আমাদের প্রতিকভিটা যখন ছিলো তখন জায়গার ও অভাব ছিলো না আর গাছগাছালির ও অভাব ছিলো না।
কত গাছগাছালির গল্প আছে আম গাছ জলপাই গাছ পেয়ারা গাছ বরই গাছ বেল গাছ মেহেগুনি গাছ কড়ই গাছ
ফুল গাছের বাহার ছিলো কত,,
সময়ের তালে আমার দাদা এবং তার ভাইয়েরা জায়গার কদর করতে পারিনি।
আদি স্থানীয় ছিলো তাদের জায়গার রেকর্ড এখন আমর শুনে শুধু হতাশা মাখা ছাড়া আর কিছুই করার নেই?
নেই বলতে ও ভূল হবে।যদি জমির রেকর্ড অফিসে যায় তাহলে জায়গা বের হবে অনেক কিন্তু তার জন্য টাকা ও খরচ করতে হবে এতো পুরানো রেকর্ড বলে কথা।
আমি ছোট থাকতে যে পরিমাণ জায়গা দেখেছি বড় হতে হতে এখন তাও নাই।
কেন নাই এসব গল্প এখন খামখেয়ালি।
এসব জায়গা থাকা না থাকার মাঝে বাড়িতে কোন ফলের গাছ নেই।
আমাদের বাড়ির এক ভাড়াটিয়া রাজশাহী থেকে হিমসাগর আম আনে সেই মিষ্টি তাই আমি আর আমার বোন গোটা একটা আম নিয়ে মাটিতে পুতে দেয় চারা করার জন্য আলহামদুলিল্লাহ গাছটা হয় এবং একটু বড় ও হয়।
আমার নানা বাড়ি আর দাদা বাড়ি পাশাপাশি আমার নানীর বাড়ি আমাদের রুম যেখানে সেখানে একটা আম ছাড়া হয় ততটাই বড় যতটা বড় আমরা যেটার চারা করেছি।
ুএবার তো আব্বু আর মামা দুজন বলতে এ নিবে তো ও নিবে আব্বু চালাকি করে চারা তুলে দিছে এক দৌড় এক দৌড়ে আমাদের এবাড়ি।
পড়ে অল্প জায়গা কি করবো একটা গাছ তো আছেই
পড়ে পাশে বাড়ির ম্যানজাররে বলে হিমসাগর আমগাছ টা আমাদের নতুন আম গাছটা লাগানোর সামনেই লাগিয়ে দিতে।
তারপর দু আম গাছের পাল্লা শুরু হয় কে কাকে টক্কর দিয়ে এগিয়ে যাবে।
আব্বু গাছে ফুল আসা দেখে কিন্তু তখন একটা ও ফল হয়নি।
এবার আলহামদুলিল্লাহ ফল আসছে কিন্তু আমার আব্বু নপই।
আর যাদের আম গাছটা দিয়েছে তারা ও বাড়ি বিক্রি করে দিছে যাদের কাছে বিক্রি করছে তাদের বলে নাই এটা আমাদের গাছ?