প্রাকৃতিক গ্যাসঃ
প্রাকৃতিক গ্যাস বাংলাদেশের প্রধান খনিজ সম্পদ। ১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুর সর্বপ্রথম গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়। ১৯৫৭ সালে এই গ্যাস ক্ষেত্র থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়। প্রাকৃতিক গ্যাস দেশের জ্বালানী চাহিদার প্রায় ৭৬ ভাগ পূরণ করে। দেশে মোট আবিষ্কৃত গ্যাস ক্ষেত্রের সংখ্যা ২৫টি। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- সিলেটের হরিপুর, সুমাগঞ্জের ছাতক, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস, কুমিল্লার বাখরাবাদ, চট্টগ্রামের কুতুবদিয়া ইত্যাদি। গ্যাস সম্পদের অনুসন্ধান এবং দ্রুত সম্প্রসারণের ১৯৮৮ সালে সারা দেশকে ২৩টি ব্লকে ভাগ করা হয়। ২০১১-২০১২ অর্থ বছরে গ্যাস উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ৭৪৩.৫৭ বিলিয়ন ঘনফুট এবং ২০১২-২০১৩ অর্থ বছরে গ্যাস উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ৩৩২.০৭ বিলিয়ন ঘনফুট। বর্তমানে ১৯টি গ্যাস ক্ষেত্রের ৮৩টি কুপ থেকে গ্যাস উৎপাদিত হচ্ছে।
প্রাকৃতিক গ্যাস বাংলাদেশের প্রধান খনিজ সম্পদ। ১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুর সর্বপ্রথম গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়। ১৯৫৭ সালে এই গ্যাস ক্ষেত্র থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়। প্রাকৃতিক গ্যাস দেশের জ্বালানী চাহিদার প্রায় ৭৬ ভাগ পূরণ করে। দেশে মোট আবিষ্কৃত গ্যাস ক্ষেত্রের সংখ্যা ২৫টি। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- সিলেটের হরিপুর, সুমাগঞ্জের ছাতক, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস, কুমিল্লার বাখরাবাদ, চট্টগ্রামের কুতুবদিয়া ইত্যাদি। গ্যাস সম্পদের অনুসন্ধান এবং দ্রুত সম্প্রসারণের ১৯৮৮ সালে সারা দেশকে ২৩টি ব্লকে ভাগ করা হয়। ২০১১-২০১২ অর্থ বছরে গ্যাস উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ৭৪৩.৫৭ বিলিয়ন ঘনফুট এবং ২০১২-২০১৩ অর্থ বছরে গ্যাস উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ৩৩২.০৭ বিলিয়ন ঘনফুট। বর্তমানে ১৯টি গ্যাস ক্ষেত্রের ৮৩টি কুপ থেকে গ্যাস উৎপাদিত হচ্ছে।
پسندیدن
اظهار نظر
اشتراک گذاری