ইভটিজিং-এর ধরণ:
বিভিন্ন সময়ে ইভটিজিং বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। ইভটিজিং কারীরা বিভিন্ন কৌশলের মাধ্যমে ইভটিজিং করে থাকে। ২০০৯ সালে ১৪ মে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে ইভটিজিং দূর করার জন্য কিছু নির্দেশ দেওয়া হয়। যে ধরণের কাজগুলো ইভটিজিং বলে গণ্য হয় সেগুলো হলো-
যেকোনো ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য বা রসিকতা।গায়ে হাত দেয়া বা দেওয়ার চেষ্টা করা।
ই-মেইল, এসএমএস, টেলিফোনে বিড়ম্বনা।পর্নোগ্রাফি বা যেকোনো ধরণের চিত্র, অশ্লীল ছবি, দেয়াল লিখনের মাধ্যমে বিরক্ত করা।
অশালীন উক্তিসহ আপত্তিকর কোনো ধরণের কিছু করা, কাউকে ইঙ্গিতপূর্ণ ভাবে সুন্দরী বলা।
কোনো নারীকে ভয়ভীতি প্রদর্শন বা কোনো চাপ প্রয়োগ করা।
মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে সর্ম্পক স্থাপন করা, যৌন সম্পর্ক স্থাপনের দাবি বা অনুরোধ করা প্রভৃতি।
বিভিন্ন সময়ে ইভটিজিং বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে। ইভটিজিং কারীরা বিভিন্ন কৌশলের মাধ্যমে ইভটিজিং করে থাকে। ২০০৯ সালে ১৪ মে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও কর্মক্ষেত্রে ইভটিজিং দূর করার জন্য কিছু নির্দেশ দেওয়া হয়। যে ধরণের কাজগুলো ইভটিজিং বলে গণ্য হয় সেগুলো হলো-
যেকোনো ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য বা রসিকতা।গায়ে হাত দেয়া বা দেওয়ার চেষ্টা করা।
ই-মেইল, এসএমএস, টেলিফোনে বিড়ম্বনা।পর্নোগ্রাফি বা যেকোনো ধরণের চিত্র, অশ্লীল ছবি, দেয়াল লিখনের মাধ্যমে বিরক্ত করা।
অশালীন উক্তিসহ আপত্তিকর কোনো ধরণের কিছু করা, কাউকে ইঙ্গিতপূর্ণ ভাবে সুন্দরী বলা।
কোনো নারীকে ভয়ভীতি প্রদর্শন বা কোনো চাপ প্রয়োগ করা।
মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে সর্ম্পক স্থাপন করা, যৌন সম্পর্ক স্থাপনের দাবি বা অনুরোধ করা প্রভৃতি।
Curtir
Comentario
Compartilhar
mdalamingazi
Deletar comentário
Deletar comentário ?