13 ב ·תרגם

গল্প: শূন্য থেকে অসীম
পর্ব ৫: প্রথম বড় চ্যালেঞ্জ

কলেজের প্রথম দিন রাহুলের জীবনে এক নতুন দিগন্ত খুলে দিলো। সব কিছুই ছিলো নতুন—শিক্ষকরা, পাঠক্রম, সহপাঠীরা। কিন্তু সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিলো নিজেকে মানিয়ে নেওয়া। অনেকেই ছিলো গরীবের তুলনায় বেশি সুযোগ সুবিধা নিয়ে এসেছে, তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতা কঠিন।

রাহুল জানতো, এই পথই তাকে আরও শক্তিশালী করবে। প্রথম সপ্তাহেই তার একটা বড় প্রজেক্ট কাজ দেওয়া হলো, যেখানে সে আর তার দলকে নতুন ধরনের সফটওয়্যার তৈরি করতে হবে। দলবদ্ধ কাজ ছিলো তার জন্য নতুন, কারণ তার সঙ্গে ছিলো ভিন্ন ভিন্ন ধরণের মানুষ—কেউ গর্বিত, কেউ অহংকারী।

তবে রাহুল হাল ছাড়ল না। সে দিনের পর দিন ল্যাবরুমে বসে কোডিং করল, নতুন নতুন সমস্যা সমাধান করল। রাত জাগা, হতাশা, আবার নতুন উদ্দীপনা—সবই মিশ্রিত হয়ে গেলো তার এই যাত্রায়।

একদিন প্রজেক্টের বড় একটি ভুল ধরা পড়ল, যা তাকে অনেক সময় ও আত্মবিশ্বাস খুইয়ে দিল। কিন্তু সে জানত, হার মানা তার গুণ নয়। সে আরেকবার বসে পরিকল্পনা বদলালো, সহপাঠীদের সাহায্য নিলো, এবং ধীরে ধীরে প্রজেক্টকে সঠিক পথে নিয়ে গেল।

যেদিন প্রজেক্ট সফল হলো, সেদিন তার চোখে জল এসে গেলো। শুধু নিজের জন্য নয়, তার পরিবারের জন্য, শহরের জন্য, আর সবচেয়ে বেশি তার সেই শূন্য থেকে অসীমে ওঠার যাত্রার জন্য।

রাহুল বুঝতে পারল, বড় হওয়ার পথেই আসল চ্যালেঞ্জ থাকে। আর সে প্রস্তুত ছিলো এগিয়ে যাওয়ার জন্য।


#sifat10

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
1 M ·תרגם

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
2 M ·תרגם

Finalisina












কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস করলে তাড়া,
বলি থাম একটু দাড়া।

পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
গাছে গো যেই চড়েছি
ছোট এক ডাল ধরেছি,

ও বাবা মড়াত করে
পড়েছি সরাত জোরে।
পড়বি পড় মালীর ঘাড়েই,
সে ছিল গাছের আড়েই।
ব্যাটা ভাই বড় নচ্ছার,
ধুমাধুম গোটা দুচ্চার
দিলে খুব কিল ও ঘুষি
একদম জোরসে ঠুসি।

আমিও বাগিয়ে থাপড়
দে হাওয়া চাপিয়ে কাপড়
লাফিয়ে ডিঙনু দেয়াল,
দেখি এক ভিটরে শেয়াল!
ও বাবা শেয়াল কোথা
ভেলোটা দাড়িয়ে হোথা
দেখে যেই আঁতকে ওঠা
কুকুরও জাড়লে ছোটা!
আমি কই কম্ম কাবার
কুকুরেই করবে সাবাড়!

‘বাবা গো মা গো’ বলে
পাঁচিলের ফোঁকল গলে
ঢুকি গিয়ে বোসদের ঘরে,
যেন প্রাণ আসলো ধড়ে!

যাব ফের? কান মলি ভাই,
চুরিতে আর যদি যাই!
তবে মোর নামই মিছা!
কুকুরের চামড়া খিঁচা
সেকি ভাই যায় রে ভুলা-
মালীর ঐ পিটুনিগুলা!
কি বলিস ফের হপ্তা!
তৌবা-নাক খপ্তা…!

======

image

কে তুমি খুঁজিছ জগদীশ ভাই আকাশ পাতাল জুড়ে’
কে তুমি ফিরিছ বনে-জঙ্গলে, কে তুমি পাহাড়-চূড়ে?
হায় ঋষি দরবেশ,
বুকের মানিকে বুকে ধ’রে তুমি খোঁজ তারে দেশ-দেশ।
সৃষ্টি রয়েছে তোমা পানে চেয়ে তুমি আছ চোখ বুঁজে,
স্রষ্টারে খোঁজো-আপনারে তুমি আপনি ফিরিছ খুঁজে!
ইচ্ছা-অন্ধ! আঁখি খোলো, দেশ দর্পণে নিজ-কায়া,
দেখিবে, তোমারি সব অবয়বে প’ড়েছে তাঁহার ছায়া।
শিহরি’ উঠো না, শাস্ত্রবিদের ক’রো না ক’ বীর, ভয়-
তাহারা খোদার খোদ ‘ প্রাইভেট সেক্রেটারী’ ত নয়!
সকলের মাঝে প্রকাশ তাঁহার, সকলের মাঝে তিনি!
আমারে দেখিয়া আমার অদেখা জন্মদাতারে চিনি!
রত্ন লইয়া বেচা-কেনা করে বণিক সিন্ধু-কুলে-
রত্নাকরের খবর তা ব’লে পুছো না ওদের ভুলে’।
উহারা রত্ন-বেনে,
রত্ন চিনিয়া মনে করে ওরা রত্নাকরেও চেনে!
ডুবে নাই তা’রা অতল গভীর রত্ন-সিন্ধুতলে,
শাস্ত্র না ঘেঁটে ডুব দাও, সখা, সত্য-সিন্ধু-জলে।

image