গল্প:শূন্য থেকে অসীম
পর্ব ৪: নতুন দিগন্তের খোঁজ

প্রতিযোগিতার অভিজ্ঞতা রাহুলের ভিতরে এক নতুন আশা জাগিয়ে দিলো। সে বুঝতে পারল, নিজের সীমাবদ্ধতাগুলোকে অতিক্রম করলেই বড় স্বপ্নের দুয়ার খোলা যায়। আর সেই দুয়ারের পেছনে অপেক্ষা করছিল নতুন দিগন্ত।

স্কুলে ফিরে সে তার বন্ধুদের সঙ্গে নিজের শেখা বিষয়গুলো শেয়ার করতে লাগল। অনেকেই অবাক হয়ে দেখল, রাহুল যে আজ শুধু শূন্য থেকে শুরু করেনি, বরং নিজেকে ধীরে ধীরে গড়ে তুলছে এক দক্ষ প্রযুক্তিবিদ হিসেবে।

একদিন লাইব্রেরিতে বসে রাহুল একটা বিজ্ঞাপন দেখল—“উন্নত প্রযুক্তি শিক্ষায় সুযোগ, শহরের সেরা প্রযুক্তি কলেজে ভর্তি চলছে।” এটা ছিলো রাহুলের জন্য এক স্বপ্নের ডাক।

কিন্তু ভর্তি ফি ছিলো অনেক বেশি, যা তার পরিবার সামলাতে পারতো না। তখনও সে থেমে থাকল না। কঠোর পরিশ্রম আর নানা ছোটখাটো কাজ করে সে নিজের জন্য টাকাটা জোগাড় করার সিদ্ধান্ত নিল।

রাতের বেলা ছোট্ট টেবিলে ল্যাপটপ খুলে কোড লেখা, দিনভর বিভিন্ন কাজ করা—সবই হলো তার নতুন রুটিন। মাঝে মাঝে ক্লান্তি এত যে চোখে জল এসে যেত, কিন্তু স্বপ্ন তাকে শক্তি দিত।

তার বন্ধুদের সাহচর্য আর পরিবারর ভালোবাসাই ছিলো তার সবচেয়ে বড় সমর্থন। তারা জানতো রাহুল শূন্য থেকে শুরু করে আজকের এই অবস্থানে এসেছে, আর সে কখনো হার মানবে না।

দিন আসলো যখন রাহুল শহরের সেরা প্রযুক্তি কলেজে ভর্তি হল। এক নতুন অধ্যায়ের শুরু, যেখানে অসীমের পথে চলার গল্প আরও জমে উঠবে।

#sifat10

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
1 m ·Dịch

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
2 m ·Dịch

Finalisina












কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস করলে তাড়া,
বলি থাম একটু দাড়া।

পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
গাছে গো যেই চড়েছি
ছোট এক ডাল ধরেছি,

ও বাবা মড়াত করে
পড়েছি সরাত জোরে।
পড়বি পড় মালীর ঘাড়েই,
সে ছিল গাছের আড়েই।
ব্যাটা ভাই বড় নচ্ছার,
ধুমাধুম গোটা দুচ্চার
দিলে খুব কিল ও ঘুষি
একদম জোরসে ঠুসি।

আমিও বাগিয়ে থাপড়
দে হাওয়া চাপিয়ে কাপড়
লাফিয়ে ডিঙনু দেয়াল,
দেখি এক ভিটরে শেয়াল!
ও বাবা শেয়াল কোথা
ভেলোটা দাড়িয়ে হোথা
দেখে যেই আঁতকে ওঠা
কুকুরও জাড়লে ছোটা!
আমি কই কম্ম কাবার
কুকুরেই করবে সাবাড়!

‘বাবা গো মা গো’ বলে
পাঁচিলের ফোঁকল গলে
ঢুকি গিয়ে বোসদের ঘরে,
যেন প্রাণ আসলো ধড়ে!

যাব ফের? কান মলি ভাই,
চুরিতে আর যদি যাই!
তবে মোর নামই মিছা!
কুকুরের চামড়া খিঁচা
সেকি ভাই যায় রে ভুলা-
মালীর ঐ পিটুনিগুলা!
কি বলিস ফের হপ্তা!
তৌবা-নাক খপ্তা…!

======

image

কে তুমি খুঁজিছ জগদীশ ভাই আকাশ পাতাল জুড়ে’
কে তুমি ফিরিছ বনে-জঙ্গলে, কে তুমি পাহাড়-চূড়ে?
হায় ঋষি দরবেশ,
বুকের মানিকে বুকে ধ’রে তুমি খোঁজ তারে দেশ-দেশ।
সৃষ্টি রয়েছে তোমা পানে চেয়ে তুমি আছ চোখ বুঁজে,
স্রষ্টারে খোঁজো-আপনারে তুমি আপনি ফিরিছ খুঁজে!
ইচ্ছা-অন্ধ! আঁখি খোলো, দেশ দর্পণে নিজ-কায়া,
দেখিবে, তোমারি সব অবয়বে প’ড়েছে তাঁহার ছায়া।
শিহরি’ উঠো না, শাস্ত্রবিদের ক’রো না ক’ বীর, ভয়-
তাহারা খোদার খোদ ‘ প্রাইভেট সেক্রেটারী’ ত নয়!
সকলের মাঝে প্রকাশ তাঁহার, সকলের মাঝে তিনি!
আমারে দেখিয়া আমার অদেখা জন্মদাতারে চিনি!
রত্ন লইয়া বেচা-কেনা করে বণিক সিন্ধু-কুলে-
রত্নাকরের খবর তা ব’লে পুছো না ওদের ভুলে’।
উহারা রত্ন-বেনে,
রত্ন চিনিয়া মনে করে ওরা রত্নাকরেও চেনে!
ডুবে নাই তা’রা অতল গভীর রত্ন-সিন্ধুতলে,
শাস্ত্র না ঘেঁটে ডুব দাও, সখা, সত্য-সিন্ধু-জলে।

image