সৌদি আরব রাজতান্ত্রিক দেশ। এজন্য যেকোনো ধরনের রাজনৈতিক সংগঠন কিংবা জাতীয় নির্বাচন এদেশে নিষিদ্ধ।[৫] ১৯৯২ সালে রাজকীয় ফরমান জারির মাধ্যমে গৃহীত মৌলিক আইন অনুযায়ী রাজাকে অবশ্যই শরিয়া (ইসলামি আইন) এবং কোরআন মেনে শাসন করতে হবে। এই আইনে কোরআন এবং সুন্নাহকে সৌদি আরবের সংবিধান হিসাবে গৃহীত হয়।[৬] অধিকাংশ সমালোচকদের মতে সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা স্বৈর-একনায়কতান্ত্রিক। দি ইকোনমিস্ট প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সৌদি আরব সরকারকে পৃথিবীর পঞ্চম সর্বোচ্চ স্বৈরাচারী সরকার হিসেবে উল্লেখ করা হয়। ২০১২ সালে পত্রিকাটির ডেমক্রেসি ইনডেক্সে প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে আরও ১৬৭টি দেশের নাম উল্লেখিত হয়েছিল। ফ্রিডম হাউস নামক অপর একটি পত্রিকা ২০১৩ সালে দেশটিকে সর্বনিম্ন রেটিং ৭ দিয়েছে, যার অর্থ সৌদি আরবে সাধারণ জনগণ "মুক্ত নয়"। অবশ্য প্রথা অনুযায়ী ঐতিহ্যবাহী গোত্রীয় সম্মেলন মজলিসে প্রাপ্ত বয়স্ক যেকোনো ব্যক্তি বাদশাহর কাছে আবেদন করতে পারে।[৭]
MD Jakir Hossain
118 Blog Mesajları