আমি বললাম, “জী।”

তিনি বললেন, “তাকে তো বিক্রি করার কোন উপায় নেই।”

আমি জানতে চাইলাম, “কেন নয় ?”

তিনি বললেন, “কারন আমার এই ঘরে তার উপস্থিতিকে আমি রহমত হিসেবে দেখি, আর সে আমার কাছে অমূল্য।”

আমি জিজ্ঞেস করলাম, “তিনি কোথা থেকে খাবার পান ?”

তিনি বললেন, “সে যে খাবারগুলো বিক্রি করে কিছু উপার্জন করে, সেগুলো দিয়ে সে খাবার কিনে। আর যদি সে বিক্রি করতে না পারে তবে সে সেই খাবারগুলো খায় আর সেটাই তার জন্য পর্যাপ্ত হয়। অন্যান্য ছেলেরা আমাকে বলেছে যে সে এই দীর্ঘ রাতগুলোতে ঘুম যায় না আর আর সে তাদের সাথে মিলেমিশেও থাকে না, সে নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত থাকে, আর আমার অন্তর তাকে ভালোবেসে ফেলেছে।”

আমি বললাম, “আমি কি ফুদাইল ইবন ‘ইয়াদ আর সুফইয়ান আস-সাওরি’র কাছে ফিরে যাবো তাদের প্রয়োজন পূর্ণ করা ছাড়াই ?”

তিনি বললেন, “আমার নিকট আপনার আগমন করাই হল আমার জন্য এক বিরাট উপলক্ষ, আপনি যে মূল্যে চান তাকে গ্রহণ করতে পারেন।”

অতএব আমি তাকে কিনে নিলাম এবং তাকে ফুদাইলের কাছে নিয়ে গেলাম। তিনি কিছুদুর হেঁটে বললেন, “হে আমার মনিব।” আমি জবাব দিলাম, “আপনার খিদমতে উপস্থিত।”

তিনি বললেন, “দয়া করে আপনি এটা বলবেন না যে ‘আপনার খিদমতে উপস্থিত’, কারন গোলাম তো সে-ই যার উচিত তার মনিবের খিদমতে উপস্থিত থাকা।”

আমি বললাম, “হে আমার প্রিয়জন, আপনার কি প্রয়োজন ?”

তিনি বললেন, “আমি শারীরিকভাবে দুর্বল, আর আপনার খেদমতের জন্য আমার শক্তিও নেই, আমি ছাড়াও আপনার কাছে অন্য বিকল্প ছিলো। আমার থেকেও শক্তিশালী ব্যক্তিদের বের করে আনা হয়েছিলো।”

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
1 m ·Dịch

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
2 m ·Dịch

Finalisina












কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস করলে তাড়া,
বলি থাম একটু দাড়া।

পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
গাছে গো যেই চড়েছি
ছোট এক ডাল ধরেছি,

ও বাবা মড়াত করে
পড়েছি সরাত জোরে।
পড়বি পড় মালীর ঘাড়েই,
সে ছিল গাছের আড়েই।
ব্যাটা ভাই বড় নচ্ছার,
ধুমাধুম গোটা দুচ্চার
দিলে খুব কিল ও ঘুষি
একদম জোরসে ঠুসি।

আমিও বাগিয়ে থাপড়
দে হাওয়া চাপিয়ে কাপড়
লাফিয়ে ডিঙনু দেয়াল,
দেখি এক ভিটরে শেয়াল!
ও বাবা শেয়াল কোথা
ভেলোটা দাড়িয়ে হোথা
দেখে যেই আঁতকে ওঠা
কুকুরও জাড়লে ছোটা!
আমি কই কম্ম কাবার
কুকুরেই করবে সাবাড়!

‘বাবা গো মা গো’ বলে
পাঁচিলের ফোঁকল গলে
ঢুকি গিয়ে বোসদের ঘরে,
যেন প্রাণ আসলো ধড়ে!

যাব ফের? কান মলি ভাই,
চুরিতে আর যদি যাই!
তবে মোর নামই মিছা!
কুকুরের চামড়া খিঁচা
সেকি ভাই যায় রে ভুলা-
মালীর ঐ পিটুনিগুলা!
কি বলিস ফের হপ্তা!
তৌবা-নাক খপ্তা…!

======

image

কে তুমি খুঁজিছ জগদীশ ভাই আকাশ পাতাল জুড়ে’
কে তুমি ফিরিছ বনে-জঙ্গলে, কে তুমি পাহাড়-চূড়ে?
হায় ঋষি দরবেশ,
বুকের মানিকে বুকে ধ’রে তুমি খোঁজ তারে দেশ-দেশ।
সৃষ্টি রয়েছে তোমা পানে চেয়ে তুমি আছ চোখ বুঁজে,
স্রষ্টারে খোঁজো-আপনারে তুমি আপনি ফিরিছ খুঁজে!
ইচ্ছা-অন্ধ! আঁখি খোলো, দেশ দর্পণে নিজ-কায়া,
দেখিবে, তোমারি সব অবয়বে প’ড়েছে তাঁহার ছায়া।
শিহরি’ উঠো না, শাস্ত্রবিদের ক’রো না ক’ বীর, ভয়-
তাহারা খোদার খোদ ‘ প্রাইভেট সেক্রেটারী’ ত নয়!
সকলের মাঝে প্রকাশ তাঁহার, সকলের মাঝে তিনি!
আমারে দেখিয়া আমার অদেখা জন্মদাতারে চিনি!
রত্ন লইয়া বেচা-কেনা করে বণিক সিন্ধু-কুলে-
রত্নাকরের খবর তা ব’লে পুছো না ওদের ভুলে’।
উহারা রত্ন-বেনে,
রত্ন চিনিয়া মনে করে ওরা রত্নাকরেও চেনে!
ডুবে নাই তা’রা অতল গভীর রত্ন-সিন্ধুতলে,
শাস্ত্র না ঘেঁটে ডুব দাও, সখা, সত্য-সিন্ধু-জলে।

image