মহাকাশ অভিযানের জন্য বিজ্ঞানীরা স্পেস শাটল তৈরি করেন। স্পেস শাটল এর বৈশিষ্ট্য হলো এটির মূল অংশ পুনর্ব্যবহারযোগ্য মহাকাশযান দ্য অরবিটার যা মহাকাশে উৎক্ষেপিত হবে রকেটের সাহায্যে, কিন্তু পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারবে এরোপ্লেনের মতো, রানওয়ে বেয়ে। মানুষের প্রথম মহাকাশ অভিযানের ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে স্পেস শাটল ‘কলম্বিয়া’ কক্ষপথে পৌঁছায়। কলম্বিয়া, চ্যালেঞ্জার, ডিসকভারি আটলান্টিস স্পেস শাটল মহাকাশ গবেষণার বহু ক্ষেত্রে নজির স্থাপনে সক্ষম হয়েছে। ১৯৮৩ সালের ১৮ জুন শাটল চ্যালেঞ্জার বাহিত হয়ে প্রথম মহাকাশে যাত্রা করেন আমেরিকার প্রথম মহিলা অভিযাত্রী স্যালিরাইড। ১৯৮৬ সালের ২৯ জানুয়ারি আমেরিকার মহাকাশ অভিযান পর্ব প্রথম ধাক্কা খায়, তখন তাদের স্পেস শাটল চ্যালেঞ্জার মাঝ আকাশে বিস্ফোরণে উৎক্ষেপণের মাত্র ৭৫ সেকেন্ডের মধ্যে ধ্বংস হয়ে যায়। এতে ছয়জন পুরুষ ও একজন মহিলাসহ মোট ৭ জন অভিযাত্রী সবাই মারা যায়। কিন্তু আশার কথা হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র আবার বিপুল আগ্রহে মহাকাশ গবেষণায় সচেষ্ট হয় এবং ১৯৮৮ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর পাঁচজন যাত্রীসহ শাটল ডিসকভারি মহাশূন্যে পাঠায়। ১৯৯০ সালের ৯ অক্টোবর মার্কিন স্পেস শাটল ডিসকভারি সূর্যের মেরু অঞ্চলীয় তথ্য জানার জন্য মহাকাশযান ইউলিসিস উৎক্ষেপণ করে।
Xihab
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?
Ridoy miah
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?