বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে অভ্যন্তরীণ মৎস্যকেন্দ্র রয়েছে। যেমন ঢাকার সোয়ারী ঘাট, কাজলা, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, চাঁদপুর, জামালপুর, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, কিশোরগঞ্জ, মাদারিপুর, সিলেট, নেত্রকোনা, রাঙ্গামাটি, খুলনা, পটুয়াখালী প্রভৃতি জেলা বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অভ্যন্তরীণ মৎস্য কেন্দ্র।
(খ) সামুদ্রিক মৎস্য ক্ষেত্রঃ বাংলাদেশের সমুদ্র মৎস্য সম্পদে খুবই সমৃদ্ধশালী। এ মৎস্য ক্ষেত্রে ৪৭৫টি মাছের প্রজাতির মধ্যে মাত্র ১৩৩টি আবিষ্কৃত হয়েছে। যার মধ্যে ৪২টি প্রজাতিকে বাণিজ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। দক্ষ ধীবর, মূলধন, প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি, সাজসরঞ্জাম, বড় জাহাজ প্রভৃতির অভাবে মৎস্যক্ষেত্রের বিরাট অংশের মাছ ধরা সম্ভব হয় না। বাংলাদেশের সামুদ্রিক মৎস্য ক্ষেত্রকে দুই ভাগে ভাগ করা যায় যথা-
(১) উপকূলীয় মৎস্য ক্ষেত্রঃ বাংলাদেশে প্রায় ৭৩২ কি.মি. উপকূল রয়েছে। উপকূলীয় অঞ্চলে মাছ চাষের তেমন বিস্তৃতি না থাকলেও অপরিকল্পিতভাবে চিংড়ি চাষের ব্যাপক প্রসার ঘটেছে।
(২) গভীর সমুদ্রের মৎস্য ক্ষেত্রঃ আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী উপকূল হতে ৩২০ কি.মি. গভীর সমুদ্র পর্যন্ত বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা বিস্তৃত। এর গভীরতম অংশ মৎস্য সম্পদে সমৃদ্ধ।
tamimahmod123
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?
tamimahmod123
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?
tamimahmod123
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?
tamimahmod123
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?
tamimahmod123
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?