সোনা কথা কান দিতে নেই

কি ব্যাপার! আজো আপনি এখানে?
---জানেন তো। সময় বদলে গেলেও প্রিয় অভ্যাসগুলো আগের মতোই রয়ে যায়।
---তার মানে আপনি প্র

 

 

 ছেলেঃ বাবা তুমি নাকি ঘুষ খাও? 

 বাবাঃ তুমি দেখেছ? 

 ছেলেঃ না শুনেছি। 

 বাবাঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই। 

 কিছু দিন পর— 

 

 বাবাঃ তুমি নাকি পরীক্ষায় ফেল করেছ? 

 ছেলেঃ তুমি কি দেখেছ বাবা? 

 বাবাঃ না শুনেছি। 

 ছেলেঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই বাবা..... 

 

 

 পাগল মানুষ তো কত কিছুই করে! 

 

স্ত্রী : আমি যদি হঠাৎ মারা যাই। তাহলে তুমি কী করবে? 

স্বামী : তুমি মরে গেলে আমি পাগলই হয়ে যাব। 

স্ত্রী : আরেকটা বিয়ে করবেনা তো? 

স্বামী : পাগল হয়ে গেলে তো মানুষ কত কিছুই করে!!!

 

 

 কা‍লো মুরগী বনাম সাদা মুরগী  

 

স্যার: কা‍লো মুরগী ও সাদা মুরগীর মধ্যে পার্থক্য কি? 

বল্টু: কালো মুরগী সাদা ডিম দিতে পারে, 

কিন্তু সাদা মুরগী কালো ডিম দিতে পারে না!!! :-) 

 

 

 হাড় কিপ্টা  

 

কৃপণ এক লোক লটারিতে গাড়ি পেয়ে গেল। বন্ধুরা ছুটে এলো তাকে অভিনন্দন জানাতে, 

কিন্তু সে মুখ গোমড়া করে বসে রইল। 

 

বন্ধুরাঃ কী ব্যাপার, লটারিতে গাড়ি পেয়েও তুমি মনমরা হয়ে বসে আছ কেন? 

কৃপণ লোকঃ একটা বোকামি করে ফেলেছি, 

 

খামাখাই দুটো টিকিট কিনেছিলাম। একটা কিনলেই তো হতো!!

 

 

 জীবন দিলি, তবুও ইজ্জত দিলি না। সাবাস! 

 

একটি মোরগ একটি মুরগিকে তাড়া করছিল। আর মুরগির মালিক দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তা দেখছিল। 

তো মোরগ মুরগিকে তাড়া করতে করতে হঠাৎ মুরগিটি একটি গাড়ির নিচে পড়ে মারা গেল। আর তখনই মুরগির মালিকের চিৎকার- 

‘বাহ! সাবাস মুরগি, সাবাস। জীবন দিলি, তবুও ইজ্জত দিলি না। সাবাস!’ 

 

 

 

  GF VS BF 

 

Gf: জান তুমি সাঁতার কাটতে পারো ? 

Bf: না, পারি না । 

Gf: ছি ছি ছি, একটা কুত্তা ও তো সাঁতার পারে ! 

Bf: জান তুমি সাঁতার পারো ? 

Gf: হ্যাঁ পারি 

Bf : তাইলে... 

তোমার আর কুত্তার মধ্যে তো কোনো পার্থক্যই নাই ।।

 

 

  সাইকেল চালানো  

 

বাবা : তোকে না বলেছিলাম পাস করলে সাইকেল কিনে দেব। তবু ফেল করলি! পড়া বাদ দিয়া কী করছিলি? 

 

ছেলে : সাইকেল চালানো শিখছিলাম!! 

 

 

  ওভারটাইম করেছি, স্যার 

 

ইন্টারভিউ দিতে এসেছে এক চাকরিপ্রার্থী। 

 

: আপনার বয়স কত? 

: ত্রিশ বছর। 

: আপনি কত বছর চাকরি করেছেন? 

: পঁয়ত্রিশ বছর। 

: এটা কী করে সম্ভব? 

: ওভারটাইম করেছি, স্যার। 

 

 

  শিরিষ কাগজ আছে  

 

 রফিক তার নিজের দোকানের নতুন কর্মচারি হাবলুকে বললো, 

`আমি বাড়ি থেকে আসছি, কোনো খদ্দের ফেরাবি না। যা চাইছে তা দোকানে না থাকলে অন্য কোম্পানির কিছু একটা দিয়ে বলবি আজকের মতো চালিয়ে নিতে, কাল এনে দেবো।` 

খদ্দের :ভাই টয়লেট পেপার আছে? 

হাবলু : না ভাই, শিরিষ কাগজ আছে, আজকের মত চালিয়ে নিন, কাল এনে দেবো।

 

 

 মেয়াদ উত্তীর্নের তারিখটা দেয়া আছে কি না দেখলাম  

 

স্ত্রীঃ অনেকক্ষন ধরে দেখছি তুমি আমাদের বিয়ের কাবিননামা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছ। কী খুজছ শুনি? 

 

স্বামীঃ না মানে, তেমন কিছু না... মেয়াদ উত্তীর্নের তারিখটা দেয়া আছে কি না দেখলাম। 

 

 

  Grammar 

 

শিক্ষকঃ আচ্ছা, বলতো Grammar কাকে বলে? 

ছাত্রঃ যারা গ্রামে থাকে তাদেরকে Grammar বলে। 

আর বাংলাদেশের গ্রামে যারা থাকে তাদেরকে বাংলা Grammar এবং 

বিদেশের গ্রামে যারা থাকে তাদেরকে ইংলিশ Grammar বলে, স্যার........! 

 

 

  ১০০ টাকা 

 

এক লোক দর্জির কাছে গেল প্যান্ট বানাতে। দর্জিকে মজুরি কত তা জিজ্ঞেস করছে- 

লোক : আচ্ছা, ফুল প্যান্ট বানাতে কত মজুরি পরবে? 

দর্জি : ৫০০ টাকা। 

লোক : হাফ প্যান্ট? 

দর্জি : ২৫০ টাকা। 

লোক : আর জাঙ্গিয়া? 

দর্জি : ১০০ টাকা। 

লোক : ঠিক আছে তাইলে আপনি আমাকে একটা জাঙ্গিয়া বানায়া দেন। খালি জাঙ্গিয়ার ঝুলটা বাড়িয়ে পায়ের টাকনু পর্যন্ত করে দিয়েন.. 

 

 

  আমি তোর ভাই-ই 

 

এক মেয়ের কাছে একটি অপরিচিত নাম্বার থেকে কল আসল। 

 

মেয়ে : হ্যালো. 

ছেলে : তোমার কি কোন বয়ফ্রেন্ড আছে?? 

মেয়ে : হ্যাঁ আছে কিন্তু আপনি কে?? 

ছেলে : আমি তোর ভাই, দাঁড়া আজকে বাড়িতে আসি তোর খবর আছে!!! 

 

কিছুক্ষণ পর মেয়েটির নিকট আবার অপরিচিত নাম্বার থেকে আরেকটি কল আসল- 

 

মেয়ে : হ্যালো! 

ছেলে : তোমার কি কোন বয়ফ্রেন্ড আছে?? 

মেয়ে : না। 

ছেলে : তাহলে আমি কে?? 

মেয়ে : স্যরি স্যরি জান! আমি মনে করেছি এটা আমার ভাই। 

ছেলে : আমি তোর ভাই-ই, আজ তোর একদিন কি আমার একদিন!!! 

 

 

  কাজুবাদাম আর স্বামীর মধ্যে পার্থক্য 

 

-বলুন তো, কাজুবাদাম আর স্বামীর মধ্যে সবচেয়ে বড় পার্থক্য কী? 

-কাজুবাদাম চিবানো হয় পকেটে টাকা থাকলে, 

স্বামীকে চিবানো হয় টাকা না থাকলে। 

 

 

  একটুর জন্যে গোবরে পা দিলাম না!  

 

মফিজ হেঁটে যাচ্ছিল। হঠাৎ পায়ের সামনে গোবরের মত কি যেন দেখলো। 

নিশ্চিত হওয়ার জন্য তা আঙুলে নিয়ে মুখে দিয়ে বলে, 

‘উ-উহ বাঁচলাম, একটুর জন্যে গোবরে পা দিলাম না!’ 

 

 

  মৃত্যু শয্যায় এক কিপটা লোক  

 

মৃত্যু শয্যায় এক কিপটা লোক 

 

কিপটা লোকঃ আমার স্ত্রী কই ? 

স্ত্রীঃ ওগো, আমি তোমার পাশেই আছি । 

কিপটা লোকঃ আমার ছেলে মেয়েরা কই ?? 

ছেলেমেয়েরাঃ এই যে বাবা, আমরা তোমরা পাশেই আছি । 

কিপটা লোকঃ সবাই ত এইহানে । তাইলে পাশের রুমের ফ্যানডা ঘুরতাছে কেরে? 

 

 

  রঞ্জু মিয়া বড়ই কৃপণ  

 

রঞ্জু মিয়া বড়ই কৃপণ। একবার তিনি গেছেন কলা কিনতে। 

 

রঞ্জু মিয়া: কি ভাই, এই ছোট্ট কলাটার দাম কত? 

বিক্রেতা: তিন টাকা। 

রঞ্জু মিয়া: দুই টাকায় দেবে কি না বলো? 

বিক্রেতা: বলেন কি! কলার ছোকলার দামই তো দুই টাকা। 

রঞ্জু মিয়া: এই নাও এক টাকা। ছোকলা রেখে আমাকে কলা দাও! 

 

 

 বল্টু বনাম পুলিশ  

 

পুলিশ : তুমি কোথায় থাকো..? 

বল্টু : আমার বাবা মা এর সাথে 

পুলিশ : তোমার বাবা মা কোথায় থাকেন? 

বল্টু : আমার সাথে 

পুলিশ : তোমরা সবাই কোথায় থাকো ? 

বল্টু : একসাথে 

পুলিশ : উফফ তোমার বাসা কই ? 

বল্টু: আমার প্রতিবেশীর বাসার পাশে 

পুলিশ : তোমার প্রতিবেশীর বাসা কোথায় ? 

বল্টু : আপনারে যদি বলি আপনি বিশ্বাস করবেন না 

পুলিশ : আরে ভাই আগে বল কই? 

বল্টু : আমার বাসার পাশে… 

 

 

 ছেলের ডায়াবেটিস আছে  

 

ঘটক : আপনার ছেলের জন্য খুব মিষ্টি একটা মেয়ে পেয়েছি। 

অভিভাবক : তাহলে তো ওই মেয়ের সঙ্গে আমাদের ছেলের বিয়ে দেয়া যাবে না। 

ঘটক : কেন ? 

অভিভাবক : আমাদের ছেলের ডায়াবেটিস আছে তো তাই। 

 

 

  কেন নাঁভির নিচে পরি 

 

এক ভদ্রলোক বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে এসেছে। বন্ধু বাড়িতে নেই তাই বন্ধুর ৬ বছরের ছেলের সাথে পড়াশোনা নিয়ে গল্প করছে। 

 

বন্ধু: বাবু তুমি কি পড়? 

বাবু: হাফ প্যান্ট পরি। 

বন্ধু: না মানে কোথায় পড়? 

বাবু: কেন নাঁভির নিচে পরি! 

 

 

 দুই লিটার টমেটো 

 

বারাক ওবামা তরকারির দোকানে গেল। দোকানদার অনন্ত জলিল। 

ওবামা : ভাই দুই লিটার টমেটো দেন তো! 

একথা শুনে পাশের দোকানের শাকিব খান হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খায়। 

অনন্ত : কিরে ছাকিপ হাসছ কেন? 

শাকিব : হা হা হা, কত্ত বড় বেকুব! দুই লিটার টমেটো কিনতে আসছে কিন্তু বোতলটাই আনে নাই!! 

 

 

 ক্ষয়ক্ষতি  

 

কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে? 

প্রথম বন্ধু: তা তো জানি না! বাড়ি তো ঝড়ে উড়ে গেছে! 

 

 

  ধূমপান থেকে ১০ হাত দূরে থাকতে  

 

১ম জনঃ আরে এত লম্বা পাইপ দিলে ধুমপান করছেন। 

২য় জনঃ ডাক্তার বলেছে, ধূমপান থেকে ১০ হাত দূরে থাকতে...

 

 

 ভাঙাচুরা গাড়ি  

 

একটা ভাঙাচুরা গাড়ির নিলাম হচ্ছে… 

-১০ লাখ! 

-২০ লাখ! 

-৩০ লাখ! 

এক লোক এই গাড়ির ভাঙাচুরা অবস্থা দেখে পাশে দাঁড়ানো আরেক লোককে বলল, 

‘ভাই! এই ভাঙা গাড়ির এত দাম কেন?’ 

লোকটি উত্তর দিল, ‘এই গাড়ির একটি বিশেষত্ব আছে। 

এ পর্যন্ত এই গাড়িটা প্রায় আটবার অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে, প্রতিবারই শুধু মালিকের বউ মারা গেছে, স্বামীদের কিছু হয় নাই।’ 

 

 

  দরজার তালা  

 

হাব্লু তার নিজের ঘরের দরজা খুলে মাথায় করে বাজারে নিয়ে যাচ্ছে! এই দেখে এক লোক জিজ্ঞেস করলো- 

লোক : ভাই দরজা কি বিক্রি করবেন নাকি? 

হাব্লু : না ভাই, দরজার তালা চেন্জ করবো, চাবি হারাইয়া গেছে! 

লোক : কিন্তু ঘরে যদি চোর ঢোকে? 

হাব্লু : কীভাবে ঢুকবে? দরজা তো আমার কাছে! 

 

 

  সাদ্দাম, লাদেন ও বুশের বিচার  

 

একদিন সাদ্দাম,লাদেন ও বুশের বিচার চলছিল। তাদের শাস্তি হলো ২০টা করে বেত্রা ঘাত। বিচারক প্রথমে বুশকে বললেন শাস্তি পাওয়ার আগে তোমার শেষ ইচ্ছা কি? 

বুশ বলল আমার পিঠে একটি বালিশ বাধা হোক,বুশের পিঠে বালিশ বাধা হল। ১০ বারি দেওয়ার পর বালিশ গেল ফেটে। বহুকষ্টে বুশ বাকি বেত্রাঘাত সইল। 

এরপর লাদেন কে বলল তোমার শেষ ইচ্ছা কি? লাদেন বলল আমার পিঠে দুইটা বালিশ বাধা হোক। তো লাদেন কে কোন আঘাত সইতে হল না। 

অবশেষে সাদ্দামকে বলা হলো তোমার শেষ ইচ্ছা কি??? 

সাদ্দাম বলল,আমার পিঠে বুশকে বাধা হোক!!! 

 

 

  বহু কষ্টে একটা করে ডিম পারতেসি!  

 

ক্রমাগত লস খাওয়ার পর এক বাংলাদেশী পোল্ট্রি ব্যবসায়ী একবার ক্ষেপে গিয়ে তার সকল মুরগী দের বললেন, 

‘’আগামীকাল থেকে যদি প্রতিদিন ২টা করে ডিম না দিস তাইলে ধরে জবাই করে খেয়ে ফেলব!!’’ 

এরপর থেকে প্রত্যেকটা মুরগীই প্রতিদিন ২টা করে ডিম দিতে লাগলো!!... শুধু একটা বাদে!! 

ঐটা প্রতিদিন একটা করেই ডিম পারতে লাগলো!! 

ব্যবসায়ী ক্ষেপে গিয়ে বললেন, 

‘’কিরে!! তোর তো সাহস কম না!! এতো বড় হুমকি দিলাম, এরপরও একটা করে ডিম পারতেসিস!!” 

তিনি উত্তর পেলেন, 

‘’হুজুর!! আপনার ভয়ে বহু কষ্টে একটা করে ডিম পারতেসি!! আমি আসলে মোরগ!!’’ 

 

 

  তাইলে আমরা রাইতে যামু ।  

 

একবার দুই সর্দারজী মহাকাশ ভ্রমন নিয়া কথা বলছে- 

 

১ম জন: আম্রিকানরা চান্দে গেছে। 

২য় জন: তো কী হইসে? আমরা সুর্যে যামু । 

১ম জন: সম্ভব না । সুর্যের ১৩ মিলিয়ন মাইলের মধ্যে আইলে রকেট গইলা রায়তা হইয়া যাইবো । 

২য় জন (মাথা চুলকায়া): ঠিক আছে । তাইলে আমরা রাইতে যামু ,,,, 

 

 


Tanvir Arafat

93 Blog Postagens

Comentários