয়ের ভিতর। হাতে লেখা—

> “রিমি,
আমি জানি, না বলে চলে যাওয়া অন্যায়। কিন্তু কিছু সম্পর্ককে সময়ের আগে নাম দেওয়া যায় না।
আমি চলে যাচ্ছি, কিন্তু রেখে যাচ্ছি আমার সবচেয়ে আপন অনুভূতিটা—তোমার জন্য।
—সায়ন”



রিমি বইটা বুকে চেপে ধরে বসে থাকল অনেকক্ষণ।

অধ্যায় ৪: ফিরে দেখা

দু’বছর কেটে গেছে। রিমি এখন একটি কলেজে পড়ায়, সাহিত্যে স্নাতকোত্তর শেষ করেছে। জীবনে স্থিরতা এসেছে, কিন্তু কোথায় যেন কিছু অনুপস্থিত। প্রতিদিন লাইব্রেরির পাশ দিয়ে হেঁটে যায়, কিন্তু ঢোকে না।

একদিন বিকেলে হঠাৎ করেই ঢুকল লাইব্রেরিতে। পুরনো বইয়ের গন্ধ, চেনা চেয়ার, জানলার ধারে সেই টেবিল—সবকিছু ঠিক আগের মতো। আর ঠিক তখনই, টেবিলের অপর পাশে বসে থাকা ছেলেটি মাথা তুলে তাকাল—সায়ন!

এক মুহূর্তে থেমে গেল সময়।
— “রিমি!”
রিমি কোনো কথা বলল না। শুধু চুপচাপ বসে পড়ল, চোখে জল।
সায়ন বলল,
— “আমি ফিরেছি, কারণ এই শহরে তোমার মতো কাউকে খুঁজে পাওয়া অসম্ভব।”
রিমি আস্তে বলল,
— “এত দেরি কেন করলে?”
সায়ন বলল,
— “ভালোবাসা শিখতে সময় লাগে। আমি শুধু তোমাকে নয়, নিজেকেও খুঁজছিলাম।”
রিমির উত্তর ছিল শুধু একটিই হাসি—যেটা হয়তো মনের গভীর থেকে উঠে এসেছিল।

শেষ অধ্যায়: মায়ার বাঁধন

এখনো তারা একসাথে বই পড়ে, চা খায়, হাঁটে। কোনো প্রেমের চটকদার গল্প নেই তাদের মাঝে, নেই নাটকীয়তা।
শুধু আছে—মায়া।
যে মায়া সৌন্দর্যের নয়, হৃদয়ের।
যে মায়া ভাল

3 米 ·翻译

Worker Under Suspended Load Monitoring

viAct’s advanced video analytics is purpose-built to tackle Overhead Load Hazards through intelligent Suspended Load Monitoring, ensuring enhanced safety for frontline workers in high-risk zones.

Using existing CCTV and IP camera infrastructure, viAct transforms passive surveillance into a proactive safety system. The solution continuously monitors lifting operations and instantly generates real-time proximity alerts, transforming unpredictable environments into controlled lifting zones.

https://www.viact.ai/video-ana....lytics-solution/work

Favicon 
www.viact.ai

Worker Under Suspended Load Monitoring - viAct.ai

Worker Under Suspended Load Monitoring with CCTV AI to Detect Danger Under Lifted Loads and ensure lifting zone safety in Singapore, Hong Kong and Worldwide.

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

image

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

image

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

একটা সময় ছিল, যখন যেকোনো সম্পর্কের সাথে নিজেকে আকড়ে রাখতে চাইতাম। নিজের সবটুকু দিয়ে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতাম। যত্নবান ছিলাম খুব। কিন্তু দিন শেষে সেই আকড়ে ধরা সম্পর্কগুলো থেকেই সবচেয়ে বেশি দুঃ'খ পেয়েছি!

আমার জীবনেও প্রেম এসেছিল। যাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবেসে ছিলাম। নিজের সবটুকু দিয়ে তাকে আকড়ে রেখেছিলাম, খুব সোহাগে আদরে। নিজের অস্তিত্ব ভুলে তাকেই নিজের অস্তিত্ব বানিয়ে ছিলাম। যার জন্য দিনশেষে নিজেকে আর খুঁজে পাই নি। এতে করে তার চলে যাওয়াতে আমিই কষ্ট পেয়েছিলাম।

যার হাত ধরে সব কিছু ভুলে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই মানুষটাও বুঝে নি আমায়। সব কিছুর জন্য আমাকেই দোষারোপ করল। নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারায় টিকলো না সেও শেষ পর্যন্ত!

এক সময় আমার অনেক বন্ধু ছিল। নিজের ভালোর কথা চিন্তা না করে, ওদের ভালো রাখতে ব্যস্ত ছিলাম। ওদের একটা ডাকে নিজের সবটুকু ঢেলে দিতাম। অথচ আমার বিবর্ণ সময়ে ওদের পাশে পাই নি। খেয়াল করলাম, আমিই ওদের প্রয়োজনের পাত্রই ছিলাম কেবল। প্রিয়জন আর হতে পারি নি।

একটা সময় ছিল, যখন আত্মীয় স্বজনের কাছে খুব প্রিয় ছিলাম। সবাই বলত আমার মতো ভালো আর কেউ হয়ই না নাকি। রূপে গুনে যেন মা লক্ষ্মী! কিন্তু যখন দুঃসংবাদগুলো আমায় আষ্টেপৃষ্ঠে ধরে ছিল তখন তারাই সবার প্রথমে চোখ বাকিয়ে ছিল!

বাবা মায়ের আদরের ছিলাম খুব। সব সময় মাথায় করে রাখত। অথচ যখন দেখতে পেল আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হচ্ছে না আর তখন সেই আমিই যেন তাদের চোখের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে। এখনও মাথায় রাখে, তবে সেটা বোঝা ভেবে!

বিশ্বাসের নামে বিশ্বস্ত মানুষগুলো আমায় চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে ছিল, সবকিছু আমারই ভুল! তাই এখন আর কোনো সম্পর্কের উপর বিশ্বাসটা ঠিক রাখতে পারি না। কাঁচের মতো ভেঙে যাওয়া এই আমি এখন শুধু নিজের উপর বিশ্বাস করতে পারি। কেউ ভালো করতে চাইলে এখন আর বিশ্বাস হয় না বরং তার দিকে মুচকি হেসে “আমি ভালো আছি” বলে পাশ কাঁটিয়ে যাই।
এখন এভাবেই চলছে জীবন আমার, চলুক না!