মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
প্রাইমারির গন্ডি পেরে হয়ে হাইস্কুলে আসা। তারপর আরেক নতুন গল্প নতুন কাহিনী নতুন পরিবেশ। ৬ষ্ঠ শ্রেনিতে ভর্তি হলাম। আমাদের সময়ই প্রথম সব বই ফ্রী দিলো গত বছর ও নাকি কিনে নিতে হয়ে ছিলো। আমাদের সৌভাগ্য কপাল সবাই বললো। তারপর সব সময় প্রাইমারি স্কুলের জানালা দিয়ে ডিস্পেলে করা দেখতাম আর ভাবতাম আমি একদিন ও ওখানে অংশ গ্রহণ করবো। তাই যখন দেখলাম ডিস্পেলে শুরু হবে দৌড়ে ওখানে গেলাম কিন্তু সোনিয়া আপু দমক দিয়ে তাড়িয়ে দেই • আর আমার খুব কান্না পাইই। তাই উজ্জ্বল স্যার আমাকে স্কাউটে ভর্তী নেই। আর আমি প্রতি বৃহঃবার স্কাউট ক্লাস করি ছুটির পর। দেখতে দেখতে ১ বছর শেষ হলো আর ৭ম শ্রেনিতে উঠলাম। আর দেখালাম আবারো ডিস্পেলে হচ্ছে। আমার আবারো সখ হলো। তাই
আমি ও লাইনে যুক্ত হলাম। তারপর বাছাই কাজ চলতে ছিলো কে কে পেরেছে নিয়ম মাফিক তাদের আলাদা দল গঠন হচ্ছে। ওমা দেখি সবাইকে নিয়ে বাকীদের চলে যেত বললো আমাকে তো নেইনি। পড়ে দেখি সোনীয়া আপি কাকে জেনো খোজতেছে। পড়ে আমার দিকে তাক্কিয়ে বলে তুই লাইনে যাস না। কেনো আমার খুশি তখন কে দেখে। তারপর স্কাউট; ডিস্পেলে দুটোর মাঝেই নাম দিলাম। এখানে যুক্ত হয়ে অনেক রকমের নাম যুক্ত হলো আমার, দেডফুট, কাঁচামরিচ, শুকনামরিচ, ট্যাবলেট, পিচ্চি আরো • কত কী। চিমটি বুড়ি নামটা ডিস্পেলের সবাই বলতো। কারন আমি সবাইকে চিমটি কাটতাম। তাই আমাকে সবাই চিমটি বুড়ি বলে আখ্যায়িত করতে। দেখতে দেখতে
পড়াশুনা, স্কাউট প্রতিক্ষণ ডিস্পেলের স্পিটি করে কিভাবে ৫টি বছর কেটে গেলো ভাবতেই গায়ে কাটা দিয়ে ওঠার মতো হয়। মাধ্যমিকের ৫টি বছর