11 Trong ·Dịch
বায়ু দূষণ ও নানা প্রতিক্রিয়া:

দূষণের প্রকৃতি ও পদ্ধতির মধ্যেও রয়েছে বিভিন্নতা। আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদের অন্যতম উপকরণ হলো বায়ু। সেই বায়ু দূষণ আজ বিশ্বজুড়ে। সবার স্বাস্থ্যের পক্ষেও এ এক গুরুতর সমস্যা। বাতাসে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ নিয়ত বাড়ছে। ফলে আবহাওয়ায় তাপমাত্রা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। অকাল-বর্ষণ, ঝড়জল, কুয়াশা এরই ফল। এ রকম আবহাওয়ায় চাষবাস হয় অনিশ্চিত। কুয়াশা আর তেল, কয়লা দহনের ফলে নির্গত গ্যাসের মিশ্রণে ধোঁয়াশার সৃষ্টি। তার ক্ষতিকারক ক্ষমতা মারাত্মক। মাথাধরা, শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, দীর্ঘস্থায়ী ব্রংকাইটিস, ফুসফুস-ক্যানসার এ জাতীয় দূষণের ফল। বিভিন্ন যানবাহনের নির্গত ধোঁয়া সূর্যের আলোর সংস্পর্শে এসে তৈরি করে আলোক রাসায়নিক ধোঁয়াশা। অক্সাইড ও হাইড্রো কার্বনের বিক্রিয়ায় আরও কিছু বায়ু দূষকের সৃষ্টি হয়।

_____হয়তো আমি আর থাকবো না, তবে আমার এই লেখাটা তোমার সামনে পড়লে, কথা গুলো শুনে যেও, হয়তো তোমায় না বলা কিছু কথা তুমি জানতে পারবে।

-মানুষ বলে দুনিয়া নাকি শান্তির জায়গা নয়, কিন্তু আমি বলি তোমাকে পেয়ে তোমার ভালোবাসা পেয়ে যতোটা হাসিখুশি থাকতাম বিশ্বাস করো, আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে দামী দামী সম্পদ হাসিখুশি এনে দিলেও আমি এতোটা সুখী হতাম না।

যতোটা হাসিখুশি তুমি আমাকে রেখেছিলে।

-আর তারপর যখন তুমি আমাকে অবহেলা করতে শুরু করলে, আমার থেকে দূরত্ব বাড়িয়ে দিলে কোনো কারন ছাড়ায়, তখন মনে হতো আমার থেকে যেনো আমার পুরো পৃথিবী টাই দূরে চলে যেতো।

-আর তখনি আমি বুঝতে পারলাম প্রিয় মানুষ কে ছাড়া থাকাটা কতটা কষ্টের হতে পারে। আর সেই কষ্ট টা তুমি দিলে আমাকে, তুমি ছেড়ে চলে গেলে আমাকে, তুমি তোমার কথা রাখোনি, ভালোবাসি বলেও তুমি আমাকে ভালোবাসো নি।

তোমাকে হারানোর ভয়ে হাউমাউ করে কেঁদেছি আমি, তুমি আমার চোখের পানি দেখেছো বহুবার তবুও

তোমার মন গলেনি। তুমি আমার হবে বলেও তুমি আমার হওনি, জানিনা আর কতটা ভালোবাসলে কিভাবে ভালোবাসলে আমি তোমাকে পাইতাম তোমার মনপাইতাম। কত নিখুঁত ভাবে অভিনয় করে গেছো তুমি আমার সাথে , আমি বুঝতে পারি নি তোমার অভিনয়।-এরপর আমার আশেপাশের মানুষ গুলোর কথা মনে পরতে লাগলো, তারা বলেছিলো দুনিয়া শান্তির জায়গা নয়...!

দুনিয়া হচ্ছে কষ্টের জায়গা, দুনিয়া যদি শান্তির জায়গা হতো তাহলে আল্লাহ তায়ালা কখনো জান্নাত বানাতেন না।

-আসলে আমি সেটা বুঝতে পারি নি..!!

-আমি তোমাকে ভালোবেসে আমার জান্নাত এই দুনিয়া কে বানিয়েছিলাম, তোমার মাঝে আমার সব সুখ শান্তি খুঁজেছিলাম। তোমাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসছিলাম।

-তাই তো এই কষ্ট টা আমার পাওনা ছিলো, তবে এখন আর কোনো কিছু হারানোর ভয় নেই, আমি এক সময় যেটা হারানোর ভয় করতাম ব্যাস সেটা হারিয়ে ফেললাম !!

-তবে তুমি ভালো থেকো, তোমার ব্যক্তিগত জীবনে, অবশ্য তুমি ভালো থাকতে পারবে না, কারন জীবনে কাউকে কাঁদিয়ে কেউ কোনো দিন সুখী হতে পারে না,,

তবুও বলছি পারলে ভালো থেকো, আমার এক একটি দীর্ঘশ্বাস তোমার জীবনে অভিশাপ হয়ে যেনো না দাড়ায়,,!!

এখনো অনেক ভালোবাসি তোমাকে!😌❤️‍🩹

_____হয়তো আমি আর থাকবো না, তবে আমার এই লেখাটা তোমার সামনে পড়লে, কথা গুলো শুনে যেও, হয়তো তোমায় না বলা কিছু কথা তুমি জানতে পারবে।

-মানুষ বলে দুনিয়া নাকি শান্তির জায়গা নয়, কিন্তু আমি বলি তোমাকে পেয়ে তোমার ভালোবাসা পেয়ে যতোটা হাসিখুশি থাকতাম বিশ্বাস করো, আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে দামী দামী সম্পদ হাসিখুশি এনে দিলেও আমি এতোটা সুখী হতাম না।

যতোটা হাসিখুশি তুমি আমাকে রেখেছিলে।

-আর তারপর যখন তুমি আমাকে অবহেলা করতে শুরু করলে, আমার থেকে দূরত্ব বাড়িয়ে দিলে কোনো কারন ছাড়ায়, তখন মনে হতো আমার থেকে যেনো আমার পুরো পৃথিবী টাই দূরে চলে যেতো।

-আর তখনি আমি বুঝতে পারলাম প্রিয় মানুষ কে ছাড়া থাকাটা কতটা কষ্টের হতে পারে। আর সেই কষ্ট টা তুমি দিলে আমাকে, তুমি ছেড়ে চলে গেলে আমাকে, তুমি তোমার কথা রাখোনি, ভালোবাসি বলেও তুমি আমাকে ভালোবাসো নি।

তোমাকে হারানোর ভয়ে হাউমাউ করে কেঁদেছি আমি, তুমি আমার চোখের পানি দেখেছো বহুবার তবুও

তোমার মন গলেনি। তুমি আমার হবে বলেও তুমি আমার হওনি, জানিনা আর কতটা ভালোবাসলে কিভাবে ভালোবাসলে আমি তোমাকে পাইতাম তোমার মনপাইতাম। কত নিখুঁত ভাবে অভিনয় করে গেছো তুমি আমার সাথে , আমি বুঝতে পারি নি তোমার অভিনয়।-এরপর আমার আশেপাশের মানুষ গুলোর কথা মনে পরতে লাগলো, তারা বলেছিলো দুনিয়া শান্তির জায়গা নয়...!

দুনিয়া হচ্ছে কষ্টের জায়গা, দুনিয়া যদি শান্তির জায়গা হতো তাহলে আল্লাহ তায়ালা কখনো জান্নাত বানাতেন না।

-আসলে আমি সেটা বুঝতে পারি নি..!!

-আমি তোমাকে ভালোবেসে আমার জান্নাত এই দুনিয়া কে বানিয়েছিলাম, তোমার মাঝে আমার সব সুখ শান্তি খুঁজেছিলাম। তোমাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসছিলাম।

-তাই তো এই কষ্ট টা আমার পাওনা ছিলো, তবে এখন আর কোনো কিছু হারানোর ভয় নেই, আমি এক সময় যেটা হারানোর ভয় করতাম ব্যাস সেটা হারিয়ে ফেললাম !!

-তবে তুমি ভালো থেকো, তোমার ব্যক্তিগত জীবনে, অবশ্য তুমি ভালো থাকতে পারবে না, কারন জীবনে কাউকে কাঁদিয়ে কেউ কোনো দিন সুখী হতে পারে না,,

তবুও বলছি পারলে ভালো থেকো, আমার এক একটি দীর্ঘশ্বাস তোমার জীবনে অভিশাপ হয়ে যেনো না দাড়ায়,,!!

এখনো অনেক ভালোবাসি তোমাকে!😌❤️‍🩹

একটি দুর্ঘটনায় এক পিতা তার ছেলেকে হারান। ভদ্রলোক কিছুতেই এই নিদারুণ মৃত্যুশোক সহ্য করতে পারছিলেন না। খাওয়া, ঘুম, কাজকর্ম সব প্রায় বন্ধ। মর্মান্তিক যন্ত্রণায় দিন কাটছিল তার। এ কষ্টের ভার বহন করা তার পক্ষে কিছুতেই আর সম্ভব হচ্ছিল না। শরীর-মন পুরো ভেঙে গিয়েছিল।

এমন দুঃসহ সময়ে একদিন তার ছোট্ট মেয়েটি আবদার করে বসল- বাবা, আমাকে একটা নৌকা বানিয়ে দেবে? মেয়েকে খুশি করতে তিনি একটানা কয়েক ঘণ্টা কঠোর পরিশ্রম করে কাঠ দিয়ে একটা নৌকা বানালেন। নৌকাটি মেয়ের হাতে তুলে দিতে গিয়েই তার মনে হলো, ছেলে মারা যাওয়ার পর নৌকা বানানোর এই কয়েকটি ঘণ্টাই তিনি পুত্রশোকের যন্ত্রণা থেকে মুক্ত ছিলেন।

কেন তিনি এ সময়টা পুত্রশোকের দুঃখ অনুভব করলেন না? কারণ খুঁজতে গিয়ে টের পেলেন ছেলের মৃত্যুর পর এই প্রথম তিনি ছেলেকে নিয়ে কিছু ভাবার সময় পান নি। তখন তিনি বুঝলেন, কাজ জিনিসটা এমনই। কোনো কাজ করার সময় কারো পক্ষে অন্য কিছু ভাবা সম্ভব নয়। নৌকা তৈরির সময় তিনি ছিলেন ঐ কাজটার মধ্যে পুরোপুরি ডুবে যাওয়া মানুষ। তাই সন্তান হারানোর শোকও তার তখন অনুভূত হয় নি। ব্যস, তিনি যন্ত্রণা থেকে মুক্তির পথ পেয়ে গেলেন।

এরপর তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন- একের পর এক কাজ করে যাবেন। যতক্ষণ কাজ ততক্ষণই শান্তি। তিনি মন দিয়ে কাজ করতে লাগলেন। করতে করতে ঠিকই একসময় পুত্রশোক কাটিয়ে উঠলেন।

কাজ এভাবেই মানুষকে বাঁচায়। কাজ দিয়েই আমরা দুঃখকে অতিক্রম করি, দুর্ভাগ্যকে জয় করি। যে যত বেশি কাজ করে সে তত হতাশামুক্ত, দুঃখ-যন্ত্রণাহীন ও আনন্দপূর্ণ। প্রতিটা কাজই জীবনে কমবেশি সাফল্য নিয়ে আসে। সাফল্য মানেই আনন্দ। তাই কাজ মানেও আনন্দ। একজন মানুষ যত কাজ করবে তত তার জীবনে আনন্দ বাড়বে।

প্রিয় বন্ধু, কাজ করতে করতে আপনি বড়জোর ক্লান্ত হবেন, কিন্তু কখনো বিষন্ন কিংবা হতাশ হবেন না।
জীবনে তো অবশ্যই ক্লান্ত হওয়ার দরকার আছে। ক্লান্ত না হলে বিশ্রামের আনন্দ পাবেন কিভাবে?

এখন অনেকে বলতে পারেন- কী কাজ করবো?
করার মতো কোনো কাজ যদি আপনি খুঁজে না পান, গুগলে সার্চ দিন- কোন পাঁচটি কাজ আগামী দশ বছর চাহিদার শীর্ষে থাকবে?
তিন চারটা আর্টিকেল পড়লেই মোটামুটি একটা ধারণা পেয়ে যাবেন। আপনার পছন্দের সাথে যায়, এমন একটি কাজ সিলেক্ট করুন। তারপর শুরু করুন সেই কাজের খুটিনাটি জানা, ধারাবাহিকভাবে দক্ষতা অর্জন করা। প্রচুর পরিশ্রম করুন। এখন এই মুহূর্তে ফেসবুকের চটুল রিলস, আর অহেতুক ভিডিও দেখা বন্ধ করুন। এগুলোই আপনাকে ডিপ্রেশনে ফেলে দেয়। হতাশ করে দেয়।
আপনি স্কিল বাড়ান। স্কিল বাড়বে এমন ভিডিও দেখুন, ডকুমেন্টারি দেখুন, নিজে চর্চা করুন, এক্সপার্ট কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিন।
তবুও কাজের সাথে যুক্ত থাকুন। দেখবেন সব হতাশা, ডিপ্রেশন কেটে গিয়ে সফলতা এসেছে আপনার দ্বারে।
____________________
© Paint with Ashraf

3 d ·Dịch

গল্প: বেল বাজে

ক্লাসে বেল বেজে যায়, সবাই দৌড়ায়।
রিনা চেয়ার গুছিয়ে যায়। শিক্ষক বলেন, “তুমি যদি সবার মতো না হও, তবেই আলাদা।”
ভালো আচরণ চুপিচুপি নজরে পড়ে।

3 d ·Dịch

গল্প: ভুল নাম

শিক্ষক বারবার সাকিফকে ‘শাকিল’ নামে ডাকেন।
সে শুধরে বলে না কিছুই।
শেষদিন শিক্ষক বলে, “তুমি এত ভদ্র কেন?”
সে হাসে, “সম্মান নামের চেয়ে বড়।”

3 d ·Dịch

গল্প: পকেটমানি

তামান্না তার পকেটমানি জমিয়ে একটা পেন্সিল কিনে ছোট ভাইকে দেয়।
ভাই বলে, “তুমি নিজের জন্য কিছু নাওনি?”
তামান্না হাসে, “তোমার হাসিটাই আমার উপহার।”
ভালোবাসা মানেই নিজেরটা ভাগ করে দেওয়া।

3 d ·Dịch

গল্প: এক কাপ চা

বাসায় দাদি একা বসে। নাতনি এসে এক কাপ চা দেয়।
দাদি চায়ে চুমুক দিয়ে বলে, “আজ অনেকদিন পর মন ভরল।”
ভালোবাসা মানে সময় দেওয়া, দামি উপহার না।

3 d ·Dịch

গল্প: ছোট চিঠি

মায়ের হাতে একটা ছোট কাগজ—
"মা, আজ তোমাকে খুব মিস করছি। খেয়ো ঠিকমতো।"
চিঠি লিখেছে তার ছোট ছেলে, হোস্টেল থেকে।
মা চোখে জল নিয়ে বলে, “আজ আর ক্ষুধা নেই।”

3 d ·Dịch

গল্প: ভুল বানান

শ্রেণিকক্ষে সবার হাসির কারণ—রুকাইয়ার ভুল বানান।
শিক্ষক চুপ করে তার পাশে বসে শুধরে দিলেন।
পরে বললেন, “তুমি আজ শেখার সবচেয়ে কাছাকাছি গেলে।”
ভুল করা মানেই শেষ নয়, শুরু।

3 d ·Dịch

গল্প: বৃষ্টির দিন

বৃষ্টি নেমেছে ঝুমঝুম করে। রাস্তার কুকুরটা ভিজছে।
ছোট ছেলেটা নিজের ছাতা ধরিয়ে দেয় তার ওপর।
কেউ দেখে না, কিন্তু সৃষ্টিকর্তা দেখেন।
ভালোবাসা শুধু মানুষেই নয়, প্রাণেও।

3 d ·Dịch

গল্প: প্রার্থনা

ছোট মেয়েটা মসজিদের পাশে দাঁড়িয়ে হাত তুলে বলছে, “আল্লাহ, আমার মা যেন আর কাঁদে না।”
এক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে থাকে কিছুক্ষণ।
তারপর গিয়ে মেয়ের হাতে একটা বাজারের ব্যাগ দেয়।
মেয়েটা হাসে, আকাশও যেন একটু হালকা হয়।

3 d ·Dịch

পুরনো জুতা

তানিমের নতুন জুতা নেই। বন্ধুরা হাসে।
শাওন নিজের একটা পুরনো জুতা সাফ করে এনে দেয়।
তানিম জিজ্ঞেস করে, “তুই দিচ্ছিস কেন?”
শাওন বলল, “তোর পা যাতে কাঁদে না।”

3 d ·Dịch

ছোট রাফি স্কুল থেকে ফিরে বাবাকে বলল, “আসসালামু আলাইকুম!”
বাবা চমকে গিয়ে জিজ্ঞেস করল, “আজ হঠাৎ?”
রাফি বলল, “আজ শিখেছি, এটা দিয়েই ভালোবাসা শুরু হয়।”

একটি ছেলেকে বলা এক বাবার হৃদয়ছোঁয়া কথা......!

বাবা ছেলেকে বললেন:

“আগে নতুন বউকে গরুর গাড়ি নয়, পালকিতে করে আনা হতো জানিস কেন?
যাতে সবাই বুঝে নেয়, একজন রাজরানিকে আনা হচ্ছে, সাধারণ কাউকে নয়।
পালকি থেকে নামার পরেও সে যেন সারাজীবন এই সম্মানেই থাকে
এটা তোর দায়িত্ব।”

“তুই জানিস, নতুন বউ পালকিতে উঠে কী করে?
সে কাঁদে।

কার জন্য কাঁদে?
শুধু ফেলে আসা মা-বাবার জন্য না,
সে কাঁদে অজানা ভবিষ্যতের ভয়ে।

তোর কাজ হলো
এই কান্নাই তার জীবনের শেষ কান্না হয়, সেটা নিশ্চিত করা।”

“এরপর সে কাঁদবে মাত্র দুইবার:
১/ মা হওয়ার আনন্দে,
২/তুই মারা গেলে, তোর শোকে।

মাঝখানে যত দুঃখ আসবে,
তুই হবে তার চোখের অশ্রুমুছনো হাত।”

“জানিস, বউ সবচেয়ে বেশি কষ্ট পায় কিসে?
স্বামীর খারাপ ব্যবহারে।

আমি খুব রাগী,
তবু কখনো তোর মায়ের সঙ্গে উঁচু গলায় কথা বলিনি।
বিয়ে মানে একটা মেয়ের জীবনের ভার নিজের কাঁধে তুলে নেওয়া।
এ দায়িত্ব ভুলে গেলে, সৃষ্টিকর্তার কাছে জবাবদিহি করতেই হবে।”

“আরেকটা কথা মনে রাখিস
তোর বউয়ের মা-বাবাকে কখনো ‘শ্বশুর-শাশুড়ি’ বলিস না,
মা-বাবা বলিস।
তুই যেমন বলবি, তোর বউ তেমনই শিখবে।
ভালোবাসা শেখানো শুরু হয় নিজের ব্যবহার দিয়ে।”

“সৃষ্টিকর্তা সবকিছু দেখেন।
তোর পাল্লায় তুই যা দিবি,
তিনি তাঁর পাল্লায় ঠিক তাই দিবেন।”

বিয়ে মানে শুধু দু’জন মানুষের বন্ধন নয়,
এটা একে অপরের চোখের জল মুছে ফেলার চুক্তি।

*****যদি বাবার এই উপদেশ ভালো লেগে থাকে,
শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন হয়তো কোনো এক ছেলের চোখ খুলে যাবে আজ 🥰🥀#foryouシ

উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান দুর্ঘট আহত এ শিশু বাচ্চাটির ছবি দেখে যেখানে সারা বিশ্বের মানুষ চোখের পানি ফেলেছে,সেখানে ছবিটির পাশে দেয়া স্ক্রিনে কিছু লোক 😀😀রিয়েক্ট দিয়েছে ওরা কি মানুষ না অন্য কিছু।😰উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান দুর্ঘট আহত এ শিশু বাচ্চাটির ছবি দেখে যেখানে সারা বিশ্বের মানুষ চোখের পানি ফেলেছে,সেখানে ছবিটির পাশে দেয়া স্ক্রিনে কিছু লোক 😀😀রিয়েক্ট দিয়েছে ওরা কি মানুষ না অন্য কিছু।😰উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান দুর্ঘট আহত এ শিশু বাচ্চাটির ছবি দেখে যেখানে সারা বিশ্বের মানুষ চোখের পানি ফেলেছে,সেখানে ছবিটির পাশে দেয়া স্ক্রিনে কিছু লোক 😀😀রিয়েক্ট দিয়েছে ওরা কি মানুষ না অন্য কিছু।😰উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান দুর্ঘট আহত এ শিশু বাচ্চাটির ছবি দেখে যেখানে সারা বিশ্বের মানুষ চোখের পানি ফেলেছে,সেখানে ছবিটির পাশে দেয়া স্ক্রিনে কিছু লোক 😀😀রিয়েক্ট দিয়েছে ওরা কি মানুষ না অন্য কিছু।😰উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান দুর্ঘট আহত এ শিশু বাচ্চাটির ছবি দেখে যেখানে সারা বিশ্বের মানুষ চোখের পানি ফেলেছে,সেখানে ছবিটির পাশে দেয়া স্ক্রিনে কিছু লোক 😀😀রিয়েক্ট দিয়েছে ওরা কি মানুষ না অন্য কিছু।😰উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান দুর্ঘট আহত এ শিশু বাচ্চাটির ছবি দেখে যেখানে সারা বিশ্বের মানুষ চোখের পানি ফেলেছে,সেখানে ছবিটির পাশে দেয়া স্ক্রিনে কিছু লোক 😀😀রিয়েক্ট দিয়েছে ওরা কি মানুষ না অন্য কিছু।😰উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান দুর্ঘট আহত এ শিশু বাচ্চাটির ছবি দেখে যেখানে সারা বিশ্বের মানুষ চোখের পানি ফেলেছে,সেখানে ছবিটির পাশে দেয়া স্ক্রিনে কিছু লোক 😀😀রিয়েক্ট দিয়েছে ওরা কি মানুষ না অন্য কিছু।😰উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান দুর্ঘট আহত এ শিশু বাচ্চাটির ছবি দেখে যেখানে সারা বিশ্বের মানুষ চোখের পানি ফেলেছে,সেখানে ছবিটির পাশে দেয়া স্ক্রিনে কিছু লোক 😀😀রিয়েক্ট দিয়েছে ওরা কি মানুষ না অন্য কিছু।😰উত্তরা মাইলস্টোন স্কুল এন্ড কলেজে বিমান দুর্ঘট আহত এ শিশু বাচ্চাটির ছবি দেখে যেখানে সারা বিশ্বের মানুষ চোখের পানি ফেলেছে,সেখানে ছবিটির পাশে দেয়া স্ক্রিনে কিছু লোক 😀😀রিয়েক্ট দিয়েছে ওরা কি মানুষ না অন্য কিছু।😰

মাইলস্টোনের উপর বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় যাদের পাওয়া যাচ্ছে না-

১। সাইবা জাহান (ক্লাস ফোর, আইডি- ২২৭৬)
২। সাজিদ আহমেদ সানি (এইচএসসি ক্যান্ডিডেট)
৩। মাহতাব রহমান (ক্লাস সেভেন, আইডি- ১০১৪)
৪। নুসরাত জাহান আনিকা (ক্লাস থ্রি, মারা গেছে বাবুটা)
৫। এরিকসন (জাতীয় বার্ন ইন্সটিটিউটে আছে)
৬। নাজিহা (ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে আছে)
৭। মোনতাহা তোয়া কর্নো (ক্লাস থ্রি, আইডি- ২০৩১)
৮। আফিয়া উম্মে মরিয়ম (ক্লাস থ্রি, বিভাগ- আকাশ)
৯। সোহান হাসান নিহাদ (খোঁজ পাওয়া গেছে, সুস্থ আছে)
১০। মুহতাসিম হক ফুয়াদ (ক্লাস এইট, সুস্থ আছে পাওয়া গেছে)
১১। আসমাউল হুসনা জায়রা (ক্লাস থ্রি, সুস্থ তবে অভিভাবক খোঁজা হচ্ছে)
১২। সাদ সালাহউদ্দিন (ক্লাস থ্রি)
১৩। লামিয়া আক্তার সোনিয়া (পোড়া রোগীর পকেট থেকে আইডি কার্ড পাওয়া গেছে)
১৪। রাফসি আক্তার রাফি (ক্লাস ফোর, আইডি- ২৩৫৭ ওর বাবা-মা'কে খুঁজছি)
১৫। সায়মা আক্তার (ক্লাস থ্রি, বিভাগ- ক্লাউড, সিএমএইচে মারা গেছে)
১৬। এমডি জিহাদ (কলেজ শিক্ষার্থী, সুস্থ আছে পাওয়া গেছে)
১৭। মেহনাজ আফরিন হুমাইরা (ক্লাস টু, আইডি-১৮২৫ বাবুটা মারা গেছে)
১৮। রাইসা (ক্লাস থ্রি, বার্ন ইনস্টিটিউটে পাওয়া গেছে)

(এই পোস্টটি আপডেট হতে থাকবে)

বার্ণ ইন্সটিটিউট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
– এ সর্বশেষ দগ্ধ রোগীদের ভর্তির তালিকা-

তালিকাভুক্ত দগ্ধরা হলেন:
1. শামীম ইউসুফ (১৪)
2. কাব্য (বয়স অনির্দিষ্ট)
3. আবিদূর রহমান (১০)
4. রুফিয়া বড়ুয়া (১০)
5. সায়েম ইউসুফ (১৪)
6. তানভির (বয়স অনির্দিষ্ট)
7. মুনতাহা (১০)
8. নাফি (৯)
9. মেহেনুর (১২)
10. আয়ান (১৪)
11. জায়মা (১৩)
12. লোরিন (৩০)
13. রোহান (১৪)
14. আবিদ (৯)
15. আশরাফ (৩৭)
16. ইউশা (১১)
17. পায়েল (১২)
18. আলবেরা (১০)
19. তাসমিয়া (১৫)
20. মাহিয়া (বয়স অনির্দিষ্ট)
21. সায়েবা (৯)
22. ফয়েজ (১৪)
23. মাসুমা (৩৮)
24. মাহাতাব (১৪)
25. শামীম (১৪)
26. জাকির (৫৫)
27. নিলয় (বয়স অনির্দিষ্ট)
28 . সায়রা (১০)
29. নাফিজ (বয়স অনির্দিষ্ট)
30. তৌফিক (১৩)
31. নিশি (২৮)
32. নুসরাত (১২)
33. আরিয়ান (১৩)
34. বাপ্পি (১০)
35. জুনায়েদ (১২)
36. তাসনুবা মাহবিন (১১)
37. ফারজানা ইয়াসমিন রিনা (৪৫)
38. মাকিন (১৫)
39. শ্রেয়া (৯)
40. ইরিকশন (১৩)
41. রাইসা (১১)

এই ৪২ জন রোগী বর্তমানে ভর্তি রয়েছেন। যাদের সন্তান নিখোঁজ, অনুগ্রহ করে নাম দেখে মিলিয়ে নিন এবং যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করা

মাইলস্টোনের উপর বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় যাদের পাওয়া যাচ্ছে না-

১। সাইবা জাহান (ক্লাস ফোর, আইডি- ২২৭৬)
২। সাজিদ আহমেদ সানি (এইচএসসি ক্যান্ডিডেট)
৩। মাহতাব রহমান (ক্লাস সেভেন, আইডি- ১০১৪)
৪। নুসরাত জাহান আনিকা (ক্লাস থ্রি, মারা গেছে বাবুটা)
৫। এরিকসন (জাতীয় বার্ন ইন্সটিটিউটে আছে)
৬। নাজিহা (ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে আছে)
৭। মোনতাহা তোয়া কর্নো (ক্লাস থ্রি, আইডি- ২০৩১)
৮। আফিয়া উম্মে মরিয়ম (ক্লাস থ্রি, বিভাগ- আকাশ)
৯। সোহান হাসান নিহাদ (খোঁজ পাওয়া গেছে, সুস্থ আছে)
১০। মুহতাসিম হক ফুয়াদ (ক্লাস এইট, সুস্থ আছে পাওয়া গেছে)
১১। আসমাউল হুসনা জায়রা (ক্লাস থ্রি, সুস্থ তবে অভিভাবক খোঁজা হচ্ছে)
১২। সাদ সালাহউদ্দিন (ক্লাস থ্রি)
১৩। লামিয়া আক্তার সোনিয়া (পোড়া রোগীর পকেট থেকে আইডি কার্ড পাওয়া গেছে)
১৪। রাফসি আক্তার রাফি (ক্লাস ফোর, আইডি- ২৩৫৭ ওর বাবা-মা'কে খুঁজছি)
১৫। সায়মা আক্তার (ক্লাস থ্রি, বিভাগ- ক্লাউড, সিএমএইচে মারা গেছে)
১৬। এমডি জিহাদ (কলেজ শিক্ষার্থী, সুস্থ আছে পাওয়া গেছে)
১৭। মেহনাজ আফরিন হুমাইরা (ক্লাস টু, আইডি-১৮২৫ বাবুটা মারা গেছে)
১৮। রাইসা (ক্লাস থ্রি, বার্ন ইনস্টিটিউটে পাওয়া গেছে)

(এই পোস্টটি আপডেট হতে থাকবে)

বার্ণ ইন্সটিটিউট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
– এ সর্বশেষ দগ্ধ রোগীদের ভর্তির তালিকা-

তালিকাভুক্ত দগ্ধরা হলেন:
1. শামীম ইউসুফ (১৪)
2. কাব্য (বয়স অনির্দিষ্ট)
3. আবিদূর রহমান (১০)
4. রুফিয়া বড়ুয়া (১০)
5. সায়েম ইউসুফ (১৪)
6. তানভির (বয়স অনির্দিষ্ট)
7. মুনতাহা (১০)
8. নাফি (৯)
9. মেহেনুর (১২)
10. আয়ান (১৪)
11. জায়মা (১৩)
12. লোরিন (৩০)
13. রোহান (১৪)
14. আবিদ (৯)
15. আশরাফ (৩৭)
16. ইউশা (১১)
17. পায়েল (১২)
18. আলবেরা (১০)
19. তাসমিয়া (১৫)
20. মাহিয়া (বয়স অনির্দিষ্ট)
21. সায়েবা (৯)
22. ফয়েজ (১৪)
23. মাসুমা (৩৮)
24. মাহাতাব (১৪)
25. শামীম (১৪)
26. জাকির (৫৫)
27. নিলয় (বয়স অনির্দিষ্ট)
28 . সায়রা (১০)
29. নাফিজ (বয়স অনির্দিষ্ট)
30. তৌফিক (১৩)
31. নিশি (২৮)
32. নুসরাত (১২)
33. আরিয়ান (১৩)
34. বাপ্পি (১০)
35. জুনায়েদ (১২)
36. তাসনুবা মাহবিন (১১)
37. ফারজানা ইয়াসমিন রিনা (৪৫)
38. মাকিন (১৫)
39. শ্রেয়া (৯)
40. ইরিকশন (১৩)
41. রাইসা (১১)

এই ৪২ জন রোগী বর্তমানে ভর্তি রয়েছেন। যাদের সন্তান নিখোঁজ, অনুগ্রহ করে নাম দেখে মিলিয়ে নিন এবং যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করা

আপনি খুব নরম মনের মানুষ।
খুব অল্প আঘাতেই আপনি ভীষণ কষ্ট পান। কারো দু-একটা মধুর মধুর কথাতেই আপনার মন গলে যায়। মানুষের সাথে খুব অল্পতেই মিশে যান।
মানুষকে খুব অল্পতেই বিশ্বাস করে ফেলেন।
যার কারনে আপনি অনেক সময়'ই ভীষন ভাবে ঠকে যান।

আপনার এই সহজ-সরলতার জন্য অনেকেই হয়তো আপনাকে অনেক কথা বলে। আপনি ন্যাকা আপনি বোকা আপনি সস্তা। নানারকম কথা শুনতে হয় আপনার।

কিন্তু আপনি তাদের কথায় কখনোই মন খারাপ করবেন না, হতাশ হবেন না। আপনার জন্য একটি সুসংবাদ আছে.....

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “প্রত্যেক নরম মন ভদ্র এবং মিশুক লোকদের জন্য জাহান্নাম হারাম।"
[মুসনাদে আহমদ-৩৯৩৮]
©

'' ফাঁকা কলসি বাজে বেশি!'' এই বাংলা প্রবাদটি বোঝায়—যার জ্ঞান কম, সে অ'হং'কার করে বেশি।
আক্ষরিক অর্থে, ফাঁকা কলসি বেশি শব্দ করে, পূর্ণ কলসি থাকে চুপচাপ। ঠিক তেমনই, আসল জ্ঞানী মানুষ বিনয়ী হয়, আর অল্প জ্ঞানীরা বেশি বুলি ঝারে।

🧠 বাস্তব উদাহরণ:
অনেকে সামান্য পড়েই নিজেকে পণ্ডিত ভাবে, আবার কেউ একটু সাফল্যে অ'হং'কারী হয়ে ওঠে। কিন্তু নিউটন-এর মতো সত্যিকারের জ্ঞানী মানুষ সবসময় নিজেকে শেখার পথে রাখেন।

🎓 আমাদের শিক্ষা:
বিনয় হলো জ্ঞানীর অলংকার।
অ'হংকা'র নয়, আত্ম-উন্নতির পথেই রয়েছে প্রকৃত মান।

📚 উপসংহার:
“ফাঁকা কলসি বাজে বেশি”—এই প্রবাদ আমাদের শেখায়,
কম জানলে বেশি বলা নয়, বরং নীরব থেকে শেখাই জ্ঞানীর কাজ।

#জীবন_চক্র

'' ফাঁকা কলসি বাজে বেশি!'' এই বাংলা প্রবাদটি বোঝায়—যার জ্ঞান কম, সে অ'হং'কার করে বেশি।
আক্ষরিক অর্থে, ফাঁকা কলসি বেশি শব্দ করে, পূর্ণ কলসি থাকে চুপচাপ। ঠিক তেমনই, আসল জ্ঞানী মানুষ বিনয়ী হয়, আর অল্প জ্ঞানীরা বেশি বুলি ঝারে।

🧠 বাস্তব উদাহরণ:
অনেকে সামান্য পড়েই নিজেকে পণ্ডিত ভাবে, আবার কেউ একটু সাফল্যে অ'হং'কারী হয়ে ওঠে। কিন্তু নিউটন-এর মতো সত্যিকারের জ্ঞানী মানুষ সবসময় নিজেকে শেখার পথে রাখেন।

🎓 আমাদের শিক্ষা:
বিনয় হলো জ্ঞানীর অলংকার।
অ'হংকা'র নয়, আত্ম-উন্নতির পথেই রয়েছে প্রকৃত মান।

📚 উপসংহার:
“ফাঁকা কলসি বাজে বেশি”—এই প্রবাদ আমাদের শেখায়,
কম জানলে বেশি বলা নয়, বরং নীরব থেকে শেখাই জ্ঞানীর কাজ।

#জীবন_চক্র