11 ב ·תרגם

❈💔❈💔❈চ্যালেঞ্জ? ব্রিং ইট অন!❈💔❈💔❈

11 ב ·תרגם

❈💔❈💔❈চ্যালেঞ্জ? ব্রিং ইট অন!❈💔❈💔❈

11 ב ·תרגם

গ রু খুবই উপকারী প্রাণী। চারটি পা ও একটি লেজ থাকলেও গরু পশু নয়, সম্মাননীয় ব্যক্তি। এ জন্য অনেকে আবার গরুকে ‘মাতা’ বলে ডাকে। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরও লিখেছেন, ‘মা-গো আমায় ছুটি দিতে বল।’ কিন্তু গুরুদেব বললেও কথাটা সম্পূর্ণ ঠিক নয়, গরু আসলে মায়ের চেয়েও বড়। গরুর গোবর হয়, মায়ের হয় না। মায়ের দুধে ছানা হয় না, গরুর দুধে হয়। মায়ের হাগু কোনও কাজে লাগে না, কিন্তু গোবর খুব উপকারী খাবার। প্রায়শ্চিত্তের সময় কাঁচা খেলে শরীরের উপকার হয়। রান্নার সময় ঘুঁটে বানিয়ে এবং চাষবাসে সার হিসেবে দিয়ে খাদ্যসমস্যার সমাধান হয়। মাটিতে গোবর দিলে তা থেকে ধান আমড়া রজনীগন্ধা ইত্যাদি নানা ফল ও ফুল ফলে। এই কারণে ফলের রাজার অন্য নাম ম্যাং-গো এবং ফুলের রানিকে গো-লাপ বলে।
Advertisement


গরু গোবর ছড়িয়ে এবং শিং দিয়ে গুঁতিয়ে পৃথিবীকে ফুলে ফলে ভর্তি করে রাখে। এখান থেকেই সংস্কৃতে ‘জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গো-রিয়সী’ কথাটি এসেছে। এর অর্থ হল, জননীরা জন্মভূমিতে থাকে, আর গরুরা স্বর্গে দাপাদাপি করে। এই জন্য ভগবানের অন্য নাম গো-বিন্দ। এ নিয়ে বাংলায় হাজার হাজার গান-কবিতা লেখা হয়েছে। তাদের একটির নাম গীত-গো-বিন্দ। গরুর স্ত্রীলিঙ্গ ‘গাই’। একটি বিখ্যাত বাংলা ভক্তিগীতির প্রথম লাইন ‘আমি বাংলায় গান গাই।’
পুজোকে ভক্তিমার-গো বলে, তাই গরুকে আমরা বিশেষ সম্মান দিই। ভাল লোকেদের আমরা বং-গো-ভূষণ বলে থাকি। ফর্সা মেয়েদের গো-রি বলা হয়, তাদের ভাল ভাল পাত্রের সঙ্গে বিয়ে হয়। পছন্দের জিনিস হারানোকে ‘গরু হারানো’ এবং প্রাণপণ খোঁজাকে ‘গরু খোঁজা’ বলা হয়।
Advertisement


আমাদের জন্মভূমিকে প্রায়ই কেটেকুটে পিস পিস করা হয়, একে দেশভাগ বলে। পাহাড়-জঙ্গল নরখাদকে ভর্তি, তারা মানুষ পেলেই কেটে খায়। জিম করবেট এই নিয়ে তাঁর বিখ্যাত গা-ছমছমে বই ‘ম্যানইটার্স অব কুমায়ুন’ লিখেছেন। নিজের মাতাকেও অনেকেই আহার করে, জাপানি ভাষায় এদের ‘মাতাহারি’ বলা হয়। কিন্তু মা এবং জন্মভূমির চেয়েও বড় বলে, উত্তর প্রদেশ ও মহারাষ্ট্র সহ পৃথিবীর কোথাও কোথাও গরুকে হত্যা করা এবং খাওয়া হয় না। এই ধরনের ভয়ানক খারাপ কাজকে গো-খুরি বলা হয়। আইন এই বাজে লোকেদের কঠোর শাস্তি দেয়

11 ב ·תרגם

〇ლ__♥❤🦋🦋আমি রাতের আকাশে চাঁদকে বলছি, “তুমি আমার চেয়ে কম ব্রাইট!”〇ლ__♥❤🦋🦋

11 ב ·תרגם

❈💔❈💔❈চ্যালেঞ্জ? ব্রিং ইট অন!❈💔❈💔❈

11 ב ·תרגם

গল্পের নাম: "রহস্যময় দ্বীপ"

রাফি আর তার বন্ধু তানভীর ছোটবেলা থেকেই দুঃসাহসিক অভিযানে আগ্রহী। একদিন পুরনো একটি মানচিত্র খুঁজে পায় তারা রাফির দাদার পুরনো ট্রাংকে। মানচিত্রে একটি অজানা দ্বীপের উল্লেখ ছিল—"কালো দ্বীপ", যা নাকি বহু বছর আগে সাগরের বুকে হঠাৎ উদয় হয়ে আবার হারিয়ে যায়। জল্পনা-কল্পনার শেষে দুই বন্ধু সিদ্ধান্ত নেয়, তারা সেই দ্বীপে যাবে।

একটি নৌকা ভাড়া করে, প্রাথমিক প্রস্তুতি নিয়ে তারা রওনা হয়। সাগর শান্ত, কিন্তু যতই গভীরে যেতে থাকে, বাতাস ভারি হয়ে ওঠে, আর হালকা কুয়াশায় ঘেরা পড়ে চারপাশ। হঠাৎ ঘড়ির কাঁটা থেমে যায়, কম্পাস ঘুরতে থাকে এলোমেলোভাবে। ঠিক তখনই তারা দেখতে পায় কুয়াশার ফাঁকে কালো এক ছায়াময় ভূমি—দ্বীপ!

তারা তীরে ভিড়ে, চারপাশে বিশালাকৃতির অদ্ভুত গাছ, আর অচেনা পাখির ডাক। দ্বীপের গভীরে একটি প্রাচীন মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ দেখে তারা, দেয়ালে অজানা লিপি খোদাই করা। তানভীর হঠাৎ একটা পাথর সরিয়ে গোপন সিঁড়ি খুঁজে পায়। নিচে নামতেই এক গুহার মুখে বিশাল সোনার মূর্তি—তাতে লেখা: "যে সত্য হৃদয়ে আসে, সেতো ফিরে যায় আলো নিয়ে।"

তারা কিছুই নেয় না, শুধু মূর্তির ছবি তোলে। দ্বীপ থেকে ফেরার পথে, আশ্চর্যভাবে নৌকাটা আপনাআপনি চলতে থাকে ঠিক পথে। ফিরে এসে রাফি আর তানভীর সেই ছবি ও অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখে একটি বই: "কালো দ্বীপের খোঁজে"। বইটি সাড়া ফেলে দেয় চারপাশে, কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়—পরবর্তীতে কেউ আর কখনও সেই দ্বীপের খোঁজ পায়নি।

#sifat10

11 ב ·תרגם

**গল্পের নাম: "সবুজের ভিতর লুকানো শহর"**

নয়ন আর তিতলি, দুই ভাইবোন, বাবা-মায়ের সঙ্গে এসেছিল ভারতের উত্তর-পূর্বে ঘুরতে। একদম পাহাড় আর ঘন সবুজ বনভূমিতে ঘেরা জায়গা, যেখানে মোবাইল নেটওয়ার্কও নেই। স্থানীয় এক বৃদ্ধ তাদের বলল এক রহস্যময় গল্প—এক হারিয়ে যাওয়া সভ্যতার কথা, “আরুণ্য নগর”, যা নাকি এখনও জঙ্গলের গভীরে লুকিয়ে আছে।

তাদের কৌতূহল চেপে রাখতে পারেনি। এক সকালে সুযোগ বুঝে নয়ন আর তিতলি বেরিয়ে পড়ে। মানচিত্র নেই, দিশা নেই—তবুও জঙ্গলের গভীরের একটানা হাঁটার পর তারা দেখতে পায় অদ্ভুত সব পাথরের কাঠামো। সেখানে ছিল দেয়ালে খোদাই করা চিত্র, অজানা ভাষা, আর এক বিশাল গেট—যেটা কিছুতেই খুলছে না।

হঠাৎ তিতলি দেখে পাশে একটা মূর্তির চোখে লাল পাথর বসানো। চাপ দিতেই গেট খুলে যায় এক অদ্ভুত শব্দে। তারা ঢোকে শহরের ধ্বংসাবশেষে—কিন্তু শহরটা একেবারেই ফাঁকা নয়। ভিতরে ছিল বিচিত্র গাছ, আকাশচুম্বী অজানা প্রাণী, আর অদ্ভুত এক আলো যেন সবসময় ছায়া সরিয়ে রাখে।

তারা বোঝে—এই শহর কোনো মানুষ হারায়নি, বরং নিজের ইচ্ছেতেই লুকিয়ে গেছে সময়ের পেছনে। তিতলি এক প্রাচীন বই খুঁজে পায়, যেখানে লেখা—“যে প্রকৃতিকে ভালোবাসে, তাকেই পথ দেখায় এই নগর।”

বাইরে ফেরার পথ সহজ ছিল না। কিন্তু তারা ফেলে আসে না কিছুই, শুধু বইটা সাথে নেয়। ফিরে এসে বাবা-মা যখন জিজ্ঞেস করে কোথায় ছিল, নয়ন শুধু বলে, “একটা শহর দেখেছিলাম, যেটা মানচিত্রে নেই।”

পরদিন সকালে তিতলি বইটা খোলে, আর দেখে—ভেতরে পাতাগুলো আস্তে আস্তে সাদা হয়ে যাচ্ছে। যেন সেই শহর তাদের স্মৃতিতে থেকে যেতে চায়, শুধু সেখানে আর ফিরে যাওয়া যাবে না।

#sifat10

11 ב ·תרגם

গল্পের নাম: "ভুতুড়ে দুর্গের ছায়া"

নীলগিরির পাহাড়ঘেরা গ্রামে সদ্য এসেছে এক টিম ইতিহাসবিদ আর এক্সপ্লোরার। তাদের সাথে ছিল তরুণ অভিযাত্রী অর্ক। গ্রামে এসেই সে শুনল “রাজগড় দুর্গ”-এর গল্প—যেখানে নাকি রাতের পর কেউ ঢোকে না। দুর্গের গায়ে লেখা আছে অদ্ভুত এক বাক্য:
“যে সত্য জানবে, সে রাত হারাবে।”

অর্ক ভয় না পেয়ে একাই সিদ্ধান্ত নেয় রাতে দুর্গে ঢোকার। হাতে টর্চ আর একটি ক্যামেরা, সে পৌঁছে যায় সেই পুরনো ইট-পাথরের বিশাল কাঠামোতে। ভিতরে ঢুকতেই অনুভব করে, ঠান্ডা হাওয়া যেন কথা বলছে, ছায়া যেন নড়ছে।

হঠাৎ সে দেখতে পায় দেয়ালে আঁকা চিত্র—এক রাজকুমার আর তার গুপ্তধনের কথা। আর পাশে একটা ছোট দরজা, যেখানে লাল রঙে লেখা—“পেছনে তাকিও না।”

অর্ক সাহস করে দরজার ভিতর ঢোকে। সিঁড়ি বেয়ে নিচে নামতেই সে খুঁজে পায় একটা হলঘর—মাঝে একটা পাথরের বেদি, তার ওপর রাজকুমারের ভগ্ন মূর্তি আর এক খোলা ডায়েরি। ডায়েরির পাতায় লেখা:
“আমার সত্য জানবে যে, তাকে মূল্য দিতে হবে তার ভয় দিয়ে।”

পেছনে হালকা পায়ের আওয়াজ—অর্ক পিছনে তাকায় না। চোখ বন্ধ করে ডায়েরি তুলে নেয়। মুহূর্তে ঝড় ওঠে, আলো নিভে যায়।

কিছু সময় পর অর্ক চোখ মেলে দেখে সে দুর্গের বাইরে—কিন্তু ভোর হয়ে গেছে, অথচ তার ঘড়িতে রাত ১টা।

ডায়েরিটা আজও তার কাছে আছে, কিন্তু কেউ তা খুলতে পারেনি। অর্ক শুধু জানে—সে সত্য দেখেছে, কিন্তু ভয়কে জয় করেই ফিরেছে।

#sifat10

11 ב ·תרגם

ভবিষ্যৎ অন্ধকার দেখতেছি কারো কাছে কি একটা টর্চলাইট হবে

11 ב ·תרגם

কুয়োর নিচে

রিমি তার নানুর পুরনো বাড়িতে গ্রীষ্মের ছুটিতে বেড়াতে এসেছে। বাড়িটার পেছনে একটা পাথরের কুয়ো—অনেক পুরনো, আর ব্যবহার হয় না। নানু বলেন, “ওটা ঘিরেই রেখেছি, কুয়োর নিচে কিছু অদ্ভুত শব্দ পাওয়া যায় মাঝে মাঝে। রাত হলে ওদিকে যাস না।”

রিমি কৌতূহলী মেয়ে। রাতে সবাই ঘুমিয়ে গেলে সে একদিন চুপিচুপি চলে গেল কুয়োর ধারে। নিচে তাকিয়ে শুধু অন্ধকার। হঠাৎ করেই সে শুনতে পেল—কেউ যেন নিচ থেকে ডাকছে, “রিমি... রিমি...”

সে ভয় পেয়ে ছুটে পালিয়ে যায়। কিন্তু পরদিন বিকেলেই সে আবার ফিরে আসে, এবার একটা ছোট টর্চ নিয়ে। কুয়োর দেয়ালে ঝুঁকে আলো ফেলতেই নিচে কিছু একটা নড়ে ওঠে। খুব নিচে, যেন একটা মুখ... কিন্তু অদ্ভুতভাবে বিকৃত, চোখ বড়, চামড়া ধূসর।

রিমি আঁৎকে উঠে পেছনে সরে যায়। ঠিক তখনই পিছন থেকে কে যেন তার কানে ফিসফিস করে বলে, “নিচে আয়, রিমি... তোকে অনেকদিন ধরে খুঁজছি।”

সে দৌড়ে ফিরে আসে বাড়িতে। নানুকে বললে তিনি মুখ কঠিন করে বলেন, “তোর মা যখন ছোট ছিল, তখনো এমনই ডাক শুনতো। বলেছিল, কুয়োর নিচে তার একটা যমজ বোন আছে—যাকে কেউ দেখেনি। পরে একদিন, সে গভীর রাতে নিখোঁজ হয়ে যায়… আর শুধু কুয়োর পাশেই পাওয়া গিয়েছিল তার জুতোজোড়া।”

রিমির শিরা-উপশিরা ঠান্ডা হয়ে যায়। সেই রাতেই সে জানলার পাশে দাঁড়িয়ে দেখে, কুয়োর পাশে একটা মেয়ে—চুল এলোমেলো, মুখ অন্ধকারে ঢাকা। তার দিকে হাত বাড়িয়ে ডাকছে।

রিমি চোখ চেপে ধরে, কিন্তু মেয়েটির ফিসফাস শুনতে পায়—“তুই তো আমারই অর্ধেক… আমি তোকে নিচে নিয়ে যাবো, এবার একসাথে থাকবো চিরকাল।”

পরদিন সকালে রিমিকে খুঁজে পাওয়া যায় না। কুয়োর চারপাশে শুধু দুটো পায়ের ছাপ, আর পাশেই পড়ে আছে তার ছোট্ট টর্চলাইট—ভেতরে জ্বলছে ক্ষীণ আলো।

#sifat10

11 ב ·תרגם

শনিবার রাতে খেলা নাইট টুর্নামেন্ট