শব্দ দূষণের ভয়াবহতা:
শব্দ দূষণ যে শুধু বিরক্তি সৃষ্টি করে তাই নয়, মানবদেহের আর্টারিগুলো বন্ধ করে দেয়, এড্রনালিনের চলাচল বৃদ্ধি করে এবং হূৎপিণ্ডকে দ্রুত কাজ করতে বাধ্য করে। ধারাবাহিক উচ্চ শব্দের মধ্যে থাকলে হার্টঅ্যাটাক ও স্ট্রোকের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, শব্দ দূষণ স্নায়বিক বৈকল্যের কারণ হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ধারাবাহিক শব্দ দূষণ শ্রবণশক্তি নষ্ট করে এবং স্নায়ুর স্থায়ী ক্ষতি সাধন করে। তাঁদের মতে, রাজধানীতে বসবাসকারী মানুষের হার্ট, কিডনি ও ব্রেনের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ছে। শব্দ দূষণে শিশুদের মেজাজ হচ্ছে খিটখিটে। তারা শ্রবণশক্তি হারাচ্ছে, হারাচ্ছে তাদের একনিষ্ঠতা। এর প্রভাব তাদের লেখাপড়ার ওপর পড়ছে। সব ধরনের শব্দ দূষণের ফলেই মানুষের ঘুম, শ্রবণশক্তি, মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের অবনতি হয়। যেকোনো ধরনের শব্দ দূষণই গর্ভবতী মায়েদের ক্ষতি করে দারুণভাবে। শব্দ দূষণে মানুষের স্থায়ী মানসিক বৈকল্য দেখা দিতে পারে।
শব্দ দূষণ যে শুধু বিরক্তি সৃষ্টি করে তাই নয়, মানবদেহের আর্টারিগুলো বন্ধ করে দেয়, এড্রনালিনের চলাচল বৃদ্ধি করে এবং হূৎপিণ্ডকে দ্রুত কাজ করতে বাধ্য করে। ধারাবাহিক উচ্চ শব্দের মধ্যে থাকলে হার্টঅ্যাটাক ও স্ট্রোকের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, শব্দ দূষণ স্নায়বিক বৈকল্যের কারণ হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ধারাবাহিক শব্দ দূষণ শ্রবণশক্তি নষ্ট করে এবং স্নায়ুর স্থায়ী ক্ষতি সাধন করে। তাঁদের মতে, রাজধানীতে বসবাসকারী মানুষের হার্ট, কিডনি ও ব্রেনের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ছে। শব্দ দূষণে শিশুদের মেজাজ হচ্ছে খিটখিটে। তারা শ্রবণশক্তি হারাচ্ছে, হারাচ্ছে তাদের একনিষ্ঠতা। এর প্রভাব তাদের লেখাপড়ার ওপর পড়ছে। সব ধরনের শব্দ দূষণের ফলেই মানুষের ঘুম, শ্রবণশক্তি, মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের অবনতি হয়। যেকোনো ধরনের শব্দ দূষণই গর্ভবতী মায়েদের ক্ষতি করে দারুণভাবে। শব্দ দূষণে মানুষের স্থায়ী মানসিক বৈকল্য দেখা দিতে পারে।
Me gusta
Comentario
Compartir