11 の ·翻訳

সিলিং পেন

image
11 の ·翻訳

আন্টি আপনার ঘরের জঞ্জাল'টাকে আমি স্বইচ্ছায় আমাদের বাড়ির জঞ্জাল হিসেবে নিয়ে যেতে চাই।(আবইয়াজ)
আবইয়াজের কথায় ক্ষীণদৃষ্টি নিক্ষেপ করলেন নীলিমা হক।

-মানে'টা ঠিক বুঝলাম না?
-মানে হচ্ছে আপনার ম,,,কথা'টা শেষ করার আগেই আবইয়াজের মুখ চেপে ধরলো আদি।
মৃদু হেসে নীলিমা হকের দিকে তাকিয়ে বললো, ও মজা করতেছে আম্মু, এই আবিইয়াজ আয় আমার রুমে আয়।
কথাটা বলেই আবইয়াজের হাত ধরে টেনে নিজের রুমে নিয়ে আসলো আদি।
-শালা ওইটা আমার মা হয় তোর শালি না, মজা করতে করতে ব্যাটা তুই আমার মা অব্দি পৌছে গেছিস। (আদি)
-আবইয়াজ শার্টের কলার ঝেড়ে হাতা গোটাতে গোটাতে বললো বাদ দে তো ওসব এখন এটা বল আমি ছেলে হিসেবে কেমন?
-এমনিতে ভালো শুধু একটু ঘাড়ত্যাড়া, ওসব সমস্যা নাই বিয়ের পর ভাবির ভালোবাসায় পরিবর্তন হয়ে যাবে।
-গা*ঞ্জা কি দিনের বেলাও খাস? আমার বউ সারা দুনিয়ার ভাবি হলেও তোর ছোট বোন হয় শালা মাদ্রিদ।
-আবইয়াজ অহেতুক কথা বলা বন্ধ করবি?
-ওকে আর কিছু না-ই বললাম, গেলাম আমি সাদিনের সাথে দেখা করতে হবে আর হ্যাঁ শাশুড়ির সামনে আমার নামে বালতি বালতি সুনাম করবি।
-তুই কি যাবি নাকি লাত্তি দিবো আবইয়াজ?
-আরেএএএএ ভাই তুই আমাকে রাখতে চাইছিস কেনো? থাকবো না তো বিয়ের পর বউ নিয়ে থাকবো। এখন না প্লিজ।
-আবইয়াজের বাচ্চা।
-উহুম, আবইয়াজের বাচ্চা নয়, মে হু আহনাফ খাঁনের বাচ্চা। যাইহোক তুই মাদ্রিদের সাথে আর কথা বাড়িয়ে সময় নষ্ট করতে চাই না, পারলে আন্টির সাথে কথা বলে আমার বিয়ে ফাইনাল কর নাহলে আমিও দেখবো আমি আবইয়াজ খাঁন থাকতে তুই শামসুল হক ওরফে শশুর মশাইয়ের বাচ্চা বিয়ে কেমনে করিস।
বলেই উল্টো দিকে হাটা দিলো আবইয়াজ।
সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামতে নামতে দেখলো আবিরা কোলে একটি কুকুর নিয়ে সোফায় বসে আছে।
ফের আদির রুমের দিকে দৌড় লাগালো আবইয়াজ।
-আদিইইইইই।
-কি বা*ল আবার আসছিস কেনো?(আদি)
-মাদ্রিদ তোর বইন কুত্তা পালে?
-হ্যাঁ। কেনো কি হইছে?(আদি)
-শেষে কিনা কুত্তার মায়ের সাথে আমার বিয়ে হবে?
-তোকে কে বলছে বিয়ে করতে?
-তোদের ঘরের ঝামেলা কমাতে চাই, তোদের ভালো করতে চাইছি বস বুঝার চেষ্টা কর, তুই শালাকে আর কি বুঝাবো তুই কোনোদিন ও বুঝবি না।
নিচে নেমে এলো আবইয়াজ।
আবিরা এখনো সোফায় বসে আছে।
আবইয়াজ আশপাশে চোখ বুলিয়ে দেখে নিলো নীলিমা হক ওরফে রীনা খাঁনের ছায়া আশেপাশে দেখা যাচ্ছে কি না।
নাহ্ নেই।
স্বস্তির নিশ্বাস নিলো আবইয়াজ।
-কি করো কুত্তার মা? (আবইয়াজ)
-এটা কুত্তা না, ওর নাম পিকু।
-ওই একই হলো, কুত্তা তো কুত্তা-ই।
-বললাম তো ওর নাম পিকু।
-আমি তো স্পষ্ট কুত্তা দেখতে পাচ্ছি।
-আপনার সাথে অহেতুক কথা বাড়াতে চাই না।
-রাগ করো না কুত্তার মা। তুমি রাজি থাকলে আমি তোমার কুত্তার বাপ হতে চাই।
আবইয়াজের কথায় ফিক করে হেসে উঠলো আবিরা।
-হাসো ক্যা?
-আপনার কথা শুনে।(আবিরা)
-ভুল কিছু তো বলিনি, মিস ঝামেলা আমি আপনার কুত্তার বাবা হতে চাই।
-তাহলে এই কুত্তার আসল মা'কে গিয়ে খুঁজেন যান। বলেই উঠে চলে গেলো আবিরা।

-মমন কাকালাপ কলিস নাআ লাকিব, আআবিয়াচ আচুক দেদেকবি চব চমচ্যাল চচমাধান হয়ে গেচে।(সাদিন)
-আরে ভাই ফোন লাগা না আবইয়াজের কাছে, আমার কিচ্ছু ভাল্লাগতাছে না আর।(রাকিব)
-ওওই তো আইচা পপড়ছে। (সাদিন)
-কি হইছেরে সাদিন এতো ফোন দেস কেনো?
-আর ববলিচ নাআ লাকিবের গালপেন্ডেল বিয়া।
-কি'রে রাকিব তনুর বিয়ে কবে?(আবইয়াজ)
-কাল-ই দোস্ত আমিই এখন কি করবো আমি ওরে ছাড়া থাকতে পারবো না, আমার ওরেই লাগবে।
-টেনশন নিস না ব্যাটা, তোর চার চারটা বেস্ট ফ্রেন্ড থাকতে টেনশন কিসের? তুই বাসর ঘর সাজা ঘরে তনু এনে দেওয়ার ব্যবস্থা আমরা করছি।
-কিভাবে কি করবি তুই।
-বিয়ের দিন কনে গায়েব, কনে ও-বাড়ি নয় তোর বাড়ি থাকবে, আর এটুকু করতে আমার যা যা করা লাগে তাই তাই করবো, নে এবার বিয়ের জন্য রেডি হ।
-তুই সত্যিই সবার থেকে আলাদা আবইয়াজ।(রাকিব)
-আআমাদেল আবিয়াচ আচে না, কিকিচেল টেনচন আআল ও একাই হাচাবে মাতাবে নানাচাবে কিকিন্তু কাউকে কাঁদতে দিবে না।(সাদিন)
-রাকিব, আমাদের সাদিনের মতো তোর কোনো তোতাপাখি শ্যালিকা থাকলে বলিস তো কাল ওরেও উঠায়া নিয়া আইসা আমগো সাদিনরে হাঙ্গা পড়ামু।
-আবিয়াচ তুতুই চব চময় আআমাল সাসাথে এমন কলচ।
-রাগ দেখাস ক্যান? তুই তো আমার তোতাপাখি ভালোবেসে ডাকি।
-এসব বাদ দে এখন দেখিস কাল যেনো আবার কোনো মিস্টেক না হয়, হলেই আমি আমার মায়াবতীকে সারাজীবনের জন্য হারিয়ে ফেলবো, ওকে না পেলে বিশ্বাস কর আবইয়াজ আমি মরেই যাবো।
-ধুর পাগল, ভালোবাসার জন্য আবার কেউ মরে নাকি? একটা গেলে আরেকটা আসবে বরং এর থেকেও ভালো আসবে। গানটা যেনো কি?
চলে গেছো তাতে কি নতুন একটা পেয়েছি,
তোমার থেকে অনেক সুন্দরী।
-কাউকে ভালোবাসিস নি তাই এসব বুঝবি না, কাউকে মন থেকে ভালোবেসে দেখ ওকে ছাড়া আর কিছুই ভালো লাগবে না। শয়নেস্বপনে শুধু তাকেই দেখবি না চাইতেও শুধু তার কথা ভাববি।
[প্রথম পর্ব আপনাদের কেমন লাগলো তা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন আপনাদের কমেন্ট আমাদের অনুপ্রেরণা। ]

চলবে_____

#মন_পাঁজরে_তুই
#আরেব্বা_চৌধুরী
#সূচনা_পর্ব

পিক আর্ট করেছেন Nabir Hossen 🥰ধন্যবাদ।

পেন্সিল ছেড়ে যেদিন কলম ধরেছি সেদিন থেকেই ভুল শুধরানোর সুযোগটা হারিয়ে পেলছি..!😅🖤

১৯৮৩ সালের কথা। কাজের খোঁজে স্থানীয়রা যখন কালাব্রিয়া ছাড়ছেন তখন ২০ বছর বয়সী রোজেল্লা আকুইলান্তি সিদ্ধান্ত নেন তিনি সেখানকার এক জনশূন্য গ্রাম পেনতেদাত্তিলোতেই থাকবেন। এখন তার বয়স ৬৩ বছর।

ইতালির দক্ষিণপশ্চিমে সাগর-ঘেরা নৈস্বর্গিক পাহাড়ি উপদ্বীপ কালাব্রিয়া। এই অঞ্চলের এক সময়ের জীবন্ত গ্রাম পেনতেদাত্তিলো এখন মৃত-ভুতুরে। কালের রেঁদার টানে খসে পড়েছে ঘরের টালি। উজার হয়েছে দরজা-জানালা। খুলে পড়েছে পাথরের গাঁথুনি।

বছর দুয়েক আগে জার্মান গণমাধ্যম ডয়চে ভেলের এক ভিডিও প্রতিবেদনে দেখা যায়—প্রায় ৪০ বছর ধরে রোজেল্লা একাই লড়াই করে যাচ্ছেন জনমানবহীন গ্রামটি 'বাঁচিয়ে' রাখার জন্য। সেখানে তিনি সৃষ্টি করেছেন নিজের স্বর্গ। ছাগল পুষে চালিয়ে নিচ্ছেন নিজের জীবিকা। আছে জলপাই গাছ আর বুনো সবজির ঝোপ।

বয়সের ভার তাকে পুরোপুরি ক্লান্ত করতে পারেনি। তবুও নিজের খামারের কাজে সহযোগিতার জন্য সঙ্গে নিয়েছেন এক কিশোরকে।

মালি থেকে অবৈধভাবে ইতালি আসা সেই কিশোর মাকা তোউনকারাকে শরণার্থী শিবির থেকে নিজ গ্রামে এনেছেন সরকারি নিয়ম মেনে। দূরের এক শহরে তাকে ভর্তি করিয়েছেন ইতালীয় ভাষা শেখানোর কোর্সে।

রোজেল্লার বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা হয়েছে সেই কিশোরের। কাজ ছাগলগুলোর দেখভাল করা আর মৌসুম এলে গাছ থেকে জলপাই পেড়ে আনা। এর জন্য যে পরিমাণ অর্থ আসে মাকা তা পাঠিয়ে দেয় নিজ দেশে।

এটি শুধু পেনতেদাত্তিলো বা রোজেল্লার গল্প নয়, এটি যেন ইতালির এক বৃহৎ অংশের বর্তমান চিত্র।

আনুষ্ঠানিকভাবে কাতারের রাজ পরিবারের পক্ষ থেকে উপহার হিসেবে একটি বিলাসবহুল উড়োজাহাজ গ্রহণ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ নিয়ে শত্রু-মিত্র দুই পক্ষ থেকেই তীব্র সমালোচনার মুখে আছেন তিনি।

বিবিসি ও রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, পেন্টাগন বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়, কাতারের কাছ থেকে উপহার হিসেবে পাওয়া বোয়িং ৭৪৭ জেটলাইনারটি গ্রহণ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রেসিডেন্টের পরিবহনের উপযোগী এয়ার ফোর্স ওয়ান উড়োজাহাজে রূপান্তর করতে এতে কিছু পরিবর্তন আনবে বিমান বাহিনী।

ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য সফরকালে গত ১১ মে মার্কিন গণমাধ্যম প্রথম জানায়, কাতারের রাজ পরিবারের কাছ থেকে এই উড়োজাহাজটি গ্রহণ করতে যাচ্ছেন ট্রাম্প।

এই উপহার সম্পর্কে গত সপ্তাহে ট্রাম্প বলেন, 'কাতার উপহার হিসেবে এটা দিচ্ছে। গ্রহণ না করাটা বোকামি হবে।'

তিনি আরও জানান, উড়োজাহাজটি তাকে না, বরং প্রতিরক্ষা বিভাগকে দেওয়া হচ্ছে। কার্যালয় ছেড়ে যাওয়ার পর তিনি এটি আর ব্যবহার করবেন না বলেও দাবি করেন।

হোয়াইট হাউসের কর্মকর্তারা এই উপহার পাওয়াকে আইনসম্মত বলে ঘোষণা দিলেও এক সপ্তাহর বেশি ধরে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের সমালোচনার মুখে আছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

২০১৬ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রতিপক্ষ ডেমোক্রেটিক দলের হিলারি ক্লিনটন বলেছেন, 'কেউই ৪০০ মিলিয়ন ডলারের একটি উড়োজাহাজ বিনামূল্যে দেয় না। এর বিনিময়ে কিছু না কিছু প্রত্যাশা অবশ্যই থাকে।'

শুধু বিরোধী শিবির না, ট্রাম্পের নিজের দলের অনেক নেতাও এ ব্যাপারে তার সমালোচনা করছেন।

রিপাবলিকান পার্টির সিনেটর র‍্যান্ড পল সম্প্রতি ফক্স নিউজকে বলেন, 'ঠিক-ভুলের আলাপ পরে। দেখতে যে অনৈতিক মনে হচ্ছে, সেটা চিন্তা করেই উপহারটা নেওয়া উচিত হয়নি।'

'এই বিশাল উপহার গ্রহণের পর এখন আমরা কাতারের মানবাধিকার রেকর্ড নিয়ে কতটা কথা বলতে পারব, তা নিয়েই ভাবছি আমি,' যোগ করেন তিনি।

আরেক রিপাবলিকান সিনেটর টেড ক্রুজ বলেন, এই উড়োজাহাজ 'গুপ্তচরবৃত্তি ও নজরদারির সমস্যা' তৈরি করতে পারে।

পেন্টাগনের প্রধান মুখপাত্র শন পারনেল এক বিবৃতিতে জানান, কেন্দ্রীয় সরকারের সব নিয়ম মেনেই কাতারের কাছ থেকে বোয়িং ৭৪৭ বিমানটি গ্রহণ করা হয়েছে ।

কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানমতে, কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া সরকারের কেও অন্য দেশ থেকে উপহার নিতে পারেন না। এই উড়োজাহাজ গ্রহণ এখনো কংগ্রেসের অনুমোদন পায়নি।

তবে এটি আরও বড় পরিসরে নির্মিত হবে এবং হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের মতো অত্যাধুনিক অস্ত্রও প্রতিহত করতে পারবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা প্রকাশ করেছেন।

এদিকে পেন্টাগনের কর্মকর্তারা জানান, চীন-রাশিয়ার অপেক্ষাকৃত উন্নত ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র।

মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা এজেন্সির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'চীন ও রাশিয়ার প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার দুর্বলতার সুযোগ নিতে পারে, দেশটির জন্য বড় হুমকি।'

বিশ্লেষকদের মত, মূলত এ কারণেই ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা প্রযুক্তির সক্ষমতা বাড়াতে মরিয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

১৯৮৩ সালের কথা। কাজের খোঁজে স্থানীয়রা যখন কালাব্রিয়া ছাড়ছেন তখন ২০ বছর বয়সী রোজেল্লা আকুইলান্তি সিদ্ধান্ত নেন তিনি সেখানকার এক জনশূন্য গ্রাম পেনতেদাত্তিলোতেই থাকবেন। এখন তার বয়স ৬৩ বছর।

ইতালির দক্ষিণপশ্চিমে সাগর-ঘেরা নৈস্বর্গিক পাহাড়ি উপদ্বীপ কালাব্রিয়া। এই অঞ্চলের এক সময়ের জীবন্ত গ্রাম পেনতেদাত্তিলো এখন মৃত-ভুতুরে। কালের রেঁদার টানে খসে পড়েছে ঘরের টালি। উজার হয়েছে দরজা-জানালা। খুলে পড়েছে পাথরের গাঁথুনি।

বছর দুয়েক আগে জার্মান গণমাধ্যম ডয়চে ভেলের এক ভিডিও প্রতিবেদনে দেখা যায়—প্রায় ৪০ বছর ধরে রোজেল্লা একাই লড়াই করে যাচ্ছেন জনমানবহীন গ্রামটি 'বাঁচিয়ে' রাখার জন্য। সেখানে তিনি সৃষ্টি করেছেন নিজের স্বর্গ। ছাগল পুষে চালিয়ে নিচ্ছেন নিজের জীবিকা। আছে জলপাই গাছ আর বুনো সবজির ঝোপ।

বয়সের ভার তাকে পুরোপুরি ক্লান্ত করতে পারেনি। তবুও নিজের খামারের কাজে সহযোগিতার জন্য সঙ্গে নিয়েছেন এক কিশোরকে।

মালি থেকে অবৈধভাবে ইতালি আসা সেই কিশোর মাকা তোউনকারাকে শরণার্থী শিবির থেকে নিজ গ্রামে এনেছেন সরকারি নিয়ম মেনে। দূরের এক শহরে তাকে ভর্তি করিয়েছেন ইতালীয় ভাষা শেখানোর কোর্সে।

রোজেল্লার বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা হয়েছে সেই কিশোরের। কাজ ছাগলগুলোর দেখভাল করা আর মৌসুম এলে গাছ থেকে জলপাই পেড়ে আনা। এর জন্য যে পরিমাণ অর্থ আসে মাকা তা পাঠিয়ে দেয় নিজ দেশে।

এটি শুধু পেনতেদাত্তিলো বা রোজেল্লার গল্প নয়, এটি যেন ইতালির এক বৃহৎ অংশের বর্তমান চিত্র।

11 の ·翻訳

@Lizu 🖤💔:শান্তি খুঁজে ছুটতে গিয়ে দেখলাম আমি বড্ড ক্লান্ত, এইবার শান্তি পেতে হলে সিলিং ফ্যানের সাথে ঝুলতে হবে 😅❤️‍🩹