না ওখানে। সবাই বলে, “ভূতুড়ে বাড়ি।”
একদিন সাহস করে ফারহান নামে এক তরুণ ক্যামেরা লাগায় সামনে। পরদিন দেখে—এক বৃদ্ধা রাতে এসে জানালার পাশে বসে থাকেন, একে একে বাতিগুলো জ্বালিয়ে যান।
পুলিশে খবর যায়। জানা যায়, উনি এই বাড়ির প্রাক্তন মালিকের মা। ছেলে বিদেশে চলে গেছে, বাড়িটা তালাবন্দি।
বৃদ্ধা বলেন, “আমার ছেলে ফোন করে না, তবে জানি, এই আলোটা জ্বলে থাকলে ও ভাবে আমি আছি। তাই প্রতি রাতে আলো জ্বালাতে আসি।”
একটা বাড়ি শুধু দেয়াল দিয়ে নয়, ভালোবাসা দিয়ে গড়ে ওঠে। আর একজন মা সবসময় আলো জ্বালিয়ে রাখেন, যদি কখনো তাঁর সন্তান ফিরে আসে।
پسندیدن
اظهار نظر
اشتراک گذاری