ঘোড়া একটি উপকারী ও শক্তিশালী গৃহপালিত প্রাণী। এটি মানুষের ইতিহাসে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সঙ্গী। ঘোড়া চার পায়ে চলাচল করে এবং দৌড়ে খুব দ্রুত যেতে পারে। এরা সাধারণত ঘাস, খড় ও দানাদার খাদ্য খায়। ঘোড়ার চোখ বড় এবং দৃষ্টি শক্তিশালী। এটি মানুষের বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়, যেমন — চাষাবাদ, মাল পরিবহন, যুদ্ধ এবং খেলাধুলায়। প্রাচীনকালে রাজারা ঘোড়ায় চড়ে যুদ্ধ করতেন। এখনো অনেক দেশে ঘোড়ার রেস বা দৌড় প্রতিযোগিতা হয়।ঘোড়ার বিভিন্ন প্রজাতি রয়েছে। কিছু ঘোড়া ছোট আকৃতির, যেগুলো সাধারণত বাচ্চাদের চড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। আবার কিছু ঘোড়া অনেক বড় ও শক্তিশালী, যেগুলো ভারী কাজের জন্য উপযোগী। ঘোড়া খুবই বুদ্ধিমান এবং প্রশিক্ষণ দিলে বিভিন্ন কাজ করতে পারে। এটি মানুষের প্রতি অনুগত ও বিশ্বস্ত। গ্রামীণ জীবন এবং ঐতিহ্যে ঘোড়ার স্থান আজও উল্লেখযোগ্য।সবশেষে বলা যায়, ঘোড়া শুধু একটি প্রাণী নয়, এটি মানুষের এক বিশ্বস্ত সহচর এবং ইতিহাসের অংশ।বাংলাদেশের ঘোড়া রয়েছে। আমার মনে হয় আমি প্রায় আগে ঘোড়া দেখেছিলাম। এরপরে আর ঘোড়া দেখা হয়নি।
Md Saidur Saju
28 Blog des postes