ভ্রমণ ভ্রমণ করার মাধ্যমে মানুষ অন্যতম জ্ঞান অর্জন করতে পারে

মানুষ বিভিন্ন যানবাহনে ভ্রমণ করতে পারে

ভ্রমণ হচ্ছে লোকজনের তুলনামুলকভাবে দূরতম ভৌগোলিক স্থানের মধ্যে গতিবিধি বা চলন, এবং মানুষজন সাধারণত পায়ে হেঁটে, সাইকেলে, গাড়িতে, ট্রেনে, নৌকায় কিংবা প্লেনে ভ্রমণে যায়। ভ্রমণকালে সাথে ব্যাগ বা লাগেজ থাকতেও পারে বা নাও থাকতে পারে এবং ভ্রমণটা একমুখী কিংবা রাউন্ড ট্রীপও হতে পারে। ধারাবাহিক গতিবিধির মাঝে একটুখানি অবকাশ যাপনও ভ্রমণের অংশ হয়ে থাকে।ভ্রমণ ভৌগোলিক, ঐতিহাসিক, ধর্মিয় ইত্যাদি স্থানে হয়ে থাকে। ছাত্রছাত্রিদের জন্যে প্রথম দুটি লিখিত জায়গা উচ্চ শিক্ষায় নিশ্চটয় দরকার। মনের শান্তি, শুদ্ধতা, প্রেরণা প্রভৃতির জন্যে ধর্মিয় স্থান।এছাড়াও আমরা নানা ঐতিহাসিক জায়গায় ভ্রমণ করে জ্ঞানের পিপাসা মেটাতে পারি।এতে আমাদের অভিজ্ঞতা আরো বৃদ্ধি পায।প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগের জন্য বন বা পাহাড়ি এলাকায় ঘুরতে যেতে পারি।ভ্রমণের বিভিন্ন কারণের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে চিত্তবিনোদন,[৩] পর্যটন[৩] এবং অবকাশ যাপন,[৩] তথ্য জড়ো করার জন্য ভ্রমণ গবেষণা[৩], ছুটি কাটানোর জন্য মানুষজনের ভ্রমণ, দাতব্যের জন্য স্বেচ্ছাসেবক ভ্রমণ, অভিবাসনের দ্বারা অন্য কোথাও বসবাস শুরু করা, ধর্মীয় তীর্থযাত্রা[৩] and কোনো মিশনে যাত্রা, ব্যাবসায়িক ভ্রমণ,[৩] বাণিজ্য,[৩] বিনিময়, এবং অন্যান্য কারণে, যেমন চিকিৎসা[৩] অথবা যুদ্ধগ্রস্থ জায়গা থেকে আভিবাসী হওয়া অথবা ভ্রমণ উপভোগ করার জন্যে। ভ্রমণ হতে পারে হাঁটা কিংবা সাইক্লিং এর মাধ্যমে, অথবা গাড়িতে, যেমন পাবলিক পরিবহন, প্রাইভেট গাড়ি, রেল এবং বিমান।

 

ভ্রমণের লক্ষের মধ্রযে আছে আনন্দ[৪] চিত্তবিনোদন, উদ্‌ঘাটন এবং অনুসন্ধান[৩] অন্য রীতিনীতি[৩] সম্পর্কে জানা এবং কিছু সময় নিজের মতো ব্যয় করা আত্মিক সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য। ভ্রমণ হতে পারে স্থানীয়, প্রাদেশিক, স্বদেশের ভেতর অথবা আন্তর্জাতিক। কোনো কোনো দেশে এক এলাকা থেকে আরেক এলাকায় যাওয়ার জন্যও দরকার পরে একটা অভ্যন্তরীণ পাসপোর্ট, যেখানে আন্তর্জাতিক ভ্রমণের ক্ষেত্রে সাধারণত পাসপোর্ট এবং ভিসা দরকার হয়। ভ্রমণ হতে পারে রাউন্ড ট্রীপের অংশ যেটা একটা বিশেষ ধরনের ভ্রমণ যেখানে একটা লোক এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যায় এবং ফিরে আসে


likhon234

5 Blog mga post

Mga komento