প্রোটিন: চালে প্রায় ৭-৮% প্রোটিন থাকে, যা শরীরের কোষ গঠনে সহায়ক।
* ভিটামিন: চালে থায়ামিন (B1), নিয়াসিন (B3) এবং রাইবোফ্লাভিন (B2) এর মতো ভিটামিন B কমপ্লেক্স পাওয়া যায়, যা স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতা এবং হজমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
* খনিজ লবণ: চালে ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো খনিজ লবণ থাকে, যা হাড়ের স্বাস্থ্য এবং অন্যান্য শারীরিক কার্যাবলীর জন্য প্রয়োজনীয়।
* অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: লাল চাল এবং কালো চালে অ্যান্থোসায়ানিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীরের কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে।
* গ্লুটেন মুক্ত: চাল প্রাকৃতিকভাবে গ্লুটেন মুক্ত, তাই যারা সিলিয়াক রোগে আক্রান্ত বা গ্লুটেন সংবেদনশীল তাদের জন্য এটি একটি নিরাপদ খাদ্য।
* সহজে হজমযোগ্য: ভাত সহজে হজমযোগ্য, তাই অসুস্থ ব্যক্তিদের এবং শিশুদের জন্য এটি একটি আদর্শ খাবার।
ধান চাষে পরিবেশগত প্রভাব এবং টেকসই পদ্ধতি:
* রাসায়নিক সারের ব্যবহার: অতিরিক্ত রাসায়নিক সার ব্যবহারের ফলে মাটির উর্বরতা হ্রাস পায় এবং পরিবেশ দূষিত হয়।
tamimahmod123
Deletar comentário
Deletar comentário ?