আপনার স্ত্রী যখন আপনার থেকে সময় যত্ন ভালবাসা কম পাবে তখন দেখবেন সে তার চাহিদা বাড়াতে থাকবে হয়না ঘরের জিনিসপত্র আশ্বাস পত্র কেনার চাহিদা করবে বিলাসবহুল জীবন যাপন করতে চাইবে আপনার থেকে যখন সময় যত ভালোবাসা পাবে না তখন সে অন্য কিছু নিয়ে নিজেকে ব্যস্ত রাখবে আপনার স্বামী যখন আপনার থেকে মানসিক শান্তি শারীরিক শান্তি পাবে না তখন তার মেজাজ কিটকিটে থাকবে অকারনে ঝগড়া করবে সব কাজে ভুল ধরবে স্ত্রী যদি মানসিকও শারীরিক চাহিদার দিক থেকে ব্যর্থ হয় তাহলে সেই পুরুষ কখনো সফলতার মুখ দেখতে পারে না সে থাকবে কেবলই হতাগ্রস্থ সত্যি বলতে পুরুষ মানুষ সবকিছু সহ্য করতে পারে কিন্তু শারীরিক মানসিক চাহিদা ও আপুরাণ থাকলে সহ্য করতে পারে না আপনি আপনার স্বামীর থেকে শারীরিক যত দূরত্ব রাখবেন আপনাদের দূরত্ব ততই বাড়বে জানেন তো মানুষ তার সঙ্গের সাথে অবহেলা পেলে তার রাগ যে তেজ বসতে থাকে যা এক সময় যে অনেক বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় সংসারের তৃতীয় পক্ষের আগমন ঘটে সংসারের বিচ্ছেদের রূপ নেয় থাকতে হয় স্বামী-স্ত্রী একে অপরের পরিপূরক হিসেবে পরস্পরের দোষ না খুঁজে পরস্পরের কোনটা প্রয়োজন তা মিলিয়ে দুজন একসাথে থাকতে হয় একজনের মানসিক সাপোর্ট লাগলে সাপোর্ট দিন সময় দিন যত্ন নিন কেউ কাউকে দোষারোপ না করে পরস্পরের মন যুগিয়ে চলার চেষ্টা করুন সংসারের অশান্তি নিয়ে পৃথিবীর কোন মানুষ ভালো থাকতে পারে না
Araf Hassan
53 Blog mga post