13 u ·Prevedi
ধানের উৎপাদন:

বাংলাদেশে দিন দিন ধানের উৎপাদন বেড়েই চলেছে। সংশ্লিষ্ট বিভাগের তথ্য অনুযাযী ১৯৫০ -৫১ সালে দেশে চালের মোট উৎপাদন ছিল ৬২ লাখ টন। বীজ ও অপচয় বাবদ শতকরা ১০ ভাগ বাদ দেয়ার পর চালের নীট প্রাপ্যতা ছিল ৫৫ লাখ ৮০ হাজার টন। লোক সংখ্যা ছিল ৪ কোটি ২১ লাখ। ওই বছরে খাদ্যশস্যের ঘাটতির পরিমাণ ছিল সাড়ে ১১ লাখ টন। ১৯৬৫-১৯৭৫ সালে চালের উৎপাদনে তেমন বেশি পরিবর্তন হয়নি। চাল উৎপাদনের বার্ষিক পরিমাণ ছিল এক কোটি ৭ লাখ টন। ওই সময় দেশের জনসংখ্যা ছিল সাড়ে ৭ কোটি। বর্তমানে ২০১৩-১৪ বর্ষে এসে ধানের উৎপাদন ৩ কোটি ৪০ লাখ টন। ১৯৭১-২০১৪ সাল এই ৪৩ বছরে দেশের জনসংখ্যা বেড়েছে দ্বিগুণ। অন্যদিকে একই সময়ে এই ধানের উৎপাদন বেড়েছে তিনগুণ। এছাড়া ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ছাড়াও বাংলাদেশে পরমাণু গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) ১৪টি ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে। যা কৃষকদের কাছে খুবই জনপ্রিয় হয়েছে।

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন। এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

এই গাছ ঘুমের সমস্যা ও মানসিক অস্থিরতা কমাতেও সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, লজ্জাপতিতে সেরোটোনিন নামক উপাদান থাকে, যা মস্তিষ্কে প্রশান্তি এনে ঘুমের উন্নতি ঘটায়।

হেমোরয়েড বা অর্শ রোগেও লজ্জাপতির ব্যবহার রয়েছে। এর শুকনো পাতা গুঁড়ো করে দিনে দু’বার খেলে রক্ত পড়া কমে এবং ব্যথা উপশম হয়। একইসাথে, পাইলসের জন্য বাহ্যিক প্রয়োগেও পাতার পেস্ট ব্যবহার করা হয়।

লজ্জাপতি গাছের মূল শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিয়মিত সেবন করলে রক্ত পরিষ্কার হয় এবং শরীরের ভেতরের বিষাক্ত উপাদান দূর হয়। এটি যকৃত পরিষ্কার করতেও সাহায্য করে। এছাড়া, লজ্জাপতির পাতার রস আমাশয়, পাতলা পায়খানা ও পেটের পীড়ায় খুবই কার্যকর। দিনে দুইবার এক চামচ পাতার রস খেলে উপকার পাওয়া যায়।

প্রথমেই বলা যায়, লজ্জাপতি গাছের মূল, পাতা, বীজ, এমনকি গোড়ার ছালও নানা ধরনের রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। এই গাছের প্রধান গুণগুলোর মধ্যে একটি হলো এর অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল (ব্যাকটেরিয়া নাশক) গুণ। পাতা বেটে ক্ষতের উপর লাগালে এটি ঘা শুকাতে সাহায্য করে এবং ইনফেকশন রোধ করে।