13 w ·Vertalen

আপনি কি আমাদের ওয়েবসাইটে কাজ করতে চান ? কিভাবে কাজ করবেন এই ভিডিওটি দেখে আসুন Video1 Video2

পোস্ট করার নিয়ম টাইম লাইনে পোস্ট করতে হলে সর্বনিম্নে 400 অক্ষরে হতে হবে | ব্লক পোস্ট সর্বনিম্ন 1200 অক্ষরে হতে হবে | পিকচার আপলোড করলে সেই পিকচারের অবশ্যই একটি নাম দিয়ে আপলোড করতে হবে | কমেন্ট করতে হলে অবশ্যই সেটি 50 অক্ষর হতে হবে | এর কম যদি হয় তাহলে পেমেন্ট পাবেন না | একই পোস্ট বারবার রিপিট এবং শুধু হাই-হ্যালো একটি দুটি ইমোজি দিয়ে পোস্ট করেন তাহলে অ্যাকাউন্ট ব্যান্ড হয়ে যাবে | 100% পেমেন্ট দিয়ে থাকি শুধু আপনারাই ভুল করেন আর আমাদের দোষ দেন


গল্পের শেষাশেষি যে দরদে তিনি বড়মিঞার কষ্টকে এঁকেছেন, তা পাঠকমাত্র সকলকেই আদ্র করে। গল্পকারের ভাষায় : 'কি করে চলে? বড় কষ্টে আছে সাব। বছর দুই আগে কারে কারে যেন ধরে বাড়ীতে পাঁচটা তাঁত বসিয়েছিল, তাই দিয়ে চলত। পাকিস্তান হওয়ার পর কর্তারা তা উঠিয়ে আমজাদ খোনকারের বাড়িতে নিয়েছে।' লক্ষ্য করুন, দেশ স্বাধীনের ক্ষেত্রে যে বড় মিঞার এতো এতো অবদান। সেই বড়মিঞাকে স্বাধীন দেশ কী পরিণতি দিয়েছে। তার তাঁতটা পর্যন্ত উঠিয়ে নিয়ে গেছে। আইনের শাসন থাকলে সেটা নিশ্চয় সম্ভব হত না? পুলিশ যদি সত্যি সত্যি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়মমাফিকভাবে পালন করতো বড়মিঞার তাঁত নিশ্চয় খোনকারের বাড়ি যেত না?

বাস্তবতা হল, পূর্ববঙ্গের মানুষেরা যে আকাঙক্ষা নিয়ে পাকিস্তান স্বাধীন করেছিল সেই আকাক্সক্ষার কোনোটাই পুরণ হয়নি। আবার স্বাধীন বাংলাদেশের জনগণের মুক্তির যে স্বপ্ন, বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র নির্মাণের যে প্রচেষ্টা তার কোনটাই বাস্তবায়িত হয়নি। অধরা থেকে গেছে আমাদের গণতান্ত্রিক পরিবেশ, ভোটাধিকার প্রয়োগের ক্ষমতা, বাক স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমের মুক্তি, ন্যায়ভিত্তিক সমাজ নির্মাণ, সামাজিক সুরক্ষার নিশ্চয়তা, রাষ্ট্রের সকল স্তরে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠার মতো মৌলিক দাবিসমূহের ক্ষেত্রে। বরং এগুলোকে নস্যাৎ করে সমাজ-রাষ্ট্রে উৎপাদন করা হয়েছে বিভক্তির চিহ্নরেখা। বৈষম্যকে প্রযত্নে দিয়ে বর্ধিত করা হয়েছে সীমাহীন, তার ডালপালা ছড়ানো হয়েছে আকাশের মাপে মাপে। মানুষের জীবনে ন্যূনতম শান্তি ও স্বস্তির নিশ্চয়তা দেওয়া হয়নি। একারণে, একটি স্বাধীন দেশে মাত্র সাড়ে তিন দশকের মধ্যে দুইবার গণ অভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে। এই ভূখ- গণ অভ্যুত্থানে সাফল্য দেখাতে সক্ষম হলেও, গণ অভ্যুত্থানের বিজয় অর্জন কেন অধরা থেকে যায় সেই প্রশ্নের কোন সুরাহা নেই, নেই কোন সদুত্তর।

তা হলে আমাদের বাস্তবতা কি কেবলই আত্মত্যাগ ও আত্মবিসর্জনের? কিছু দিন পর পর এখানে গণ অভ্যুত্থান হবে, আর স্বৈরাচারের আসা-যাওয়ার খেলা কি চলতেই থাকেবে? সালাম-বরকত-রফিক; আসাদ-মতিউর-শামসুজ্জোহা; রুমি- মতিউর-জাহাঙ্গীর; নূর হোসেন-ডা. মিলন; সাঈদ-মুগ্ধদের মতো তরুণেরা কি কিছুদিন পরপর কেবইলই প্রাণ দেবে? এই কি আমাদের জাতীয় ইতিহাসের রুঢ় ও নির্মম বাস্তবতা। এদেশের শাসক ও প্রশাসক বর্গ কবে একান্তই আমাদের হয়ে উঠবে। আমাদের পুলিশ কবে আপামর জনগণের সদর্থক অর্থেই বন্ধু হয়ে উঠবে?

জাতি হিসেবে আমরা কেন বারংবার প্রত্যাশা পূরণের পথে হোঁচট খায়, কী হতে পারে এই প্রশ্নের উত্তর? আমরা মনে করি এসবের যথার্থ কারণ নিহিত রয়েছে আমাদের সংস্কৃতির গভীরে। সংস্কৃতিগত দিকে প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে আমরা বহুধাবিভক্ত। আমাদের ধর্মবোধকে এখনও শেকড়সংলগ্ন করে তোলা সম্ভব হয়নি। যা স্পষ্টভাবে ধরা পড়ে আমাদের আচরিত ধর্মাচারে। যে কোন দেশ বা রাষ্ট্র দাঁড়িয়ে থাকে তার সামাজিক শক্তির ওপরে। বেদনার হল, আমরা সমাজকে ক্রমাগত দুর্বল করে চলেছি। ফলে, আমাদের রাষ্ট্র হয়ে উঠছে দুর্বৃত্তসম। দুর্বল সমাজ বহুধাবিভক্ত হবে এটাই স্বাভাবিক ও সঙ্গত। এ কারণে, আমরা ইহজাগতিকতা ও পারলৌকিকতাকে কোথায় মেলাব, কতটুকু মেলাব আর কতটুকু দূরত্ব রাখব সেই প্রশ্নের কোন ফায়সালা করতে পারেনি। এমনকি এসব নিয়ে খোলামেলা আলোচনার পরিসর তৈরি করাও সম্ভব হয়নি।

এসব বিবেচনায় 'ভাঙ্গা কুলা'য় ইহজাগতিকতা ও পারলৌকিকতার যে দ্বৈরথ আমরা দেখতে পাই তা মূলত বাঙালি মুসলমানের বাস্তবতা। যার সঙ্গে জড়িত রয়েছে অনেককিছুর যোজন-বিয়োজনের গুরুত্বপূর্ণ পর্ব। বাঙালি তার লোকধর্মকে ভুলতে বসেছে। লোকধর্মের আত্মীকরণ ও সাঙ্গীকরণের যে মহোত্তম প্রবণতা ও গুণপণা তাকে বিসর্জন দিয়েছে। অথচ যে কোন জাতির শেকড় নিহিত থাকে তার লোকসংস্কৃতিতে, যার শক্তিশালী অংশবিশেষ হল লোকধর্ম।

আমরা মনে করি, বাঙালি মুসলমানের ইহজাগতিকতা ও পারলৌকিকতার ক্ষেত্রে দ্বিধান্বিত যে অবস্থান তা দূর না হলে, এই ২০২৪-এ ছাত্র জনতার যে ঐতিহাসিক গণ অভ্যুত্থান সংঘটিত হল তার স্বপ্ন ও আকাঙ্খা পূরণ দুরুহ হয়ে উঠবে। 'ভাঙ্গা কুলা' গল্প এক্ষেত্রে প্রতীকিবিশেষ। ইবরাহীম খাঁর রচনা এই বিবেচনায় হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ টেক্সট, যার আলোকে আমরা পেতে পারি অনেককিছুর সুলুক সন্ধান। আমরা যদি জাতীয়তাবাদের ক্ষেত্রে এক হতে না পারি, অন্তত সকলের একত্রিত হওয়ার একটা পরিসর বের করার মতো ঔদার্য দেখাতে না পারি। তা হলে আমরা এক হব কীভাবে? দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে কোন মন্ত্রবলে, কোন সে প্রার্থনায়? ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, ধর্মাচারের প্রশ্নে সম্মিলিতভাবে ধারণ করার মতো বৃহৎ একটা আকাক্সক্ষার জায়গা তৈরি করা সম্ভব না হলে, কীভাবে একটা দেশ নির্মিত হবে? কোন অনুপ্রেরণা বলে একটা জাতি ঝাঁপিয়ে পড়বে আকাঙ্খায় বর্তমান ও সুন্দর ভবিষ্যত গড়ার প্রত্যয়ে?

এসব প্রশ্নের যদি উত্তর না হয়,তা হলে আমাদের দুঃখের শেষ থাকবে না। যে দুঃখ ও বেদনার ভার আমরা বহন করে চলেছি আবহমান কাল ধরে। বড়মিঞারা কি চিরদিন 'ভাঙ্গা কুলা' হিসেবেই থেকে যাবে, নাকি এই অচলায়তন ভাঙ্গতে হবে? বড়মিঞার নাম সোনার হরফে লেখা হবে পারলৌকিক কোন কালপর্বে নয়। লেখা হবে মর্ত্যরে মানুষ হিসেবে আমাদের হৃদয়ে, ছাপান্নো হাজার বর্গমাইলের বাংলাদেশের প্রতি ইঞ্চি মাটিজুড়ে। কারণ এই মানুষ ও মাটির জন্য বড়মিঞা স্বদেশী হয়েছেন, খেলাফতে
The Daily Star Ban

একটা সময় ছিল, যখন যেকোনো সম্পর্কের সাথে নিজেকে আকড়ে রাখতে চাইতাম। নিজের সবটুকু দিয়ে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতাম। যত্নবান ছিলাম খুব। কিন্তু দিন শেষে সেই আকড়ে ধরা সম্পর্কগুলো থেকেই সবচেয়ে বেশি দুঃ'খ পেয়েছি!

আমার জীবনেও প্রেম এসেছিল। যাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবেসে ছিলাম। নিজের সবটুকু দিয়ে তাকে আকড়ে রেখেছিলাম, খুব সোহাগে আদরে। নিজের অস্তিত্ব ভুলে তাকেই নিজের অস্তিত্ব বানিয়ে ছিলাম। যার জন্য দিনশেষে নিজেকে আর খুঁজে পাই নি। এতে করে তার চলে যাওয়াতে আমিই কষ্ট পেয়েছিলাম।

যার হাত ধরে সব কিছু ভুলে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই মানুষটাও বুঝে নি আমায়। সব কিছুর জন্য আমাকেই দোষারোপ করল। নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারায় টিকলো না সেও শেষ পর্যন্ত!

এক সময় আমার অনেক বন্ধু ছিল। নিজের ভালোর কথা চিন্তা না করে, ওদের ভালো রাখতে ব্যস্ত ছিলাম। ওদের একটা ডাকে নিজের সবটুকু ঢেলে দিতাম। অথচ আমার বিবর্ণ সময়ে ওদের পাশে পাই নি। খেয়াল করলাম, আমিই ওদের প্রয়োজনের পাত্রই ছিলাম কেবল। প্রিয়জন আর হতে পারি নি।

একটা সময় ছিল, যখন আত্মীয় স্বজনের কাছে খুব প্রিয় ছিলাম। সবাই বলত আমার মতো ভালো আর কেউ হয়ই না নাকি। রূপে গুনে যেন মা লক্ষ্মী! কিন্তু যখন দুঃসংবাদগুলো আমায় আষ্টেপৃষ্ঠে ধরে ছিল তখন তারাই সবার প্রথমে চোখ বাকিয়ে ছিল!

বাবা মায়ের আদরের ছিলাম খুব। সব সময় মাথায় করে রাখত। অথচ যখন দেখতে পেল আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হচ্ছে না আর তখন সেই আমিই যেন তাদের চোখের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে। এখনও মাথায় রাখে, তবে সেটা বোঝা ভেবে!

বিশ্বাসের নামে বিশ্বস্ত মানুষগুলো আমায় চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে ছিল, সবকিছু আমারই ভুল! তাই এখন আর কোনো সম্পর্কের উপর বিশ্বাসটা ঠিক রাখতে পারি না। কাঁচের মতো ভেঙে যাওয়া এই আমি এখন শুধু নিজের উপর বিশ্বাস করতে পারি। কেউ ভালো করতে চাইলে এখন আর বিশ্বাস হয় না বরং তার দিকে মুচকি হেসে “আমি ভালো আছি” বলে পাশ কাঁটিয়ে যাই।
এখন এভাবেই চলছে জীবন আমার, চলুক না!

💞💞"ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান-💗🥀"

🥰🥰"তোমার ভালোবাসার ছোঁয়ায় আমার পৃ'থিবী বদলে যায় যেন এক নতুন সকাল জ'ন্ম নেয়-💗🥀"

❤️❤️"ভালোবাসা হলো দুটি আ'ত্মার একত্রে পথচলা যেখানে একে অপরের সুখই সবচেয়ে বড় আনন্দ-💗🥀"

🖤🖤"বেঁ'চে থাকুক পৃ'থিবীর সকল ভালোবাসা!

1 h ·Vertalen

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন।
এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.